প্রেস বিঞ্জপ্তি: শুক্রবার(১৪ ফ্রেব্রুয়ারী) ২০২০ইং রোজ শুক্রবার সকাল ১০.০০ টা হতে আছর পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ জামতলা, নারায়ণগঞ্জ, তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ জেলার উদ্যোগে আন্তর্জাতিক খাতমে নুবুওয়্যাত মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন আমীর, তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশ আল্লামা মুফতি ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী, পীর সাহেব জৌনপুরী, প্রধান অতিথি (ইউ.পি ভারত থেকে আগত শাইখুল ইসলাম, আল্লামা ক্বারী হাফেজ তৈয়্যব সিদ্দিকী আল- কোরাইশী, উপস্থিত থাকবেন আল্লামা সাইয়্যেদ এমদাদুল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, আল্লামা সুমামা আহমাদ সিদ্দিকী (নাদওয়াতুল উলামা লাক্ষনৌ) ভারত, আল্লামা সাইয়্যেদ এহসান উল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, আল্লামা সাইয়্যেদ নেয়াতুল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী। বক্তব্য রাখবেন আল্লামা পীর মুফ্তি গিয়াস উদ্দিন আত্ব-তাহেরী, আল্লামা ক্বারী হাবিবুল্লাহ বেলালী, আল্লামা ড. সৈয়দ হাসান আল-আজহারী, আল্লামা ড. হুজ্জাতুল্লাহ্ নকশেবন্দী, আল্লামা ড. শাহ্ আতাউল্লাহ্ বোখারী, আল্লামা মুফ্তি আলাউদ্দিন জিহাদী। তেলাওয়াত পাঠ করবেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ক্বারী মাওলানা সাইয়্যেদ ওবায়দুল্লাহ্ আব্বাসী জৌনপুরী, ইসলামী সংগীত পরিবেশন করবেন আব্বাসী শিল্পীগোষ্ঠী, কলরব শিল্পীগোষ্ঠী।
আন্তর্জাতিক খাতমে নুবুওয়্যাত মহাসম্মেলন দলে দলে যোগদান করার জন্য ধর্মপ্রাণ মুসুল্লিদের প্রতি আহবান জানানো হয়।
শুক্রবার নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে
নারায়ণগঞ্জে কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষনায় তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত’র মানববন্ধনে প্রকাশ্য চ্যালেঞ্জ
নিউজ প্রতিদিন: তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশের সম্মানিত আমীর আল্লামা মুফতি ড. এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী পীর সাহেব জৈনপুরী হুজুরের পক্ষ থেকে কুখ্যাত কাফের কাদিয়ানী সম্প্রদায় অমুসলিমদের প্রকাশ্য চ্যালেঞ্জ করে মানববন্ধন কর্মসুচি পালন করে।
শুক্রবার ( ৭ ফেব্রুয়ারী ) সকাল সাড়ে ১০টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের নীচে এ মানববন্ধন কর্মসুচিটি অনুষ্ঠিত হয়।
তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগরের উদ্দ্যেগে মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন মাওলানা জালাল বিন মাজহারী। মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা গাজী তামিম বিল্লাহ আল কাদরী,মাওলানা আবদুর রশিদ আল হারুনী,মাওলানা এনামুল হক আজাদী,মাওলানা আবু বক্করসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, যুগে যুগে যখনি মিথ্যা নবুওয়্যাতের দাবীদারদের প্রার্দুভাবে ঘটেছে উম্মতের মুসলমানগন তাদের বিরুদ্ধে মিছিল-মিটিং বা আন্দোলন করেনি বরং মিথ্যা নবুওয়্যাতের দাবীদারদের ফায়সালা মুসলমানগন তরবারী দিয়েই করেছেন,মিথ্যা নুবুওয়্যাতের দাবীদার সকলেই কাজ্জাব ও কাফের। তাই তাদের অনুসারীরাও কাফের ও অমুসলিম। তারা আরও বলেন,মিথ্যা নুবুওয়্যাতের দাবীদারদের মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট কাজ্জাব হিসেবে আমরা দেখতে পাই ইংরেজ আমলে ইংরেজদের পা-চাটা গোলাম কাদিয়ানের কাজ্জাব। মির্জা গোলাম কাদিয়ানকে ১৯০৮ সালে মির্জা গোলাম কাদিয়ানী ধ্বংস হয়ে জাহান্নামের কুকুরে পরিনত হয়েছে। যেহেতু কাদিয়ানী সম্প্রদায় মিথ্যা নুবুওয়্যাতের দাবীদার ইংরেজদের পা-চাটা গোলঅম মির্জা গোলাম কাদিয়ানীর অনুসারী তাই নিঃসন্দেহে কাদিয়ানী সম্প্রদায়ও কাফের ও অমুসলিম এবং তাদেরকে যারা কাফের বলবেনা তারাও কাফের ও অমুসলিম। কাদিয়ারী সম্প্রদায় যে কাফের ও অমুসলিম তা প্রমান করার জন্য তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশের সম্মানিত আমীর ড.এনায়েতউল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকি পীর সাহেব ( জৈনপুরী ) হুজুর এর পক্ষে প্রকাশ্যে চ্যালেঞ্জ ঘোষনা করছি। ২৪ ঘন্টার প্রতিটি ঘন্টা,প্রতিটি মিনিটের প্রতিটি সেকেন্ডে নারায়ণগঞ্জের যেখানেই তারা যে কাফের ও অমুসলিম তা প্রমান করতে আমরা প্রস্তুত আছি।মানববন্ধনের সভাপতি মাওলানা জালাল বিন মাজহারী বলেন,আমরা নারায়ণগঞ্জ থেকেই কাদিয়ানীদেরকে অমুসলিম ঘোষনা বাস্তবায়ন করতে চাই। আমি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ শামীম ওসমান এমপি’র কাছে আকুল আবেদন করছি আপনি যেভাবে টানবাজার পতিতাপল্লী তুলে দিয়ে নারায়ণগঞ্জকে কলংক মুক্ত করেছেন ঠিক সেভাবেই কাদিয়ানীদেরকে অমুসলিম ঘোষনা করবেন। এনসিসি মেয়র ডাঃসেলিনা হায়াত আইভী আপাকেও অনুরোধ করবো কাদিয়ানীদেরকে অমুসলিম ও কাফের ঘোষনার পতাকা তলে আপনিও আমাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা করবেন।
নদী অনুভবে-আবু নাসির
নদী অনুভবে
–আবু নাসির
সব নদী ঘরে ফেরে
ফেরে নাই মোর মরা নদী
যে আমায় গিয়েছে ছেড়ে।
সব নদী ভাঙ্গতে জানে
জানতো না শুধু আমার
হারিয়ে যাওয়া নদী
যে গড়েছে ভাঙ্গা কুল
প্রেমের টানে।
সব নদী জলে ভাসায়
দু’কুল ছাপিয়ে ডুবায় জন জীবন
আমার নদী বুকে জাগিয়ে চর
ঠাঁই দিতো সব সর্বহারা জনে
তার স্পর্শে যৌবন পেতো
যৌবন হারা মন।
সেই নদী আজ গেছে মরে
মরেছে শ্যামল ছায়া
ফিরবে না সে জানি আমি জানি
আমার জীবন হারালো নদীর মায়া।।
বইমেলায় সমালোচিত ইসকনের স্টল নিয়ে ক্ষোভ
নিউজ প্রতিদিন:অমর একুশে গ্রন্থমেলায় ইসলামী বই-পুস্তক প্রকাশকারী অনেক প্রতিষ্ঠান স্টল না পেলেও স্টল পেয়েছে বহুল সমালোচিত উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকন। বাংলাদেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদের চর্চা এবং সাম্প্রদায়িক উসকানির অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও সংগঠনটিকে বইমেলার ৭৪ নম্বর স্টল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট গাজী ইয়াকুব লিখেছেন, ‘মুসলিম দেশের একুশে বইমেলায় জঙ্গি অপবাদের অজুহাতে ইসলামী প্রকাশনাগুলো তেমন স্টল বরাদ্দ পায় না। বরাদ্দ পায় হিন্দুয়ানি ইসকন!’
সৈয়দ শামসুল হুদা লিখেছেন, ‘একুশের বইমেলায় ইসকনের কী কাজ? যে মেলায় ইসলামী কোনো প্রকাশনীকে স্টল বরাদ্দ দেয়া হয় না, সেখানে ইসকনকে কোন আইনে স্টল বরাদ্দ দেয়া হলো? এর তীব্র নিন্দা জানাই।’ তিনি লিখেন, ‘একুশের বইমেলায় ইসকনের উপস্থিতি দেখতে চাই না।’
এ দিকে একুশের বইমেলায় ইসকনকে কোন আইনে স্টল বরাদ্দ দেয়া হলো তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যে মেলায় ইসলামী কোনো প্রকাশনীকে স্টল বরাদ্দ দেয়া হয় না, সেখানে কেন ইসকনকে স্টল বরাদ্দ দেয়া হলো এ নিয়ে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গও প্রশ্ন তুলেছেন।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী গতকাল এক বিবৃতিতে ইসকনকে স্টল বরাদ্দের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার প্রথম মেয়াদ থেকেই আমরা দেখে আসছি দু-একটা প্রতিষ্ঠান ছাড়া বাংলা একাডেমিতে ইসলামী প্রকাশকদের অংশগ্রহণ অঘোষিতভাবে নিষিদ্ধ করে দিয়েছে।
তা ছাড়া ব্যাপক পাঠকচাহিদা থাকায় যেসব স্টল ইসলামী বই-পুস্তক বিক্রি করতে চায়, তাদেরকেও নানাভাবে হয়রানি করে আসছে। অথচ হিন্দুত্ববাদের প্রচার-প্রসারে জড়িত একটা বিতর্কিত সংগঠনকে মেলায় জায়গা করে দিতে সরকার এতটা দরদি হয়ে উঠল কেন, এমন প্রশ্ন সামনে এসেছে।
জমিয়ত মহাসচিব বলেন, বাংলা একাডেমি বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় একটা প্রতিষ্ঠান। বইমেলা আয়োজিত হয় বাংলাদেশের জনগণের করের টাকায় বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উন্নয়ন ও প্রসারের লক্ষ্যে। এরকম বিতর্কিত একটা সংগঠনের সাথে বইমেলার কোনো যোগসূত্র থাকতে পারে না।
তিনি বলেন, আমরা অবিলম্বে ইসকনের স্টল বরাদ্দ বাতিলের দাবি জানাচ্ছি। কারণ, বাংলাদেশের শান্তি-শৃঙ্খলা, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং বহু মতের মানুষের সামাজিক সহাবস্থান অটুট ও হুমকিমুক্ত রাখার জন্য এটা অত্যন্ত জরুরি। অন্যথায় এই উসকানিমূলক পদক্ষেপের জন্য জনগণের যেকোনো ক্ষোভের প্রকাশ ঘটলে তার দায় বাংলা একাডেমির ওপরই বর্তাবে। (সূত্র:নয়া দিগন্ত)
বক্তাবলীতে আ’লীগ নেতার মৃত্যুতে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
নিউজ প্রতিদিন: বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মোঃ শাহাবুদ্দিন মাল ও লক্ষীনগর গ্রামের আওয়ামীলীগ কর্মী মোঃ খলিলুর রহমান এর রুহের মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ফেব্রুয়ারি (রবিবার) বাদ আছর বক্তাবলী বাজারস্থ হাজ্বী মোতালেব প্লাজায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিলটি অনুষ্ঠিত হয়।
মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের রাষ্ট্রীয় স্বর্ণপদক প্রাপ্ত সফল চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো.শওকত আলী।
উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আফাজ উদ্দিন ভুইঁয়ার সভাপতিত্বে ও বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবুল হোসেন প্রধান, নারায়ণগঞ্জ কলেজের সাবেক ভিপি মোঃ আলমগীর হোসেন,ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক মো.জাহাঙ্গীর মাস্টার,ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বাবুল মিয়া, ফতুল্লা থানা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক ইফতেখারুজ্জামান শাহিন, ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী ফকির চাঁন বেপারী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান, ২ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মজিবুর সিকদার ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ সিরাজ, ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ নাছির উদ্দিন মাদবর, ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.আমজাদ হোসেন বাধন, আওয়ামী লীগ নেতা হাজী মোতালেব, ৩ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আতাউর রহমান প্রধান, ২নং ওয়ার্ড ইউ পি সদস্য আকিল উদ্দিন ও মনির হোসেন মেম্বার প্রমুখ।
আল্লাহকে গালি দেয়া সেই রিতা দেওয়ান দুই মেয়েকে নিয়ে ক্ষমা চাইলেন
নিউজ প্রতিদিন: মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালি দেওয়া রিতা দেওয়ান তার ভুলের জন্য করজোড়ে ক্ষমা চেয়েছেন। ধর্মপ্রাণ মুসলামানদের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে সামাজিক মাধ্যম ইউটিউবে এক ভিডিও সাক্ষাতকার দিয়েছেন রিতা দেওয়ান। এসময় মায়ের সাথে হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়েছে রিতা দেওয়ানের দুই মেয়ে আফরিন দেওয়ান ও নাজমিন দেওয়ান।
গতকাল শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ‘গান রুপালি এইচডি’ নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলে রিতা দেওয়ানের ক্ষমা চাওয়ার ভিডিও আপলোড করা হয়। ভিডিওতে দেখা যায় উপস্থাপকের সঙ্গে রিতা দেওয়ান তার দুই মেয়েকে নিয়ে হাজির হয়েছেন। উপস্থাপনের কুশল বিনিময় প্রশ্নের জবাবে রিতা দেওয়ান তেমন ভালো নেই উল্লেখ্য করেন।
কেন ভালো নেই জানতে চাইলে রিতা বলেন, ‘আমার একটা গান ইউটিউব চ্যানেলে ভাইরাল হয়ে সমস্যায় পড়ে গেছি। আমার ভুলটি ছিলো, আসলে তো আল্লাহর সাথে কখনো পাল্লা চলে না। তার দয়ায় তার রহমতে আমি বাচ্চা ছেলে মেয়ে নিয়ে গান করে বেঁচে আছি। সেদিন যে পালাটা ছিলো তাতে আমার প্রতিপক্ষ ছিলো পরম। অভিনয় করতে গিয়ে তাকে আক্রমণ করতে গিয়ে আমার সৃষ্টিকর্তার দিকে চলে গেছে। এটা আমার ভুল হয়ে গেছে’।
রিতা বলেন, ‘পালা করতে গেলে সারারাত-সারাদিনব্যাপী কথা বলতে হয়। একটা কথা এদিক-সেদিক হয়ে যায়। ভুল হয়ে যায়। তবে এ কথাটা আমার ভুল হয়ে গেছে। মুসলিম ভাই বোনদের কাছে আমি বলবো আমার ভুল হয়ে গেছে। আমাকে ক্ষমাকে করে দিবেন। আমি যেন আর কোনোদিনও ভুল না করি। এবং আমি যেন ধর্মের বিরুদ্ধে বলিনাই ভুল হয়ে গেছে তারপরও যেন আর না বলি’।
এসময় রিতা দেওয়ান দুই হাতড়ড়ো করে দর্শকদের উদ্দেশ্যে ক্ষমা চান। রিতা দেওয়ানের সঙ্গে তার দুই মেয়েও এসময় মায়ের সাথে করজোড়ে ক্ষমা প্রার্থনা করে।
রিতা দেওয়ান বলেন, ‘মানুষ হয়ে পৃথিবীতে এসেছি। মানুষ হয়ে থাকতে চাই। আল্লাহকে নিয়ে কটু কথা বলিনাই, মালিক যেন আমাকে ভুল না করায়। এটা আমার ভুল হয়ে গেছে। মানুষের ভুল হয়, শয়তানের ভুল নেই। শয়তানই আমাকে দিয়ে ভুল করিয়েছে’।
ছোট মেয়ে আফরিন দেওয়ান বলেন, ‘আমি বলতে চাই- আমার মায়ের হয়ে আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই। আর আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আমার মার আর এরকম ভুল করবেন না’।
বড় মেয়ে নাজমিন দেওয়ান বলেন, ‘আসলে আমার মা বাউল গান করে। গান করতে গিয়ে অনেক শিল্পীরা অনেক ধরণের ভুল হয়। আমার মা ভুল হয়ে গেছে। আমার মায়ের হয়ে আমরা দুই বোন ক্ষমা চাচ্ছি। আমরা প্রতিশ্রিুতি দিচ্ছি না আমার মা এরকম ভুল করবে না। আপনারা আমার মায়ের জন্য না, আমাদের মুখের দিকে তাকিয়ে আমার মাকে ক্ষমা করে দিবেন’।
প্রসঙ্গ, সম্প্রতি একটি পালা গানের আসরে প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করতে গিয়ে রিতা দেওয়ান মহান আল্লাহ তাআলাকে নিয়ে চরম ধৃষ্টতা, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। আল্লাহ তাআলাকে শয়তান, মুনাফিক, দুইমুখী বলেও গালি দেন। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও ভাইরাল হলে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। রিতা দেওয়ানের শাস্তিও দাবি করেন অনেকে।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি শরিয়ত বয়াতি নামক এক বাউল শিল্পী পালা আসরে ইসলামে গান বাজনা জায়েজ বলে বক্তব্য দেন। বক্তব্যে তিনি আল্লাহ-রাসূল (সা.) ও ইসলাম নিয়ে নানান আপত্তিকর কথা বলেন। ধর্মবিরোধী বক্তব্যের প্রতিবাদে সরব হয় স্থানীয় মুসুল্লিরা। ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল আইনে মামলাও হয়। পরে বিক্ষোভের মুখে তাকে গ্রেফতার করে টাঙ্গাইল পুলিশ। বর্তমানে তিনি জেল হাজতে আছেন।
কাদিয়ানি সুন্দরী নারীকেও বিবাহ করা যাবেনা- আল্লামা শফি
নিউজ প্রতিদিন: কাদিয়ানি সম্প্রদায়কে (আহমদিয়া মুসলিম জামাত) রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফ্ফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জে মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার দুপুরে নগরের জামতলায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মহাসম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনকে ঘিরে প্রায় ৩ লাখ লোকের সমাগম হয় পুরো নারায়ণগঞ্জ শহর জুড়ে। সমাবেশস্থল থেকে লোকসমাগম পুরো চাষাঢ়া ও পঞ্চবটি সংযোগ সড়ক পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
হেফাজতের কেন্দ্রীয় আমির আল্লামা আহমদ শফী বলেছেন, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর পর কোন নবী আসতে পারে না। যারা এই ঘোষণা মানতে নারাজ তারা সুস্পষ্ট কাফের। যারা আমাদের শেষ নবীকে বিশ্বাস করে না তারাও এদের দলের অন্তর্ভুক্ত। এমনকি যারা কাদিয়ানীদের কাফের মনে করে না তারাও কাফের।
শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টায় নারায়ণগঞ্জ শহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহে আয়োজিত কাদিয়ানী বিরোধী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন । সম্মেলনকে ঘিরে প্রায় ৩ লাখ লোকের সমাগম হয় পুরো নারায়ণগঞ্জ শহর জুড়ে। সমাবেশস্থল থেকে লোকসমাগম পুরো চাষাঢ়া ও পঞ্চবটি সংযোগ সড়ক পর্যন্ত বিস্তৃত হয়।
মহাসম্মেলনের প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফী। আহমদ শফি বলেন, কাদিয়ানীদের মুসলমানের কবরস্থানে দাফন করা যাবেনা। একই সাথে তাদের সাথে আত্মীয়তা করা যাবেনা। তাদের সুন্দরী নারীকে বিবাহ করা যাবেনা।
তিনি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দ্যেশ্য করে বলেন, আমি শেখ হাসিনাকে অনেকবার বলেছি যে কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণা করো। কিন্তু এখনও তারা সেই কথা বাস্তবায়ন করেনি। আমি বলবো যাতে অতিস্বত্বর এই ঘোষণা বাস্তবায়ন করা হয়। সরকারের নীতিনির্ধারকরা যদি নিজেকে মুসলমান হিসেবে দাবী করতে চায় তাহলে তাদের অবশ্যই কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে। যদি তা না করা হয় পরবর্তীতে দেশের কি অবস্থা হবে তা জানিনা। সরকারকে বার বার বলা হয়েছে, কিন্তু তারা কর্নপাত করছে না। যদি সরকার আমাদের দাবী মানেন তাহলে আমরা আপনার সাথে থাকবো অন্যথায় আপনার সাথে আমরা নেই।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, আল¬ামা জুনায়ের আল হাবিব, মুফতি সাখাওয়াত হোসেন নদভী, মুফতি মিজানুর রহমান সাইদ, মুহাম্মদ রেজাউল হোসেন, মাওলানা মোহাম্মদ হানজালা, মাওলানা আহমফ আলী কাশেমী, মুফতি নূর হোসাইন নুরানী, মাওলানা মুজিবুর রহমান, ইসলামী আন্দোলনের নেতা, মুফতি মাসুম বিল্লাহ, নাসিক ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, শ্রমিক নেতা কাউসার আহমেদ পলাশ, নারায়ণগঞ্জ জেলা হেফাজতের আহবায়ক মাওলানা আব্দুল আউয়াল, এবিএম সিরাজুল মামুন, খেলাফত আন্দোলনের আমির আল্লামা আতাউল্লাহ হাফেজী, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী প্রমুখ।
এদিকে, সম্মেলনকে কেন্দ্র করে পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় ছিল বলে জানিয়েছেন ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন। তিনি বলেন, সমাবেশকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলার অবনতি কিংবা কোনো ধরনের উস্কানিমূলক বক্তব্য যাতে প্রদান করা না হয় সেজন্য পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে ছিল। সমাবেশ ঘিরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়।
আতাউর রহমান বক্তাবলী ইউ: আ’লীগের ৫নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী
নিউজ প্রতিদিন: পরিছন্ন রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবক মো.আতাউর রহমান আতু।যার নামের সাথে মিশে আছে বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা,শামীম ওসমান ও আলহাজ্ব মো.শওকত চেয়ারম্যানের আর্দশ। রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথের সৈনিক হিসেবে পরিচিত আাতাউর রহমান।
জন্ম ও পারিবারিক সূত্রে তিনি আওয়ামী লীগ রাজনীতির সাথে জড়িত। ফতুল্লা তথা বক্তাবলীর প্রানপুরুষ আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর হাত ধরে ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে তার ছায়াতলে এসে রাজনীতি করতে চান।
একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেছেন নানান কথা। যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
মো.আতাউর রহমান আতু শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত নন। সমাজসেবায় সমান পারদর্শী। তার কাছে অসহায় মানুষ সহযোগিতার জন্য গিয়ে খালী হাতে ফিরে আসেনি কেউ। সাধ্যমত চেষ্টা করেন সহযোগিতার। এ নীতি গ্রহন করেছেন তার রাজনৈতিক শিক্ষা গুরু মাটিও মানুষের নেতা বক্তাবলীর উন্নয়নের রূপকার সচ্ছ রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর কাছ থেকে।
রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে তিনি বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ৫নং ওয়ার্ডের একজন কর্মী হিসেবে জনগনের সেবা করে আসছেন। তিনি বক্তাবলী ইউনিয়ন ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী।
তার পুরো পরিবার আওয়ামী লীগ পরিবার হিসেবে পরিচিত।
মো.আতাউর রহমান আতু বলেন,এখন পযর্ন্ত আমার নামে কোন মামলা,জিডি ও অভিযোগ নাই। বক্তাবলীর পলিটিক্যাল বিউটি আলহাজ্ব মো. শওকত চেয়াম্যানের ভালবাসা পেয়েছি এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ পাওয়া।
তিনি এবং কাউন্সিলরা যদি মনে করেন আমি বক্তাবলী ৫নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক পদে যোগ্য এবং আমাকে দায়িত্ব দেন আমি সেই দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত আছি। আমি নির্বাচিত হই বা না হই আমাদের প্রিয় অভিভাবক আলহাজ্ব এম শওকত চেয়াম্যানের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু আদর্শ বাস্তবায়নে নিরলস কাজ করে যাবো ইনশাল্লাহ।
কাদিয়ানীদের কাফের ঘোষণা করার দাবীতে বক্তাবলীতে বিক্ষোভ
নিউজ প্রতিদিন: কাদিয়ানীদের কাফের ঘোষণা ও আগামীকাল নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে জনসভা সফল করার লক্ষে আজ শুক্রবার বাদ জুম্মা বক্তাবলী ইউনিয়ন আলেম সমাজের সভাপতি মাওলানা কাজী শহিদুল্লাহ সাহেবের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করা হয়।আজকের বিক্ষোভ মিছিলে আলেম সমাজ সহ এলাকার সর্ব সাধারণ মানুষ স্বার্থফুর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন। বক্তাবলী ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের জামে মসজিদ থেকে মিছিল নিয়ে বক্তাবলী বাজারে পথসভা করেন।এই পথসভা শেষ করে বক্তাবলী ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়।উক্ত বিক্ষোভ মিছিলে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বক্তাবলী মধ্য মহল্লা বায়তুল নূর জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোঃ ফেরদৌস হোসাইন, রাজাপুর মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা সাইফুল ইসলাম,রাজাপুর চৌরাস্তা জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মোঃ সুলতান আহম্মদ, মধ্যনগর গ্রামের বিভিন্ন জামে মসজিদ থেকে আসা ইমাম মাওলানা হাফেজ মনির, মাওলানা মাহাবুব, মাওলানা আব্দুল্লা হাফিজ,মাওলানা আবু সাঈদ, মাওলানা সাঈদ হোসাইন,বক্তাবলী বড় মসজিদের ইমাম মাওলানা মুক্তি ইমরান হোসাইন,মাওলানা বেলাল হোসাঈন,মাওলানা মমিনুল ইসলাম হোসাইন,আব্দুল আজিজ কয়াল,মো.আবুল খায়ের ও মোজাম প্রমুখ।
বক্তাবলীতে কোন বিশৃংখলা করলে কঠোর ব্যবস্থা –এম শওকত আলী
নিউজ প্রতিদিন: অশান্ত আকবরনগর পরিদর্শন করেছেন বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের রাষ্ট্রীয় স্বর্ণপদক প্রাপ্ত সফল চেয়ারম্যান ও ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব এম শওকত আলী।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারী) সকাল ১১ টায় আকবরনগরের প্রতাপনগর ইব্রাহীম মন্ডলের বাড়ী পরিদর্শন করেন।
গত সোমবার রাতে প্রতিপক্ষ রহিম ও সামেদ আলীর লোকজনকে ফাঁসাতে ইব্রাহীম মন্ডল নিজের স্ত্রী ও লোকজন দিয়ে তার রান্না ঘরে অগ্নিসংযোগ করান।খবর পেয়ে আকবরনগর পুলিশ বক্স হতে পুলিশ গিয়ে হাতে নাতে অনিক ও ইব্রাহীম মন্ডলের স্ত্রীকে আটক করে।পুলিশ বক্সের পুলিশ ইব্রাহীম মন্ডলের স্ত্রীকে ছেড়ে দিলেও আটক অনিককে ফতুল্লা থানা পুলিশের হাতে সোর্পদ করা হয়।
অগ্নিসংযোগের খবর পেয়ে আলহাজ্ব এম শওকত আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে মতবিনিময় সভাকরেন।তিনি কঠোর হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন,শুধু আকবরনগর নয় বক্তাবলীতে কেউ বিশৃংখলা করার চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা। কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে নিজেরা অগ্নিসংযোগ করার ঘটনাকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ নেই।
তিনি এলাকাবাসীর উদ্দেশ্য আরো বলেন,রহিম হাজ্বী ও সামেদ হাজ্বী মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল তা মিটিয়ে দেয়া হয়েছে।একটি পক্ষ তা মেনে নিতে পারেনি।তারা চাইবে বিরোধ সৃষ্টি করতে তা যেন না হয় এলাকাবাসীকে সচেতন থাকতে হবে।ইব্রাহীম মন্ডল ও সুরুজ হাজ্বীর মধ্যে ইটভাটা নিয়ে যে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তা বসে সমস্যার সমাধান করা হবে।এ জন্য উভয় পক্ষকে শান্ত থাকতে হবে।
আকবরনগর গ্রামের লোকজন জানান, কাশেম মন্ডল ও খালেক মন্ডলের নির্দেশে ইব্রাহীম মন্ডল আকবরনগরে ভূমিদস্যুতা,ইটভাটা দখল সহ নানান অপকর্ম করে আসছে।এলাকাবাসী প্রতিবাদ করায় হামলা ভাংচুর চালায় ইব্রাহীম মন্ডল বাহিনী।
আলহাজ্ব শওকত চেয়ারম্যান পরিদর্শন কালে উপস্থিত ছিলেন ইউপি মেম্বার আতাউর রহমান প্রধান, জাহাঙ্গীর আলম মাষ্টার, আকিলউদ্দিন, রহিম হাজ্বী, সামেদ হাজ্বী, ফুলু মাদবর ও খবিরসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।