৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 119

বিএনপি নেতা এডভোকেট আল আমীন সিদ্দিকীর জামিন লাভ।

ফতুল্লা থানায় দায়েরকৃত মামলায় মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিন লাভ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও বিএনপি নেতা এডভোকেট আল আমীন সিদ্দিকী। গতকাল রোববার বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ ও বিচারপতি মো. মহিউদ্দিন শামীম এর সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ এই জামিন মঞ্জুর করেন।

মামলায় আসামীগণের বিরুদ্ধে জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সরকারী স্থাপনা, পাওয়ার হাউজ, রেলপথ, টেলি যোগাযোগ স্থাপনা, যানবাহন, রাষ্ট্রায়াত্ব তেলের ডিপোসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ধ্বংসাত্বক ও নাশকতামুলক কর্মকান্ড পরিচালনা করার জন্য সমবেত হইয়া প্রস্তুতি গ্রহন করা এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটাইয়া মামলায় বর্ণিত ঘটনাস্থল দিয়া রাস্তার উপর চলাচলরত যানবাহন ভাংচুর করে নাশকতামূলক কর্মকান্ডের অভিযোগ আনা হয়। উক্ত অভিযোগে ফতুল্লা থানার এসআই আবু হানিফ বাদী হয়ে গত ৫ নভেম্বর ২০১৮ খ্রিস্টাব্দ তারিখে ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্য আইন এবং ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা দায়ের করে, যাহার নং- ১৫। এই মামলায় নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, সদর উপজেলার চেয়ারম্যান এডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, নারায়ণগঞ্জ মহামনগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি এডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হাসান রোজেল ও মহানগর বিএনপি নেতা মো. হাসানসহ ৪৪ জনের নাম উল্লেখ্যপূর্বক ১২০/১৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী করা হয়।

জামিন লাভের পর এক প্রতিক্রিয়ায় এডভোকেট আল আমীন সিদ্দিকী বলেন, “যেই রাষ্ট্র মিথ্যা মামলা দিয়ে রাষ্ট্রের নাগরিকদেরকে হয়রানী করে সেই রাষ্ট্র আদর্শ রাষ্ট্র নয়। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই রাষ্ট্রকে একটি আদর্শহীন রাষ্ট্রে পরিণত করেছে ফ্যাসীবাদী আওয়ামীলীগ সরকার। এই ফ্যাসীবাদী গোষ্ঠীর পতন অনিবার্য।

ফতুল্লায় ইউএনও হস্তক্ষেপে অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিল আবদুল করিম কিন্ডারগার্টেন এন্ড হাই স্কুল।

অবশেষে এস,এস,সির ফরম পুরন বাবদ নেয়া অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিলেন ফতুল্লার সস্তাপুরে অবস্থিত আবদুল করিম কিন্ডারগার্টেন এন্ড হাইস্কুল কর্তৃপক্ষ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক জানায়,সস্তাপুরের আবদুল করিম কিন্ডারগার্টেন এন্ড হাই স্কুল এস,এস,সি পরিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ফরম বাবদ ৬ হাজার টাকা করে নেয়। কিন্তু অভিভাবকরা টাকা কমিয়ে রাখার অনুরোধ করলে তাদের সাথে খারাপ আচরন করে এবং টাকা কম রাখা যাবে না বলে জানিয়ে দেয়।অভিভাবকরা সন্তানের ভবিষ্যৎ চিন্তা ৬ হাজার টাকা করে দিতে বাধ্য হয়। পরে বিষয়টি সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসনে আরা বেগমের দৃষ্টিগোচর হলে স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো: রানাকে অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে বললে দুই দিনের সময় নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। পরে রোববার ৩ হাজার টাকা করে ফেরত দেন।

ফতুল্লায় যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বাষির্কী পালন।

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুবলীগের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বাষির্কী উপলক্ষ্যে কেক কাটলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমান। তিনি আগামী সংসদ নির্বাচনে এখন থেকে যুবলীগ নেতাদের মাঠে নামার আহবান করলেন।

রোববার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ফতুল্লার পঞ্চবটিতে অ্যাডভেঞ্জার ল্যান্ড পার্কে এনায়েতনগর ইউনিয়ন যুবলীগের আয়োজনে যুবলীগের প্রতিষ্ঠা বাষির্কী পালন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত হয়ে শামীম ওসমান কেক কাটেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি শহিদুল্লাহ, নারায়ণগঞ্জ কলেজের সাবেক ভিপি আলমগীর হোসেন, ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, সহসভাপতি রাশেদুল হক, ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সহসভাপতি শরিয়তউল্লাহ বাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মুশফিকুর রহমান শিশির, থানা যুবলীগ নেতা বাচ্চু মিয়া, একে ইমন, ইদ্রিস আলী শেখ, সোহেল মাদবর, হিমেল, রাশেদুল ইসলাম সুমন, এনায়েতনগর যুবলীগ নেতা খলিলুর রহমান টিটু, জুয়েল রানা, জুম্মন, নুরুন নবী, আরিফ হোসেন, দিপু, ছাত্রলীগ নেতা রাকিব হাসান মুন্না, সাখাওয়াত হোসেন, শিশির খান, সাফায়েত হোসেন সৌরভ, যুবলীগ নেতা আসাদ বাপ্পী, ইসহাক শেখ, সৈনিক লীগ নেতা অলি আহম্মেদ টিটু, সুমন আহম্মেদ, শাহ আলম প্রমুখ।

এসময় শামীম ওসমান বলেছেন, সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচন সাধারন নির্বাচন নয়, এবার কঠিন নির্বাচন হবে, কিছুতেই সহজ ভাবে নেয়া যাবে না। এখন থেকে নির্বাচন নিয়ে মাঠে নেমে কাজ করতে হবে। প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গিয়ে নির্বাচনী প্রচারনা চালাতে হবে এবং নৌকার পক্ষে ভোট চাইতে হবে।

শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখায় সম্মাননা স্মারক পেলেন ইমরান।

স্টাফ রিপোটার:
নারায়নগঞ্জ কিন্ডার গার্টেন ইউনিটি কর্তৃক আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান রাখায় অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আসাদুজ্জামান এর কাছে সম্মাননা স্মারক গ্রহন করছেন মুসলিমনগর এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল ইমরান। এছাড়াও এ স্কুলের তিন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করে অনুষ্ঠানের আয়োজকরা। বৃত্তি প্রাপ্তদের ক্রেস্ট প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমান।

রোববার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ফতুল্লার পঞ্চবটিস্থ অ্যাডভেঞ্চার ল্যান্ড পার্কে নারায়ণগঞ্জ কিন্ডার গার্টেন ইউনিটি কর্তৃক আয়োজিত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে কিন্ডার গার্টেন ইউনিটির উপদেষ্টা মোমেন শিকদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের এম পি শামীম ওসমান। এতে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম সাইফউল্লাহ বাদল, সাধারন সম্পাদক শওকত আলী, সহসভাপতি আসাদুজ্জামান, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল।

প্রধানমন্ত্রী যাকে মনোনয়ন দিবে তারঁ পক্ষেই কাজ করবো – মেয়র আইভী

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ  নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা: সেলিনা হায়াত আইভী বলেছেন, সামনে নির্বাচন আপনারা যে যেখানেই বসেন আলাপ করেন নৌকায় ভোট চাইবেন আর এই যুবলীগের আসল ইতিহাস আপনাদের জানতে হবে, কিভাবে কখন এই যুবলীগ প্রতিষ্ঠিত হলো আপনারা ইতিহাস জানুন ।সামনে নির্বাচন আমাদের প্রধানমন্ত্রী যাকে নির্ধারণ করে দিবেন আমরা তাঁর পক্ষে কাজ করবো। আগামী নির্বাচন আমরা নৌকায় ভোট দিবো, সবাইকে একসাথে কাজ করার জন্যে এগিয়ে আসতে অনুরোধ রাখেন।

১১ নভেম্বর রবিবার বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ নারায়ণগঞ্জ মহা নগর ২নং রেল গেইট আওয়ামীলীগ কার্যালয় মহা নগর যুবলীগ ৪৬ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে এসব আহবান রাখেন।

তিনি আরো বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী যাকে নির্ধারণ করে দিবেন আমরা তাঁর পক্ষে কাজ করবো। আগামী নির্বাচন আমরা নৌকায় ভোট দিবো, সবাইকে একসাথে কাজ করার আহবান করেন। তবে নাসিক মেয়র ড.সেলিনা হায়ত আইভী এমনি বক্তব্য প্রশংসনীয় হলেও জনমতের প্রশ্ন উঠে তিনি নৌকায় প্রতিক নিয়ে যারা মনোনীত হবেন তাঁদের সাথে রাজপথে স্লোগানে স্লোগানে, মিছিলে মিছিলে গণসংযোগ এবং একসাথে এক ব্যানারে কাজ করতে কি দেখা যাবে?অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছেন, আহাম্মদ আলী রেজা উজ্জল সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ নারায়ণগঞ্জ মহানগর। জেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আলহাজ্ব কাদির, জেলা মহিলা সম্পাদিকা মরিয়ম প্রমুখ।

ভোটে যাচ্ছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট

ডেস্ক নিউজঃ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যাচ্ছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। নতুন এই রাজনৈতিক জোট ভোটে যাওয়াকে আন্দোলনের অংশ বলছে। আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে ভোটে যাওয়ার ঘোষণা দেন ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। অবশ্য তাঁরা নির্বাচনের তফসিল পেছানোর দাবি জানিয়েছেন। তাঁরা বর্তমান তফসিল বাতিল করে এক মাস পিছিয়ে ভোটের তারিখ নির্ধারণের দাবি জানিয়েছেন।

ঐক্যফ্রন্টকে প্রধানমন্ত্রীর ধন্যবাদ

ডেস্ক নিউজঃ আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয়ায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টসহ সব দলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেছেন, ‘আমরা চাই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ হোক। নির্বাচনে জনগণ যাদেরকে ভোট দেবে তারাই জয়লাভ করবে।’

রবিবার দুপুরে বিএনপির দুই জোট ঐক্যফ্রন্ট এবং ২০ দলীয় জোট ভোটে আসার ঘোষণা দেয়ার পর বিকালে দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এই কথা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি।

নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের দাবি পূরণ না হওয়ায় ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি এবং তার শরিকরা। এবারও তারা আন্দোলনের কথাই বলছিল। তবে শেষ পর্যন্ত অবস্থান পাল্টে ভোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।

এর আগে ঐক্যফ্রন্টসহ বিভিন্ন দলের সঙ্গে সংলাপে বসেন প্রধানমন্ত্রী। সংসদ ভেঙে নির্বাচনের দাবি নাকচ হলেও তিনি সবাইকে নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তা দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা সকলে মিলে নির্বাচন করব। জনগণ যাকে চাইবে তাকে যেন ভোট দেয়, সেটাই আমরা করব। সবাই যেহেতু নির্বাচন করবে সেজন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও স্বাগত জানাচ্ছি।’

বিভিন্ন দল ও জোটের সঙ্গে সংলাপের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনটা কীভাবে করব এবং নির্বাচন যাতে সুষ্ঠভাবে সে আলোচনা হয়েছে। অনেকে অনেক দাবিদাওয়া করেছিল। বেশকিছু আমরা মেনে নেই। তাছাড়া নির্বাচনটা যেন সকলের জন্য অংশগ্রহণমূলক হতে পারে, সবাই যেন নির্বাচন করার সুযোগ পায় সেদিকে আমরা দৃষ্টি রাখব, সে কথা আমরা দিয়েছি।’

প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে সংলাপে ২৩৪ জননেতা ও ৭০টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। সাতদিনে ২৪ ঘণ্টা ৫ মিনিট কথা হয়।
আওয়ামী লীগ দেশে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে দাবি করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যে উন্নয়নটা করেছি তার ধারা যেন অব্যাহত থাকে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই গতিটা যেন কোনমতেই থেমে না যায়।

‘বাংলাদেশকে আমরা যেভাবে গড়ে তুলতে চাই উন্নত-সম্মৃদ্ধ দেশ হিসেবে, সেভাবে যেন গড়ে তুলতে পারি সেদিকে দৃষ্টি রেখেই আমরা আলাপ-আলোচনা করি।’

প্রতিটি আসনেই উপযুক্ত প্রার্থী মনোনয়ন দেয়া হবে জানিয়ে জোটের প্রার্থীদের জন্য পরে আসন ছাড়ার কথাও জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।

সভায় উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুল কাদের, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও রশিদুল আলম এ সময় উপস্থিত ছিলেন। অসুস্থতার জন্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও মো. আলাউদ্দীন সভায় উপস্থিত হতে পারেননি। কাজী জাফরউল্লাহ বিদেশে রয়েছেন।

তিন’শ আসনে তারেকের দেয়া বিএনপি প্রার্থী তালিকায় নাম নেই কাজী মনির ও শাহ আলমের।

দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম জিয়ার মুক্তি ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করতে বারবার হুমকি দিলেও শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি বিবেচনা করে গোপনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে বিএনপি।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, খালেদা জিয়ার অনিশ্চিত ভাগ্য বিবেচনা করে এবং বিএনপির অস্তিত্ব রক্ষার বিষয়ে গভীর চিন্তা-ভাবনা করে তারেক রহমানের নির্দেশে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলরা। আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা বললেও শেষ পর্যন্ত বিদেশি বন্ধুরাষ্ট্র ও একাধিক দূতাবাসের অনুরোধে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিয়েছে বলে জানা যায়। নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি হিসেবে এরই মধ্যে তিন’শ আসনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২৩ দলীয় জোটের সম্ভাব্য প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকাও প্রস্তুত করা হয়েছে। পাঠকদের জ্ঞাতার্থে তিন’শ আসনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২৩ দলীয় জোটের প্রার্থী তালিকা তুলে ধরা হলো :

পঞ্চগড়-১ ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, পঞ্চগড়-২ ব্যারিস্টার তাসমিয়া প্রধান জুঁই (জাগপা), ঠাকুরগাঁও-১ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ঠাকুরগাঁও-২ জেড মর্তুজা চৌধুরী তুলা, ঠাকুরগাঁও-৩ মোঃ জাহিদুর রহমান জাহিদ, দিনাজপুর-১ মোঃ আবু হানিফ (জামায়াত), দিনাজপুর-২ লেঃ জেনাঃ (অবঃ) মাহবুবুর রহমান, দিনাজপুর-৩ শাহরিয়ার আখতার হক ডন, দিনাজপুর-৪ মোঃ হাফিজুর রহমান, দিনাজপুর-৫ এজেডএম রেজোয়ানুল হক চৌধুরী, দিনাজপুর-৬ আনোয়ারুল ইসলাম (জামায়াত), নীলফামারী-১ রফিকুল ইসলাম, নীলফামারী-২ মোঃ শামসুজ্জামান, নীলফামারী-৩ ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী কমেট, নীলফামারী-৪ আমজাদ হোসেন সরকার, লালমনিরহাট-১ ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান, লালমনিরহাট-২ সালাহ উদ্দিন আহমেদ হেলাল, লালমনিরহাট-৩ অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু, রংপুর-১ রইচ আহমেদ, রংপুর-২ অধ্যাপক পরিতোষ চক্রবর্তী, রংপুর-৩ মোঃ মোজাফফর আহমেদ, রংপুর-৪ এমদাদুল হক ভরসা, রংপুর-৫ গোলাম রব্বানী (জামায়াত), রংপুর-৬ নূর মোহাম্মদ মন্ডল, কুড়িগ্রাম-১ সাইফুর রহমান রানা, কুড়িগ্রাম-২ সোহেল হোসাইন কায়কোবাদ, কুড়িগ্রাম-৩ তাসভীর-উল ইসলাম, কুড়িগ্রাম-৪ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক (জামায়াত), গাইবান্ধা-১ মাজহারুল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ মোঃ আনিসুজ্জামান খান বাবু, গাইবান্ধা-৩ ডাঃ মঈনুল হাসান সাদিক, গাইবান্ধা-৪ মোঃ ফারুক কবির আহম্মেদ, গাইবান্ধা-৫ মাওলানা আমজাদ হোসেন (জামায়াত), জয়পুরহাট-১ মোঃ ফয়সাল আলীম, জয়পুরহাট-২ ইঞ্জিঃ গোলাম মোস্তফা, বগুড়া-১ মোঃ শোকরানা, বগুড়া-২ একেএম হাফিজুর রহমান, বগুড়া-৩ মোঃ আব্দুল মুহিত তালুকদার, বগুড়া-৪ ইঞ্জিঃ জেডআইএম মোস্তফা আলী মুকুল, বগুড়া-৫ জানে আলম খোকা, বগুড়া-৬ খালেদা জিয়া/তারেক রহমান/জোবায়দা রহমান, বগুড়া-৭ খালেদা জিয়া/তারেক রহমান/জোবায়দা রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ অধ্যাপক শাহজাহান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম বুলবুল (জামায়াত), নওগাঁ–১ ডাঃ ছালেক চৌধুরী, নওগাঁ-২ মোঃ শামসুজ্জোহা খান, নওগাঁ-৩ পারভেজ আরেফিন সিদ্দিক, নওগাঁ-৪ মোঃ শামসুল আলম প্রামানিক, নওগাঁ-৫ মোঃ জাহেদুল ইসলাম, নওগাঁ-৬ মোঃ আনোয়ার হোসেন বুলু, রাজশাহী-১ ব্যারিষ্টার আমিনুল হক, রাজশাহী-২ মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহী-৩ এ্যাডঃ শফিকুল হক মিলন, রাজশাহী-৪ আবু হেনা, রাজশাহী-৫ এ্যাডঃ নাদিম মোস্তফা, রাজশাহী-৬ মোঃ আবু সাঈদ চাঁদ, নাটোর-১ কামরুন্নাহার শিরিন, নাটোর-২ রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাটোর-৩ কাজী গোলাম মোর্শেদ, নাটোর-৪ মোঃ আব্দুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-১ মোঃ সেলিম রেজা, সিরাজগঞ্জ-২ ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল মান্নান তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৪ রফিকুল ইসলা খান (জামায়াত), সিরাজগঞ্জ-৫ গোলাম মওলা খান বাবলু, সিরাজগঞ্জ-৬ কামরুদ্দিন এহিয়া খান মজলিস, পাবনা-১ ব্যারিস্টার নজিবুল্লাহ মোমিন (জামায়াত), পাবনা-২ সেলিম রেজা হাবিব, পাবনা-৩ এয়ার ভইস মার্শাল (অবঃ) ফখরুল আজম, পাবনা-৪ হাবিবুর রহমান হাবিব, পাবনা-৫ এ্যাডঃ শিমুল বিশ্বাস, মেহেরপুর-১ মাসুদ অরুণ, মেহেরপুর-২ জাবেদ মাসুদ ইসলাম ওরফে মিল্টন, কুষ্টিয়া-১ রেজা আহমেদ বাচ্চু মোল্লা, কুষ্টিয়া-২ অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-৩ অধ্যক্ষ মোঃ সোহরাব উদ্দিন, কুষ্টিয়া-৪ সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, চুয়াডাঙ্গা-১ শামসুজ্জামান দুদু, চুয়াডাঙ্গা-২ মাহমুদ হাসান খান ওরফে বাবু খান, ঝিনাইদহ-১ মোঃ আব্দুল ওহাব, ঝিনাইদহ-২ মোঃ মশিউর রহমান, ঝিনাইদহ-৩ অধ্যাপক মতিউর রহমান (জামায়াত), ঝিনাইদহ-৪ শহীদুজ্জামান বেল্টু, যশোর-১ মফিকুল হাসান তৃপ্তি, যশোর-২ আবু সাঈদ মোঃ শাহাদাত হুসাইন (জামায়াত), যশোর-৩ অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, যশোর-৪ ইঞ্জিঃ টি এস আইয়ুব হোসেন, যশোর-৫ এ্যাডঃ শহিদ ইকবাল, যশোর-৬ আবুল হোসেন আজাদ, মাগুরা-১ কবির মুরাদ, মাগুরা-২ এ্যাডঃ নিতাই রায় চৌধুরী, নড়াইল-১ বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম, নড়াইল-২ কাদের সিকদার, বাগেরহাট-১ এ্যাডঃ শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, বাগেরহাট-২ এম এ সালাম, বাগেরহাট-৩ লায়ন ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম, বাগেরহাট-৪ অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম (জামায়াত), খুলনা-১ আমির এজাজ খান, খুলনা-২ মোঃ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, খুলনা-৩ রাকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ শরীফ শাহ কামাল তাজ, খুলনা-৫ ডাঃ গাজী আব্দুল হক, খুলনা-৬ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ (জামায়াত), সাতক্ষীরা-১ মোঃ হাবিবুল ইসলাম হাবিব, সাতক্ষীরা-২ তাজকিন আহমেদ চিশতী, সাতক্ষীরা-৩ ডাঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম (জামায়াত), বরগুনা-১ মতিয়ার রহমান তালুকদার, বরগুনা-২ আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম মনি, পটুয়াখালী-১ এভিএম (অবঃ) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পটুয়াখালী-২ শহিদুল আলম তালুকদার, পটুয়াখালী-৩ হাসান মামুন, পটুয়াখালী-৪ এবিএম মোশাররফ হোসেন, ভোলা-১ ব্যারিঃ আন্দালিব রহমান পার্থ (বিজেপি), ভোলা-২ হাফিজ ইব্রাহীম, ভোলা-৩ মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, ভোলা-৪ মোঃ নাজিম উদ্দিন আলম, বরিশাল-১ জহির উদ্দিন স্বপন, বরিশাল-২ সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বরিশাল-৩ মোশাররফ হোসেন মঙ্গু, বরিশাল-৪ মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ, বরিশাল-৫ এ্যাডঃ মজিবুর রহমান সরোয়ার, বরিশাল-৬ মোঃ আবুল হোসেন খান, ঝালকাঠি-১ ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, ঝালকাঠি-২ ইসরাত সুলতানা (ইলেন ভুট্টো), পিরোজপুর-১ শামীম সাঈদী (জামায়াত), পিরোজপুর-২ আহাদ হোসেন মঞ্জুর সুমন, পিরোজপুর-৩ রুহুল আমিন দুলাল, টাঙ্গাইল-১ ফকির মাহবুব আনাম স্বপন, টাঙ্গাইল-২ সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, টাঙ্গাইল-৩ লুৎফর রহমান খান আজাদ, টাঙ্গাইল-৪ রাবেয়া সিরাজ, টাঙ্গাইল-৫ মেজর জেনাঃ (অবঃ) মাহমুদুল হাসান, টাঙ্গাইল-৬ এ্যাডঃ গৌতম চক্রবর্তী, টাঙ্গাইল-৭ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল-৮ এ্যাডঃ আহমদ আজম খান, জামালপুর-১ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত, জামালপুর-২ সুলতান মাহমুদ বাবু, জামালপুর-৩ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, জামালপুর-৪ ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম, জামালপুর-৫ এ্যাডঃ শাহ ওয়ারেছ আলী মামুন, শেরপুর-১ আলহাজ্ব হযরত আলী, শেরপুর-২ ব্যারিস্টার হায়দার আলী, শেরপুর-৩ মাহমুদুল হক রুবেল, ময়মনসিংহ-১ ইমরান সালেহ প্রিন্স, ময়মনসিংহ-২ শাহ শহীদ সারোয়ার, ময়মনসিংহ-৩ ইঞ্জিঃ ইকবাল হোসেন, ময়মনসিংহ-৪ দেলোয়ার হোসেন খান দুলু, ময়মনসিংহ-৫ এ কে এম মোশাররফ হোসেন, ময়মনসিংহ-৬ ইঞ্জিঃ শামস উদ্দিন আহেমদ, ময়মনসিংহ-৭ ডাঃ মাহবুবুর রহমান লিটন, ময়মনসিংহ-৮ লুৎফুল্লাহেল বাবু, ময়মনসিংহ-৯ খুররম খান চৌধুরী, ময়মনসিংহ-১০ ডাঃ এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ময়মনসিংহ-১১ ফখর উদ্দিন আহমেদ বাচ্চু, নেত্রকোনা-১ ব্যারিষ্টার কায়সার কামাল, নেত্রকোনা-২ আশরাফ উদ্দিন খান, নেত্রকোনা-৩ রফিকুল ইসলাম হেলালী, নেত্রকোনা-৪ মোসাঃ তাহমিনা জামান, নেত্রকোনা-৫ বেগম রাবেয়া আলী, কিশোরগঞ্জ-১ রেজাউল করিম খান চুন্নু, কিশোরগঞ্জ-২ মেজর (অবঃ) আখতারুজ্জামান, কিশোরগঞ্জ-৩ ড. এম ওসমান ফারুক, কিশোরগঞ্জ-৪ এ্যাডঃ ফজলুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৫ এহসান কুপিয়া, কিশোরগঞ্জ-৬ মোঃ শরীফুল আলম, মানিকগঞ্জ-১ আব্দুল হামিদ ডাবলু, মানিকগঞ্জ-২ ইঞ্জিঃ মঈনুল ইসলাম শান্ত, মানিকগঞ্জ-৩ আফরোজা খান রিতা, মুন্সীগঞ্জ-১ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-২ মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ-৩ কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা-১ আব্দুল মান্নান, ঢাকা-২ আমান উল্লাহ আমান, ঢাকা-৩ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ঢাকা-৪ আলহাজ্ব সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৫ আলহাজ্ব নবী উল্লাহ নবী, ঢাকা-৬ আবুল বাশার, ঢাকা-৭ নাসিমা আক্তার কল্পনা, ঢাকা-৮ হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, ঢাকা-৯ মির্জা আব্বাস, ঢাকা-১০ ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, ঢাকা-১১ এম এ কাইয়ুম, ঢাকা-১২ সাইফুল আলম নিরব, ঢাকা-১৩ মোঃ আব্দুস সালাম, ঢাকা-১৪ এস এ খালেক, ঢাকা-১৫ মামুন হাসান, ঢাকা-১৬ ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ঢাকা-১৭ মেজর জেনাঃ (অবঃ) রুহুল আলম, ঢাকা-১৮ মেজর (অবঃ) কামরুল ইসলাম, ঢাকা-১৯ ডাঃ দেওয়ান মোঃ সালাউদ্দিন, ঢাকা-২০ তমিজ উদ্দিন আহমেদ, গাজীপুর-১ চৌধুরী তানভীর আহমেদ সিদ্দিকী, গাজীপুর-২ অধ্যাপক এম এ মান্নান, গাজীপুর-৩ ডাঃ রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, গাজীপুর-৪ শাহ রিয়াজুল হান্নান, গাজীপুর-৫ একেএম ফজলুল হক মিলন, নরসিংদী-১ খায়রুল কবির খোকন, নরসিংদী-২ ড. মঈন খান, নরসিংদী-৩ মোঃ আকরামুল হাসান, নরসিংদী-৪ সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল, নরসিংদী-৫ জামাল আহমেদ চৌধুরী, নারায়ণগঞ্জ-১ এ্যাডঃ তৈমুর আলম খন্দকার, নারায়ণগঞ্জ-২ আতাউর রহমান আঙ্গুর, নারায়ণগঞ্জ-৩ অধ্যাপক রেজাউল করিম, নারায়ণগঞ্জ-৪ মোঃ গিয়াস উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ-৫ এ্যাডঃ আবুল কালাম, রাজবাড়ী-১ আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়াম, রাজবাড়ী-২ মোঃ হারুন অর রশীদ, ফরিদপুর-১ শাহ মোঃ আবু জাফর, ফরিদপুর-২ শ্যামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু, ফরিদপুর-৩ মোঃ জহিরুল হক শাহজাদা মিয়া, ফরিদপুর-৪ খন্দকার ইকবাল হোসেন, গোপালগঞ্জ-১ এফ ই সরফুজ্জামান জাহাঙ্গীর, গোপালগঞ্জ-২ এম এইচ খান মঞ্জু, গোপালগঞ্জ-৩ এস এম জিলানী, মাদারীপুর-১ কামাল জামাল নুরউদ্দিন, মাদারীপুর-২ হেলেন জেরিন খান, মাদারীপুর-৩ আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, শরিয়তপুর-১ সরদার এ কে এম নাসির উদ্দিন কালু, শরিয়তপুর-২ শফিকুর রহমান কিরণ, শরিয়তপুর-৩ সাইদ আহমেদ আসলাম, সুনামগঞ্জ-১ নজির হোসেন, সুনামগঞ্জ-২ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৩ মোহাম্মদ কয়ছর আহমদ, সুনামগঞ্জ-৪ আলহাজ্ব ফজলুল হক আসপিয়া, সুনামগঞ্জ-৫ কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, সিলেট-১ ডাঃ জোবায়দা রহমান, সিলেট-২ তাহসিনা রুশদীর লুনা, সিলেট-৩ ব্যারিস্টার আব্দুস সালাম, সিলেট-৪ আব্দুল হেকিম, সিলেট-৫ আব্দুল কাহির চৌধুরী, সিলেট-৬ আব্দুল কাহের চৌধুরী শামীম, মৌলভীবাজার-১ এবাদুর রহমান চৌধুরী, মৌলভীবাজার-২ এ্যাডঃ আবেদ রেজা, মৌলভীবাজার-৩ এম নাসের রহমান, মৌলভীবাজার-৪ হাজী মুজিব, হবিগঞ্জ-১ শেখ সুজাত মিয়া, হবিগঞ্জ-২ ডাঃ সাখাওয়াত হাসান জীবন, হবিগঞ্জ-৩ জি কে গউস, হবিগঞ্জ-৪ সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ মোঃ একরামুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ উকিল আব্দুস সাত্তার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ইঞ্জিঃ খালেদ মাহবুব হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মুসফিকুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ তকদীর হোসেন শামীম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ রফিকুল ইসলাম, কুমিল্লা-১ ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কুমিল্লা-২ মাহমুদ আনোয়ার কায়জার, কুমিল্লা-৩ শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, কুমিল্লা-৪ মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী, কুমিল্লা-৫ শওকত মাহমুদ, কুমিল্লা-৬ হাজী আমিনুর রশীদ ইয়াসিন, কুমিল্লা-৭ এ্যাডঃ রেদোয়ান আহমেদ (এলডিপি), কুমিল্লা-৮ জাকারিয়া তাহের সুমন, কুমিল্লা-৯ আবুল কালাম আজাদ, কুমিল্লা-১০ মোবাশ্বের আলম ভূইয়া, কুমিল্লা-১১ ডাঃ সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোঃ তাহের (জামায়াত), চাঁদপুর-১ আ ন ম এহসানুল হক মিলন, চাঁদপুর-২ তানভীর হুদা, চাঁদপুর-৩ জি এম ফজলুল হক, চাঁদপুর-৪ এম এ হান্নান, চাঁদপুর-৫ ইঞ্জিঃ মমিনুল হক, ফেনী-১ খালেদা জিয়া/তারেক রহমান/জোবায়দা রহমান, ফেনী-২ অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন (ভিপি জয়নাল), ফেনী-৩ আব্দুল আউয়াল মিন্টু, নোয়াখালী-১ ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, নোয়াখালী-২ জয়নাল আবেদীন ফারুক, নোয়াখালী-৩ মোঃ বরকত উল্লাহ বুলু, নোয়াখালী-৪ মোঃ শাহজাহান, নোয়াখালী-৫ ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমেদ, নোয়াখালী-৬ প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফজলুল আজিম, লক্ষ্মীপুর-১ নাজিম উদ্দিন আহমেদ, লক্ষ্মীপুর-২ আবুল খায়ের ভূঁইয়া, লক্ষ্মীপুর-৩ শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, লক্ষ্মীপুর-৪ শফিউল বারী বাবু, চট্টগ্রাম-১ অধ্যাপক এমডিএম কামাল উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ কাদের গণি চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৩ মোস্তফা কামাল পাশা, চট্টগ্রাম-৪ মোঃ আসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৬ গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ ফরহাত কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ এম মোর্শেদ খান, চট্টগ্রাম-৯ ডাঃ শাহদাত হোসেন, চট্টগ্রাম-১০ আব্দুল্লাহ আল নোমান, চট্টগ্রাম-১১ আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ গাজী মোহাম্মদ শাহজাহান, চট্টগ্রাম-১৩ সরোয়ার জামাল নিজাম, চট্টগ্রাম-১৪ ড. কর্ণেল (অবঃ) অলি আহমেদ (এলডিপি), চট্টগ্রাম-১৫ আ ন ম শামসুল ইসলাম (জামায়াত), চট্টগ্রাম-১৬ জাফরুল ইসলামী চৌধুরী, কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দিন আহমেদ, কক্সবাজার-২ আলমগীর মাহফুজ উল্লাহ ফরিদ, কক্সবাজার-৩ লুৎফুর রহমান কাজল, কক্সবাজার-৪ মোঃ শাহজাহান চৌধুরী, খাগড়াছড়ি ওয়াদুদ ভূইয়া, রাঙ্গামাটি লেঃ কর্ণেল (অবঃ) মনিষ দেওয়ান, বান্দরবান মিসেস মা ম্যা চিং।

নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির সিনিয়র নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমরা কখনো বলিনি যে নির্বাচন বর্জন করবো। আমরা বলেছি আন্দোলন ও নির্বাচন এক সঙ্গে চলবে। যেহেতু সারা দেশে নির্বাচনী আমেজ তৈরি হয়েছে, তাই সবকিছু বিবেচনা করে বিএনপির নেতৃত্বধীন ২৩ দলীয় জোট নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও ম্যাডাম জিয়ার মুক্তির বিষয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাবে বিএনপি। তবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে দেশবাসীকে আর কয়েকটি দিনে অপেক্ষা করতে হবে। আশা করছি দেশবাসীকে সুখবর দিতে পারবে বিএনপি। (সূত্র-বিটি)

২১ নভেম্বর পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপিত হবে আগামী ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪০ হিজরি, ২১ নভেম্বর।

বাংলাদেশের আকাশে আজ শুক্রবার ১৪৪০ হিজরি সনের পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে ১০ নভেম্বর, শনিবার থেকে পবিত্র রবিউল আউয়াল মাস গণনা শুরু হবে।

আজ সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররমস্থ সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনিছুর রহমান।

সভায় ১৪৪০ হিজরি সনের পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সকল জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশন-এর প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়সমূহ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করে কমিটি এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

সভায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. খলিলুর রহমান, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার, তথ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ফজলে রাব্বী, ঢাকা জেলার এডিসি (সাধারন) মো. শহিদুজ্জামান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সচিব কাজী নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শাহ মো. মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বাসস।

মেয়র আইভীর বিএনপি-জামায়াত কানেকশনের অডিও প্রকাশ

জামায়াতে ইসলামীর মজলিশে শূরার সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর আমির মাওলানা মাঈনুদ্দিন আহমদ পুলিশের কাছে চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করেছেন। পুলিশি জেরায় উঠে এসেছে নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির অজানা কথা। তার কাছ থেকে রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নানা সমীকরণের তথ্য জানতে পেরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও হতবাক। মাঈনুদ্দিন আহমদের জবানিতে নারায়ণগঞ্জের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীর সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতের গোপন ঘনিষ্ঠতার চিত্র ফুটে উঠেছে। আইভীর বিএনপিতে যোগদানের পরিকল্পনার তথ্যও ফাঁস করেন জামায়াতের এই নেতা। এ-সংক্রান্ত একটি অডিও রেকর্ড এখন বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার হাতে।

জামায়াত নেতা মাঈনুদ্দিনের এসব তথ্য ফাঁসের বিষয়টি স্বীকার করেছেন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর কাদের। যোগাযোগ করা হলে মঞ্জুর কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মাঈনুদ্দিন এমন কিছু তথ্য ফাঁস করেছেন, যা আগে কেউ শোনেনি। এসব তথ্য জানার পর আমরাও অবাক হয়েছি।’ তিনি বলেন, মাঈনুদ্দিন আহমদ এখন কারাগারে আটক রয়েছেন। গ্রেফতারের পর তাকে দুই দফা রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ওসি মঞ্জুর কাদের বলেন, আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়েই মূলত একসময় তার মুখ থেকে নানা গোপন তথ্য বেরিয়ে আসতে থাকে। ফাঁস হওয়া তথ্যের চুম্বক অংশ বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্যে প্রকাশ করা হলো— বিএনপির সঙ্গে আইভির যোগাযোগ প্রশ্নে মাঈনুদ্দিন বলেছেন, ‘আইভীর সঙ্গে বেগম জিয়ার সরাসরি যোগাযোগ ছিল। ঢাকার মির্জা আব্বাসের বউ আফরোজা আব্বাসের মাধ্যমেই এই সম্পর্কটা হয়। তিনি বলেন, মেয়র নির্বাচনের সময় আমরা (জামায়াত) হেল্প করেছি। বিষয়টা হলো এ রকম, আইভীর একটা ইয়ে (ওয়াদা) ছিল বেগম জিয়ার সাথে। নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর সে বিএনপিতে জয়েন করবে। আইভীর সাথে বেগম জিয়ার আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা এ রকম ছিল। সেই হিসেবে তৈমূরকে প্রত্যাহার করা হলো। অল্প সময়ে না। রাতের মধ্যেই তৈমূরকে বসিয়ে দেওয়া হলো।’ চুনকা পরিবারের সঙ্গে জামায়াতের যোগাযোগের বিষয়ে অডিও রেকর্ডে মাঈনুদ্দিন বলেন, ‘আমরা আলী আহমদ চুনকা (আইভীর বাবা) সাহেবের সাথে ছিলাম। আইভীর ফাদারের সময় আমরা রাজনীতি করেছি। আমরা ওনার সাথে আলোচনা করে ওনারে সাথে নিয়া সাঈদী সাহেবের মিটিং করেছি এখানে। আমি চুনকা সাহেবের কাছ থেকে আদর্শ স্কুলের জায়গা নিয়ে আসছি।’ আদর্শ স্কুল প্রতিষ্ঠার বিষয়ে মাঈনুদ্দিন বলেন, ‘স্কুলটা প্রতিষ্ঠা করেছে মুজাহিদ সাহেব (আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ)। উনি এখানে ছিলেন। উনি প্রতিষ্ঠাতাদের একজন এবং প্রিন্সিপাল ছিলেন। কিছু জায়গা কিনেছি আমরা, কিছু জায়গা ওনার (চুনকা) কাছ থেকে দলিল করে নিয়েছি। ওই সময়টা ছিল আওয়ামী লীগ হোক আর যে-ই হোক, তাদের সঙ্গে রাজনীতিক কো-অপারেশন ছিল। কিন্তু এখন সেটা আর নেই। আমরা আমলাপাড়া মসজিদে চুনকা সাহেবকে নিয়ে বসে আলোচনা করে সাঈদী সাহেবের মাহফিল করেছি সেই ঈদগাহে।’ জামায়াতের সঙ্গে আইভীর যোগাযোগ প্রশ্নে অডিও রেকর্ডে জামায়াত নেতা মাঈনুদ্দিন বলেন, ‘আইভীর বাপের সাথে আমারও রিলেশন ছিল। মুজাহিদ সাহেবের ওয়াইফ আর আইভী ক্লাসমেট ছিল। আইভী আর মুজাহিদের বউ সমবয়সী এবং ক্লাসমেট। মুজাহিদ সাহেব যখন জেলে, তখন ওনার ছেলেদের জন্মনিবন্ধনও এখানেই হয়েছে। অনেক ঘুরাঘুরি করে যখন পাচ্ছিল না, তখন মুজাহিদের ওয়াইফ আইভীকে বলার পরই আধঘণ্টার মধ্যে এই জন্মনিবন্ধন হয়ে গেল।’ বর্তমানে জামায়াতের সঙ্গে আইভীর যোগাযোগ প্রসঙ্গে মাঈনুদ্দিন বলেন, ‘সম্পর্ক আছে, তবে এখন রিলেশনটা ওপেন হলে সমস্যা। আমরাও চাই না তাকে (আইভী) বিব্রত করতে। এভোয়েট করে চলি। আমিও চলি, সেও চলে। তবে আইভীর মধ্যে কৃতজ্ঞতা বোধ আছে। আমাদের যে কোনো কাজে অনুরোধ করলে ডাইরেক্ট, ইনডাইরেক্ট সে বসে সহজে করে দিছে। অনেক কাজ করে দিছে।’ মুজাহিদ-চুনকা সম্পর্কের বিষয়ে মাঈনুদ্দিন বলেন, ‘১৯৭৮-৭৯ সালের দিকে চুনকা সাহেব পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। আগে তো এখানে (নারায়ণগঞ্জ) কমিউিনিটি সেন্টার ছিল না। চুনকা পাঠাগারে মাঝেমধ্যে বিভিন্ন সেমিনার-সিম্পোজিয়াম হতো। এগুলোর আয়োজন চুনকা সাহেব করতেন। মুজাহিদ সাহেবকে প্রধান আলোচক হিসেবে তিনি সবগুলোতে রাখতেন। তখন পৌরসভার সেমিনারগুলো পাঠাগারের উদ্যোগে হতো। উনিই পাঠাগারের চেয়ারম্যান ছিলেন। উনিই উদ্যোক্তা, সব। উনি সভাপতি হতেন আর মুজাহিদ সাহেব প্রধান আলোচক হতেন।’ ২০১১ সালের নির্বাচনের সময় আইভির জামায়াতের সঙ্গে যোগাযোগ প্রসঙ্গে মাঈনুদ্দিন বলেন, ‘ওই সময় সরাসরি যোগাযোগ না থাকলেও একটা যোগাযোগ ছিল। কারণ, আইভীর তো একটা অবস্থান আছে। তাকে আওয়ামী লীগই করতে হবে। আওয়ামী লীগ না করলে তার ইয়ে থাকবে না। তার সাথে যারা আছে তারাও তাকে আওয়ামী লীগের বাইরে যেতে দিবে না। আওয়ামী লীগ করে ব্যাকওয়ার্ড পজিশনে পড়ে এমন কাজ সে করবে না, আর আমরাও চাই না যে আইভী তার নিজের ইমেজটাকে নষ্ট করুক। এতে কোনো লাভ নেই। ও (আইভী) আওয়ামী লীগেই থাকুক। ও (আইভী) আওয়ামী লীগে থাকলে শামীম ওসমানদের সাথে যে দূরত্ব এটা বহাল থাকলে বিএনপি-জামায়াত সবার জন্য সুবিধা আছে। ওকে আওয়ামী লীগে রাখতে পারলেই ভালো। ও যেই কথা শামীমকে বলতে পারে, তা বিএনপির কেউ বলতে পারবে না। এ ক্ষেত্রে বিএনপির কারও সাহস নাই। ও যে পারছে এটার জন্য তাকে ধন্যবাদ দিতে হয়। সে শামীম ওসমান বা সেলিম ওসমান কাউকে কোনো পাত্তা দেয় না।’(সূত্র-বিপি)