বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর ছেলে সাব্বির আহম্মদ হ্নদয় রাজনীতির প্রতিহিংসার শিকার বলে দাবি করছেন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী মো.দেলোয়ার হোসেন । বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদে তিনবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায়, নারায়গঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বর্নপদক পাওয়ায় এবং নানায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সাংসদ জননেতা এ কে এম শামীম ওসমানের অধিক শ্রদ্ধাভাজন হওয়ার কারণে হিংসায় বশবর্তী হয়ে আড়াল থেকে মো. শওকত আলী সাহেবকে ঘায়েল করার জন্যই ষড়যন্ত্রকারীদের পায়তাড়ার বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করেন সাবেক ছাত্রনেতা ভিপি আলমগীর হোসেন।
তিনি প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া মেধাবী শিক্ষার্থী সাব্বির আহম্মদ হ্নদয়কে বাসা থেকে ডেকে এনে পূর্বপরিকল্পিতভাবে চেয়ারম্যানকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যই ষড়যন্ত্রকারীরা র্যাবকে ভুল তথ্য দিয়ে হ্নদয়কে ফেনসিডিল দিয়ে আটক করা হয়। ঘটনার সাথে জড়িত থাকা কুচক্রী ও ষড়যন্ত্রকারীদের খুজে বের করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য র্যাবসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতি দাবী জানান। দেলোয়ার হোসেন আরও বলেন যে, হ্নদয়কে ব্যক্তিগতভাবে দীর্ঘ বছর ধরে চিনি ও জানি। শওকত চেয়ারম্যান ৪০ বছর ধরে স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন মানুষ হিসেবে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগসহ প্রতিটি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের কর্মীদের সুসংগঠিত করে জননেতা সাংসদ এ কে এম শামীম ওসমানের পক্ষে কাজ করে আসছেন। শওকত চেয়ারম্যান মাদকের বিরুদ্ধে সমাজে আপোষহীনভাবে কাজ করছেন। তার ছেলে হ্নদয় মাদক বিক্রি করে এলাকার কেউ বিশ্বাস করে না। হ্নদয়কে ফেনসিডিল দিয়ে আটকের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে এবং রিক্সার গ্যারেজের মালিককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রকৃত ঘটনা বের করার জন্য র্যাবের প্রতি জোর দাবী জানান বক্তাবলীর কৃতি সন্তান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো.দেলোয়ার হোসেন।