নিউজ প্রতিদিন: প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামসের জামিন নাকচ করে দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
৩০ মার্চ, বৃহস্পতিবার শামসুজ্জামানকে আদালতে তোলা হয়। তদন্তের স্বার্থে শামসুজ্জামানকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রমনা মডেল থানার পরিদর্শক আবু আনছার। অপরদিকে শামসুজ্জামানের জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার।
কিন্তু শামসুজ্জামানের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের রমনা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক নিজাম উদ্দিন ফকির।
বাসা থেকে তুলে নেওয়ার ৩০ ঘণ্টা পর বৃহস্পতিবার সকালে আদালতে আনা হয় প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামসকে।
এর আগে বুধবার ভোর ৪টার দিকে সাভারের বাসা থেকে সিআইডি পরিচয়ে শামসুজ্জামানকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোরে তিনটি গাড়ি এসে দাঁড়ায় শামসুজ্জামানের বাড়ির সামনে। গাড়িতে ছিলেন মোট ১৬ জন। তাদের মধ্যে ৭-৮ জন শামসুজ্জামানের বাড়িতে প্রবেশ করে।
ঘটনার সময় শামসুজ্জামানের বাসায় ছিলেন স্থানীয় সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সিআইডির সদস্য পরিচয়ে তারা শামসুজ্জামানের ঘর তল্লাশি করে। পরে শামসুজ্জামানকে জামাকাপড় নিতে বলে। ঘরের মধ্যে তার ছবি তোলে। এরপর তাকে নিয়ে বের হয়ে যায়। এ সময় তারা শামসুজ্জামানের ব্যবহৃত ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও পোর্টেবল হার্ডডিস্ক নিয়ে যায়।
এর প্রায় ২০ ঘণ্টা পর শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। মামলাটি করেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম কিবরিয়া।
উল্লেখ্য, গত ২৬ মার্চ সাভার থেকে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল প্রথম আলো। ‘চাল, মাংসের স্বাধীনতা চাই’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি করেছিলেন শামসুজ্জামান। প্রতিবেদনে ‘ভুলক্রমে’ জাকির নামে এক দিনমজুরের বক্তব্যের সঙ্গে এক ফুল বিক্রেতা শিশুর ছবি দেওয়া হয় বলে সংবাদ মাধ্যমটি জানায়। পরে প্রতিবেদনটি সংশোধন এবং ‘অসঙ্গতিপূর্ণ’ ছবিটি সরিয়ে দেওয়া হয়।
শামসুজ্জামান ২০১৬ সালে গুলশানের হোলি আর্টিজানে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার রবিউল করিমের ছোট ভাই।





সেই অনুসারে বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক কমিটি গঠিত হওয়ার সপ্তাহ খানেক আগে আমি আকবর আলী সুমন ঢাকায় আমার ব্যবসায়ী কাজ থাকা সত্বেও আমি বিএনপির দলের স্বার্থে বক্তাবলী চলে আসি।এসে মিলন মেহেদীকে ফোন করি যে আমরা ৪ জন বসে একটা লিষ্ট করবো।আমার ডাকে মিলন মেহেদী সাড়া দিয়ে চলে আসে।লোকমানকে ফোন করলে জবাবে লোকমান বলে আপনাদের সাথে বসে লিষ্ট করা লাগবেনা।জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন সাহেবের নিকট আমাদের লিষ্ট দেয়া আছে।হাসান আলীকে ফোন করলে সেও লোকমান হোসেনের সুরে একই কথা বলে।গিয়াসউদ্দিন সাহেবের কাছে আমাদের লিষ্ট দেয়া আছে।গিয়াসউদ্দিন এমপি যেখানে রাখবে আমরা সেখানে থাকবো।




১১ ফেব্রয়ারী (শনিবার) বিকাল ৪টায় বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যাগে কেন্দ্র ঘোষিত এই পদযাত্রা কর্মসূচিটি অনুষ্ঠিত হয়। ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আলাউদ্দিন বারীর নেতৃত্বে পদযাত্রাটি কানাই নগর থেকে শুরু করে প্রতিটি ওয়ার্ড প্রদক্ষিন করে বক্তাবলীর বিএনপির কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি ও ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মাহমুদ মেম্বার,বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মো. আবুল কালাম, বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাসেম খাঁন, ফতুল্লা থানা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি মো. রাসেল প্রধাণ, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক নাঈম, বক্তাবলী ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মোতালেব সরদার, বিএনপি নেতা এড. মো. নুরুল আমীন মাসুম, মো.বাদশা, মো. দুলাল হোসেন, কাশিপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সভাপতি মোখলেছুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বাবু, সেচ্ছাসেবক দল নেতা মো. পিন্টু, মো. মাহমুদউল্লাহ, বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদল নেতা মহিউদ্দিন, ছাত্র দল নেতা ইউনুস গাজী, বক্তাবলী ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ আলী হোসেন, বিএনপি নেতা মো. ছলিম মেম্বার, মো. মহসিন, বক্তাবলী ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল লতিফ, বক্তাবলী ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আলাউদ্দিন ও বিএনপি নেতা আবদুল বাছেদসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।