পরিছন্ন রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবক খোরশেদ আলম মাস্টার।যার নামের সাথে মিশে আছে বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা,শামীম ওসমান ও আলহাজ্ব মো.শওকত চেয়ারম্যানের আর্দশ। রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথের সৈনিক হিসেবে পরিচিত খোরশেদ আলম মাস্টার।
খোরশেদ আলম মাস্টার ১৬ বছর যাবৎ ফতুল্লা তথা বক্তাবলীর প্রানপুরুষ আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর ছায়াতলে এসে আশ্রয় নেন। সেই থেকে আছেন শওকত আলীর সাথে।
একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেছেন নানান কথা। যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
খোরশেদ আলম মাস্টার শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত নন। সমাজসেবায় সমান পারদর্শী। তার কাছে অসহায় মানুষ সহযোগিতার জন্য গিয়ে খালী হাতে ফিরে আসেনি কেউ। সাধ্যমত চেষ্টা করেন সহযোগিতার। এ নীতি গ্রহন করেছেন তার রাজনৈতিক আদর্শ মাটি ও মানুষের নেতা বক্তাবলীর উন্নয়নের রূপকার সচ্ছ রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর কাছ থেকে।
খোরশেদ আলম মাস্টার ১৯৮৩ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী রাজনীতিতে যাত্রা শুরু করেন। ২০০৩ সালে বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কাউন্সিল থেকে আলহাজ্ব মো.শওকত চেয়ারম্যানের ছায়াতলে থেকে বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু। সেই থেকে আজো পর্যন্ত আছেন এই দলে।
রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে বক্তাবলী ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ড পুলিশিং কমিটির সভাপতি,৫৫ নং কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি, কানাইনগর দক্ষিন জামে মসজিদের মোতোয়াল্লী ও সাধারণ সম্পাদক, কানাইনগর পঞ্চায়েত কমিটির সদস্য, বক্তাবলী ফরায়েজি জামায়াত কার্যকরী কমিটির সদস্য, কানাইনগর কবরস্থান কমিটির সহ সভাপতি ও রাজনগর দারুস সুন্নাহ মাদ্রাসার আজীবন দাতা সদস্য হিসেবে রয়েছেন।
এ ছাড়াও কানাইনগর ছোবহানিয়া স্কুল এন্ড কলেজের গর্ভাণিং বডির সদস্য হিসেবে ইতিপূর্বে দায়িত্ব পালন করেছেন।
খোরশেদ আলম মাস্টার বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারন করে তার কন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এবং বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের সফল চেয়ারম্যান ও ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর রাজনৈতিক দিক নির্দেশনায় আগামীর পথ চলতে চাই। আলহাজ্ব মো.শওকত চেয়ারম্যান ও কাউন্সিলরা আমাকে যদি বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেন তাহলে সততার সাথে কাজ করে দলকে শক্তিশালী করে তুলবো।





উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত দিনব্যাপী নবান্ন উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ জসিমউদ্দীন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদা বারিকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও ব্যবস্থাপনায় নবান্ন উৎসবে উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজিমউদ্দীন আহম্মেদ, বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম শওকত আলী, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল গফফার, ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আসলাম হোসেন,মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম,ফতুল্লা থানা ছাত্র লীগের সভাপতি আবু মোঃ শরিফুল হক,সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান,এহছানুল হক নিপু, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মনিরুল আলম সেন্টু,এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান, ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান স্বপন,জেলা পরিষদ সদস্য মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন
বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বাবুল মিয়া, যুবলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন,খোরশেদ আলম মাষ্টার, মোঃ আক্তারজ্জামান,আনোয়ার আলী,হাজ্বী সামেদ আলী,সদর – ফতুল্লা- সিদ্ধিরগঞ্জের সহকারী কমিশনার (ভূমি), আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি নাজির হোসেন,সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ,সহ-সভাপতি মো.দেলোয়ার, যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম সুমন,সাংগঠনিক সম্পাদক বাদল হোসেন ও ডিসির সহধর্মিণীসহ জেলা উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা বৃন্দ।
১৪ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় ফতুল্লা থানাধীন বক্তাবলীর এলাকার ৫৪নং রাধানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের হল রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজ সেবক ও আলোকিত বক্তাবলীর সহ-সভাপতি মো.দেলোয়ারের আয়োজনে ও আলোকিত বক্তাবলীর সাংগঠনিক সম্পাদক বাদল হোসেন ববির সঞ্চালনায় দিল মোহাম্মদ মোল্লার সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন,হানিফ মাস্টার জাকির হোসেন, আলী মিয়া, শাহাবুদ্দিন গাজী, মোতালিব গাজী, মোসলে উদ্দিন গাজী, মিয়াজুদ্দিন মাদবর, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দুলাল মোল্লা,জাকির হোসেন, ও প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমানসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।


