১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 160

সুপ্রিম কোর্ট বারে বিএনপিপন্থীদের দাপুটে জয়

ডেস্ক নিউজঃ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০১৮-১৯ সেশনের নির্বাচনে ১৪টি পদের মধ্যে সভাপতি-সম্পাদকসহ গুরুত্বপূর্ণ ১০টি পদে জয় পেয়েছেন বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত আইনজীবীরা। গত ২০১৭-১৮ সেশনের মেয়াদেও এই দুইজন সভাপতি-সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

অন্যদিকে সহসম্পাদকসহ চারটি পদে জয় পেয়েছেন সরকার সমর্থক আইনজীবীরা। বিএনপির ও জামায়াতপন্থীদের ১০ জনের মধ্যে সহসভাপতি পদে গোলাম রহমান ভূঁইয়া জামায়াতে ইসলামির একমাত্র প্রার্থী ছিলেন।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দু’দিনব্যাপী নির্বাচনের পর ভোট গণনা শেষে শুক্রবার সকালে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেছেন নির্বাচন উপ-কমিটির আহ্বায়ক সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই মসিউজ্জামান।

আইনজীবী সমিতির নতুন কমিটির সভাপতি পদে আবারও বিজয়ী হয়েছেন, বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেল থেকে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন। যিনি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা। তিনি ভোট পেয়েছেন ২ হাজার ৩৬৯টি। সভাপতি পদে জয়নুল আবেদীন ৫৪ ভোট বেশি পেয়ে আবারও বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সরকার ও আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্যানেলের অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। তিনি ভোট পেয়েছেন ২ হাজার ৩১৫টি। জয়নুল আবেদীন থেকে মাত্র ৫৪ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন। যিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য।

বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেল সম্পাদক পদে আবারও নির্বাচিত হয়েছেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন। তিনি ভোট পেয়েছেন ২ হাজার ৬১৬টি। সম্পাদক পদে ৪৪১ ভোট বেশি পেয়ে টানা ষষ্ঠ বারের মতো বিজয়ী হয়েছেন ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন। যিনি বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সরকার ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্যানেলের অ্যাডভোকেট এস কে মো. মোরসেদ। তিনি পেয়েছেন দুই হাজার ১৭৫ ভোট। এই পদে ৪৪১ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ।

বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি পদে ড. মো. গোলাম রহমান ভূঁইয়া (জামায়াত ইসলামী ) ও এম. গোলাম মোস্তফা, কোষাধ্যক্ষ নাসরিন আক্তার, সহ-সম্পাদক কাজী জয়নুল আবেদীন, সদস্য পদে মাহফুজ বিন ইউসুফ, সাইফুর আলম মাহমুদ, মো. আহসান উল্লাহ ও মোহাম্মদ মেহদী হাসান বিজয়ী হয়েছেন।

অপরদিকে সাদা প্যানেল থেকে সহ-সম্পাদক পদে মো. আবদুর রাজ্জাক, সদস্য ব্যারিস্টার আশরাফুল হাদী, শাহানা পারভীন ও শেখ মোহাম্মদ মাজু মিয়া জয়লাভ করেছেন।

নির্বাচনে মোট ৪ হাজার ৮৬৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

নির্বাচনের দ্বিতীয় দিন বৃহস্পতিবার ভোট শেষে রাত ১২টার পর তা গণনা শুরু হয়। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা করা হয়।

নির্বাচন উপ-কমিটির আহ্বায়ক সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই মসিউজ্জামান জানান, আইনজীবী সমিতির গুরুত্বপূর্ণ এই দুটি পদসহ কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪টি পদের মধ্যে ১০টি পদে জয় পেয়েছেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত আইনজীবীরা। অন্যদিকে একটি সহ-সম্পাদকসহ মোট ৪টি পদে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীরা।

তিনি বলেন, গত ২১ ও ২২ মার্চ পর পর দুইদিনই সকাল ১০টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে এক ঘণ্টার বিরতি দিয়ে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে। এরপর বৃহস্পতিবার রাত থেকে ভোট গণনা শুরু হয়ে শুক্রবার সকালে গণনা শেষ হয়।

এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৬১৫২ জন আইনজীবী। তবে ভোট প্রদান করেন ৪৮৬৫ জন। নির্বাচনে ১৪টি পদের বিপরীতে এবার মোট প্রার্থী হয়েছিলেন ৩৩ জন।

নির্বাচনে যথারীতি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন সরকার সমর্থক এবং বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা। ১৪টি পদের বিপরীতে লড়েছেন মোট ৩৩ প্রার্থী। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪ পদের মধ্যে ৭টি সম্পাদকীয় ও ৭টি নির্বাহী সদস্যের পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে সরকার সমর্থিত আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ এবং বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল ছাড়াও আলাদা পাঁচজন মিলে মোট ৩৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্যানেল ছাড়াও স্বতন্ত্রভাবে সভাপতি পদে দুইজন এবং সহ-সভাপতি, সম্পাদক ও সদস্য পদে একজন করে প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।

পাংশায় সাংবাদিককে হত্যার হুমকি!

রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ রাজবাড়ীর উপজেলা প্রেসক্লাব পাংশার সভাপতি আবুল কালাম আজাদকে মুঠোফোনে হত্যার হুমকি প্রদান করেছিল পাংশা দলিল লেখক সমিতির সভাপতি সুব্রত কুমার দাস সাগর, সাধারণ সম্পাদক আল মামুন খান এবং ওবায়দুল হক খান টিপু।

জানা যায়, ২১ শে মার্চ পত্রিকা বিক্রেতা নাসিরের মোবাইল ফোন কেড়ে নিয়ে সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদকে মুঠোফোনে হত্যার হুমকি দেন তারা।২২শে মার্চ ২০১৮ তারিখে রাজবাড়ী পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে হত্যার হুমকি প্রদানের জন্য উপরোক্ত ব্যক্তিদের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ। তিনি জানান, পাংশা সাব রেজিস্টি অফিসের দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ করায় উল্লিখিত ব্যক্তিরা আমাকে মুঠোফোনে হত্যার হুমকি প্রদান করেছে। এমতাবস্থায় আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি তাই রাজবাড়ী  পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির হয়ে  অভিযোগ দায়ের করেছি।

সাবেক এমপি সিরাজকে স্মরণ করলো বিএনপি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের প্রয়াত সাংসদ ও জেলা বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সিরাজের কবর জিয়ারত করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ। মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাড.শাখাওয়াত হোসেন খান’র নেতৃত্বে কবর জিয়ারত করা হয়। ২৩ মার্চ শুক্রবার সকালে ফতুল্লার ভূইগড়ে মরহুমের পৈত্রিক বাড়িতে হাজির হয়ে প্রথমে তারা কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে কবর জিয়ারত শেষে বিশেষ মোনাযাতের মাধ্যমে সাবেক ওই সাংসদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।

কবর জিয়ারত শেষে অ্যাড.শাখাওয়াত হোসেন খান প্রয়াত সাংসদের স্মৃতিচারণ করে বলেন, তিনি ছিলেন আমাদের রাজনৈতিক গুরু। কেননা তিনি আমাদের শিখিয়েছেন রাজনীতির মাধ্যমে কিভাবে দেশ ও জনগনের কল্যানে কাজ করতে হয়। তিনি গত হয়েছেন প্রায় ৬ বছর। মাত্র এই কটা বছরেই আমরা যেন তাকে ভূলতে বসেছি। আজ তার মৃত্যু বার্ষিকীতে তাকে আমাদের তথা বিএনপির যেভাবে স্মরণ করার কথা ছিল, আমরা সেভাবে তাকে স্মরণ করতে পারিনি।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপি’র সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল আমিন সিকদার, ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি অধ্যপক খন্দকার মনিরুল ইসলাম, কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা সাদেক, মহানগর যুবদল নেতা পারভেজ মল্লিক, ফতুল্লা থানা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক ইসমাইল খান, স্থানীয় বিএনপি নেতা আনিসুর রহমান ও ফতুল্লার সাবেক ছাত্র নেতা সেলিম চৌধুরী কমল প্রমুখ। আরো উপস্থিত ছিলেন, কমান্ডার সিরাজের বোন মেহেরুন্নেছা রুনু, ভগ্নিপতি আবুল বাশার, চাচাত ভাই মোশারফ, যুবদল নেতা ইয়াছিন সরদার, শাহজাহান, কামাল উদ্দিন, কাজী জামাল উদ্দিন, কাজী নাজমুল, কাজী জিয়া, অন্তু ও সজল।

নারায়ণগঞ্জে কাউন্সিলর খোরশেদ রিমান্ডে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদকে দুদিনের রিমান্ড নিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২২ মার্চ) নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অশোক কুমার দত্তের আদালত এই রিমান্ড আদেশ দেন। ফতুল্লা মডেল থানায় দায়েরকৃত  একটি নাশকতার মামলায় খোরশেদকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

এর আগে থানা পুলিশ খোরশদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। পরে আদালত শুনানি শেষে ২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

প্রসঙ্গত,গত সোমবার দুপুরে স্মার্ট কার্ড বিতরণের সময়ে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তির অভিযোগে খোরশেদকে আটক করেছিল পুলিশ।

বক্তাবলি আওয়ামীলীগের মত ‍বিনিময় সভায় তৃণমূল কর্মীদের হতাশা

গত ২০ মার্চ অনুষ্ঠিত বক্তাবলি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের ব্যানারে অনুষ্ঠিত মত ‍বিনিময় সভা নিয়ে নেতাকর্মীদের যে উচ্ছাস ছিলো কর্মী সভার পর অনেকটাই চুপসে গেছে। কর্মী সভাকে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীদের মাঝে যে চাঙ্গাভাব ছিল, সমাবেশের পর তা হতাশায় পরিনত হয়েছে।নেতা কর্মীরা মনে করেছিলেন দীর্ঘ দিন পর এমপি কাছে পেয়ে তাদের অবমূল্যায়ন,ক্ষোভ, হতাশার কথা তুলে ধরবেন তা পুরোটাই আশায় গুড়েবালিতে পরিনত হয়েছে। যে কর্মীদের নিয়ে ডাকঢোল পিটিয়ে এত বড় আয়োজন সে কর্মীদের একজনের ও সুযোগ হয়নি এমপির সামনে কথা বলার।খোদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক কামরুল ইসলামেরই জায়গা হয়নি মঞ্চে বসার।তাকে দেখা গেছে সাধারন জনগনের সাথে দাড়িয়ে শামীম ওসমানের বক্তব্য শুনতে।এ নিয়ে নেতা কর্মী সমর্থকদের কানা ঘুসা করতে দেখা যায়।ইউনিয়ন ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক আরিফুল ইসলাম বলেন কর্মীরা শামীম ওসমানের বক্তব্য শুনতে যায়নি, শোনাতে গিয়েছিলেন।

বিএনপির লোকেদের জন্য দরজা খোলা আছে-শামীম ওসমান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ  নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ এ কে এম শামীম ওসমান বলেছেন,এখন ভালো সময়ে অনেকে দলে নাম লেখাইতে আসবো৷ কয়েকদিন পর বিএনপির নেতারা লাইন ধরবে আওয়ামী লীগে জয়েন করার জন্য৷ বিএনপির দল নষ্ট হয়ে গেছে৷ বিএনপির নেতারা পত্রিকায় নেত্রীর জন্য কান্দে আর ওইদিকে লাইন ধরে আওয়ামী লীগে ঢোকার জন্য৷

মঙ্গলবার (২০ মার্চ) বিকেলে বক্তাবলী সিনিয়র ইসলামিয়া মডেল মাদ্রাসা মাঠে আয়োজিত এক কর্মীসভায় নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ এ কে এম শামীম ওসমান নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য এসব কথা বলেন৷

শামীম ওসমনার বলেন, বিএনপির লোকেদের জন্য দরজা খোলা আছে৷ আসেন যোগদান করেন৷ আমার চেয়ারটাতে আপনারা বসেন৷ তবে তাদের এসে পেছনে দাড়াতে হবে৷ সবার জন্য দরজা খোলা৷ তার মানে এইটা না আমার ত্যাগী নেতাকর্মীরে রাইখা আপনাদের আগে বসতে দিমু৷ আগে আমার রক্তের মানুষ যারা তাদের বসতে দিমু৷

এ সময় তিনি আরও বলেন, আমারে দেইখা মানুষ ভোট দিবো না৷ আমি ভালো মানুষ না৷ ভোটটা দিবে আপনার চেহারা দেইখা৷ আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে আপনারা এলাকায় সংগঠনটারে একটু চাঙ্গা করেন৷ আমি কিচ্ছু করতে পারবো না৷ আপনাদেরই করতে হবে৷ ধরেন, আমি অনেক ভালো কাজ করতাছি কিন্তু নাজিম ভাই যদি এলাতার মানুষের সাথে খারাপ ব্যবহার করে, কাউরে যদি মাইর দিয়া দেয়৷ তাহলে ঐ লোকটা চিন্তা করবো শামীম ওসমান পাশ করলে নাজিম শক্তিশালী হইবো৷ তাইলে শামীম ওসমানরে ভোট দেওয়া যাইবো না৷ এইরকম হাইব্রীড লোকগুলারে দূরে রাইখেন৷ আমরা মানুষের জন্য ভালো করতে চাই৷ মানুষের ভালো করার নিয়ত রাইখা কাজ করেন৷ আল্লাহ যে ক্ষমতা দিছে সেইটার ভালো ব্যবহার করেন৷ আমরা এমনে কাজ করলে ৩০ সালে আমরা ধনী দেশ হমু৷ এই এলাকার যে ১১টা সেন্টার আছে সেই সেন্টারগুলোতে আমি কমিটি গঠন করবো৷ এদের মধ্যে কিছু থাকবেন এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ৷ যাদের চেহারা দেইখা মানুষ সম্মান করে৷ বাকি থাকবে আমার ত্যাগী নেতাকর্মীগণ৷ নারী-পুরুষ ভেদাভেদ নাই৷

বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আফাজ উদ্দিন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ও আনোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব এম সাইফউল্লাহ বাদল, সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব মো. শওকত আলী৷ অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কেরামত আলী মাদবর, সাধারন সম্পাদক মো. কামরুল ইসলামের ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বাছেদ সরদার, বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফখরুদ্দিন, যুবনেতা মাহবুবুল হাসান, দুবাই শাখা পরিষদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. রনি, বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা দে‌লোয়ার হো‌সেন দিপু, মো. ইয়াদ উদ্দিন, মো. মোতালেব, খোরশেদ মাষ্টার, যুবনেতা দেলোয়ার হোসেন, আতাউর রহমান প্রধান, শফিক মাহমুদ টিটু ও আওয়ামী লীগের অন্যান্য সংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীবৃন্দ৷

খানপুর হাসপাতালে বৈদ্যুতিক পাখা দিলেন সেলিম ওসমান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ খানপুর ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের বর্হিবিভাগ সহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের বৈদুত্যিক পাখা নষ্ট থাকার কারনে রোগীদের দুর্ভোগের সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় সরেজমিনে হাসপাতালে ছুটে গিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি সেলিম ওসমান।

এ সময় তিনি হাসপাতালের তত্ত¡বাধয়াক ডাক্তার আব্দুল মোতালেব মিয়ার হাতে ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ৫০টি বৈদ্যুতিক পাখা তুলে দেন এবং সেই সাথে বিকল হওয়া পাখা গুলো দ্রুত মেরামত করার নির্দেশ দেন। সেই সাথে তিনি হাসপাতালের সমস্যার তথ্য তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশ করায় অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিউজ নারায়ণগঞ্জ সহ নারায়ণগঞ্জের সকল সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সাংবাদিকদের প্রতি আহবান রেখে তিনি বলেন, সাংবাদিক ভাইয়েরা যদি সমস্যার কথা গুলো তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশ করেন তাহলে আমরা সমস্যা গুলো জানতে পেরে দ্রæত সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারি। নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নে সাংবাদিকেরাই পারে সব থেকে বেশি ভূমিকা রাখতে।

মঙ্গলবার ২০ মার্চ দুপুর দেড়টায় সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান সরেজমিনে খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতাল পরিদর্শনে যান। এ সময় তাঁর সাথে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি খালেদ হায়দার খান কাজল ও শহর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন সাজনু।

দুপুরে এমপি সেলিম ওসমান যখন ৩০০ শয্যা হাসপাতালে উপস্থিত হয়েছেন তখন হাসপাতালের তত্ত¡বধায়ক ডাক্তার আব্দুল মোতালেব মিয়া নামাজ পড়তে মসজিদে থাকায় তিনি তার ব্যক্তিগত সহকারী সিদ্দিকুর রহমানের কাছে হাসপাতালের ওয়ার্ড গুলোতে বৈদ্যুতিক পাখা বিকল হওয়ার সংখ্যা এবং মেরামত না করানোর জানতে চান। পাশাপাশি হাসপাতালের ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ারের কাছে পাখা নষ্ট এবং মেরামত না হওয়ার কারন সম্পর্কে জানতে চান। এ সময় তারা বিকল পাখার সঠিক সংখ্যা জানাতে ব্যর্থ হন। সেই সাথে ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ার সংসদ সদস্যকে জানান, ঠান্ডা লাগার কারনে রোগীরা নিজেরাই পাখা বন্ধ করে রাখেন। ইলেকক্টিক ইঞ্জিনিয়ারের এমন অসংলগ্ন উত্তরে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন এমপি সেলিম ওসমান। এ সময় তিনি রোগীদের সঠিক সেবা প্রদানের কোন প্রকার গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহনের কথা বলেন।

পরে তিনি তাঁর সাথে নিয়ে যাওয়া ব্যক্তিগত তহবিলের ৫০টি বৈদ্যুতিক পাখা হাসপাতালে তত্ত¡বধায়ক ডাক্তার আব্দুল মোতালেব মিয়ার হাতে তুলে দেন।

উল্লেখ্য এর আগে এমপি সেলিম ওসমান ব্যক্তিগত তহবিল থেকে খানপুর ৩০০ শয্যা হাসপাতালের রোগীদের গরমের দুর্ভোগ কমাতে ৭০টি বৈদ্যুতিক পাখা, রোগীদের বিশুদ্ধ খাবার পানির ব্যবস্থা করতে নিজ অর্থায়নে ডিপটিউওয়েল, সার্বক্ষনিক বিদ্যুৎ ব্যবস্থা করতে জেনারেটর সংস্কার, হাসপাতালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৬৩টি সিসি টিভি ক্যামেরা স্থাপন, করে দেন। এছাড়াও নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ও বিকেএমইএ এর সহযোগীতায় দুইটি নতুন অ্যাম্বুলেন্স, হাসপাতালের সম্মেলন কক্ষ ডিজিটালে রূপান্তর, ডাক্তারদের উপস্থিত নিশ্চিত করতে ডিজিটাল হাজিরা মেশিন স্থাপন করে দিয়েছেন।

না’গঞ্জে তাঁতী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন তাঁতী লীগের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নগরীতে র‌্যালী করেছে সংগঠনের জেলা ও মহানগরের নেতারা। এর আগে নেতৃবৃন্দ জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। র‌্যালী শেষে জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে কেক কাটেন নেতারা।

মহানগর তাঁতীলীগের আহ্বায়ক চৌধুরী এইচ এম ফারুক সাহেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন।

12অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- নারায়ণগঞ্জ কলেজের সাবেক ভিপি আলমগীর হোসেন, প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মাশফীকুর রহমান শিশির, এস এম এনামুল হক শুক্কুর, ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক নাজির হোসেন, মেছের আলী, এম আমিনুল ইসলাম, কাজী ফজলুল কাদের জীবন, মোঃ আজিম, এড. আক্তার হোসেন, মো: বাবু সওদাগর, আফাজ জনি, ওয়াসিম, দোলন, মনির হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন ঢালী, মো: হাসান, মোঃ সবুজ, মোঃ মুসা, জব্বর মোল্লা, রুহুল, রব চৌধুরী, আল আমীন, দুলাল মোল্লা প্রমুখ।

প্রেস নারায়ণগঞ্জের পথচলা শুরু

আমাদের নারায়ণগঞ্জ ডটকম: পাঠকের কাছে দায়বদ্ধতা নিয়ে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলো নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রচারিত ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’। মঙ্গলবার (১৩ মার্চ) বেলা ১১টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের হানিফ খান মিলনায়তনে ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সমাজকল্যান মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, এমপি। প্রজেক্টরের মাধ্যমে তিনি উদ্বোধন ঘোষনা করেন। পরে আলোচনা সভা শেষে অন্যান্য অতিথিদের নিয়ে ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’ এর শুভ কামনা করে মন্ত্রী কেক কাটেন। আলোচনা সভায় সকল বক্তাই তাদের বক্তব্যে প্রেস নারায়ণগঞ্জ এর সফলতা কামনা করেছেন। একই সঙ্গে সঠিক তথ্য পরিবেশন, সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা ও স্বচ্ছতা বজায় রাখতে প্রেস নারায়ণগঞ্জের কাছে আহবান রাখেন।

এ সময় প্রেস নারায়ণগঞ্জ এর সম্পাদক বিল্লাল হোসেন রবিনের সভাপতিত্বে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম, নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) ফারুক হোসেন, নারায়ণগঞ্জ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফজলুল হক রুমন রেজা, বিএমএর নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি আলহাজ্ব ডা. শাহনেওয়াজ চৌধুরী, আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু, জাতীয় শ্রমিক লীগের শ্রমিক কল্যান বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব কাউছার আহমেদ পলাশ, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সহসভাপতি অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান, সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল, নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক শীতলক্ষার সম্পাদক আরিফ আলম দিপু, দৈনিক সোজা সাপটার সম্পাদক ও প্রকাশক আবু সাউদ মাসুদ, জেলা সংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুস সালাম, বিটিভির জেলা সংবাদদাতা মাহফুজুর রহমান, সমকালের জেলা প্রতিনিধি এম এ খান মিঠু, নারায়ণগঞ্জ শহর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আহম্মদ রেজা উজ্জল, নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট এবি সিদ্দিক, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, জেলা বাসদের সমন্বয়ক নিখিল দাস, জেলা সিপিবির সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় ওয়াকার্স পাটির বিকল্প সদস্য জাকির হোসেন, জেলা ওয়াকার্স পাটির সভাপতি হাফিজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক  হিমাংশু সাহা, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন, সদস্য সচিব অঞ্জন দাস, নারী নেত্রী পপি রানী সরকার, সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক ধীমার সাহা জুয়েল, সমগীত কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি  অমল আকাশ, কবি ছড়াকার আহমেদ বাবলু, গার্মেন্টস শ্রমিক ফন্ট নারায়ণগঞ্জ জেলার সেক্রেটারী জাহাঙ্গীর আলম গোলক, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি হাবিবুর রহমান শ্যামল, লাইভ নারায়ণগঞ্জ এর সম্পাদক কামাল হোসেন, দ্যা রিপোর্ট এর জেলা প্রতিনিধি মামুন মিয়া, ডেইলী স্টারের জেলা প্রতিনিধি সানি সাহা, আরটিভির জেলা প্রতিনিধি শফিকুল ইসলাম সোহেল, ফজলুল হক উকিল ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মকসুদুর রহমান জাবেদ, পুলিশ পরিদর্শক আক্তার উজ জামান, আলোকিত সকাল-এর জেলা প্রতিনিধি মনির হোসেন সুমন, যুগের চিন্তা ২৪ ডটকমের স্টাফ রিপোর্টার শামীমা রিতা প্রমুখ। এছাড়া প্রেস নারায়ণগঞ্জ এর প্রকাশক ফখরুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রেস নারায়ণগঞ্জ এর সকল সংবাদকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

গতানুগতিক ধারার বাইরে এবং সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য নির্ভর সংবাদ প্রচার করাই হবে ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’ এর উদ্দেশ্য। ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’ কারো প্রতিযোগি নয়, নয় কারো প্রতিদ্বন্দ্বি। ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’ এর বিকল্প শুধুই ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’। ‘প্রেস নারায়ণগঞ্জ’ কারো বন্ধু নয়, কারো শত্রুও নয়। প্রেস নারায়ণগঞ্জ এর জবাবদিহি পাঠকের কাছে।

কলাপাড়ার চম্পাপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে
মেম্বার প্রার্থী মো.আল মামুন শিকদার 

পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার চম্পাপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়াডের্র মেম্বার প্রার্থী শিকদার বাড়ীর কৃর্তি সন্তান মো. আল মামুন শিকদার ,আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রচার প্রচারনায় তালা প্রতীক নিয়ে সবার শীর্ষে এমনটাই বললেন চালিতা বুনিয়াবাসী ।

এলাকা সূত্রে জানাযায়,চম্পাপুর (সাবেক ধানখালী) এলাকার মধ্যে শিক্ষাদিক্ষায় এবং ভদ্রতায় সবেদ আলী শিকদার বাড়ি সবার শীর্ষে। এই বাড়ির সিংহভাগ সন্তানই শিক্ষিত এবং বিভিন্ন পেশায় চাকুরী জীবী। এই সম্ভ্রন্ত পরিবারের জন্ম মো. আল মামুন শিকদারের। তারা বাবা ছিলেন মরহুম কাজেম মাষ্টার । তিনি ছিলেন,সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য একজন অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক । ২০১৮ সালের কলাপাড়া উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সকল প্রার্থীর মধ্যে চম্পাপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদ প্রার্থী মো.আল মামুন শিকদার অত্যন্ত বিনয়ী ভদ্র এবং হাস্যাজ্জল মুখী ব্যক্তি। সে ছোট বেলা থেকেই একটু লাজুক লাজুক ছিলেন। কারো সাথে তার কোন ধরনের বিরোধ ছিলো না। কাউকে সে কোনদিনও কটু কথা বলেনি। তার সম্পর্কে বাল্য বন্ধু স্বজল ও আলম বলেন, মামুন স্কুল জীবন থেকেই পরোপকারী ছিলো। সে নিজে আঘাত পেলেও কখনও প্রতিবাদ করেনি। চার বোনের একমাত্র ভাই মামুন শিকদার। সে বাড়ির অন্যান্য ছেলেদের চেয়ে ব্যতিক্রম। পান সিগারেট থেকে শুরু করে কোন প্রকার নেশা তার নেই। তার একটি নেশা আছে তা হলো নিয়মিত নামাজ আদায় করা ও তার মাকে সেবা করা। ধানখলী থেকে শুরু করে চম্পাপুরসহ তার পরিচিত যারাই আছেন সবার মুখেই একটি সুনাম মামুন ভালো ছেলে। সে ছোটদের স্নেহের বড়দের সম্মান করার নৈতিকতার শিক্ষা সে ছোট বেলা থেকেই শিখেছে। ৭নং ওয়ার্ডের অন্যান্য প্রার্থীর চেয়ে মো. আল মামুন শিকদার প্রচার প্রচারনায় সবার চেয়ে এগিয়ে আছে এমনাই শুনা যায় সাধারন জন জরিপে। আগামী ২৯ মার্চ বিজয়ের মালা মামুন শিকদার পড়বে এমনটাই বলেন তার নির্বাচনী এলাকার সাধারন জনগন। সে প্রতীক চেয়েছে তালা । তার জনগনের প্রতীক তালা পাবে এমন আশাবাদী মামুন শিকদার।

এ সম্পর্কে মামুন বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই কারো সাথে কোন প্রকার বিরোধে যায়নি। কারো সাথে কোন প্রকার বেয়াদবী করিনি। আমার বাবা ছিলেন মানুষ গড়ার কারিগর। তিনি আমাকে তার আদর্শ শিক্ষা দিয়েছেন। ন্যায় অন্যায়েকে এক চোখে দেখেনি। পার্থক্য নির্নয় করে চলেছি। সুতরাং আমি আমার চালিতাবুনিয়া বাসীর মঙ্গলে খেতমত করার সুযোগ পাবো যদি মেম্বার হতে পারি। সুতরাং যারা ভোটার তাদের কাছে তালা প্রতীকে ভোট ও দোয়া চাই। এবং ভোটার ছাড়া মানুষের উৎসাহ উদ্দিপনা ও দোয়া কামনা করি। আমি আশাবাদী ইনশাল্লাহ আল্লাহর রহমতে আমি তালা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হবো।