২৩শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 67

বক্তাবলীতে নবান্ন উৎসব পালিত

নিউজ প্রতিদিন: ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বক্তাবলীর কানাইনগরে নবান্ন উৎসব পালিত হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত দিনব্যাপী নবান্ন উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ জসিমউদ্দীন। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদা বারিকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও ব্যবস্থাপনায় নবান্ন উৎসবে উপস্থিত ছিলেন, সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজিমউদ্দীন আহম্মেদ, বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম শওকত আলী, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল গফফার, ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আসলাম হোসেন,মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম,ফতুল্লা থানা ছাত্র লীগের সভাপতি আবু মোঃ শরিফুল হক,সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান,এহছানুল হক নিপু, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মনিরুল আলম সেন্টু,এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান, ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান স্বপন,জেলা পরিষদ সদস্য মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বাবুল মিয়া, যুবলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন,খোরশেদ আলম মাষ্টার,  মোঃ আক্তারজ্জামান,আনোয়ার আলী,হাজ্বী সামেদ আলী,সদর – ফতুল্লা- সিদ্ধিরগঞ্জের সহকারী কমিশনার (ভূমি), আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি নাজির হোসেন,সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ,সহ-সভাপতি মো.দেলোয়ার,  যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম সুমন,সাংগঠনিক সম্পাদক বাদল হোসেন ও ডিসির সহধর্মিণীসহ জেলা উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা বৃন্দ।

জেলা প্রশাসক মোঃ জসিমউদ্দীন বলেন,কৃষকরা হচ্ছে আমাদের প্রান। তারা না থাকলে দেশ ও আমরা অচল।তারা শুধু আমাদের আহার যোগান দেয় না তারা পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আজ বক্তাবলীতে নবান্ন উৎসব হওয়ায় এখানে এসেছি আপনাদের সাথে আনন্দে শরীক হতে। বর্তমান সরকার দেশকে উন্নয়নশীল দেশে পরিনত করতে ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নে সফলতার পথে।

বক্তাবলীর রাধানগর স:প্রা:বিদ্যালয়ে সমাপনী পরীক্ষার্থীদের জন্য দোয়া

নিউজ প্রতিদিন: বক্তাবলীর রাধানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমাপনী পরিক্ষার্থীদের বিদায়,আলোচনা সভা ও সাফল্য কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।১৪  নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় ফতুল্লা থানাধীন বক্তাবলীর এলাকার ৫৪নং রাধানগর সরকারি প্রাথমিক  বিদ্যালয়ের হল রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজ সেবক ও আলোকিত বক্তাবলীর সহ-সভাপতি মো.দেলোয়ারের আয়োজনে ও আলোকিত বক্তাবলীর সাংগঠনিক  সম্পাদক বাদল হোসেন ববির সঞ্চালনায় দিল মোহাম্মদ মোল্লার সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন,হানিফ মাস্টার  জাকির হোসেন, আলী মিয়া, শাহাবুদ্দিন গাজী, মোতালিব গাজী, মোসলে উদ্দিন গাজী, মিয়াজুদ্দিন মাদবর, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দুলাল মোল্লা,জাকির হোসেন, ও প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমানসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

বক্তাবলীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ

নিউজ প্রতিদিন: নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলায় বক্তাবলী ও আলীরটেকে রাজস্ব খাতের অর্থায়নে ৭০ জন কৃষক-কৃষানীর মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।

১৩ নভেম্বর বুধবার সকাল ১১টায় বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদে  বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।

কৃষি উপকরন বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের সফল চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ উপজেলা কৃষি অফিসার  জনাব মোঃ আব্দুল গফ্ফার।

উপজেলা কৃষি অফিসার বলেন, সরকার দেশের সার্বিক কৃষি উন্নয়নের জন্য প্রযুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রদর্শনীর মাধ্যেমে কৃষকদের বিনামূল্যে রাসায়নিক সার ও বীজ প্রদানের মাধ্যমে সহায়তা করছেন।

সরিষা ফসল : সরকার তৈল আমদানী নির্ভরতা কমানো ও মানসম্মত তৈল উৎপাদনের লক্ষ্যে দেশব্যাপী উপজেলা ভিত্তিক নির্দিষ্ট সংখ্যক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। অত্র উপজেলায় ২০ জন কৃষকের মাঝে সরিষাসলের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে।

পেঁয়াজ : মসলা ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি তথা আমদানী নির্ভরতা কমানোর জন্য পেঁয়াজ ফসল আবাদ বৃদ্ধির জন্য সরকার কৃষকদের মাঝে সার ও বীজ বিতরণ করছেন।

এই উপজেলার বক্তাবলী ও আলীরটেক ইউনিয়নে ১০ জন কৃষকের মাঝে পেয়াজের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে।

ভূট্টা ফসল : কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থান উন্নয়নের জন্য সরকার বিনামূল্যে ভূট্টার

বীজ ও সার বিতরনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। এ উপজেলায় ২০ জন কৃষকের মাঝে ভূট্টার বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে।

বোরো ধান : ধানের উন্নতজাত ও আধুনিক লাগসই প্রযুক্তি সম্প্রসারনের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশব্যাপী প্রদর্শনীর মাধ্যমে বিনামূল্যে কৃষকদের মাঝে উচ্চফলনশীল বোরো ধানের বীজ বিতরণের কর্মসূচি গ্রহন করা হয়েছে। এ উপজেলায়

২০ জন কৃষকের মাঝে বোরো ধানের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে।

উপজেলা কৃষি অফিসার আরও বলেন, উপরোক্ত ফসলের প্রদর্শনীগুলো স্থাপন থেকে আরম্ভ করে ফসল কর্তন ও বীজ সংরক্ষণ পর্যন্ত উপজেলা কৃষি অফিসের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ ও উর্ধŸতন কর্তৃপক্ষ সরজমিনে পরিদর্শন পূর্বক কৃষকদের হাতেকলমে ফসল ভিত্তিক প্রযুক্তি সম্পর্কিত পরামর্শ প্রদান করবেন।

আদর্শ মানুষ হতে হলে লেখাপড়ার বিকল্প নাই-খোরশেদ মাস্টার

নিউজ প্রতিদিন: বক্তাবলীর কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমাপনী পরিক্ষার্থীদের বিদায়,আলোচনা সভা ও সাফল্য কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

১৩  নভেম্বর বুধবার বাদ যোহর ফতুল্লা থানাধীন বক্তাবলীর এলাকার ৫৫নং কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক  বিদ্যালয় মাঠে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অত্র বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি  মো.খোরশেদ আলম মাস্টারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো.মনির হোসেন।

সভাপতির বক্তব্যে খোরশেদ আলম মাস্টার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন,সৎ-শিক্ষিত আদর্শ মানুষ হতে হলে লেখাপড়ার বিকল্প নাই। পাশাপাশি শিষ্টাচার অপরিহার্য্য। মনে রাখবে তোমরাই আগামী দিনের জাতির গড়ার ভবিষ্যৎ। তোমাদের মাঝেই হয়ত কেউ ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,উকিল ও মেয়র হবে। এর জন্য তোমার অধ্যাবসায় করতে হবে। জীবনে বড় হতে হলে অধ্যাসায়ের বিকল্প নাই।

প্রধাণ অতিথি মো. মনির হোসেন, বলেন,আগামী ১৭ নভেম্বর থেকে তোমাদের সমাপনী পরীক্ষা শুরু। আমি তোমাদের সর্বোচ্চ সাফল্য কামনা করছি। তোমরা মন দিয়ে পড়াশুনা করবে। আর অধ্যবসায় ঠিক রাখবে এবং মা-বাবাকে ভক্তি করবে। তবেই তোমরা আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন,বক্তব্য রাখেন,প্রধান শিক্ষাকা নিলুফার ইয়াসমিন,দাতা সদস্য রাসেল চৌধুরী,মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান,জহির উদ্দিন বারী রতন,মাহবুব হাসান রতন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,আবুল খায়ের, মো.সুলতান,নুর মোহাম্মদ,সাইদুর রহমান,মুল্লুক চাঁন মাদবর ও রাশেদুল ইসলাম সুমন প্রমূখ।

মিলাদুন্নাবী (সা:) নিয়ে কটুক্তি করলে ঈমান থাকবে না-ড.এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা:) উপলে আব্বাসী মঞ্জিল জৈনপুরী দরবার শরীফের (নারায়ণগঞ্জ) উদ্যোগে গত রবিবার বার্ষিক ইসলামী মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন আমির, তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যত বাংলাদেশ, আল্লামা মুফতি ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী পীর সাহেব জৈনপুরী। সভাপতির বক্তব্যে পীর সাহেব জৈনপুরী বলেন, যে ঘটনা ঘটে একবার, মনে পড়ে বারবার, মনে পড়ে যতবার, অনন্দ লাগে ততবার, তাকেই বলে ঈদ। আর ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:) হলো আখেরী নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা:) ১২ ই রবিউল আউয়াল এ ধরায় তাশরিফ আনেন। আমাদেরকে স্মরণ রাখতে হবে মিলাদুন্নাবী ছাড়া সিরাতুন্নাবীর অস্তিত্বই খুঁজে পাওয়া যায় না। নবীজীর আগমন না হলে আল­াহ তায়ালা পৃথিবী সৃষ্টি করতেন না। আর পৃথিবী সৃষ্টি না হলে কোরআন আসতো না। তাই কোরআনের মাস রমজানের চেয়ে রাসুলে মিলাদের মাস রবিউল আউয়াল সর্বশ্রেষ্ঠ। অথচ আজকের সমাজে একদল ফেৎনাবাজ মিলাদুন্নবী (সা:) কে নিয়ে কটুক্তি করতে চায় তাদেরকে আমরা বলতে চাই মিলাদ যার সিরাত তাঁর, সিরাত যার মিলাদ তাঁর, বাড়াবাড়ি করার কোন সুযোগ নাই। যদি কোন একটি নিয়ে কটুক্তি করা হয় তাহলে ঈমান থাকবে না।

পীর সাহেব জৈনপুরী আরো বলেন, বিগত কয়েকদিন যাবৎ ঘুর্নিঝড় বুলবুলের কারণে যে প্রাকৃতিক দুর্যোগের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল এতে সাড় দেশে অসংখ্য মাহফিল স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু আব্বাসী মঞ্জিল জৈনপুরী দরবার শরীফের এই আজিমুশ্বান নুরানী মহা সম্মেলনকে বাধাগ্রস্থ করতে পারে নাই। সারাদেশ থেকে ছুটো আসা রাসুল প্রেমিকেরা প্রমাণ করেছে তারা কতটুকু রাসুল প্রেমিক। তাই তিনি সকলকে মোবারকবাদ জানিয়ে আল্লাহ তায়ালার দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন। ইসলামী মহা সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা এমদাদুল্লাহ আব্বাসী জৈনপুরী, আল্লামা এহসান উল্লাহ আব্বাসী জৈনপুরী, আল্লামা নেয়ামাতুল্লাহ আব্বাসী জৈনপুরী, তেলাওয়াত করেন ক্বারী সাইয়েদ ওবায়দুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী জৈনপুরী, পীরজাদা শফিকুল ইসলাম, পীরজাদা নাঈমুর রহমান, মাওলানা আব্দুল আজিজ আল হাবিবী, মাওলানা এনায়েতুল্লাহ মাজহারী, মাওঃ সিদ্দিকুর রহমান, মাওঃ তামিম বিল্লাহ আল কাদরী, মাওলানা আ: কাইয়ুম বিন আশরাফ প্রমূখ। সম্মেলন শেষে পীর সাহেব হুজুর বিদায়ী মোনাজাতে দেশ ও জাতির কল্যানে দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন।

আড়াইহাজারে বিএনপি’র সদস্য সংগ্রহের বই হস্তান্তর

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র  কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সোনারগাঁ উপজেলার সাবেক সফল চেয়ারম্যান আজারুল ইসলাম মান্নানের হাতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সদস্য সংগ্রহের বই হস্তান্তর করেন নারায়ণগঞ্জ-২ (আড়াইহাজার) আসনের তিন তিন বারের সাবেক সফল সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ আতাউর রহমান আঙ্গুর।

৯ নভেম্বর শনিবার দুপুর ১২টায় আড়াইহাজার আতাইর রহমান আঙ্গরের অফিসে এই সদস্য সংগ্রহের বই হন্তান্তর করা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, আড়াইহাজার থানা বিএনপি নেতা আজিজুর রহমান, আড়াইহাজার থানা যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি রুহুল আমিন মোল্লা, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাসাস এর সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুব হোসেন মোল্লা ও আড়াইহাজার থানা যুবদল নেতা আল আমিন মোল্লা প্রমূখ।

‘মিলাদুন্নবী(সা:) উছিলায় আল্লাহ তা’আলা ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষয়ক্ষতি কমিয়েছেন’

নিউজ প্রতিদিন: জেলা প্রশাসক মো. জসিম উদ্দিন বলেছন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলে যতটুকু ক্ষয়-ক্ষতি হওয়ার কথা ছিল তা হয়নি। মিলাদুন্নবীর(সা:) উছিলায় আল্লাহ তা’আলা আমাদের উপর থেকে এর ক্ষয়ক্ষতি কম করে দিয়েছেন।

রবিবার (১০ নভেম্বর) সকালে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের উদ্যোগে পালিত ঈদে মিলাদুন্নবী(সা:) উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, নতুন প্রজন্মের যারা আছে তাদেরকে নবীজীর সম্পর্কে জানাতে হবে। তার আদর্শের সম্পর্কে জানাতে হবে। যাতে আমরা নবীর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে সমাজ ও সমাজের মানুষের জন্য কিছু করতে পারি। নবীজীর আদর্শে চলতে পারলে আমাদের এই বাংলাদেশে কোন হানাহানি কোন কিছুই থাকবে না। নবীর আদর্শে চলতে পারলে সঠিক পথে থাকতে পারলে আমরা নাজাত পাবো।

৬৭৮টি পত্রিকা, ৭০টিরও বেশি রেডিও-টিভি চ্যানেল আর অগণিত অনলাইন পোর্টাল

নিউজ প্রতিদিন: নব্বইয়ের দশকের পর থেকে বাংলাদেশের গণমাধ্যমের যে বিস্ফোরণ শুরু হয়েছে তার পরিধি বাড়ছে৷ ৬৭৮টি সরকারি নথিভুক্ত পত্রিকা, ৭০টিরও বেশি রেডিও-টিভি চ্যানেল আর অগণিত অনলাইন পোর্টাল৷

সংখ্যার দিক থেকে বিস্ফোরণকে সমর্থন করে৷ কিন্তু বিপুল সংখ্যক গণমাধ্যমের সমাহার বাংলাদেশে দুই ‘ইজম’র (জার্নালিজম ও প্রফেশনালিজম) বিতর্ককে অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে৷ সম্প্রতি তরুণ সাংবাদিকদের পেশা ত্যাগ, সংবাদ প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনিয়মিত বেতন-ভাতা, প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়া, স্বাধীন সাংবাদিকতায় নানামুখী চাপ ইত্যাদি কারণে পেশাসংশ্লিষ্টরা মনে করেন পেশার অবনমন ঘটেছে এবং ঘটছে৷ অনেককে হা-হুতাশ করে বলতে শোনা যায়, হিকি কিংবা কাঙাল হরিনাথের সময়, এমনকি খোদ স্বৈরশাসকের আমলেও সাংবাদিকতার এমন দুর্দিন ছিল না৷ অর্থাৎ বাংলাদেশে সাংবাদিকতায় পেশাদারিত্বের সঙ্কট উত্তরোত্তর বাড়ছে৷ এ আশঙ্কার বাণীটি সত্য বলে ধরে নিলে এককথায় এর উত্তর দেয়া কঠিন৷ বাংলাদেশের গণমাধ্যম ব্যবস্থা, এর পরিচালন ব্যবস্থা, রাষ্ট্র-সরকারের সাথে পেশাজীবীদের সম্পর্ক, সাংবাদিকতার মান৷ এমন অনেক বিষয়ের সাথে পেশাদারিত্বের সঙ্কটের বিষয়টি জড়িত৷

ডেনিয়েল সি. হালিন এবং পাওলো মানচিনি ২০০৪ সালে পশ্চিমের ১৮টি দেশের তুলনামূলক চিত্রের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যম ব্যবস্থার তিনটি মডেলের কথা বলেছেন৷ সেগুলো হলো- ভূমধ্যসাগরীয় দেশগুলোর সমবর্তিত বহুত্ববাদী মডেল, উত্তর/মধ্য ইউরোপের দেশগুলোর গণতান্ত্রিক কর্পেরেট মডেল এবং উত্তর আটলান্টিক দেশগুলোর উদারবাদী মডেল৷ আমাদের দেশের গণমাধ্যম ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যগুলোর সাথে প্রথম মডেলের মিল খুঁজে পাওয়া যায়৷ আটটি দেশের (স্পেন, ইটালি, ফ্রান্স, গ্রিস, পর্তুগাল, তুরস্ক, মাল্টা ও সাইপ্রাস) গণমাধ্যম ব্যবস্থা এই সমবর্তিত বহুত্ববাদী মডেলের অন্তর্ভুক্ত৷ এসব রাষ্ট্র ও তাদের গণমাধ্যম ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যগুলো হলো৷ এসব দেশে গণতন্ত্র এসেছে দেরিতে এবং দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সংঘাত বিদ্যমান ছিল, সংবাদপত্রের প্রচারসংখ্যা বা সার্কুলেশন কম, এডভোকেসি রিপোর্টিং ও মন্তব্যধর্মী সাংবাদিকতার সংস্কৃতি প্রবল, ব্যক্তি ও বেসরকারি মালিকাধীন গণমাধ্যমের সংখ্যা বেশি, রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার ও সম্প্রচার নীতিমালার রাজনীতিকরণ এবং একটি স্বাধীন পেশা হিসেবে সাংবাদিকতার বিকাশের গতি খুবই মন্থর৷

দক্ষিণ ইউরোপ এবং আফ্রিকার দেশগুলোর মত আমাদের দেশের সাংবাদিকতার সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ হলো রাজনৈতিক বিবেচনায় অনুমতি/লাইসন্সে প্রাপ্তি এবং কর্পোরেট স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে পরিচালনা নীতি৷ গুটিকয়েক ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাতে থাকা মালিকানা শুধু গণমাধ্যমের কাঠামো নির্ধারণ করে না, বরং আধেয়ের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে৷ আমাদের গণমাধ্যমের সংবাদ কিংবা অনুষ্ঠান- উভয় ক্ষেত্রই দুটি বলয়ের মধ্যে আবদ্ধ৷ একটি বলয়ে আছে রাজনীতি, আরেকটি বলয়ে তিন ‘সি’- ক্রিকেট, ক্রাইম আর সিনেমা৷ কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভরতার কারণে সম্পাদকরা এখন ‘কর্পোরেট সম্পাদকীয় ব্যবস্থাপক’ আর সাংবাদিকেরা ‘কর্পোরেট সম্পাদকীয় কর্মকর্তা’৷ কর্পোরেট পলিসি আর সম্পাদকীয় নীতিতে ফারাক থাকছে না৷ সাংবাদিকরা কখনও সরকারি পাপেট, কখনও বহুজাতিক কোম্পানির পাপেট হিসেবে কাজ করে৷ পাঠক/দর্শকের কি জানা উচিত তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিজ্ঞাপনদাতা ও মালিকপক্ষ কি জানাতে চায়৷ সাথে যোগ হয়েছে অদৃশ্য নির্দেশনা বা টেলিফোনের ভয়৷ স্বৈরাচারী এরশাদের সময় মধ্যরাতের প্রেস এডভাইসে সংবাদপত্রের পৃষ্ঠাসজ্জা পাল্টে যেত৷ ২৪ ঘন্টার সংবাদের আমলে এই এডভাইস দিব্যলোকেই ঘটছে৷ ওয়ান ইলেভেনের পর থেকে দিন-দুপুরে এডভাইস দানের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে৷ রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কারণে সেলফ-সেন্সরশিপের জন্ম হয়৷ ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চাপের কারণে সাংবাদিকদের মধ্যে যে ভয়ের সংস্কৃতি জন্ম নেয় তাতে সাংবাদিকরা অনুসন্ধানী রিপোর্ট করতে চান না৷

সাংবাদিকতার পেশাদারিত্বের সঙ্কটের এই প্রেক্ষাপটকে ধাক্কা দেয়ার জন্য দরকার শক্তিশালী আইনি কাঠামো ও সাংবাদিকদের ঐক্য৷ দু’টিই আমাদের দেশে বিরল৷ আমাদের সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন না থাকলেও তাদের শেকল পরানোর মতো আইন ও নীতিমালার সংখ্যা অর্ধশতের কাছাকাছি৷ সবশেষ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সাইবার অপরাধী ও সাংবাদিকদের একই কাতারে সামিল করার চেষ্টা পেশাদারিত্বে শৃংখল বাড়িয়েছে৷ সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার সংবাদপত্রগুলো দেখিয়েছে চাপকে ঠেকাতে নিজেদের মধ্যকার ঐক্য কতখানি জরুরি৷ কিন্তু বাংলাদেশে পেশাদারি সাংবাদিকতার জন্য ‘বিষফোঁড়া’র মত প্রতিবন্ধকতা হলো সাংবাদিকদের দলীয় লেজুড়বৃত্তি ও দলাদলি৷ জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে শুরু করে সাংবাদিক ইউনিয়ন দু’ভাগে বিভক্ত৷ দলীয় লেজুড়বৃত্তির কারণে এডভোকেসি সাংবাদিকতার প্রবণতা ব্যাপক হারে বাড়ছে৷

এসব কারণে সাংবাদিকদের মধ্যে চাকরির সন্তুষ্টির হার প্রায় শূন্যের কোটায় পৌঁছেছে; অনেকেই অন্তর্বর্তীকালীন পেশা খুঁজছেন৷ সঙ্কট রাজধানীর চেয়ে মফস্বলেই বেশি৷ ফলশ্রুতিতে পেশায় দক্ষ ও যোগ্য কর্মীর অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে৷ উপরন্তু সাম্প্রতিক সময়ে গুজব বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন, তথ্যের বিকৃতি, সূত্র উল্লেখের ক্ষেত্রে অসঙ্গতি, তথ্য ও মতামতের মিশ্রণ, ভাষাগত ত্রুটি, সংবাদমূল্য নির্ধারণে পক্ষপাত, সংবাদের আদলে বিজ্ঞাপন৷ সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে নৈতিকতার এসব মৌলিক জায়গাগুলোতে স্খলন বেড়েছে৷ এখনকার সাংবাদিকেরা সৃজনশীলতা এবং নৈতিকতার চাইতে ব্রেকিং নিউজ আর প্রেসের পাস-সুবিধা নেয়া কিংবা বিদেশ ভ্রমণের পিছনে দৌঁড়াতে বেশি আগ্রহী৷

বিষয়টি এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে, সাংবাদিকতা এখনও আমাদের কাছে ‘অকুপেশন’; এটি ‘প্রফেশন’ হয়ে উঠতে পারছে না৷ এই দু’য়ের মধ্যে বিদ্যমান পার্থক্য ক্ষীণ হতে পারে, কিন্তু খুব শক্তিশালী৷ যেমন চলছে তাতে জীবিকার জন্য সাংবাদিকতা একটি চাকরি হতে পারে৷ কিন্তু পেশা হিসেবে স্বীকৃতি পেতে হলে সত্যিকারের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে কাজ করতেই হবে৷

বিদায় লগ্নে কাঁদলেন এসপি হারুন

নিউজ প্রতিদিন: সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন নারায়ণগঞ্জ জেলার বিদায়ী পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কাজ করতে গিয়ে সমালোচিত হয়েছেন বলে কাঁদলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্সে বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হারুন বলেন, ‘সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে কাজ করতে গিয়ে সমালোচিত হয়েছি। তবে তদন্তে এটি বের হবে।’

উল্লেখ্য,  নারায়ণগঞ্জের এই বিদায়ী পুলিশ সুপারকে (এসপি) বদলি করে পুলিশ সদর দপ্তরের পুলিশ সুপার (টিআর) করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে পারটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ হাশেমের ছেলে শওকত আজিজের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করা হয় এসপি হারুনকে। তিনি বলেন, ‘আমার কোনো সহকর্মীর দিকে কেউ পিস্তল তাক করবে, সেটা তো হতে পারে না। তাই ওই ব্যক্তি কত বড় সম্পদশালী বা শক্তিশালী সেটা আমি দেখিনি। কিন্তু বলা হয়েছে চাঁদা দাবি করেছি। মূল বিষয় হলো মামলা হয়েছে, পুলিশ রেইড দিয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তার (শওকত আজিজের) ছেলেকে আনা হয়েছিল, মা স্বেচ্ছায় এসেছে। এগুলো আপনারা জানেন। তবুও বিদায়বেলায় আমি বললাম।’

এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। কথায় নয়, মন থেকে যেটা চেয়েছি সেটাই করেছি। নারায়ণগঞ্জে পুলিশের ইমেজ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের সহযোগিতা করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।’

নারায়ণগঞ্জে থাকা অবস্থায় মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে কাজ করেছেন জানিয়ে এসপি হারুন বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জে দুই হাজার পুলিশ সদস্য কাজ করছেন। কিছু ভুল থাকতেই পারে আমাদের। এরপরও যারা ভুল করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর অ্যাকশন নিয়েছি। সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের পক্ষে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, এমপি-মন্ত্রী কেউ তদবির করেননি। এটা আমাদের ভালো লেগেছে।’ এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন হারুন। তার কান্না দেখে পুলিশের অন্য কর্মকর্তারাও আপ্লুত হয়ে পড়েন।

প্রসঙ্গত, পারটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ হাশেমের ছেলে শওকত আজিজের স্ত্রী ও পুত্রকে রাজধানীর গুলশান থেকে নারায়ণগঞ্জে তুলে নিয়ে যাওয়ার দুদিনের মাথায় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদকে বদলি করা হয়।

জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে আয়োজিত বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জসিম উদ্দিন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, ব়্যাব-১১ এর সিইও কর্নেল কাজী শামসের উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, নূরে আলম ও সুবাস সাহা।

শওকত চেয়ারম্যানের আদর্শ নিয়ে রাজনীতি করতে চাই- আমজাদ হোসেন বাঁধন

নিউজ প্রতিদিন: পরিছন্ন রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবক আমজাদ হোসেন বাধন।যার নামের সাথে মিশে আছে বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা,শামীম ওসমান ও আলহাজ্ব মো.শওকত চেয়ারম্যানের আর্দশ। রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথের সৈনিক হিসেবে পরিচিত বক্তাবলীর ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ডের সফল মেম্বার আমজাদ হোসেন বাঁধন।

২০০১ সালে ফতুল্লা তথা বক্তাবলীর প্রানপুরুষ আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর ছায়াতলে এসে আশ্রয় নেন। সেই থেকে আছেন শওকত আলীর সাথে।

একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেছেন নানান কথা। যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।

আমজাদ হোসেন বাঁধন শুধু রাজনীতির সাথে জড়িত নন। সমাজসেবায় সমান পারদর্শী। তার কাছে অসহায় নারী- পুরুষ সহযোগিতার জন্য গিয়ে খালী হাতে ফিরে আসেনি কেউ। সাধ্যমত চেষ্টা করেন সহযোগিতার। এ নীতি গ্রহন করেছেন তার রাজনৈতিক শিক্ষা গুরু মাটিও মানুষের নেতা বক্তাবলীর উন্নয়নের রূপকার সচ্ছ রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব মো.শওকত আলীর কাছ থেকে।

১৯৯৯ সালে ছাত্রলীগের সদস্য হওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী রাজনীতিতে যাত্রা শুরু করেন। সেই থেকে আজো পর্যন্ত আছেন এই দলে। একবার ও দল পাল্টাননি।

রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমানে পূর্ব ও পশ্চিম চর গড়কূল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি এবং বক্তাবলী ৯নং ওয়ার্ডের মেম্বার হিসেবে জনগনের সেবা করে আসছেন।

তার পিতা মো.সিদ্দিকুর রহমান ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। পুরো পরিবার আওয়ামী লীগ পরিবার হিসেবে পরিচিত।

আমজাদ হোসেন বাঁধন বলেন,এখন পযর্ন্ত আমার নামে কোন মামলা,জিডি ও অভিযোগ নাই। বক্তাবলীর পলিটিক্যাল বিউটি আলহাজ্ব মো. শওকত চেয়াম্যানের ভালবাসা পেয়েছি এটাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ পাওয়া। তিনি যদি মনে করেন আমি বক্তাবলী ৯নং ওয়ার্ডের সভাপতি পদে যোগ্য, আমাকে দায়িত্ব দেন আমি সেই দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত আছি। শওকত চেয়াম্যানের নির্দেশের বাইরে কখনো যাইনি,যাবোনা। কেননা শওকত চেয়ারম্যান আমার আর্দশ ও নেতা।