২৩শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৮ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 50

বক্তাবলীবাসীকে আমজাদের অগ্রীম ঈদ শুভেচ্ছা

নিউজ প্রতিদিন : মুসলিম জাহানের প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বক্তাবলীবাসী ও বিশ্বের সকল মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন  বক্তাবলী ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউপি সদস্য আমজাদ হোসেন বাদন।

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ শুভেচ্ছা জানান।

আমজাদ হোসেন বাদন  বলেন, ঈদ শান্তি, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম শিক্ষা দেয়। হিংসা ও হানাহানি ভুলে মানুষ সাম্য, মৈত্রী ও সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ঈদ ধনী-গরীব নির্বিশেষে সবার জীবনে আনন্দের বার্তা বয়ে নিয়ে আসে।

ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়-মতিউর ফঁকির

নিউজ প্রতিদিন : মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।

দেশ ও দেশের বাইরের সকল মুসলমানকে ঈদ মোবারক-আফাজউদ্দিন ভূইয়া

নিউজ প্রতিদিন : একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাই কে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

 

ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়-মো.শাহীন

নিউজ প্রতিদিন : মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।

বক্তাবলীবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মো.বাদশা মিয়া 

নিউজ প্রতিদিন : মুসলিম জাহানের প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বক্তাবলীবাসী ও বিশ্বের সকল মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন  বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি পদপ্রার্থী মো.বাদশা মিয়া।

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ শুভেচ্ছা জানান।

যবদল নেতা মো.বাদশা মিয়া  বলেন, ঈদ শান্তি, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম শিক্ষা দেয়। হিংসা ও হানাহানি ভুলে মানুষ সাম্য, মৈত্রী ও সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ঈদ ধনী-গরীব নির্বিশেষে সবার জীবনে আনন্দের বার্তা বয়ে নিয়ে আসে।

দেশ ও দেশের বাইরের সকল মুসলমানকে ঈদ মোবারক-আলহাজ্ব শওকত আলী 

নিউজ প্রতিদিন : একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাই কে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

বক্তাবলীতে ৭৫টি শিশুকে ঈদ উপহার তুলে দিল ‘ধলেশ্বরীর তীরে’ এফবি গ্রুপ

নিউজ প্রতিদিন: বক্তাবলী পরগণা এলাকার দু’টি ইউনিয়নে ৭৫টি শিশুকে ঈদ উপহার তুলে দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ভিত্তিক গ্রুপ-ধলেশ্বরীর তীরে।

শুক্রবার (১৫ মে) বিকালে বক্তাবলীর কানাইনগর স্কুলে বক্তাবলী ও আলীরটেক ইউনিয়নের ওইসব শিশুদের ঈদ উপহার তুলে দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতীকি হিসেবে কয়েকটি শিশুর হাতে ঈদ উপহার তুলে দিয়ে উদ্ভোধন করে অনুষ্ঠানটি শুরু করেন গ্রুপটির অন্যতম সদস্য ডা. একে শফিউদ্দিন আহাম্মেদ মিন্টু।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন-তুহিন চৌধুরী, আবুল হাসেম রিয়াদ, মোঃ আনসার আলী, আনোয়ার হোসেন, মো: মিজান, মোহাম্মদ নেয়ামত উল্লাহ, মতিউর রহমান ফকির, আল আমিন ইকবাল হোসেন, ইউপি সদস্য রাসেল চৌধুরী, মোঃ নাজির হোসেন, আবুল কালাম আজাদ, মাশফিকুর রহমান শিশির, সালাউদ্দিন রানা, রাসেল প্রধান, দেলোয়ার হোসেন, রাশেদুল ইসলাম সুমন, আক্তার হোসেন।

এছাড়াও প্রবাস থেকে গ্রুপের সদস্য আবুল কাশেম আকাশ, মোঃ কামরুল হাসান, আব্দুল মজিদ প্রান্তিক অনলাইনে অনুষ্ঠান কার্যক্রমের খোঁজ নেন।

গ্রুপের এডমিন আব্দুল্লাহ আল ইমরান জানান, বক্তাবলীর রামনগর, লক্ষ্মীনগর, কানাইনগর, রাজাপুর, বক্তাবলী, গঙ্গানগর, লালমিয়ার চর, রাধানগর, মোক্তারকান্দি ও ডিক্রীরচর এই দশটি গ্রামে ঈদ উপহার হিসেবে শিশুদের ঈদবস্ত্র এবং সেলামী হিসেবে নগদ অর্থ দেয়া হয়।

পরে ডা: একে শফিউদ্দিন আহমেদ মিন্টুর সভাপতিত্বে গ্রুপের এডমিন আব্দুল্লাহ আল ইমরানের সঞ্চালনায় একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গ্রুপটিকে একটি সামাজিক সংগঠনে রূপ দেয়ার উপর গুরুত্বারোপ করেন সদস্যরা।

এর আগে বাক-প্রতিবন্ধি কামাল হোসেনকে গ্রুপটির পক্ষ থেকে আর্থিক অনুদান দেয়া হয়।

না’গঞ্জে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিতে রাজনৈতিক নেতা ও বিত্তবানরাই দায়ি ! 

মাসুদুর রহমান দিপু: গ্রামের ভাষায় একটি কথা আছে পান থেকে চুন খসলেই দোষ অর্থাৎ ভুল করলে ভাল মানুষেরও রক্ষা নেই, ঠিক তেমনি নারায়নগঞ্জে সরকারী দলের এমপি যদি শ্লিপ অব র্টান কিছু বলে, এই কথার পরিপেক্ষিতে সাংবাদের শিরোনাম এমনকি পেপার কাটতিও বেশি থাকে বক্তব্যের পরের দিন। পরবর্তিতে ঐ নেতা যখন আবার ভাল ভাল কথা বলে তখন দেখা যায় এই সকল ব্যাক্তিরাই চাটুকারের রুপ ন্যায় আর নেতাও পূর্বের ইতিহাস ভুলে যায়। এমনটি বিত্তবানদের ক্ষেত্রেও একই ঘটে আর এই ঘটার কারনেই নাংগঞ্জে বিনা বেতনে কাজ করা সাংবাদকিদের বেহাল অবস্থা। অথচ নারায়ণগঞ্জে তথা বন্দর, সিদ্ধিরগঞ্জ, ফতুল্লা ও সদর এলাকায় বিভিন্ন পত্রিকার সাথে সম্পৃক্ত কমপক্ষে শতাধিক পেশাদার সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালন করে আসছে। শুধু তাই নয় এই সকল সংবাদকর্মীরা সকাল হতে রাত অবদি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরিবার পরিজনকে রেখে সংবাদ সংগ্রহে ছুটে চলছেন। এই সকল সাংবাদিকদের পাঠানো তথ্য কপি টু পেষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন পত্রিকায়।

তাদের লিখনির ছোয়ায় সংবাদের একদিকে যেমন কাটতি হচ্ছে অন্যদিকে পত্রিকার মানও বাড়ছে তাহলে কেন এই সকল সাংবাদিকরা সুবিধাবঞ্চি হচ্ছে এই মহামারীতে ? রাজনৈতিক নেতা কিংবা বিত্তশালীরা যদি এই পক্ষপাতিত্ব সৃষ্টি করে রাখে তাহলে আজীবন সুবিধা বঞ্চিত হতে থাকবে এই সকল পেশাদার সাংবাদিকরা। নাঃগঞ্জে সংবাদকর্মীদের মুল ক্লাবের বাহিরে যে সকল সাংবাদিকরা প্রতিনিয়ত ফিল্ডে কাজ করে আসছে মুলত তারাই পত্রিকার সংবাদ তৈরী করে। কথাটি রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও সমাজের বিত্তবানরা অবগত থাকার পরেও বিভেদ সৃষ্টি করে রেখেছে শুধু মাত্র তারা ভাল একটি ক্লাবের সদস্য নয় একারনে, কিন্তু একথা সত্য যে, অনেক সাংবাদিক আছে যারা ক্লাবের সাথে জড়িত নয় আবার জাতিয় পত্রিকায় কাজ করছে তাহলে সে কি সাংবাদিক নয় ? অনেক সম্পাদক আছে দক্ষতার সাথে পত্রিকা প্রকাশনা করছে কিন্তু তারা ভাল কোন ক্লাবের সাথে সম্পৃক্ত নয়? তারা কি সাংবাদিক নয়?

এক জনজরিপে দেখা যায় নাংঃগঞ্জে সাংবাদিকদের মধ্যে ঐক্যের অভাব এর মুল কারণ হচ্ছে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও ব্যাবসায়ীরা, কারণ বিত্তবানরা- বিত্তবান সাংবাদিকই পছন্দ করেন অন্যান্যদেরও যে কলম আছে সেটা বুঝে না বুঝার ভান করে। তিনি জানেন তার ভাল একটা নিউজ জুনিয়র একজন সংবাদকর্মী করেছেন তার পরেও জেনে শুনেই জুনিয়রদের হাইড করে রেখেছেন এর মুল রহস্য কোথায় ? কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় শুরু থেকেই বন্দর,সিদ্ধিগঞ্জ, ফতুল্লা ও সদর উপজেলাধীন পেশাদার সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহে কাজ করে আসছে কিন্তু সমাজের কোন বিত্তশালী আজও তাদের খোঁজ খবর নেয়নি অথচ এই সকল সংবাদকর্মীরাই তাদের প্রতিষ্ঠানের দৈনন্দিন কার্যক্রমের সংবাদ সংগ্রহ করে পত্রিকায় পাতায় তুলে ধরেছেন বদলে তিনি সমাজের কাছে প্রশংসীত হয়েছেন। এই মহামারী ক্রান্তিকালে ঐ সকল বিত্তশালী ব্যবসায়ী কিংবা রাজনৈতিক নেতারা এখন কোথায় ? জানাগেছে নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনের সাংসদ এ কে এম শামীম ওসমান তিনি সাংবাদিকদের বিষয়টি অবগত হয়ে একটু দেরিতে হলেও সকল সাংবাদিককে ৪ হাজার টাকা প্রনোদনা দিয়েছেন এর মধ্যে বেশ কিছু সাংবাদিক প্রনোদনা হতে ছিটকে পরেছেন কারণবশত। নারায়ণগঞ্জে মন্ত্রী বীর বিক্রম গোলাম দস্তগীর গাজী তিনি ৭ লক্ষ টাকা প্রনোদনা দিয়েছেন সেই টাকা এই শতাধিক পেশাদার কোন সংবাদ কর্মী পাননি বলে বিভিন্ন সুত্রে জানাগেছে। মন্ত্রী গাজীর প্রনোদনা যারা পেয়েছে তাদের সুরক্ষার জন্য দেওয়া হয়েছে আর অন্যদের সুরক্ষার প্রয়োজন নেয় এমনটি মন্ত্রী গাজির একটি বিশ্বস্থসুত্র জানিয়েছেন। এ কে শামীম ওসমান তিনি সকলকে দিয়েছেন কিন্তু যারা বাদ পরেছেন তার জন্য সাংসদ শামীম ওসমানকে দায়ি করলে ভুল হবে কারণ তিনি নিজেই হয়তো জানেন না এই প্রনোদনা হতে কয়েকজন বাদ পরেছে। করোনা পরিস্থিতিতে সর্বশেষ প্রেসব্রিফিংকালে তিনি বলেছিলেন আমার আর্থিক সহযোগিতা থেকে আমার শক্ররাও যেন বাদ না পরে সেখানে অভিযোগ উঠাটাও স্বাভাবিক। ইতিমধ্যে নারায়ণগঞ্জ মডেল গ্রুপের চেয়ারম্যান সিআইপি মাসুদুর রহমান মাসুদ তিনি ঘোষনা দিয়েছিলেন সাংবাদিকদের ১০ লক্ষ টাকা আর্থিক সহযোগিতা তথা প্রনোদনা হিসেবে দিবেন কিন্তু সেই টাকার কোন হদিছ এখনও পাওয়া যায়নি। কেউ বলছেন জেলা প্রশাসন অফিসে আবার কেউ বলছেন সিনিয়র সাংবাদিকদের কাছে অর্থাৎ কানামাছি খেলা শুরু হয়েছে ১০ লক্ষ টাকা নিয়ে।

মহামারী করোনাভাইরাস মোকাবেলায় নারায়ণগঞ্জে সংবাদকর্মীরা আয়ের উৎ হারিয়ে নিরবে কেঁদে যাচ্ছে কিন্তু তাদের পাশে এখন পর্যন্ত কেউ দাড়ায়নি। সাংসদ শামীম ওসমানের কাছ থেকে যে ৪ হাজার টাকা প্রনোদনা পেয়েছেন সংবাদকর্মীরা এতে দেখা গেছে একটি পরিবাওে সবোর্চ্চ ১০ থেকে ১২ দিনের খোরাক সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে এর পরবর্তিতে তারা কিভাবে জীবন যাপন করছে তা কষনও জানার চেষ্টা করেননি সমাজের অন্যান্য বিত্তবান ব্যাবসায়ীরা। মুলত বিভেদ সৃষ্টিকারী এই সকল বিত্তবানরা মহামারীতেও সাংবাদিকদের সাথে তামাশা আর কাঁনামাছি খেলতে পছন্দ করেন। সাংবাদিকরা হচ্ছে সমাজের দর্পন বা আয়না তাই বিভেদ সৃষ্টি নয় একে অপরের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করাটাই উত্তম। মনে রাখতে হবে “প্রত্যেকে আমরা পরের তরে” এই কথাটি মনে রেখে আমরা সকলে এগিয়ে গেলে অবশ্যই এই দূর্যোগ কাটিয়ে উঠতে পারবো ইনশাআল্লাহ ।

নাজিরের মায়ের মৃত্যুতে আলোকিত বক্তাবলী’র শোক প্রকাশ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :  নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড চর বয়রাগাদি গ্রামের মৃত হাজ্বি আব্দুল হা‌মিদের স্ত্রী ও বক্তাবলী পরগনার সামাজিক সংগঠন আলোকিত বক্তাবলী’র সভাপতি নাজির হোসেনের মা হা‌জ্বি ম‌রিয়ম বেগম ৭ মে (বৃহস্পতিবার) ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মরহুমার নামাজে জানাজা ৮ মে (শুক্রবার) সকাল ৮ টা ৩০ মি‌নি‌টে বক্তাবলী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড চর বয়রাগাদি গ্রামের বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়।

মৃত্যুকালে মরহুমা তিন ছেলে, তিন মেয়ে ও নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।

আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি নাজির হোসেনের মা হা‌জ্বি ম‌রিয়ম বেগমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন আলোকিত বক্তাবলী।

আলোকিত বক্তাবলী এক শোক বার্তায়, মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

নারায়ণগঞ্জে সাংবাদিককে কুপিয়েছে সন্ত্রাসীরা

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট: নারায়ণগঞ্জে নিজ ভাড়াটিয়াকে মারধরের কারণ জিজ্ঞেস করায় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার সাংবাদিক ফারুক হোসেন (৪০)কে কুপিয়েছে সন্ত্রাসীরা। সোমবার রাত সাড়ে ৭ টায় নাসিক ৪নং ওয়ার্ড আটি এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। গুরুতর আহত ফারুককে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় স্থানীয় হাসপাতাল পরে অবস্থা গুরুতর হওয়া নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত ফারুক নাসিক ৪নং ওয়ার্ড আটি এলাকার মৃত হাজী আ: গফুরের ছেলে। হামলাকারীরা হচ্ছে একই এরাকার মৃত আবুল হাসেমের (গেদা) ছেলে সাইজুদ্দিন (২৭), সুমন (২৫) ও মেয়ে ফাতেমা আক্তার ফতে (২২)।

আহত সাংবাদিক ফারুক জানায়, আমার বাড়ির দোকানের ভাড়াটিয়া শাহজালালের স্ত্রী রাশিদা বেগম রাশিকে প্রায়ই তার আপন ছোটভাই সাইজউদ্দিন ও সুমন মারধর করে। আজও তাকে মারধর করায় ইফতারের পর সে আমাকে এসে বিষয়টি জানায়। পরে বাড়িতে গিয়ে তার ছেলে-মেয়েদেরকে মারধরের কারণ জিজ্ঞেস করাতেই আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং ফাতেমা আক্তার ফতে,তার ভাই সাইজুদ্দিন ও সুমন অতর্কিত হামলা। এরই মধ্যে সুমন আমার মাথায় এবং হাতে ছেনা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে। এসময় আমার আর্তচিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে। এরা খুবই দুধর্ষ প্রকৃতির মানুষ।

এব্যাপারে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মো: রুবেল হাওলাদার জানায়, ঘটনাটি জেনেছি। আগে সাংবাদিক ফারুকের চিকিৎসা হোক। পরে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।