৩০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 249

৪ ফুটবলারের শিরোচ্ছেদ করেছে আইএস

প্রকাশ্য দিবালোকে ৪ সিরীয় ফুটবলারের শিরোচ্ছেদ করেছে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস। নিহতরা সবাই দেশটির শীর্ষস্থানীয় ফুটবল ক্লাব আল শাবাবের খেলোয়াড়। তাদের বিরুদ্ধে কুর্দিদের সংগঠন ওয়াইপিজি’র হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ আনা হয়েছিল।

শুক্রবার ব্রিটেনের সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের অনলাইন সংস্করণে এক রিপোর্টে এ খবর জানানো হয়। আইএস টুইটার বার্তায় এই খবর প্রকাশ করেছে। তবে ঠিক কখন এই শিরোচ্ছেদ করা হয়েছে তা জানা যায়নি।

আইএসের স্বঘোষিত রাজধানী সিরিয়ার রাক্কা শহরে জনসম্মুখে ওই চার ফুটবলারকে শিরোচ্ছেদ করে জঙ্গিরা। এ সময় সেখানে অনেক শিশুও উপস্থিত ছিল। তাদের চোখের সামনেই ফুটবলারদের জবাই করা হয়।

ওই চার ফুটবলারের বিরুদ্ধে কুর্দি বিদ্রোহী গ্রুপ ওয়াইপিজি’র গুপ্তচর হিসেবে কাজ করার অভিযোগ এনেছে আইএস। ধারাবাহিক বেশ কয়েকটি টুইটার বার্তায় আইএস শিরোচ্ছেদকৃত ব্যক্তিদের নাম ও ছবি প্রকাশ করে।

নিহত ফুটবলাররা হচ্ছেন ওসামা আবু কুয়েত, ইহসান আল শোয়াইখ, নেহাদ আল হুসেন ও আহমেদ আহাওয়াখ। এছাড়ও একজন অজ্ঞাত ব্যক্তির শিরোচ্ছেদ করা হয়েছে একই সাথে।

উল্লেখ্য দুই বছর আগে সিরিয়ার রাক্কা শহর দখল করার পর সেখানে ফুটবলসহ সব ধরনের খেলাধূলা নিষিদ্ধ করে আইএস। গতবছর এশিয়ান কাপে ইরাক ও জর্ডানের মধ্যকার ফুটবল ম্যাচ দেখার অভিযোগে ১৩ শিশুকে গলা কেটে হত্যা করে আইএস জঙ্গিরা।

রাজধানীতে যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

রাজধানীর সূত্রাপুরে রাজিবুল হাসান (৩৮) নামে এক যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। তথ্যটি নিশ্চিত করেন সূত্রাপুর থানার ওসি (তদন্ত) সমীর চন্দ্র সূত্রধর।

নিহত রাজিবুল মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের উপ-অর্থ সম্পাদক।

জানা গেছে, রাতে ধোলাইখাল এলাকার রোকনপুর রাস্তা থেকে মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ওই যুবলীগ নেতাকে উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাজিবের মাথায় ৩টি গুলির চিহ্ন রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। যুবলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

নামী বিশ্ববিদ্যলয়ের ছাত্ররা যেভাবে জঙ্গীবাদে দীক্ষা নিচ্ছে

গুলশান হামলায় জড়িতদের পরিচয় যখন প্রথম প্রকাশ পেল, তখন তা স্তম্ভিত করেছিল বাংলাদেশকে। পাঁচ হামলাকারীর তিনজনই ঢাকার উচ্চবিত্ত বা উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। ঢাকার নামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।

বাংলাদেশিদের জন্য দ্বিতীয় ধাক্কাটি এলো কয়েকদিন পর ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়া তিন জঙ্গীর এক ভিডিও দেখে। এদের একজনের চেহারা ঢাকার টেলিভিশনের জনপ্রিয় এক অনুষ্ঠানে অনেকেই দেখেছেন। গান পাগল তরুণটি কিভাবে জঙ্গীতে পরিণত হলেন, তা নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করছিলেন গ্রামীণ ফোনে তারই এক সাবেক সহকর্মী।

শোলাকিয়ার ঈদের জামায়াতে হামলাকারীদের একজনের পরিচয় প্রকাশ করেছে পুলিশ। হামলার সময় নিহত এই তরুণ ছিল ঢাকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র।

মাদ্রাসাগুলোই ইসলামী জঙ্গীদের আখড়া বলে যারা ধরে নিয়েছিলেন, তাদের জন্য আবারও একটা বড় ধাক্কা।“বাংলাদেশে প্রচলিত ধারণা হচ্ছে মাদ্রাসার ছাত্ররাই বুঝি শুধু জঙ্গী তৎপরতায় জড়িত হয়। কিন্তু এখন আমরা দেখছি উল্টো চিত্র। সমাজের উঁচু স্তরের পরিবারের সন্তান বা নামী-দামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদের মধ্যেই এ ধরণের উগ্র মতবাদের প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে”, বলছিলেন বাংলাদেশ ইনষ্টিটিউট অব পীস এন্ড সিকিউরিটিজ স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মুনীরুজ্জামান।

বাংলাদেশে যে ব্লগারকে হত্যার মধ্য দিয়ে ২০১৩ সালে জঙ্গীরা নতুন শক্তিতে এবং নতুন মাত্রায় তাদের কার্যক্রম শুরু করে, সেই আহমেদ রাজীব হায়দার হত্যাকান্ডে জড়িতদের কয়েকজন ছিল নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র।

এরপর আরও কিছু সন্ত্রাসবাদী হামলার ঘটনাতেও এরকম নামী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রদের যুক্ত থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যাত্রা শুরু হয়েছিল ঢাকার বিত্তবান এবং ক্ষমতাবান পরিবারের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে। সচেতনভাবে এসব বিশ্ববিদ্যালয়কে রাজনীতি থেকে দূরে রাখার চেষ্টা ছিল শুরু থেকে। কিন্তু সেখানে পড়তে আসা সমাজের সুবিধাভোগী শ্রেনীর তরুণরাই কেন ঝুঁকে পড়ছে সন্ত্রাসবাদের দিকে?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান মনে করেন, এর অনেক কারণ রয়েছে। এজন্যে প্রথমত তিনি দায়ী করছেন বাংলাদেশের সমাজে বিদ্যমান অস্থিরতাকে।

‘সমাজে এক ধরণের অনিশ্চয়তা আছে। বাংলাদেশ এখন এক রাজনৈতিক অচলাবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে তরুণরা কোন রোল মডেল খুঁজে পাচ্ছে না তাদের জীবনের জন্য। এর পাশাপাশি বাংলাদেশে এখন মুক্তভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতার পথও আস্তে আস্তে সংকুচিত হয়ে আসছে।’কিন্তু যে তরুণরা উগ্রবাদী কাজে জড়িত হওয়ার জন্য ঘর ছেড়েছে, তারা যে সমাজ-রাজনীতি নিয়ে সিরিয়াস চিন্তা-ভাবনা করতেন, সেরকমটি তাদের পরিচিতজনদের কেউ বলছেন না। দু-একজন বাদে এদের বেশিরভাগের আগের জীবনের যে আভাস তাদের সোশ্যাল মিডিয়ার টাইমলাইনে দেখা গেছে, তাকে এক ধরণের আমুদে এবং ভোগ-বিলাসী জীবনে অভ্যস্ত বলেই মনে হচ্ছে।

এর ব্যাখ্যা তাহলে কি?

জেনারেল মুনীরুজ্জামান মনে করেন, যারা এধরণের কাজে জড়িয়ে পড়ছে, তাদের প্রোফাইল বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় ব্যক্তিগত জীবনে তাদের কোন একটা হতাশার জায়গা আছে। সেই দুর্বলতার সুযোগ নিচ্ছে রিক্রুটাররা।

‘জঙ্গীবাদে এদের যারা দীক্ষা দিচ্ছে, সেই রিক্রুটাররা যখন এদের হতাশার জায়গাটা চিহ্ণিত করতে পারে, তখন সেই দুর্বলতাকে তারা এক্সপ্লয়েট করতে শুরু করে। এবং একটা পর্যায়ে তাকে সম্পূর্ণভাবে পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়। এটা হালকা ব্যাপার নয়, খুবই টেকনিক্যাল একটা ব্যাপার।’

কিন্তু তরুণরা যে তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই এরকম জঙ্গীবাদের সংস্পর্শে আসছে, এরকম কোন প্রমাণ এখনো নেই। কিভাবে তাহলে এরা এরকম উগ্র মতাদর্শে জড়িয়ে পড়ছে ?

‘এদের র‌্যাডিক্যালাইজেশনের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট বড় ভূমিকা রাখছে। প্রাথমিক যোগাযোগটা ইন্টারনেটের মাধ্যমেই হচ্ছে, সেটা দেশে হোক বা বিদেশে হোক’, বলছেন জেনারেল মুনীরুজ্জামান।

গুলশান হামলায় অংশগ্রহণকারীদের সম্পর্কে যতটুকু তথ্য এ পর্যন্ত জানা গেছে, তার ভিত্তিতে জেনারেল মুনীরুজ্জামান বলছিলেন, তারা কিভাবে এই কাজে যুক্ত হয়ে থাকতে পারে।“এরা সম্ভবত ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রথমে যোগাযোগ স্থাপন করেছে কোন হ্যান্ডলারের সাথে। এই হ্যান্ডলারের মাধ্যমেই হয়তো তারা একটা গোষ্ঠীর সঙ্গে পরিচিত হয়েছে। এবং আস্তে আস্তে তারা একটা সেল গড়ে তুলেছে।”

ইসলামিক স্টেট যখন কয়েক বছর আগে ইরাক এবং সিরিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চল দখল করে নিয়ে সেখানে তাদের খেলাফত প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেয়, তখন ইউরোপ এবং আমেরিকা থেকে অনেক মুসলিম তরুণ সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে যোগ দেয়। ব্রিটেন থেকে বেশ কিছু বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণও তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল।

পশ্চিমা দেশগুলো থেকে সিরিয়ায় যাওয়া এই বাংলাদেশিদের সঙ্গে বাংলাদেশের তরুণদের যোগাযোগের সম্ভাবনা কতটা? জেনারেল মুনীরুজ্জামান এরকম সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না।

‘পশ্চিমা দেশগুলো থেকে যাওয়া তরুণরা যে ধরণের ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছে, যে ধরণের নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসেছে, তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের এই তরুণদের সম্পর্ক থাকতে পারে। একটা পিয়ার-টু-পিয়ার কমিউনিকেশনের চ্যানেলগুলো এখানে উন্মুক্ত আছে।’

গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে যারা হামলা করেছিল, তাদের অনেকেই আগে থেকে নিখোঁজ ছিল। একজন হামলাকারীর বাবা জানিয়েছেন, নিজের সন্তানের খোঁজ করতে গিয়ে তিনি জানতে পেরেছেন, ঢাকার আরও বহু পরিবারের সন্তানেরা এভাবে পালিয়ে গেছে।

জেনারেল মুনীরুজ্জামান মনে করেন, এই নিখোঁজ তরুণদের হদিস খুঁজে বের করা খুবই জরুরী।

‘এদেরকে খুঁজে বের করতে হবে। একই সঙ্গে তরুণদেরকে জঙ্গীবাদ থেকে দূরে রাখা বা ‘ডি-র‌্যাডিকেলাইজেশনের’ জন্যে বিভিন্ন স্তরে কার্যক্রম চালাতে হবে। এই কার্যক্রম একেকটা স্তরে একেক রকম হবে। শহরের তরুণদের জন্য একরকম, গ্রামের তরুণদের জন্য একরকম।’

কিন্তু সেরকম কোন জাতীয় উদ্যোগ এখনো পর্যন্ত না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেন তিনি। সূত্রঃ বিবিসি

নারায়ণগঞ্জ বাসীকে আলহাজ্ব শামীম ওসমানের ঈদ শুভেচ্ছা

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়-আবু মোঃ শরিফুল হক

মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।

না.গঞ্জ বাসীকে এড. তৈমূর আলম খন্দকারের ঈদ শুভেচ্ছা

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

ফতুল্লা বাসীকে সাইফুল্লাহ বাদলের ঈদ শুভেচ্ছা

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

সমগ্র মুসলিম জাতিকে মিলন মেহেদীর ঈদ শুভেচ্ছা

মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।

দেশ ও দেশের বাইরের সকল মুসলমানকে ঈদ মোবারক-এম শওকত আলী

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়-অয়ন ওসমান

মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।