৮ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২৩শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 38

সিলেট মাজারে ৭০-৮০ রাকাত নফল নামাজের ব্যাখ্যা দিলেন শামীম ওসমান

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ শামীম ওসমান সিলেট মাজারে মুসল্লি ও স্থানীয় একজন গণমাধ্যমকর্মীর প্রশ্নবানে জর্জরিত হন। শেষে ৮০ রাকাত নফল নাজামের ব্যাখা দেন। ৫ জানুয়ারী তিনি সিলেট মাজার জিয়ারতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।

দৈনিক ৭০-৮০ রাকাত নফল নামাজের ব্যাখ্যায় শামীম ওসমান বলেন, ‘আমি নামাজটা পড়ার চেষ্টা করি। আমি নফল ইবাদতে বিশ্বাস করি। গাড়িতে বসে পড়ি। যোহরের পরে পড়ি, মাগরিবের পরে পড়ি, এশার পরে পড়ি, তাহাজ্জুদের পরে পড়ি। আমি ৭০ নাকি ৮০ রাকাত নামজ পড়ি জানিনা। তবে ৭০-৮০ রাকাতের নিচে পড়িনা।’

এসময় পাশে থেকে আরেকজন বলে উঠেন আজকে পড়ছে কিনা জিজ্ঞাসা করেন। এসময় পাশের একজনকে এমপি শামীম ওসমান বলেন কথা কম বলো।

তিনি আরো বলেন, আমি মনে করি মানুষ যখন কোন সমস্যায় পড়ে চাহিদায় পড়ে তখন আল্লাহ সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে সেজদায় যাওয়া। ওইটা যদি আছরের ওয়াক্ত না হয় আর ফজরের ওয়াক্ত না হয় তুমি নফল পড়তে পারো। যখন তার বান্দা হাত তুলে কান্দে চায় তখন আল্লাহ ওই হাত ফিরাইয়া দিতে লজ্জা বোধ করে। মারামারি না কইরা ভাল কইরা দোয়া করা যাতে করোনা থেকে বাঁচি।

উল্লেখ্য, ২৬ ডিসেম্বর বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের নাভানা বালুর মাঠে থানা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত এক কর্মীসভায় নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান মাওলানাদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমাদেরকে আপনারা ইসলাম বুঝান আমরা কুরআন পড়ি না ? ২২ বছর ধরে তাহাজ্জুদ ছাড়ি নাই। প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ রাকাআত নফল নামাজ বেশি পড়ি আল্লাহর রহমতে। দুইবেলা কুরআন শরীফ পড়ি। ধর্ম সবার। ধর্মের জবাব আল্লাহর কাছে দিবো আর কারও কাছে না। কারও কাছ থেকে লাইসেন্স দিতে হবে আমার ? আমি মুসলমান আমি মুসলমান না। আপনারা লাইসেন্স দিবেন আমাদের। আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত করুক।

২৭ ডিসেম্বর ফতুল্লার কর্মীসভায় শামীমও সমান বলেন, হঠাৎ করে শুনলাম বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলবে। কারা ভেঙ্গে ফেলবে? ওরা নাকি আলেম। কিসের আলেম এরা। ওই বেঠা তুই কেমনে আলিম হলি। যারা বলছে তারা যদি আলেমই হইতো তাহলে বাংলাদেশের প্রকৃত আলেম যাকে আমি মন থেকে শ্রদ্ধা করি। ইসলামের কথা হচ্ছে একজনের মুসলমানের মুখ এবং হাত থেকে অন্য মুসলমান নিরাপদ থাকবে। আর তোমরা কি করছ মাওলানা শফী সাহেবের মতো একজন প্রকৃত মুমিন একজন প্রকৃত আলেমকে দুইদিন ধরে আটকিয়ে রাখছিলা। তার গায়ে হাত দিছ। এটা আমাদের কথা না এটা তার পরিবারের কথা হচ্ছে মাওলানা শফী সাহেবকে নির্যাতন করা হয়েছে। আর এই নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে আমাদেরকে ছেড়ে চলে গেছেন। যারা উনার নাম ব্যবহার করে দল গঠন করতে পারে আমি তাদেরকে আলেম বলতে পারি না। তারা আলেম না। আমি অধিকাংশ আলেমের সাথে কথা বলেছি তারা বুঝে গেছে এটা রাজনৈতিক গেম।

 

কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি: গোলাম মাওলা রনি

নিউজ  প্রতিদিন ডটনেট : সম্প্রতি সময়ে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশে ইসলামবিদ্ধেষী হিসেবে পরিচিত শাহরিয়ার কবির নিয়ে বিভিন্ন বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় রয়েছেন সাবেক আওয়ামী সাংসদ ও বর্তমান বিএনপির সংসদ সদস্য প্রার্থী গোলাম মাওলা রনি।

শাহরিয়ার কবিরকে নিয়ে তার বক্তব্য বিষয়ে খোলাসা করে আজ দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি শাহরিয়ার কবিরের পক্ষ নিয়ে বলেন – ‘আমি মনে করি, কুরআন হাদিস ও ইসলামের কোনো জায়গাতেই কোনো আলেম ওলামারা একথাটি খুঁজে পাবেন না যেখানে একজন মানুষকে মুরগির সাথে তুলনা করা হবে বা একজন মানুষকে বলা হবে যে মানুষটি মুরগি চুরি করতো। যদি সে ধরনের (মুরগি চুরির) প্রমাণ থাকেও যে সে মুরগি চুরি করতো তাহলেও এটিকে গোপন রাখার বিধান আল্লাহতালা করে দিয়েছেন।

তিনি আরও বলেন – লক্ষ লক্ষ মানুষের সামনে যেভাবে শাহরিয়ার কবিরকে বেইজ্জতি করা হয় সেই বেইজ্জতির ব্যাপারে যদি আমি আমার অবস্থান থেকে কথা না বলি, প্রতিবাদ না করি তাহলে আমি সেই সাধারণ মানুষদের কবলে পড়ে যাব এবং অনাগত দিনে আল্লাহ রব্বুল আলামীনের কাছে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে। তখন আমিও তাদের কাতারে পড়ে যাব। তো সেই দিক থেকে আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে আমি সেটাই ন্যায্য ভাবে বলেছি বাকি আমার কোনো ভুল-ভ্রান্তি হলে তার ফায়সালা আল্লাহর হাতে।

শাহরিয়ার কবির বাংলাদেশের স্বাধীনতার সময় মুরগী চুরি করে পাকিস্তানী আর্মিদের কাছে সাপ্লাই দিতেন মর্মে দেওয়া অনেকের বক্তব্য ভুলভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বিশেষ করে আলেম ওলামারা মাহফিলে এসব কথা বলেন দাবি করে ইউটিউবে নিজ চ্যানেলে এক ভিডিও বক্তব্যে গোলাম মাওলানা রণি আজ এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন – শাহরিয়ার কবিরকে নিয়ে যারা আমার বক্তব্য দ্বারা আহত হয়েছেন তারা জানেন যে শাহরিয়ার করির মূলত একজন নাস্তিক। তারা জানেন যে শাহরিয়ার করিরের ছদ্মনাম হলো ‘মুরগী কবির’। তারা জানেন যে, ১৯৭১ সালে শাহরিয়ার কবির বিভিন্ন বাড়ি থেকে মুরগি চুরি করে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর কাছে সাপ্লাই করতেন এবং এর দ্বারা তার সংসার চলত। অথচ এগুলো তার ব্যাপারে সঠিক তথ্য নয়।

এসব বক্তব্য ছড়িয়ে দিতে বিভিন্ন ইসলামিক বক্তারা ভূমিকা রাখছেন ও জনগণ তাদের বক্তব্যে বিভ্রান্ত হয়ে রনির বক্তব্যে আহত হয়েছেন দাবি করে তিনি বলেন – বিভিন্ন ওয়াজ এর বক্তব্যে বড় বড় দাড়ি রাখা ও টুপি পড়া বক্তারা যখন ঠিক এই কথাগুলি বলতেন যে জনাব শাহরিয়ার কবির একজন নাস্তিক, তিনি মুরগি চুরি করেছেন ৭১ সালে, তাকে সেজন্য মুরগী কবির বলা হয়। এই কারণে যারা সাধারন ও সরল প্রাণের মানুষ রয়েছেন, আল্লাহকে ভালবাসেন এবং রাসূলকে ভালোবাসেন, জান্নাতে যেতে চান, হাদীসকে ভালোবাসেন ও ওয়াজ শুনেন এবং ওয়াজের ময়দানে যারা বক্তব্য দেন তাদের সম্পর্কে তাদের একটা বিরাট ধারণা রয়েছে সংগত কারণেই তারা আমার বক্তব্য আহত হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন – ডঃ সলিমুল্লাহ খান কিংবা ফরহাদ মজহার এদের সমপর্যায়ের লোক কিন্তু শাহরিয়ার কবির। এখন বক্তব্য হলো শাহরিয়ার কবির ইসলামের বিরুদ্ধে কথা বলেন, ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে কথা বলেন, কিন্তু বাংলাদেশের কোন আলেম ওলামা বুকে হাত দিয়ে একবারও বলতে পারবেন যে শাহরিয়ার কবিরের কাছে ইসলামের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। তার কাছে গিয়ে কোরআনের কোনো বিষয় কথা বলা হয়েছে। তার সাথে পারিবারিক পরিবেশে মতবিনিময় করা হয়েছে।

রনি বলেন – আমি জানিনা কেয়ামতের দিন আল্লাহ রব্বুল আলামিন যখন বাংলাদেশের আলেম ওলামাদের কে প্রশ্ন করবেন তখন কয়জন আলেম-ওলামা এব্যাপারে জবাব দিতে পারবেন।

উদাহরণ দিয়ে রনি বলেন – লক্ষ করুন, পাকিস্তানের মাওলানা তারিক জামিল তিনি এই বয়সে, এ অবস্থায় থেকেও কিন্তু দ্বীনের কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি ভারতের বড় বড় সেলিব্রিটি মুসলমান-হিন্দু বলেন তাদেরকে দ্বীনের দাওয়াত দিচ্ছেন। তার দাওয়াতে ভারত-পাকিস্তানের অনেকেই যারা সারাজীবন ইসলামের বিরুদ্ধে ছিলেন হজে গিয়েছেন। ইসলামের ব্যাপারে নমনীয় হয়েছেন। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশে যারা আলেম ওলামা রয়েছেন তারা কি ভাবেন একবারও যে – এই দেশে শীর্ষ পর্যায়ের যেসব বুদ্ধিজীবী রয়েছেন, কবি-সাহিত্যিক রয়েছেন, তাদেরকে শুধুই গালাগাল করে যাচ্ছেন। কিন্তু তাদের সঙ্গে ইসলামের অমীয় বাণী, ইসলাম যে শ্রেষ্ঠ ধর্ম এটি কয়জনে প্রমাণ করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তা না করে এ সমস্ত মানুষদেরকে যেভাবে অপমান করা হচ্ছে, যে ভাবে লাঞ্চিত করা হচ্ছে, ফলে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও তারা ইসলামে দাখিল হতে পারছে না। তারা সে সুযোগ পাচ্ছে না।

গোলাম মাওলা রনি বলেন – এসব ক্ষেত্রে আমার কাছে মনে হয়েছে শাহরিয়ার কবিরের মতো যেসব লোকজন রয়েছেন তাদের সম্পর্কে বিষোদগার না করে। তাদেরকে তাদের জায়গায় যদি সম্মান করি এটি একটি বিরাট ব্যাপার হবে। এবং এই জিনিসটা আমি শিখিয়েছি নেলসন ম্যান্ডেলার কাছ থেকে।

গোলাম মাওলা রনি আরও বলেন – আমি শাহরিয়ার কবিরের প্রশংসা করেছি কারণ তিনি দেশের একজন শীর্ষ সাংবাদিক এবং তদন্তমুখী সাংবাদিক। এসব ক্ষেত্রে তার অবদান সংবাদপত্র জগতের সাথে যারা জড়িত তারা বুঝতে পারেন। তাছাড়া তিনি একজন বয়স্ক মানুষ। সে যেভাবেই হোক না কেন তার যারা অনুজ রয়েছেন তাদের কাছ থেকে একটি নির্দিষ্ট সম্মান তার প্রাপ্য সেটা যে কোন ধর্মই হোক না কেন। এছাড়াও তিনি যতোটুকু ইসলামকে আক্রমণ করেন ততটুকুই তাকে আক্রমণ করা ইসলামে বৈধতা রয়েছে এর বাহিরে থাকে যে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়, তাকে গালিগালাজ করা, তার চরিত্র হরণ করা, তার ব্যাপারে আজেবাজে কথা বলা, এটা কোন ধর্ম মতে সমর্থন করে না।

গোলাম মাওলা রনি বলেন – আমি মনে করি শাহরিয়ার কবিরের মত অন্যান্য যারা রয়েছেন তাদের জন্য ইসলামে একটি জায়গা করে দিতে হবে। একটি স্পেস করে দিতে হবে এবং তারা যাতে ইসলামে আসতে পারে এবং আলেম-উলামার সম্পর্কে খারাপ ধারণা পোষণ না করেন সে ব্যাপারেও কিন্তু আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে।

কত দেনমোহরে কত টাকা দিতে হয় কাজীকে?

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক জানান, মুসলিম বিবাহ ও তালাক বিধিমালা, ২০০৯-এর ২১ বিধি অনুযায়ী নিকাহ ও তালাক নিবন্ধন ফি বাবদ একজন নিকাহ রেজিস্টার ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরের ক্ষেত্রে প্রতি ১ হাজার টাকায় ১২ টাকা ৫০ পয়সা হারে বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। দেনমোহরের পরিমাণ ৪ লক্ষাধিক হলে পরবর্তী প্রতি ১ লাখ টাকা দেনমোহরের জন্য ১০০ টাকা বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। তবে দেনমোহরের পরিমাণ যাই হোক সর্বনিম্ন ফি ২০০ টাকার কম হবে না। গতকাল রোববার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে দিদারুল আলমের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী জানান, মুসলিম বিবাহ ও তালাক বিধিমালা, ২০০৯-এর ২১ বিধি অনুযায়ী তালাক নিবন্ধনের জন্য ৫০০ টাকা ফি গ্রহণ করতে পারবেন রেজিস্ট্রার। নকল প্রাপ্তি ফি ৫০ টাকা, যাতায়াত বাবদ প্রতি কিলোমিটার ফি ১০ টাকা ও তল্লাশি ফি ১০ টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। তিনি জানান, বিয়ের নিবন্ধন ফি বর কর্তৃক পরিশোধ করতে হবে এবং তালাকের ক্ষেত্রে যে পক্ষের উদ্যোগে তালাক নিবন্ধন করা হবে সে পক্ষ কর্তৃক পরিশোধ করতে হবে।

নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁয়ে কনকা ইলেক্টনিক্স ফ্যাক্টরীতে ভয়াবহ আগুন, কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি, আহত ২

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট: নারায়ণগঞ্জ সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের সাদিপুর এলাকায় অবস্থিত কনকা ইলেক্টনিকস ফ্যাক্টরীতে ভয়াবহ আগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে।

অগ্নিকান্ডে কয়েক হাজার কোটি টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এ ঘটনায় দুুই শ্রমিক আহত হয়েছে। স্থানীয়রা আহত শ্রমিকদের উদ্ধার করে হাতপাতালে প্রেরণ করেছে।

এ ঘটনায় স্থানীয় সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সোনারগাঁ থানার ওসি ও হাইওয়ে থানার ওসিসহ বিভিন্ন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

স্থানীয়রা জানান, রবিবার সকাল ১০টার দিকে শ্রমিকরা যখন কাছে যোগদান করছিলেন তখন ফ্যাক্টরীটির ৩য় তলায় বিকট শব্দে বিস্ফোরন ঘটে আগুনের সুত্রপাত ঘটে। মুহুর্তের মধ্যে আগুন ফ্যাক্টরীতে ছড়িয়ে পড়ে। এসময় ফ্যাক্টরীর ভেতরে থাকা শ্রমিকরা জানালা ও মুল ফটক দিয়ে দৌড়ে বেরিয়ে আসে। এতে ২ শ্রমিক আহত হয়। এদিকে খবর পেয়ে সোনারগাঁ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করে। পরে আশপাশের উপজেলা, ডেমরা ও ঢাকার ১২ টি ইউনিট ও মেঘনা ইকোনোমি জোনের ২ টি ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে ৩ ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে।

তবে মুল ফটক নির্মানাধীন থাকায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ী ভেতরে প্রবেশ করতে না পারায় আগুন নেভানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়।

ফ্যাক্টরী সংশ্লষ্টদের ধারনা আগুনে ফ্যাক্টরীতে থাকা কয়েক হাজার কোটি টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

ঢাকা ফায়ার স্টেশনের মিডিয়া উয়িং মো: রায়হান জানান, আগুন লাগার খবর পেয়ে সোনারগাঁ ও ঢাকাসহ প্রায় ১২টি সরকারী ও ২টি বেসরকারি ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। তবে কিভাবে কোথায় থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে তা বলা যাচ্ছে না। আমরা তদন্ত করে দেখছি। তিনি আরো জানান, আগুনে কোন শ্রমিক নিহত হয়েছেন কিনা সে ব্যাপারে কোন তথ্য নেই। তবে শুনেছি দুজন শ্রমিক আহত হয়েছে।

 

টিকা এনে বেক্সিমকো কত কমিশন পাচ্ছে, জানতে চান ফখরুল

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : ভারতের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে আনা অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা মানুষ কীভাবে পাবে, কারা পাবে এবং এর সংরক্ষণ ও বিতরণ করার বিষয়টি স্পষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছে বিএনপি। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এ বিষয়ে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কথা বলেননি। এর একটা সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা বা রোডম্যাপ জনগণের সামনে প্রকাশ করা উচিত।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘টিকার জন্য সরকার নিজে সিরাম ইনস্টিটিউটকে টাকা না দিয়ে বেক্সিমকোর মাধ্যমে কেন দিচ্ছ? বেক্সিমকোর এখানে কত কমিশন আছে, সেটাও জানতে চাই।’

আজ রোববার দুপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।

নতুন বই হাতে উচ্ছ্বসিত বক্তাবলীর পূর্বচর গড়কূল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

নিউজ  প্রতিদিন : ২০২১ শিক্ষাবর্ষের প্রথম দিনেই শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়ার ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বক্তাবলীর পূর্বচড় গড়কূল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দিলেন স্কুল কমিটির সভাপতি মো. নাজির হোসেন ও প্রধান শিক্ষক মো. আমজাদ হোসেন।

“শিক্ষাই দেশকে দারিদ্রমুক্ত করতে পারে, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করো ও দেশকে ভালবাসো, দেশের জন্য কাজ করো ” শিক্ষাবান্ধব সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ২ জানুয়ারী দুপুরে বক্তাবলীর পূর্বচড় গড়কূল উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি ও আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি মো.নাজির হোসেন এবং অত্র স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আমজাদ হোসেন।

নতুন বছরের নতুন বই হাতে পেয়ে শিক্ষার্থীরা নতুন বই হাতে পেয়ে আনন্দে মেতে উঠে।  সংগে আসা অভিভাবকরাও সন্তানের হাতে নতুন বই দেখে আনন্দিত হয়। মেতে ওঠে। সরকারি স্বাস্থবিধি মেনেই এই বই বিতরন উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

বক্তাবলীবাসীকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কামরুল ইসলাম

নিউজ প্রতিদিন : নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলীবাসীকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো.কামরুল ইসলাম।

তিনি শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন- প্রবাহমান স্রোতের মত বয়ে চলেছে আমাদের জীবন । এক এক করে জীবন থেকে খসে পড়ছে মূল্যবান একটি বছর। ভালবাসা, আবেগ, অনুভূত অভিমান, দুঃখ, বেদনা, হিংসা বিদ্বেষ, ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে বাঁচতে হবে আমাদের সবাইকে। ২০২০ সালে যা কিছু তিক্ততার ও গ্লানিকর তা থেকে শিক্ষা নেয়া এবং যা কিছুু অর্জন তা সামনে চলা পথ গতিময় করুক, এই শুভ কামনায়, সকলকে ২০২১ নতুন ইংরেজি বছরের শুভেচ্ছা। হাসি খুশিতে ভরে উঠুক আমাদের সকলের জীবন।

ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বক্তাবলীর যুবদল নেতা আলমগীর হোসেন

নিউজ প্রতিদিন :  নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ইউনিয়নবাসীকে ২০২১ ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বক্তাবলী ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাবেক আহবায়ক মো. আলমগীর হোসেন।

তিনি তার শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন- প্রবাহমান স্রোতের মত বয়ে চলেছে আমাদের জীবন । এক এক করে জীবন থেকে খসে পড়ছে মূল্যবান একটি বছর। ভালবাসা, আবেগ, অনুভূত অভিমান, দুঃখ, বেদনা, হিংসা বিদ্বেষ, ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে বাঁচতে হবে আমাদের সবাইকে। ২০২০ সালে যা কিছু তিক্ততার ও গ্লানিকর তা থেকে শিক্ষা নেয়া এবং যা কিছুু অর্জন তা সামনে চলা পথ গতিময় করুক, এই শুভ কামনায়, সকলকে ২০২১ নতুন ইংরেজি বছরের শুভেচ্ছা। হাসি খুশিতে ভরে উঠুক আমাদের সকলের জীবন।

বক্তাবলীবাসীকে প্রকৌশলী আবু সাইদ রিংকুর ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা

নিউজ প্রতিদিন :  নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ৬ নং ওয়ার্ডবাসীসহ বক্তাবলী ইউনিয়নবাসীকে আসন্ন বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৬নং ওয়ার্ড মেম্বার পদপ্রার্থী প্রকৌশলী ও বিশিষ্ট ব্যাসায়ী আবু সাঈদ রিংকু ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

তিনি তার শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন- প্রবাহমান স্রোতের মত বয়ে চলেছে আমাদের জীবন । এক এক করে জীবন থেকে খসে পড়ছে মূল্যবান একটি বছর। ভালবাসা, আবেগ, অনুভূত অভিমান, দুঃখ, বেদনা, হিংসা বিদ্বেষ, ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে বাঁচতে হবে আমাদের সবাইকে। ২০২০ সালে যা কিছু তিক্ততার ও গ্লানিকর তা থেকে শিক্ষা নেয়া এবং যা কিছুু অর্জন তা সামনে চলা পথ গতিময় করুক, এই শুভ কামনায়, সকলকে ২০২১ নতুন ইংরেজি বছরের শুভেচ্ছা। হাসি খুশিতে ভরে উঠুক আমাদের সকলের জীবন।

ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা আল আমীন

নিউজ প্রতিদিন : নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ৫ নং ওয়ার্ডবাসীসহ বক্তাবলী ইউনিয়ন বাসীকে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ৫নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মো. আল আমীন।

তিনি শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন- প্রবাহমান স্রোতের মত বয়ে চলেছে আমাদের জীবন । এক এক করে জীবন থেকে খসে পড়ছে মূল্যবান একটি বছর। ভালবাসা, আবেগ, অনুভূত অভিমান, দুঃখ, বেদনা, হিংসা বিদ্বেষ, ঘাত প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে বাঁচতে হবে আমাদের সবাইকে।

২০২০ সালে যা কিছু তিক্ততার ও গ্লানিকর তা থেকে শিক্ষা নেয়া এবং যা কিছুু অর্জন তা সামনে চলা পথ গতিময় করুক, এই শুভ কামনায়, সকলকে ২০২১ নতুন ইংরেজি বছরের শুভেচ্ছা। হাসি খুশিতে ভরে উঠুক আমাদের সকলের জীবন।