৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 155

ভারতে নামাজ পড়ার সময় ‘জয় শ্রীরাম’ বলে হামলা

দিল্লির উপকন্ঠে গুরগাঁওতে মুসলিমরা যাতে উন্মুক্ত সরকারি জমিতে নামাজ পড়তে না-পারে, সে জন্য আন্দোলনে নেমেছে বেশ কয়েকটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। একে ঘিরে এলাকায় তীব্র সাম্প্রদায়িক উত্তেজনাও ছড়াচ্ছে। এই ঘটনার সূত্রপাত গত ২০ এপ্রিল (শুক্রবার)।

গুরগাঁওয়ের অভিজাত এলাকা সেক্টর ৫৩-তে বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে সরকারি একটি মাঠ রয়েছে, সেখানেই জুমার দিনে নামাজ পড়ার জন্য জড়ো হয়েছিলেন স্থানীয় ৫ শতাধিক মুসলিম। গুরগাঁওয়ের ওই মাঠে বহু দিন ধরেই নামাজ পড়া হচ্ছে। কিন্তু সেদিন সেখানে নামাজে বাধা দেয়ার জন্য হঠাৎ করে জড়ো হয় বেশ কিছু যুবক।

আশপাশের ওয়াজিরাবাদ ও কানহাই গ্রামের ওই হিন্দু যুবকরা ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দিতে দিতে নামাজের জন্য আসা ব্যক্তিদের ব্যঙ্গ করতে থাকে, তাদের নামাজ পণ্ড করারও চেষ্টা করে। পরে ওই ঘটনার একটি ভিডিও ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপের মতো সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়লে হরিয়ানা পুলিশ নড়েচড়ে বসতে বাধ্য হয়।

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগে ভিডিও থেকে চিহ্নিত করে হামলাকারী ছজন যুবককে গ্রেফতারও করা হয়। পরে তারা অবশ্য সবাই জামিনে ছাড়া পেয়ে যান। এর পরই সোমবার গুরগাঁওতে ‘সংযুক্ত হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি’’ নামে একটি সংগঠন জেলা প্রশাসকের দপ্তরের সামনে তুমুল বিক্ষোভ দেখায়।

তাদের দাবি ছিল, গুরগাঁওতে হিন্দু-অধ্যুষিত এলাকার আশপাশে যে সব খোলা জমি আছে সেখানে মুসলিমদের নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করতে হবে।

বজরং দল, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, শিবসেনা, হিন্দু জাগরণ মঞ্চ, ভারত বাঁচাও অভিযান, অখিল ভারতীয় হিন্দু ক্রান্তি দল ইত্যাদি মোট বারোটি কট্টরপন্থী হিন্দু সংগঠন একজোট হয়ে এই সমিতিটি গঠন করেছে।

হিন্দু ক্রান্তি দলের নেতা রাজীব মিত্তাল বলছেন, এখানে আসলে দুটো সমস্যা আছে। প্রথমে তো মুসলিমরা নামাজ পড়ার নাম করে সরকারি জমি দখল করে নিচ্ছে। আর আমাদের যে হিন্দু ছেলেরা নিজেদের ধর্মীয় অধিকার রক্ষার জন্য লড়ছে তাদেরও গ্রেফতার করা হচ্ছে। সোমবারের বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন সুবেহ সিং ভোরা, যিনি স্থানীয় একটি গ্রামের সরপঞ্চ ছিলেন।

তিনি বলছেন, মুসলিমদের কেন খোলা মাঠে এসে নামাজ পড়তে হবে? তারা তো তাদের মসজিদে গেলেই পারে! কিন্তু জুনায়েদ শেখ নামে যে উর্দু শিক্ষক ৫৩ সেক্টরের মাঠে সাপ্তাহিক নামাজের আয়োজন করেন, তিনি বলছেন গরিব মানুষের কাজের ফাঁকে দূরের মসজিদে যাওয়ার সময় হয় না বলেই তারা এই উন্মুক্ত জায়গায় আসেন।

আমাদের একটা মসজিদ পাঁচ কিলোমিটার, আর অন্যটা এখান থেকে আট কিলোমিটার দূরে। অটো বা রিক্সা ভাড়া দিয়ে অত দূরে কি প্রত্যেক শুক্রবারে যাওয়া সম্ভব? বলছেন তিনি।

স্থানীয় পুলিশের সম্মতি নিয়েই কাছের অন্য একটি মাঠ থেকে সরে এসে ২০০৭ সাল থেকে মুসলিমরা এখানে নামাজ পড়ছেন বলেও তিনি দাবি করেছেন। তবে পুলিশের সম্মতি ছিল মৌখিক, তার জন্য কোনও লিখিত অনুমতিপত্র তাদের নেই।

গত শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) তারা এই মাঠে নামাজ পড়েছেন পুলিশি পাহারায়। তবে আগামিকাল (৪ঠা মে) আবার জুম্মার নামাজের সময় কোনও গন্ডগোল বাঁধে কি না, এই ভয়ে তটস্থ হয়ে রয়েছেন তারা অনেকেই।

গত কয়েক বছরে ভারতে ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা আর সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার যে একের পর এক ঘটনা গটে চলেছে, গুরগাঁওয়ে নামাজ পড়া নিয়ে এই অশান্তি আর বিক্ষোভ তাতে সর্বশেষ সংযোজন।

দুই ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার বাঁশগাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) একাধিকবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা সিরাজুল হককে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার আলীনগর আড়াকান্দা নামক স্থানে এই ঘটনা ঘটে। রায়পুরা উপজেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য সিরাজুল হক ছয়বার ইউপি চেয়ারম্যান ছিলেন।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার উপজেলার সায়দাবাদ ফেরিঘাট থেকে ভাড়া মোটরসাইকেলযোগে নিজ এলাকা বাঁশগাড়ী যাওয়ার পথে আড়াকান্দা এলাকায় দুর্বৃত্তরা তাকে প্রথমে গুলি করে পরে কুপিয়ে জখম করে রাস্তার পাশে ফেলে রাখে। পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে দ্রুত রায়পুরা উপজেলা সাস্থ কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। পরে কর্তৃব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর সময় পথে মারা যান।

রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেলোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বাঁশগাড়ি ইউনিয়নে আধিপত্য নিয়ে আগে থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। প্রাথমিকভাবে এই ঘটনার জের ধরেই হামলা হতে পারে বলে আমরা ধারণা করছি। পুলিশ সরেজমিনে পরিদর্শন করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

এর আগে সকালে রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা) কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি শক্তিমান চাকমাকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

নির্বাচনী প্রচারণা স্থগিত করেছেন বিএনপি প্রার্থী মঞ্জু

খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে (কেসিসি) বিএনপির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু নির্বাচনী প্রচারণা স্থগিত ঘোষণা করেছেন। দলীয় নেতাকর্মীদের আটকের প্রতিবাদে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৯টায় নগরীর মিয়াপাড়া রোডের বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচনী কার্যক্রম স্থগিত করার ঘোষণা দেন মঞ্জু।

দলীয় সূত্র জানিয়েছে, বেলা ১১টায় বিএনপি জরুরি সভা ও ১২টায় দলীয় কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিং করে সাংবাদিকদের বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

মঞ্জু অভিযোগ করে বলেন, পুলিশ ও ডিবির সদস্যরা বুধবার রাত ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তার নির্বাচনী প্রচারণায় যুক্ত বিভিন্ন পর্যায়ের ১৯ নেতাকর্মীকে আটক করেছে। এছাড়া আরও অনেক নেতাকর্মীর বাড়িতে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। ফলে গোটা শহর জুড়ে বিএনপি নেতা কর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। নির্বাচনের কাজে যুক্ত থাকলে পরিণতি ভয়াবহ হবে বলেও ডিবি পুলিশ হুমকি দিয়েছে।

এ পরিস্থিতিতে বিএনপির নির্বাচনী প্রচারণামূলক সব কার্যক্রম বৃহস্পতিবার সকাল থেকে স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। আটককৃতদের মুক্তি এবং আতঙ্কমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি না করা পর্যন্ত বিএনপির নির্বাচনী কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

চলতি মাসের ১৫ তারিখে খুলনা সিটি নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর বিএনপির প্রার্থী মঞ্জুর পক্ষ থেকে রিটার্নিং অফিসারের কাছে ৯ দফা সুপারিশসহ একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়েছিল। সেখানে খুলনার পাঁচ থানার ওসিসহ ‘দলবাজ’ পুলিশ কর্মকর্তাদের বদলি এবং নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের দাবি করেছিলেন এই মেয়র প্রার্থী।

কিন্তু নির্বাচন কমিশন একটি সুপারিশও বাস্তবায়ন করেনি বলে সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেছিলেন প্রার্থী মঞ্জু।

জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূলে র‌্যাবের ভূমিকা প্রশংসনীয় – প্রধানমন্ত্রী

দেশে জঙ্গিবাদ ও মাদক নির্মূলে র‌্যাবের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে এসবের বিরুদ্ধে সমগ্র জাতিকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

র‌্যাব ফোর্সেসের ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৩ মে) রাজধানীর কুর্মিটোলায় বাহিনীটির সদর দফতরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

দেশজুড়ে একসময় জঙ্গিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করেছিল উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, অনেকে স্বার্থসিদ্ধির জন্য ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টির চেষ্টা করে। এটা বলে দিতে চাই, সন্ত্রাসী-জঙ্গিদের কোনো ধর্ম নেই। তারা জাতির শত্রু, দেশের শত্রু। জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে র‌্যাবের বিশিষ্ট ভূমিকা ছিল। তাদের এ ভূমিকা প্রশংসনীয়।

কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যেন জঙ্গিবাদে জড়িয়ে না পড়ে সেজন্য অভিভাবক ও তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেও নজর রাখার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা তো ভুল পথ। এ ভুল পথে যেন ছেলে-মেয়েরা না যায়, সেজন্য সমগ্র জাতিকে সচেতন করতে হবে। জঙ্গিবাদবিরোধী প্রচারণা চালাতে হবে। এরইমধ্যে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। সেজন্য সারাবিশ্বে বাংলাদেশ প্রশংসিতও। অনেকে মনে করে, কিভাবে আমরা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সফল কার্যক্রম পরিচালনা করছি। আমাদের বাহিনীগুলোর পাশাপাশি জনগণও সচেতন ভূমিকা রেখেছে।

‘বাবা-মাকে মনে রাখতে হবে, তার সন্তান কোথায় যাচ্ছে, কাদের সঙ্গে মিশছে, কী করছে, তা খেয়াল করার তারই দায়িত্ব। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকেও এ ক্ষেত্রে লক্ষ্য করতে হবে, যেন শিক্ষার্থীরা বেশিদিন অনুপস্থিত না থাকে। অনুপস্থিত থাকলে কেন ছিল, কোথায় ছিল তার খোঁজ নিতে হবে।

মাদকের বিরুদ্ধেও সবাইকে সচেতন হওয়ার তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে এরইমধ্যে যথেষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কেউ যদি মাদকে জড়িয়ে পড়ে, তবে সেটা যে তার পরিবারের জন্য কতোটা কষ্টের, তা ওই পরিবারই বোঝে। আমরা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যেমন সফলতা অর্জন করেছি, মাদকের বিরুদ্ধেও র‌্যাবকে অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে। এরইমধ্যে তারা অনেক সফল অভিযান চালিয়েছে।

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবে নিউজ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠা বাষির্কী পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ মঞ্জুর কাদের পিপিএম বলেছেন, সংবাদমাধ্যম হচ্ছ রাষ্ট্রে ৪র্থ স্তম্ভ।সংবাদ পত্রে বস্তুনিষ্ঠু সংবাদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সমাজের অপরাধ দূর করা সহজ। নিউজ প্রতিদিন ডটনেট’র ২য় প্রতিষ্ঠা বাষির্কী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, সাংবাদিক এবং পুলিশ একত্রিত হয়ে কাজ করলে সমাজের অপরাধ প্রবণতা কমিয়ে আনা অনেক সহজ। আর বস্তুনিষ্ঠু সংবাদই পারে সমাজের অনিয়ম, অপরাধ, দুর্নীতিকে প্রতিহত করতে।

নিউজ প্রতিদিনের সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে এসময় আরো বক্তব্য রাখেন ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এম সামাদ মতিন, সাধারন সম্পাদক আবদুর রহিম, সাবেক সভাপতি সৈয়দ ওবায়েদ উল্লাহ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা মডেল থানার ওসি(অপারেশন) মজিবুর রহমান, ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি এড.সৈয়দ মশিউর রহমান শাহিন, আমাদের নারায়ণগঞ্জ ডটকম’র সম্পাদক ও ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক রিয়াদ মো: চৌধুরী, ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু মো: শরীফুল হক, নারায়ণগঞ্জ নিউজ ডটকমের সম্পাদক মো: মনির হোসেন, ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আলিম লিটন, প্রচার সম্পাদক জিএ রাজু, অর্থ সম্পাদক শাকিল আহমেদ ডিয়েল, সাংস্কৃতিক সম্পাদক নিয়াজ মোঃ মাসুম, সাবেক সহ-সভাপতি রুহুল আমীন প্রধান, এ আর মিলন, নিউজ প্রতিদিন ডটনেটের বার্তা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান,যুগান্তর স্বজন সমাবেশের জেলার কমিটির সভাপতি কবি জাহাঙ্গীর ডালিম, ফতুল্লা থানা প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব শেখ মো: সেলিম, সদস্য রবিন হোসেন, বিজয় টিভির ফতুল্লা প্রতিনিধি বদিউজ্জামান, রাসেল,শিশির, নাজির হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম ,হুমায়ুন কবির বাবু প্রমুখ।

মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্র “প্রয়াসে”র ১৫তম প্রতিষ্ঠা বাষির্কী পালিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মাদক নিরাময় কেন্দ্র “প্রয়াস” নারায়ণগঞ্জে ১৫ বছর ধরে গণসচেতনতা বৃদ্ধি এবং মাদকাসক্তদের চিকিৎসা ও সহায়তায় নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছে। প্রয়াসের ১৫তম প্রতিষ্ঠা বাষির্কী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, কোর্স সমাপনি সনদ প্রদান, বিভিন্ন মেয়াদে সুস্থতার বর্ষপূর্তি ও খেলাধূলার আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন প্রয়াসের জেনারেল ম্যানেজার কবির হোসেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রয়াসের প্রতিষ্ঠাতা সোহেল হোসেন। বক্তব্য রাখেন চিকিৎসা পরামর্শক সাইফুল ইসলাম, মেনাপ্রশিক্ষক কিবরিয়া, বাবু, রুবেল,জনি,লিটন, মাসুম, রোমান, হৃদয় প্রমুখ।
আলোচনা সভা শেষে খেলায় অংশ নেয়া বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার ও বিভিন্ন মেয়াদে যারা সুস্থতা অর্জণ করেছেন তাদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয় হয়। ক্রেস্ট গ্রহন করেন, সাজ্জাদ হোসেন, রিপন, আসলাম, হারুন,জুয়েল,আমীর, রুবেল,জনি,অন্তর,মনির, পাভল,নজরুল, জাকির, হৃদয়, নাদিম, সুরজ, বাবু প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রয়াসের চিকিৎসা কর্মসূচি নিয়ন্ত্রন কর্মকর্তা দিলওয়ার হোসাইন।
উল্লেখ্য, প্রয়াস সমাজ থেকে মাদক প্রতিরোধ এবং মাদক নিরাময়ে দীর্ঘদিন ধরে জন সেচতনতা মূলক কর্মকান্ড করে আসছে। আর এসব কাজে অংশ নেয়া ইতোমধ্যে মাদার তেরেসা স্বর্ন পদকসহ একাধিক পুরস্কার অর্জণ করেছে। প্রয়াস এ পর্যন্ত ১৮শ মাদকাসক্তকে চিকিৎসা প্রদান করেছে, এর মধ্যে ১১শ জন স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে।

ভূয়া এমএলএম কোম্পানীর ২৩ জন আটক

র‌্যাব ১১ অভিযান চালিয়ে ‘লাইফওয়ে বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড’ নামক ভূয়া এমএলএম কোম্পানীর সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের ২৩ জনকে আটক করেছে। সেই সাথে তাদের প্রতারনার শিকার ৩১ জনকে উদ্ধার ও বিপুল পরিমান অবৈধ মালামাল উদ্ধার করেছে।
রবিবার (৩০ এপ্রিল) র‌্যাব ১১ এর সহকারি পরিচালক মোঃ নাজমুল হাসান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান।
আটককৃতরা হলো- ভূয়া এমএলএম কোম্পানীর পরিচালক মোঃ জিয়াউর রহমান (৪৫), ডিস্ট্রিবিউটর মোঃ গোলাম কিবরিয়া (৩৯) ইনচার্জ মোঃ রাশেদুর রহমান@সুমন (৪০), মোঃ সুমন (১৯), মোঃ রবিন (১৭), আমিনুল ইসলাম@সোহেল (২৪), মোঃ মাহবুবুর রহমান (২৪), মোঃ রুহুল আমিন (২৫), মোহাইমিনুল ইসলাম (২৮), সজীব হোসেন (২৪), মোঃ ইমন মিয়া (১৮), মোঃ সাইফুল ইসলাম (২৬), মোঃ শরীফুল ইসলাম (২৪), মোঃ আরিফুল ইসলাম (২৫), মোঃ নাঈম (২২), আবুল কালাম (৩২), মোঃ সাকিব (২৫), আমজাদ হোসেন (২০), মোঃ হরমুজ আলী (১৯), মোঃ শাহিন ইসলাম (২৪), দেলোয়ার হোসেন (২৫), নয়ন চন্দ্র রায় (২৫), মোঃ বিটু মিয়া (২৪)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানায়, র‌্যাব জানায়, অভিযানকালে ভূয়া এমএলএম কোম্পানীর সু-সজ্জিত অফিস থেকে প্রতারণার শিকার ৩১ জন ভূক্তভোগীদের উদ্ধার করা হয়। এছাড়া উক্ত কোম্পানীর অফিস থেকে প্রতারণার কাজে ব্যভবহৃত ৩৭টি মোবাইল, ০৫টি কম্পিউটারের মনিটর, ০২টি সিপিইউ, ০২টি টেলিভিশন, ০১টি প্রিন্টার, ০১টি ল্যাপটপ, ০১টি ওয়াটার ফিল্টার, ০২টি স্পুন সেট, ০১টি ফিরনি সেট, ১০টি স্যূপ পিচ, ০২টি ডিনার সেট, ০৬টি ফুড পট পিচ, ০২টি হটপট সেট, ০৪টি ব্লাংক সাইন ষ্ট্যাম্প পেপার, ০১টি ভূয়া ট্রেড লাইসেন্স, নগদ-৩,৪৫,৭২৫/- টাকা ও বিপুল পরিমাণ ভূয়া ডকুমেন্ট উদ্ধার করা হয়।
র‌্যাব জানায়, অতীতে বিভিন্ন এমএলএল কোম্পানী প্রতারণার মাধ্যমে দেশের সাধারণ জনগণের নিকট হতে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করেছে। এরই প্রেক্ষিতে সরকার পরবর্তীতে বিভিন্ন এমএলএম কোম্পানীর কাযক্রম নিষিদ্ধ করেছে। তদুপরি বিভিন্ন এমএলএম কোম্পানী নানা পন্থায় এখনো প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে এবং বেকার যুব সমাজকে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। প্রতারিত ও ভূক্তভোগী কয়েক জনের কাছ থেকে প্রাপ্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে এবং অনুসন্ধানে প্রাপ্ত অভিযোগের সত্যতার ভিত্তিতে র‌্যাব-১১ এর একটি আভিযানিক দল রাজধানীর উত্তরা ১০নং সেক্টরের আবাসিক এলাকায় ‘লাইফওয়ে বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড’ নামক ভূয়া এমএলএম কোম্পানীতে অভিযান পরিচালনা করে প্রতারকচক্রের ২৩ জন সদস্যকে গ্রেফতার করে।

র‌্যাব আরও জানায়, গ্রেফতারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ও জব্দকৃত নথিপত্র পর্যালোচনা করে জানা যায় যে, উক্ত ভূয়া এমএলএম কোম্পানী মাসিক ১৬ হাজার ও তদুর্ধ টাকা বেতনের প্রতিশ্রুতি প্রদান করে ০৩টি ভিন্ন প্যাকেজে চাকুরী প্রত্যাশীদের নিকট থেকে যথাক্রমে ২৭ হাজার ১শত, ৩৭ হাজার ১শত ও ৪৭ হাজার ১শত টাকা গ্রহণ করে। পরবর্তীতে প্রশিক্ষনের নামে সপ্তাহ খানেক কালক্ষেপন করে প্রত্যেককে নতুন ০২ জন সদস্য সংগ্রহের শর্ত প্রদান করে। নতুন সদস্য সংগ্রহ করে দিলে সংগৃহীত টাকার সামান্য কমিশন প্রদান করে। নতুন সদস্য দিতে না পারলে কুট-কৌশলের আশ্রয় নিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে খালি ষ্ট্যাম্প ও আপোষনামায় জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়ে তাড়িয়ে দেয়। প্রতিবাদ করলে ভাড়াটিয়া লোকজন দ্বারা আটকে রেখে শারীরিক নির্যাতনও করে থাকে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানায়, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গাজীপুরের সিটি নির্বাচনে পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহারের দাবি বিএনপির

সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের স্বার্থে গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদকে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বিএনপি।

২০ দলীয় জোটের প্রধান নির্বাচনী অফিস টঙ্গী থানা বিএনপি কার্যালয়ে রবিবার সকালে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও গাজীপুর সিটি নির্বাচনের প্রধান সমন্বয়ক ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন।

পুলিশ সুপারকে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে রিটার্নিং অফিসারের কাছে লিখিত আবেদন করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।

সংবাদ সম্মেলনে ধানের শীষ প্রতীকে ২০ দলীয় জোট মেয়র প্রার্থী হাসান উদ্দিন সরকার, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও নরসিংদীর সাবেক এমপি খায়রুল কবির খোকন, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, কেন্দ্রীয় নেতা ডা. মাজহারুল আলম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনে বিলুপ্ত কাশিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান শওকত হোসেন সরকার প্রমুখ বিএনপি নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

খন্দকার মোশারফ হোসেন অভিযোগ করে বলেন, মহানগর জামায়াত আমির অধ্যক্ষ এস.এম সানাউল্লাহ নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে বিএনপির প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকারকে সমর্থন দেওয়ায় সানাউল্লাহসহ জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মীকে অন্যায়ভাবে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। তিনি অবিলম্বে তাদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিত করার দাবি জানান।

তিনি আরো বলেন, শারীরিক অসুস্থতা ও নির্বাচনী আচরণবিধির কারণে মেয়র অধ্যাপক এম.এ মান্নান নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে না পারলেও তার নির্দেশে আত্মীয়-স্বজন ও কর্মীরা ধানের শীষের পক্ষে নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। অথচ ‘জাহাঙ্গীরের পক্ষে আজমত, হাসানের পক্ষে মাঠে নেই মান্নান’ সংবাদ মাধ্যমে এধরনের উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের ওপর নির্ভর করবে গাজীপুর সিটি নির্বাচন নিরপেক্ষ হবে কিনা।

দুর্ঘটনার শিকার তাসকিন

ইনজুরির কারণে মাঠের বাইরে আছেন জাতীয় দলের তরুণ পেসার তাসকিন আহমেদ। বাদ পড়েছেন জাতীয় দলের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকেও। আর এ সবের মধ্যেই নতুন বিপদ। সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ ব্যাপারে নিশ্চিত করেছেন তিনি।

তাসকিন ফেসবুকে লিখেছেন, আমি এবং জনি আহমেদ (বন্ধু) রিকশা করে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ একটি প্রাইভেটকার এসে পিছন থেকে রিকশায় মেরে দিলো। আমি ও জনি দু’জনেই রিকশাওয়ালার উপরে পড়ে যাই। তাই বেশি ব্যথা পাইনি। কয়দিন ধরেই হালকা-পাতলা ব্যথা পাওয়ার উপরেই আছি। সবগুলোই ফাঁড়া হিসেবে ধরলাম। ইনশাআল্লাহ, সব ঠিক হয়ে যাবে। ভালো সময় তোমার অপেক্ষায় রইলাম এবং তুমি খুব কাছেই আছ, এটা আমার বিশ্বাস।

দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হননি তাসকিন। হাত-পায়ে অল্প ব্যথা, চামড়া ছড়ে যাওয়া ছাড়া তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি।

বিসিবির চুক্তিতে নেই তাসকিন
ক্রিকেটারদের বেতন বাড়ছে। কয়েকদিন আগে এমন একটি খবর বের হয়েছিল। তারপর থেকেই গুঞ্জন ছিল চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটারের সংখ্যা কমিয়ে আনা হচ্ছে দু’জন। এরপর শোনা গেলো, চারজনকে বাদ দেয়া হচ্ছে বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে। ১৬ থেকে নামিয়ে সংখ্যাটা করা হচ্ছে ১২ জনে; কিন্তু গুঞ্জনের এটাও ঠিক হলো না। মোট ছয়জনকে বাদ দেয়া হয়েছে বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে। বাদ পড়া ক্রিকেটারদের মধ্যে রয়েছেন সৌম্য সরকার, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, কামরুল ইসলাম রাব্বি, ইমরুল কায়েস, তাসকিন আহমেদ এবং সাব্বির রহমান।

শুধু ছয়জন কমানোই নয়, ক্রিকেটারদের বেতন বাড়ানোর যে গুঞ্জন ছিল, সেটাও সত্য হয়নি। নতুন চুক্তিবদ্ধ ১০ ক্রিকেটারের কোনো বেতন-ভাতা বাড়ানো হয়নি। বুধবার বিসিবির কার্যনির্বাহী কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ ঘোষণা দেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট নাজমুল হাসান পাপন।

সারা দেশে বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

বজ্রপাতে সারা দেশে বাবা-ছেলেসহ ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত বজ্রপাতে তারা নিহত হন।

সিরাজগঞ্জ জেলায় বজ্রপাতে বাবা-ছেলেসহ পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ, কাজীপুর ও শাহজাদপুর উপজেলায় পৃথক বজ্রপাতে এ প্রাণহানি ঘটে।

নিহতরা হলেন- কামারখন্দের পেস্তককুড়া গ্রামের কাদের হোসেন (৩৭), কাজীপুর উপজেলার ডিগ্রি তেকানী গ্রামের মৃত পরেশ মণ্ডলের ছেলে শামছুল মণ্ডল (৫৫) ও তার ছেলে আরমান (১৪), শাহজাদপুর উপজেলার ছয়আনিপাড়ার ফারুক হাসানের ছেলে নাবিল (১৭) ও একই মহল্লার রাশেদুল হাসানের ছেলে পলিং (১৭)। নাবিল ও পলিং শাহজাদপুর ডিগ্রি কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলায় ধানকাটার সময় বজ্রপাতে আবদুর রহিম (৫০) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের দরুইন গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নোয়াখালীর মাইজদীতে বজ্রপাতে পিয়াল (১৩) নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বশিরার দোকানের পাশে একটি খেলার মাঠে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পিয়াল নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীনারায়ণপুর গ্রামের সোহেল রানার ছেলে।

নওগাঁর সাপাহারে বজ্রপাতে সোনাভান (২২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় তার স্বামীসহ আরও তিনজন আহত হয়েছেন। দুপুরে উপজেলার রামাশ্রম গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার মাটিকাটা এলাকায় বজ্রপাতে জাফরুল ইসলাম (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন।

মাগুরা সদর উপজেলায় বজ্রপাতে শামীম হোসেন (৩২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। দুপুরে উপজেলার খামারবাড়ি এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মধ্যে এ বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে।