৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 121

বক্তাবলীকে মাদক মুক্ত করতে সাংবাদিকদের সহায়তা চাইলেন শওকত চেয়ারম্যান

নিউজ প্রতিদিন:বক্তাবলীকে মাদক ও জঙ্গী মুক্ত করতে সাংবাদিকদের সহযোগীতা চাইলেন বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান এম শওকত আলী। মঙ্গলবার ফতুল্লা মডেল থানায় অনুষ্ঠিত ওপেন হাউসডে অনুষ্ঠানে তিনি এই আহবান জানান।

তিনি বলেন, বক্তাবলীতে অনেক জঙ্গী এসে আশ্রয় নিয়ে আত্মগোপন করে থাকে। ফতুল্লার সিমান্ত এলাকা হওয়াতে অপরাধীরা এখনো সহজেই চলে আসতে পারে। ইতোমধ্যে বক্তাবলী থেকে একাধিক জঙ্গী গ্রেফতার হয়েছে।

মাদক ব্যবসা প্রসঙ্গে শওকত আলী বলেন, মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে প্রশাসনের পাশাপাশি সাংবাদিক সঠিক লিখুনী সহায়ক ভূমিকা রাখবে। তিনি বক্তাবলী থেকে জঙ্গীবাদ ও মাদক মুক্ত করতে সাংবাদিকদেও সহায়তা কামনা করেন।

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সেক্রেটারিসহ গ্রেপ্তার-৪

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহামুদ ও জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সাজা দেয়ার প্রতিবাদ ও রায় প্রত্যাহারের দাবিতে বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত বিক্ষোভ সমাবেশ পালন করতে গেলে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। নেতাকর্মীরা জড়ো হওয়ার আগেই পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অধ্যাপক মামুন মাহামুদকে গ্রেপ্তার করে। ওই সময় নেতাকর্মীরা দৌড়ে পালানোর সময় আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক জয়নাল আবেদীন বলেন, নাশকতার অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে বলেও জানান তিনি।

জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করে ইসির গেজেট প্রকাশ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গতকাল রোববার এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২–এর আওতায় রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামী নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছিল। দলটির নিবন্ধন নম্বর ছিল ১৪। ২০০৯ সালে হাইকোর্টে দায়ের করা ৬৩০ নম্বর রিট পিটিশনের রায়ে আদালত জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করায় গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০এইচ ধারা অনুযায়ী জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে সই করেছেন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। তবে তখন ইসি থেকে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি। তখন ইসি থেকে বলা হয়েছিল, বিষয়টি আপিল বিভাগে বিচারাধীন আছে। যে কারণে ইসি এ বিষয়ে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করেনি। তবে তখন ইসির ওয়েবসাইটে বলা হয়েছিল, ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষিত হয়েছে। আজ সোমবার সন্ধ্যায়ও ইসির ওয়েবসাইটে একই বক্তব্য দেখা গেছে।

জানতে চাইলে ইসি সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘এত দিন ইসির হাতে পূর্ণাঙ্গ রায়ের কোনো কপি ছিল না। তা ছাড়া বিষয়টি আপিল বিভাগে বিচারাধীন আছে। এখন আমরা রায়ের কপি পেয়েছি। একই সঙ্গে আমরা জেনেছি, আপিল বিভাগে বিচারাধীন থাকলেও হাইকোর্টের রায়ের ওপর আপিল বিভাগ কোনো স্থগিতাদেশ দেননি। সে জন্য ইসি জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের বিষয়ে গেজেট প্রকাশ করেছে।’

শিক্ষার্থী ও যাত্রীদের হেনস্তা, চালকের মুখে পোড়া মবিল

সড়ক পরিবহন আইনের কয়েকটি ধারা সংশোধনসহ আট দফা দাবিতে ডাকা ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘটে যাত্রী ও চালকদের হেনস্তা করেছেন পরিবহন শ্রমিকরা। তাদের নৈরাজ্য থেকে রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সও নিস্তার পাচ্ছে না।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীসহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে- ব্যক্তিগত গাড়ি, অটোরিকশা ও রিকশা থেকে যাত্রীদের নামিয়ে দিয়ে হয়রানি করা হয়েছে। এ সময় প্রাইভেটকারচালকদের মুখে কালো রঙ, পোড়া মবিল ও আলকাতরা মেখে দিচ্ছেন শ্রমিকরা।

লাঞ্ছিত করা হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদেরও। জনভোগান্তির ছবি তুলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার হয়েছেন ফটো সাংবাদিকরা।
রোববার সকাল থেকে এ ধর্মঘটে গণপরিবহন বন্ধ রাখার কথা থাকলেও যাত্রাবাড়ীতে অটোরিকশা এবং ব্যক্তিগত গাড়ি চলতেও বাধা দেয়া হয়।

গণমাধ্যমকেও তারা কাজ করতে দিচ্ছেন না। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, কাজলা, চিটাগাং রোড ও শনিরআখড়ায় এ নৈরাজ্য বেশি চলছে।

যাত্রাবাড়ী এলাকায় বেশ কয়েকজন গাড়িচালকও হেনস্তার মুখোমুখি হওয়ার কথা বলেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে যাত্রাবাড়ী থানার ওসি কাজী ওয়াজেদ যুগান্তরকে বলেন, যাত্রীদের পোড়া মবিল লাগানো হয়নি। প্রাইভাটেকারেও না। তবে চালকদের মুখে পোড়া মবিল মেখে দেয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী সাংবাদিকদের বলেন, আমরা গতকালও বলেছি- কোথাও যেন যানবাহন চলাচলে বাধা দেয়া না হয়। কিন্তু আজ সকালে কয়েকটি জায়গা থেকে এ ধরনের ঘটনার খবর পেয়েছি। মিরপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় আমি লোক পাঠিয়েছি- কারা এসব করছে তা দেখার জন্য।

এ পরিবহন শ্রমিক নেতা বলেন, আমাদের আন্দোলন বাধাগ্রস্ত করতে তৃতীয় কোনো পক্ষ এখানে ঢুকে পড়তে পারে। তারা অপকর্ম করে আমাদের ওপর দায় চাপানোর জন্য এসব করতে পারে। আমাদের শ্রমিকরা এসব করছে না।

আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী শেখ হাসিনা ও শামীম ওসমানের পাশে দাঁড়াবো-শওকত আলী

জেগেছে নারায়নগঞ্জ,জেগে উঠেছে শেখ হাসিনার বাংলদেশ। স্বাধীনতার বিরুধী,সন্ত্রাস ও অশুভ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শামীম ওসমানের জনসভায় বক্তব্য রাখেন ফতুল্লা থানা আওয়মীলীগের সাধারন সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শওকত আলী।

বক্তব্যে শওকত আলী বলেন,আমরা নারায়ণগঞ্জবাসী শামীম ওসমানের নেতৃত্বে জেগে উঠেছি। আমাদের মতো সারাদেশবাসীও জেগে উঠবে। আমরা নায়াণগঞ্জবাসী শেখ হাসিনা ও শামীম ওসমানের পাশে দাঁড়াবো।

শনিবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে ইসদাইরে সামসুজ্জোহা স্টেডিয়ামের শামীম ওসমানের জনসমাবেশে তিনি একথা বলেন।

শামীম ওসমানের সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিনত হলেও-দেখা যায়নি জেলা ও মহানগর শীর্ষ নেতাদের।

শামীম ওসমানের সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিনত হলেও সেখানে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের দেখা যায়নি। তার পরেও সাধারণ তৃণমূল নেতাকর্মীরা ছিলেন সর্বত্র। তাদের শো ডাউনে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো জনসভাস্থল। তৃণমূলের নেতাকর্মীরা প্রমাণ করেছেন তারা শামীম ওসমানের উপরই ভরসা রাখছেন।

শামীম ওসমানও বহুবার বলেছেন,নেতারা বেঈমান হয় কিন্তু কর্মীরা না।

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান। তবে শামীম ওসমানের উদ্যোগে আয়োজিত এই সমাবেশে অনুপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ আওয়ামীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দরা।

শামীম ওসমানের জনসভায় ফারুক সাহেদের মিছিল নিয়ে যোগদান।

জে‌গে‌ছে নারায়ণগঞ্জ, জা‌গো সমগ্র বাংলা‌দেশ শ্লোগা‌নে ‌শ্লোগা‌নে মুখ‌রিত হ‌য়ে‌ছে আজ সারা নারায়ণগঞ্জ। শ‌নিবার (২৭ই অক্টোবর) নগরীর ইসদাই‌রে এ কে এম শামসু‌জ্জোহা ক্রীড়া কম‌প্লে‌ক্সের মা‌ঠে ‌জে‌গে‌ছে নারায়ণগঞ্জ, জে‌গে উঠো শেখ হা‌সিনার বাংলা‌দেশ। স্বাধীনতা বিরুধী, আগু‌ন সন্ত্রাস ও অশুভ শ‌ক্তির বিরু‌দ্ধে জনসভায় ফতুল্লা থানা আওয়ামীলী‌গের সভাপ‌তি এম সাইফ উল্লাহ বাদ‌লের সভাপ‌তি‌ত্বে প্রধান অতি‌থি হি‌সে‌বে উপ‌স্থিত ছি‌লেন নারায়ণগঞ্জ ৪ আস‌নের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। উক্ত জন‌সভায় নারায়ণগঞ্জ মহা নগর তাঁতীলী‌গের স‌ম্মেলন প্রস্তু‌তি ক‌মি‌টির আহ্বায়ক চৌধুরী এইচ এম ফারুক সা‌হে‌দের নেতৃ‌ত্বে শত শত নেতা কর্মী নি‌য়ে মি‌ছিল সহকা‌রে নতুন কোর্ট হ‌তে চাষাঢ়া হ‌য়ে উক্ত জনসভায় যোগদান ক‌রেন। মহানগর তাঁতীলী‌গের নেতৃবৃ‌ন্দের ম‌ধ্যে মি‌ছি‌লে আরও ছি‌লেন জাহাঙ্গীর আলম, হারুন অর রশীদ,মো.ওয়া‌সিম,‌মো.আলা উদ্দীন,বাবু সওদাগর,মো.আজম, ‌আব্দুল রব চৌধুরী, শুরভী আকতার,আ‌য়েশা ঈসলাম, রুপক ও আনোয়ারসহ প্রমুখ।

শামীম ওসমানের জনসভায় আতাউরের মিছিল নিয়ে যোগদান।

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের জনসভায় বিশাল মিছিল নিয়ে যোগদান করেছেন বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হাজ্বী আতাউর রহমান প্রধাণ।

শনিবার (২৭ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটায় ফতুল্লা যমুনা গেইট থেকে হাজ্বী আতাউর রহমানের নেতৃত্বে মিছিলটি বের হয়ে ওসমানী স্টেডিয়ামে গিয়ে শামীম ওসমনের মুল জনসভায় গিয়ে যোগদান করেন।

শামীম ওসমানের সমাবেশ জন সমুদ্রে পরিনত ।

নারায়ণগঞ্জে শামীম ওসমানের সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিনত হয়েছে। জন সমুদ্রের সমাবেশে শামীম ওসমান বলেন, কোনো রক্তচক্ষু আমাদের পথচলা ব্যহত করতে পারবে না। আমরা‘সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো’ অকপটে বলতে চাই এবং বলবো। আমরা পাঠকের অদম্য সংবাদ পাঠের তৃষ্ণা নিবারণে এসেছি,কারো মুখাপেক্ষী নই। বিশ্বাস করি, ‘যা কিছু সত্য,তাই সুন্দর’। আমরা সুন্দরের পক্ষে আছি,থাকবো।

শনিবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে ইসদাইরে সামসুজ্জোহা স্টেডিয়ামে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান।

“জেগেছে নারায়ণগঞ্জ,জেগে ওঠো শেখ হাসিনার বাংলাদেশ” এই শ্লোগান নিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী,আগুন সন্ত্রাস ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জবাসীকে জাগ্রত করতে সংসদ সদস্য শামীম ওসমান এ জনসভার আহবান করেন।

এ সময় শামীম ওসমান বলেন,আগামী নির্বাচন করার জন্য এই জনসভা ডাকা হয়নি, নির্বাচন বাঞ্চাল করার জন্য স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি যে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে তাদের মোকাবেলা করার জন্য এই জনসভার আহবান করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন,আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাননীয় মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাহেবের ফতুল্লায় কর্মসূচী ছিল, সেটা হয় নাই। তবে অইদিন ফতুল্লায় চেকপোস্টে সন্ত্রাসীরা পুলিশকে গুলি করে পালিয়ে গেছে। একই ঘটনা ঘটেছে সাভার ও গাজীপুরে মন্ত্রীর প্রোগ্রামের আগের রাতে।

শামীম ওসমান বলেন, আজকে এই সমাবেশ আহ্বান করেছি কারণ কি? কিসের উদ্দেশ্যে সমাবেত হয়েছি? নির্বাচন করার জন্য এই সমাবেশ ডাকি নাই। আজ সমাবেশ ডাকা হয়েছে প্রস্তুতির জন্য। আজকে আপনাদের জানার দরকার কিসেস প্রস্তুতি। আজকে শকুনরা মানচিত্রে থাবা মারতে চায়, স্বাধীনতার ইতিহাসে থাবা মারতে চায়। এই নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের সূতিকাগার। কাজেই কোনো ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না।

ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম সাইফুল্লাহ বাদলের সভাপতিত্বে জনসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন- মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট ওয়াজেদ আলী খোকন, সহ-সভাপতি চন্দন শীল, যুগ্ম সম্পাদক শাহ নিজাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল,জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল,শহর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন সাজনু,ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম শওকত আলী,সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক হাজী ইয়াছিন মিয়া,বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ রশিদ,মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদ,ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু মোঃ শরীফুল হক, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শিরিন বেগম ও মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ইসরাত জাহান স্মৃতি প্রমুখ।

শামীম ওসমানের সমাবেশে হামিদের যোগদান।

বিশাল মিছিল নিয়ে ইসদাইরে সামসুজ্জোহা স্টেডিয়ামে আয়োজিত সাংসদ শামীম ওসমানের জনসভায় যোগদান করেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগ নেতা মো.হামিদ।

সাংসদ শামীম ওসমানের আহবানে ডাকা সমাবেশে শনিবার দুপুরে চাঁদনী হাউজিং থেকে শতাধিক নেতাকর্মী নিয়ে যোগদান করেন।