৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২২শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 258

নারায়ণগঞ্জ বাসীকে আলহাজ্ব শামীম ওসমানের ঈদ শুভেচ্ছা

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়-আবু মোঃ শরিফুল হক

মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।

না.গঞ্জ বাসীকে এড. তৈমূর আলম খন্দকারের ঈদ শুভেচ্ছা

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

ফতুল্লা বাসীকে সাইফুল্লাহ বাদলের ঈদ শুভেচ্ছা

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

সমগ্র মুসলিম জাতিকে মিলন মেহেদীর ঈদ শুভেচ্ছা

মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।

দেশ ও দেশের বাইরের সকল মুসলমানকে ঈদ মোবারক-এম শওকত আলী

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়। সুস্থ্য দেহ ও সুন্দর মন নিয়ে সবাই যাতে এই মহানন্দে শরীক হতে পারে সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি। আমীন ॥

ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়-অয়ন ওসমান

মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। ঈদ আনন্দে রঙ্গিন হয়ে উঠুক প্রতিটি হৃদয়।

বাংলার মেহনতী মানুষকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা: পলাশ

একমাস সিয়াম সাধনার পর সমগ্র মুসলিম জাহানের জন্যে আনন্দের সওগাত নিয়ে হাজির হয়েছে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। মুসলিম উম্মাহ’র সবচেয়ে বড় এই উৎসবে ধনী-দরিদ্র, উঁচু-নিচু সকল ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে মহানন্দে মেতে উঠার আহবানে, দেশ ও দেশের বাইরে সকল মুসলমানসহ মেহনতী মানুুষকে জানাই পবিত্র ঈদ-উল ফিতরের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।

ঈদের ইতিহাস

ঈদ মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব। দুটি ঈদই পালন হয় ত্যাগ তিতিক্ষার মাঝ দিয়ে খুশির বন্যা বইয়ে দিয়ে। একটি সিয়াম সাধনা অপরটি সম্পদের ত্যাগের মাধ্যমে। তবে এ ঈদের সূচনা কীভাবে হলো জেনে নেওয়া চাই।

হাদিসে এসেছে, ‘রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন মদিনাতে আগমন করলেন, তখন মদিনায় দুটো দিবস ছিল; যে দিবসে তারা (মদিনার লোকজন) খেলাধুলা করতো। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুই দিনের তাৎপর্য কী? মদিনাবাসীগণ বললেন, আমরা এ দুই দিনে (আনন্দ) খেলাধুলা করি। তখন রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘আল্লাহ তাআলা এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দান করেছেন। তার একটি হলো, ঈদুল আজহা ও অপরটি ঈদুল ফিতর।’ (আবু দাউদ)

এই হলো ঈদের সূচনা। তারপর থেকেই মুসলমানরা দুই ঈদ আদায় করে থাকেন।

‘ঈদ’ আরবি শব্দ। যার অর্থ হলো ফিরে আসা। ঈদ যেহেতু আনন্দের বার্তা নিয়ে মুসলমানের দ্বারে দ্বারে বার বার ফিরে আসে, সঙ্গত কারণেই এ আনন্দকে ঈদ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে। তাই রোজাদার মুসলমান মাসব্যাপী রোজা পালনের পর শাওয়াল মাসের প্রথম তারিখ আল্লাহ তাআলার হুকুম পালনে ঈদ বা আনন্দ উদযাপন করে থাকে।

ঈদুল ফিতর দ্বারা এ দিবসের নাম রাখার তাৎপর্য হলো আল্লাহ তাআলা এ দিনে তার রোজাদার বান্দাদের নিয়ামত ও অনুগ্রহ দ্বারা বার বার ধন্য করেন এবং তাঁর ইহসানের দৃষ্টি বার বার দান করেন। কেননা মুমিন বান্দা আল্লাহর নির্দেশে রমজানে পানাহার ত্যাগ করেছেন আবার রমজানের পর তাঁরই পানাহারের আদেশ পালন করে থাকেন। তাই দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর ঈদুল ফিতরের মাধ্যমে বান্দাকে আল্লাহ তায়ালা পানাহারে মুক্ত করে দনে। তাই ঈদুল ফিতরকে ঈদুল ফিতর করে নাম করা হয়েছে।

ঈদের দিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হবে

সারা দেশের জনগণ ঈদের আনন্দে মেতে উঠবে। তবে এ আনন্দ কিছুটা ম্লান করে দিতে পারে আষাঢ়ের বৃষ্টি। ঈদের দিনও বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদেরা।

সমুদ্রবন্দরগুলোতে বুধবারও তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে বুধবার সকাল থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাসও দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া উপকূলীয় কয়েকটি জেলায় স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ২ থেকে ৩ ফুটের বেশি উচ্চতার জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ‘বুধবার দেশের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে বেশি মাত্রায় বৃষ্টি থাকবে। তবে ওইদিন থেকে ঢাকা, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর বিভাগে বৃষ্টির তীব্রতা কমে আসবে।’

দেশের ওপর মৌসুমী বায়ু সক্রিয়, সঙ্গে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে অবস্থানরত লঘুচাপের কারণে দেশে বেশি বৃষ্টি হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন এ আবহাওয়াবিদ।

এদিকে বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশেই বৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে টেকনাফে ১৪৮ মিলিমিটার। এ সময় ঢাকায় ৫১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে মানুষ।

অপরদিকে বুধবারও নদীবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বহাল রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বুধবার সর্বশেষ আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ ও কাছাকাছি বিহার এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি বর্তমানে ভারতের উত্তর প্রদেশ ও বিহার এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপ হিসেবে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

লঘুচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও কাছাকাছি বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

ভারী বৃষ্টির প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ২ থেকে ৩ ফুটের বেশি উচ্চতার জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।