২৩শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 204

সোনারগাঁয়ে ডজন মামলার আসামীকে সভাপতি করে যুবলীগের কমিটি গঠন

স্টাফ রিপোর্টার
সোনারগাঁয়ে দুটি হত্যা মামলাসহ প্রায় এক ডজন মামলার আসামী ও শীর্ষ নৌ-চাঁদাবাজ জাকির ওরফে পলিথিন জাকিরকে সভাপতি করে সম্প্রতি ৬১ সদস্য বিশিষ্ট পিরোজপুর ইউনিয়ন যুবলীগের কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (২৪ মার্চ) বিকেলে উপজেলার মোগরাপাড়া হাইস্কুল মাঠে যুবলীগের আহŸায়ক কমিটির ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে উক্ত কমিটি ঘোষনা করা হবে বলে সূত্রে জানা গেছে। কিন্তু এভাবে উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে বিতর্কিত ব্যক্তিদেরকে যুবলীগের কমিটিভুক্ত করায় তৃণমূল পর্যায়ের ত্যাগী নেতাকর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সূত্রপাত হয়েছে। যা যে কোন মুহুর্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের রূপ নিতে পারে। তাই ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা এ বিষয়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন।
সূত্রে জানা যায়, উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের কান্দারগাঁও গ্রামের মন্তাজউদ্দিনের ছেলে জাকির ওরফে পলিথিন জাকির দীর্ঘদিন যাবত এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ও মেঘনা নদীতে চলাচলরত নৌযান থেকে চাঁদাবাজি করে আসছে। তার বিরুদ্ধে সোনারগাঁ থানায় দুটি হত্যা মামলাসহ প্রায় এক ডজন মামলা রয়েছে। কিন্তু এই বিতর্কিত ব্যক্তিকেই পিরোজপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি করছেন উপজেলা যুবলীগের আহŸায়ক কমিটি। আর এর নেপথ্যে পলিথিন জাকিরের কাছ থেকে তারা ২০ লাখ টাকা নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যুবলীগ নেতাকর্মীরা জানান, ব্যবসায়ীক পন্যের ন্যায় সোনারগাঁয়ের প্রত্যেকটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় যুবলীগের পদ বিক্রি করা হয়েছে। যে বেশি টাকা দিয়েছে সেই পদ পেয়েছে। ত্যাগী নেতাকর্মীরা হয়েছেন অবমূল্যায়ণের শিকার। তাই দলের ভাবমুর্তি রক্ষার্থে এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের হস্তক্ষেপের দাবি জানান তারা। যদিও এ ব্যাপারে উপজেলা যুবলীগের আহŸায়ক রফিকুল ইসলাম নান্নু টাকার বিনিময়ে পদ বিক্রির অভিযোগ মিথ্যা বলে দাবি করেন। তিনি আরো দাবি করেন, যোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্য পদ দিয়ে সোনারগাঁয়ে যুবলীগের শক্তিশালী ভিত রচনা করা হয়েছে।

ফতুল্লার মুসলিমনগরে মর্ডান হারবাল গ্রুপের সেমিনার অনুষ্ঠিত

????????????????????????????????????

অনুমোদিত ডিলারদেরকে নিয়ে মর্ডান হারবাল গ্রুপের সেমিনার বুধবার দুপুর ১২ টায় সদর উপজেলার এনায়েতনগর মুসলিমনগরের আদর্শপাড়ায় অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সেমিনার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মডার্ন হারবাল গ্রুপের সেন্টার ট্রেইনার গোলাম কিবরিয়া, মডার্ন হারবাল গ্রুপের জিএস রিয়াজউদ্দিন,মো.আবুল কালাম আজাদ, মুহাম্মদ মুক্তার হোসেন,মো.আজহার মীর,হাফেজ মোঃ তজিমদ্দিন, মোঃ জয়নাল হোসেন জয়,ডাঃ মো.শাহআলম,ডাঃ মফিজুল ইসলাম স্বপন,ডাঃ মো.জুয়েল রানা,মো.জাহাঙ্গীর আলম,মো.জহিরুল ইসলাম জনি প্রমুখ।

আড়াইহাজার বিএনপিকে উজ্জিবীত করতে প্রবীন নেতারা মাঠে

স্টাফ রিপোর্টার
আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির নেতৃত্বের দুর্বলতার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নাজুক অবস্থা বিরাজ করছে। এ থেকে বের হওয়ার জন্য বিভিন্ন সময় দলের নেতাকর্মীরা চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। নানা কারণে দলটিকে বেহাল দশার হাত থেকে বের করা সম্ভব হয়ে উঠেনি। তবে এবার মাঠে নেমেছেন দলটির একঝাঁক প্রবীণ নেতা। বুধবার দিনভর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় তারা উঠান বৈঠক করেছেন। বেশ সাড়াও পাওয়া গেছে বলে দাবী করেছেন তারা। তাদের দাবী উপজেলা বিএনপি’র নেতৃত্বে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হলেই কেবল দলটি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। তা না হলে দলের বভিষ্যত অনিশ্চিত। উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন স্তরের একাধিক নেতা জানিয়েছেন, মৃত প্রায় বিএনপিকে বাঁচাতে হলে প্রতিষেধক হিসাবে বিএনপির ত্যাগী ও সাহসী নেতা আনোয়ার হোসেন অনু’ই যোগ্য ব্যাক্তি। তিনি বহুবার জেল জুলুমের শিকার হয়েছেন। তিনিই সবচেয়ে বেশী রাজনৈতিক হয়রানি মূলক মামলার আসামি।

এসময় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মোঃ শহীদউল্লাহ বলেন, বিএনপির নেতৃত্বে পরিবর্তনের কোনো বিকল্প নেই। কারণ অতীতে যারা দলের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছেন। তারা দলের উন্নয়নের জন্য কিছু করেনি। নিজেদের উন্নয়নে তারা বারবার পকেট কমিটি দিয়ে আলোচনার জম্ম দেয়ার পাশাপাশি দলের মধ্যে বিভাজনের সৃষ্টি করেছেন। এতে দলের মধ্যে শুধু ভাঙ্গনই হয়েছে। এখানে এমন কাউকে দায়িত্ব দেয়া হোক, যাতে তিনি নিজের জন্য নয়; দলের জন্য কাজ করবেন। এমনকি নেতাকর্মীদের পাশে ছাঁয়ার মতো কাছে থাকবেন।

এসময় আড়াইহাজার পৌরসভা মুলদলের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রার্থী আতিকুর ইবনে নিপু বলেন, আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সংকটময় সময়ে একজন সাহসী ও সাংগঠনিক নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই। আমি বিগত দিনের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি সাবেক বিআরডি’র চেয়ারম্যান ও বিএনপির নেতা আনোয়ার হোসেন অনু’কে এই মহুর্তে বিএনপিতে অতিবেশী প্রয়োজন। কারণ এই নেতা সর্বসময় দলকে নিয়ে ভাবেন। তিনি অবহেলিত নেতাকর্মীদের পাশে ছাঁয়ার মতো লেগে রয়েছেন। এপর্যন্ত নির্যাতিত কর্মীদের পাশে তিনি নিজের সন্তানের মত পাশে রয়েছেন।

আড়াইহাজার পৌরসভা বিএনপির নেতা মামুন বলেন, বিএনপির নির্যাতিত নেতাকর্মীদের পাশে অতন্ত্র প্রহোরীর মতো ছিলেন আনোয়ার হোসেন অনু। উদাহারণ স্বরুপ এইনেতা বলেন, আমি নিজেই রাজনৈতিক হয়রানিমূলক ছয়টি মামলার আসামি। আমার পাশে যখন কেউ ছিল না; তখন অনু ভাই আমাকে বিপদের দিনে সহযোগিতা করেছেন।

ইউনিয়ন বিএনপির নেতা মনির হোসেন বলেন, উপজেলা বিএনপি ঘুরে দাঁড়ানো অনেক কষ্ট সাধ্য হয়ে যাবে। কারণ এখানে আওয়ামী লীগ অত্যন্ত শাক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে। দলের এই ক্লান্তিকালে গ্রহণযোগ্য ও সাংগঠনিক নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই। বিএনপির আগামী কমিটিকে সাহসী ও সাংগঠনিক নেতাকে দায়িত্ব দিতে হবে।

এসময় আনোয়ার হোসেন অনু কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমি রাজনীতি করি দলকে ও জনগণকে কিছু দেয়ার জন্য। আমি ব্যাক্তির কর্মী চাই না। দলের কর্মী চাই। আসুন আওয়ামী লীগের দুনীতি, র্দুশাসন,হামলা, মামলা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ও গণতন্ত্র পনুরুদ্ধারে আমরা একসাথে কাজ করি। বর্জন করি আওয়ামী লীগের সাথে আতাঁত। এসময় অনু আহ্বান জানান, জেলা কমিটির নীতি নির্ধারকরা যেন মাঠ পর্যায়ে জরিপ করে আগামী ঘোষণা করেন। কমিটি দিতে কোনো ভাবে যদি ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়; তাহলে বিএনপির সামনে কঠিন সংকটে পড়বে। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন,  বিএনপির প্রবীণ নেতা বাতেন, জিন্নত আলী, জালু ফকির,শব্দর আলী প্রমুখ।

আড়াইহাজার বিএনপিতে পরীক্ষিতদের মূল্যায়নের দাবী

স্টাফ রিপোর্টার
আড়াইহাজারে বিএনপির আগামী কমিটিতে পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতাকর্মীদের মূল্যায়নের দাবী জানিয়েছে দলটির তৃণমুল নেতাকমীরা। তবে কর্মীদের অভিযোগ, পর্দার আড়াঁলে থেকে একটি মহল বিভিন্ন কায়দায় মুলদলের কমিটির নিয়ন্ত্রণ নেয়ার চেষ্টা করছেন। ত্যাগীদের অবমূল্যায়ন করে কমিটি দেয়া হলে সেটি “শাপে নেঁউড়ে না হয়ে, শাপে বর” হয়ে দেখা দিতে পারে। অভিযোগ উঠেছে, বিগত দিনের আন্দোলন সংগ্রামে যাদের কোনো ভুমিকায়ই ছিল না; সেসব নেতারা এখন পদের জন্য বেশ সবর হয়ে উঠেছেন। হামলার, মামলার ভয়ে যেসব নেতারা আওয়ামী লীগের সাথে লিয়াজু করে চলছেন। তারাই এখন বিএনপির আগামী কমিটিতে স্থান পেতে লবিং করছেন। অনেকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলে মন্তব্য করেছেন, বিশেষ সুবিধা পেয়ে আবারও যে, পকেট কমিটি দেয়া হবে না। সেই আশঙ্কা উঁড়িয়ে যায় না। তবে সভাপতি প্রার্থী ঘোষণার পরই আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে পরিণত হয়েছেন বিএনপির নেতা ও সাবেক বিআরডি’র চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন অনু।

সোমবার সরেজমিন গেলে উপজেলা বিএনপির  নেতা ও সাবেক বিআডি’র চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন অনু বলেন, উপজেলা বিএনপির অতীতের রাজনীতি নষ্ট হয়ে ঢাকায় বসে রাজনীতি করার কারণে। উপজেলা বিএনপির দুই শীর্ষনেতা আন্দোলন সংগ্রাম মাঠে ছিলেন না। তারা দলের জন্য নয়; তাদের রাজনীতি করেছেন নিজেদের আখেরঁগুছার জন্য। উপজেলা বিএনপির প্রায় ১৫ হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা রয়েছে। তাদের পাশে আমি অনু ছিলাম। কিন্তু শীর্ষ দুইনেতার বিরুদ্ধে একটি মামলাও নেই। একদিনের জন্যও তারা কোর্টের বারান্দায় যায়নি। অথচ বিএনপির তৃণমুলের নেতাকর্মীরা মিথ্যা মামলায় আসামি হয়ে দিনের পর দিন মাসের পর মাস জেল-জুলুমের শিকার হচ্ছেন। তিনি আহবান সবাকে আহবান জানিয়ে বলেন, আসুন ঢাকায় বসে কমিটি ঘোষণার চিন্তা না করে নেতাকর্মীদের নিয়ে একটু ভাবি। সবার মতামত নিয়ে একটি সর্বজনিন কমিটি বেগম জিয়াকে উপহার দেই।

এদিকে,উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নেতা হাজী মোঃ ইউছূফ আলী বলেন, বিএনপির আগামী কমিটির নিয়ন্ত্রণ নিতে পর্দার আড়ালে থেকে একটি মহল ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছেন। অতীতের মতো বিএনপিতে পকেট কমিটি ঘোষণা দেয়া হলে দলের জন্য বুমেরাং হবে। তিনি আরও বলেন, ‘আগামী দিনের কমিটিতে পরীক্ষিত ও ত্যাগীদের মূল্যায়ন করতে হবে। উপজেলা বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী জেল-জুলুমের শিকার হচ্ছেন। ইউছূফ আলী বলেন, আমি অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছি। মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের আমলে নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম। সুবিধাবাদী অনেক নেতাই তখন এলাকা থেকে চলে গিয়েছেন। তাদের ছাঁয়াও দেখা যায়নি। ইউছূফ আলী বলেন, দলের ক্লান্তি লগ্নে আমি উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ঘুরে ঘুরে নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নিয়েছি।

উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর বলেন, অতীতে যারা কমিটির মূল দায়িত্বে ছিলেন। তারা নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করেনি। তারা দলের মধ্যে উপযুক্ত কর্মী ও নেতা সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হয়েছেন। তাদের উদারতার অভাবে দলটির আজ বেহাল দশা বিরাজ করছে। বিএনপির উপজেলা পর্যায়ের দুই নেতার দিকে আঙ্গুল তুলে বিএনপির এই প্রবীন নেতা বলেন, আমরা অতীতে দল ও কর্মীদের জন্য কাজ করতে চেয়েছি। কিন্তু আমাদের সেই সুযোগ দেয়া হয়নি। যোগ্যতার ভিত্তিতে আমাদের অতীতে মূল্যায়ন করা হয়নি। আগামী কমিটিতে আমাকে দায়িত্ব দেয়া হলে আমি সবাই নিয়ে দলের জন্য একোনিষ্ট ভাবে কাজ করব। তবে যদি উপযুক্ত অন্য কাউকে দায়িত্ব দেয়া হয়; তাহলেও আমি দলের জন্য নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাব।

৯০’এর ছাত্রনেতা আড়াইহাজার থানা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এমএ মতিন ভূঁইয়া বলেন, আড়াইহাজার বিএনপি’র ধংস হওয়ার মুলে রয়েছে উপজেলা বিএনপির শীর্ষ দুই নেতা। তারা ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের পর এলাকা থেকে উধাও হয়ে গেছেন। তৃণমুলের নেতাকর্মীরা তাদের কাছে না পেয়ে নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। অনেকে চাপের মুখে দলত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। বর্তমান সরকার বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতনের স্টীমরোলার চালালো একদিনের জন্য তারা খবর নেয়নি।

বন্দরে আওয়ামী লীগের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: সোমবার বিকেল ৩টায় নারায়ণগঞ্জ মহানগরের ২৪ নং আওয়ামীলীগের উদ্যোগে বক্তারকান্দি মাদ্রাসা সংলগ্ন সড়কে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধাণ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বন্দর থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এম এ রশীদ। অতিথি হিসেবে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষকলীগের সস্ধারণ সম্পাদক রোকনউদ্দিন আহমেদ,নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নুরুল ইসলাম চৌধুরী,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জি এম আরমান,যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ূন কবির মৃধা,১৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি হাজী আমজাদ হোসেন,২০নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ডাঃ মোঃ সফিউল্লাহ,২৩নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ সামসুজ্জামান জামান,২৪নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি হাজী আবদুস সামাদ,সাধারণ সম্পাদক আশিক আহমেদ,২৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু,২৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আমানউল্লাহ আমান,২৭নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম,নারায়ণগঞ্জ মহানগর বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হাকিম,মহানগর মহিলা আওয়ামীলীগের নেত্রী ডলি আক্তার,নুরুন্নাহার সন্ধা,মায়ানূর আহমেদ,

মানববন্ধন করে আশার বিচার দাবি জানালেন সাংবাদিকরা

শহর প্রতিনিধি: মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জের ধরে ফটোসাংবাদিক মাসুদ তালুকদারকে হুমকিদাতা সাবেক এমপি আবুল কালামের পুত্র কথিত ছাত্রদল নেতা আবুল কাউসার আশাকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার আহবান জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জে কর্মরত সাংবাদিকরা।  অন্যথায় তার বিরুদ্ধে কঠোরভাবে রাস্তায় নামারও হুশিয়ারী দেন তারা।

সোমবার (২০ মার্চ) বিকালে নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানব বন্ধনে এ হুশিয়ারী দেয়া হয়। নারায়ণগঞ্জের সর্বস্তরের সাংবাদিকবৃন্দ’র ব্যানারে এ মানব বন্ধনের আয়োজন করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ সাংবাদিক সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি ও বাংলাদেশ ফটো জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের জেলার সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্যে রাখেন দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, দৈনিক অপরাধ রির্পোটের সম্পাদক মাসুদুর রহমান দিপু, দৈনিক যোদ্ধা পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মামুনুর রশিদ সুমন, নারায়ণগঞ্জ সাংবাদিক সংগ্রাম পরিষদের সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ ফটো জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশন নারায়ণগঞ্জ জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক এবং টাইমস নারায়ণগঞ্জের সম্পাদক এমএইচ নয়ন, নারায়ণগঞ্জ সাংবাদিক সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা রির্পোটার্স ইউনিটির সভাপতি শেখ মনির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ রাসেল, ফতুল্লা রির্পোটার ইউনিটির সভাপতি নুরুল ইসলাম নুরু, সাধারণ সম্পাদক সোহেল হোসেন, সাংবাদিক জামাল তালুকদার, সুমন, মশিউর রহমান, জাহিদ হোসেন, মামুন, সজিব প্রমুখ। সম্প্রতি সংবাদ প্রকাশের জের ধরে মাদক ব্যবসায়ীদের পক্ষ নিয়ে ফটোসাংবাদিক মাসুদ তালুকদারকে প্রাণনাশের হুমকি দেন সাবেক এমপিপুত্র এবং ছাত্রদল নেতা আবুল কাউসার আশা। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আবুল কাউসার আশা সাবেক এমপির কু’পুত্র। সাবকে এমপি আবুল কালাম একজন সজ্জন ব্যক্তি, কিন্তু তার ছেলের অপকর্মের দায়ভার তো তাকেই বহন করতে হবে।

বক্তারা আরও বলেন, কেউই আইনের উপরে নই, আইন সবার জন্য সবার সমান। আমরা যখন সাংবাদিকতা পেশায় ঢুকেছি তখন মাথায় কাফনের কাফন বেধেই ঢুকেছি।

হত্যাকান্ডের ৭ বছরেও বিচার পায়নি ফতুল্লার স্বেচ্ছা স্বেবকলীগ নেতা সোহেলের পরিবার

স্টাফ রিপোর্টার
সাবেক এমপি কবরীর ক্যাডার বাহিনীর হাতে ফতুল্লার স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সোহেল নির্মমভাবে হত্যাকান্ডের ৭ বছরেও বিচার পায়নি নিহতের পরিবার। হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্ত্রাসী এখনো ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং বিভিন্ন সময় নিহত সোহেলের স্বজন ও মামলার স্বাক্ষীদের নানা ভাবে হুমকী দিচ্ছে বলে অভিযোগ। এদিকে স্বেচ্ছা সেবকলীগ নেতা সোহেল হত্যাকান্ডের ৭ বছর পূর্তিতে নিহতের স্বজন ও শুভাকাক্ষিরা নানা কর্মসূচি পালন করেছে। এদিকে, সোহেল হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্ত্রাসীরা ভোল পাল্টে ক্ষমতাসীন দলের একাধিক শীর্ষ নেতার ছত্রছায়ায় রয়েছে। সম্প্রতি এসব সন্ত্রাসীরা জেলা ও ফতুল্লার একাধিক আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের শীর্ষ নেতার সাথে নিজের ছবি দিয়ে ব্যানার-ফেস্টুন সাটিয়ে নিজ নিজ এলাকায় নতুন করে প্রভাব বিস্তার করে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড শুরু করেছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এসব সন্ত্রাসীরা শুধু স্বেচ্ছা স্বেবকলীগ নেতা সোহেলকেই হত্যা করেনি, যুবলীগ কর্মী নাহিদকেও প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। নতুন করে এসব সন্ত্রাসীরা তৎপর হওয়ায় ফতুল্লার ব্যাংক কলোনী, রেলষ্টেশন, পিলকুনী,তক্কার মাঠ এলাকায় আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এসব সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হস্তক্ষেপ দাবি করেছে ফতুল্লাবাসী।
নিহত সোহলের স্বজনদের অভিযোগ, সোহেলকে সাবেক এমপি কবরীর ক্যাডার কামরুল ইসলাম হিটলার,জনি, বাবু,মমিন,ডাকাত খেলাফত হোসেন রাজু, ডাকাত কবির হোসেন ফেলা, কাইল্যা রনি, কানা সুমন,আবুল, তেল চোর সেন্টু, ডাকাত আব্দুল, মির্জা পাবেল, মামুন চৌধুরীসহ প্রায় ১৫/২০ সন্ত্রাসী সোহেলকে প্রকাশ্যে হত্যা করে। এ ঘটনার পর সন্ত্রাসীরা জামিনে বেড়িয়ে এসে মামলা তুলে নিতে নানা ভাবে চাপ সৃষ্টি করে। হত্যাকান্ডের ঘটনার ৭ বছর পার হলেও সন্ত্রাসীদের হুমকী বন্ধ নেই। এদিকে, সোহেল হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত সন্ত্রাসী জনি ও হিটলার ভোলপাল্টে নতুন করে প্রকাশ্যে নানা ধরনের অপ-তৎপরতা শুরু করেছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। এলাকায় নিরিহ মানুষকে নানা ভাবে ফাঁদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেয়া, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজী অব্যাহত রেখেছে। হিটলারের ভাই জনি সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহ নিজাম ও ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সভাপতি শরীফুল হকের নাম ও ছবি ব্যবহার করে ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় ব্যানার-ফেষ্টুন সাটিয়ে এই দুই নেতাকে বিতর্কীত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এছাড়া এসব ব্যানার-ফেষ্টুন বিভিন্ন এলাকা সাটিয়ে নতুন করে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। এদিকে, সোহেল হত্যাকান্ডের ৭ বছর পূর্তিতে নিহতদের স্বজন ও শুভাকাঙ্খিরা ফতুল্লার বিভিন্ন মসজিদ ও মাদ্রাসায় দোয়ার আয়োজন করে ফতুল্লা থানা যুবলীগ নেতা আজমত আলী,জসিম,বাহাউদ্দিন ও সোহেলের ছোট ভাই জুয়েল।

ফতুল্লায় জঙ্গী তৎপরতা প্রতিরোধ ও মিয়ানমারে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

স্টাফ রিপোর্টার
মিয়ানমারে গণহত্যা বন্ধ, দেশত্যাগী রহিঙ্গাদের দেশে ফিরিয়ে নেয়া, বাংলাদেশে জঙ্গী তৎপরতার হাত থেকে বর্তমান প্রজন্মকে রক্ষা করাসহ জঙ্গী তৎপরতা প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গতকাল রোববার দুপুরে ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভ‚রুঙ্গামারি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাই ও ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ভ‚রুঙ্গামারি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হাই, ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ ওবায়েদ উল্লাহ, সহ-সভাপতি রুহুল আমিন প্রধান। এসময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনিসুজ্জামান অনু, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এ আর মিলন, সাবেক সহ-সভাপতি মো. সেলিম মুন্সি, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহিম, দপ্তর সম্পাদক আব্দুল আলিম লিটন,অর্থ সম্পাদক শাকিল আমহেদ ডিয়েল,সদস্য সহিদুল ইসলাম সহিদ, মাহবুবুর রহমান খোকা, জিএ রাজু, মাসুদ আলী, ফতুল্লা রিপোর্টাস ইউনিটির সাধারন সম্পাদক মো. সোহেল আহমেদ, আসলাম চাকলাদার, ক্যালিক্স প্রিক্যাডেট স্কুলের পরিচালক আব্দুল মতিন, আবুল খায়ের প্রমুখ।

নাঃগঞ্জ কারাগার ও নদীবন্দরে রেড অ্যালার্ট!

নারায়ণগঞ্জের জেলা কারাগার ও নদীবন্দরগুলোতে রেড এ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। রাজধানীর আশকোনায় র‌্যাবের অস্থায়ী ক্যাম্পে আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনায় দেশের সব বিমানবন্দর ও কারাগারে রেড অ্যালার্ট জারির অংশ হিসেবে এ জেলায়ও জারি হয়েছে এই সতর্কবাতা।একইসঙ্গে দেশের নদীবন্দরেও অতিরিক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।একইসঙ্গে দেশের সব কারাগার ও নদীবন্দরেও অতিরিক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন টাইমস নারায়ণগঞ্জকে বিমানবন্দরে রেড এ্যালার্টের তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আশকোনার ঘটনার পর অন্য কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে এ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

কারাগারে অতিরিক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জ কারাগারের জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ টাইমস নারায়ণগঞ্জকে বলেন, কারাগারগুলোতে এমনিতেই সবসময় রেড অ্যালার্ট জারি থাকে। তবে হামলার পর আমরা অতিরিক্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছি।

সুভাষ কুমার ঘোষ আরও জানান, আইজি স্যারের নির্দেশে বিশেষ সর্তকতা নেয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত তা বলবৎ থাকবে।

নারায়ণগঞ্জের প্রধান নদীবন্দরেও বিশেষ সর্তকতা জারি করা হয়েছে।এ বিষয়ে বিআইডাব্লিউটিএ যুগ্ম পরিচালক এ কে এম আরিফ হোসেন টাইমস নারায়ণগঞ্জকে বলেন, টার্মিনাল এলাকায় বিশেষ সতর্কতা নেয়া হয়েছে। সার্বক্ষনিক পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। আমাদের কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।

প্রসঙ্গত শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে রাজধানীর আশকোনায় র‌্যাবের অস্থায়ী ক্যাম্পে আত্মঘাতী বোমা হামলা চালিয়েছে এক যুবক। ওই ঘটনায় হামলাকারী যুবক ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন। তার শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়ে গেছে। এছাড়া হামলায় র‌্যাবের দুই সদস্য আহত হয়েছেন। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সড়ক দূর্ঘটনায় সাংবাদিক মামুন আহত

সড়ক দূর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন সাংবাদিক আল মামুন খাঁনসহ তিন সাংবাদিক। বৃহস্পতিবার সন্ধায় নগরীর মন্ডলপাড়া ফায়ার সার্ভিসের সামনে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় আহত হন মামুন, ফটো সাংবাদিক জুম্মান হোসেন সোহেল ও শহীদ।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জাানয়, রাস্তায় হঠাৎ এক পাগল ব্যক্তি দৌড়ে এসে সাংবাদিক আল মামুন এর মটর সাইকেলের সামনে দাড়িয়ে পড়লে এই মর্মান্তিক দূর্ঘটনাটি ঘটে। এতে আল মামুন খাঁন এর বাম হাতের হাড় ভেঙ্গে যায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থান জখম হয়। দূঘর্টনায় কিডস্ টিভি’র নারায়ণগঞ্জ সদর প্রতিনিধি ও দৈনিক রূদ্রবাতা পত্রিকার ফটো সাংবাদিক জুম্মান হোসেন সোহেল এবং দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সিনিয়র ফটো সাংবাদিক মোঃ শহীদও আংশিক আহত হন।

পরে স্থানীয় জনতা তাদের উদ্ধার করে জেনারেল (ভিক্টোরিয়া) হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়।

প্রসঙ্গত আল মামুন খাঁন কিডস্ টিভি’র নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, দৈনিক অগ্রবানী প্রতিদিন পত্রিকার সিনিয়র চিফ রিপোর্টার এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘নিউজ ব্যাংক ২৪ ডট নেট’ এর সম্পাদক ও প্রকাশক।