১৭ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২রা নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 108

বিএনপি’র গুলশান কার্যালয়ে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন।

বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয় ঘিরে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে দলটি।

সোমবার রাত সোয়া ৯টায় বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শামসুদ্দিন দিদার দলের এমন অভিযোগের কথা জাগো নিউজকে জানান।

তিনি বলেন, বিকেল ৩টা থেকেই বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ের ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন। এরপর থেকে লন্ডনে নির্বাসিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের স্কাইপে কথোপকথন বন্ধ রয়েছে।

নির্বাচনী কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটাতে সরকারি নির্দেশে টেলি রেগুলেটরি কমিশন এমন কাজ করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।

এদিকে সন্ধ্যার পর থেকে ইন্টারনেটভিত্তিক যোগাযোগমাধ্যম স্কাইপে ব্যবহার করা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) স্কাইপে বন্ধ করে দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিটিআরসির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এমনটি হতে পারে। বিষয়টি দেখা হচ্ছে।

ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশনের একটি সূত্র জানিয়েছে, বিটিআরসির ওই নির্দেশনা পাওয়ায় তারা স্কাইপি বন্ধ করে দিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে স্কাইপির সব সেবা বন্ধ রয়েছে।

তবে ভিডিও কনফারেন্স করার মতো অন্যান্য অনলাইন সেবাদাতা সাইটগুলো চালু আছে বলে জানা গেছে।

বক্তাবলীর পর ফতুল্লায় পুলিশ সুপারের মাদক বিরোধী সফল অভিযানে গ্রেফতার-৭

বক্তাবলীর পর ফতুল্লায় মাদক বিরোধী সফল অভিযান সম্পন্ন করেছে পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান পিপিএম,বিপিএম বার।

সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালত হয়। পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে মাদক বিরোধী অভযানে পুলিশ এসময় বিপুল পরিমান ইয়াবা ও হেরোইন সহ ৭জনকে গ্রেফতার করেছে।

গ্রেফতারকৃতরা হলো ডাকাত শহীদ(৪৫), শুভ(২৮),ভাগ্নে দেলু(৩০), বাবুল(৩৫),আলামিন(৩২),তরুণ(৩০),জনি(৩২)। এসময় ১হাজার ৩০ পিচ ইয়াবা ও সাড়ে ৩’শ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়। এসময় জনির বাড়ি থেকে সিসি ক্যামেরা জব্দ করা হয়।

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন,এডিশনাল এসপি মনিরুল ইসলাম,নূর আলম, এএসপি মেহেদী ইমরান সিদ্দিকী,ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ মঞ্জুর কাদের, ওসি (আইসিপি) গোলাম মোস্তফা, এসআই কামরুল হাসান, এসআই বায়িজিদ প্রমুখ। এসময় স্থানীয় সাংবাদিক ও এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ পুলিশের এই মাদক বিরোধী অভিযানে অংশ গ্রহন করেন।

ফতুল্লার বক্তাবলীতে মাদক বিরোধী অভিযানে গ্রেফতার-৩

ফতুল্লা প্রতিনিধি:নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানের নেতৃত্বে মাদকবিরোধী মিছিল ও অভিযান চলাকালে এক হাজার ৬০ পিস ইয়াবা উদ্ধারসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।

(১৮ নভেম্বর)রবিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এ অভিযান চলে ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে। এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিলেন বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শওকত আলী ও ওসি শাহ মোহাম্মদ মঞ্জুর কাদের।

আটককৃতরা হলেন মাদক ব্যবসায়ী হাবুল, আজাহার এবং নুরুজ্জামান চায়না। তাদের কাছ থেকে এক হাজার ৬০ পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।


এছাড়াও মাদক বিরোধী মিছিলসহ পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান বক্তাবলীর গোপালনগর এলাকার ইদ্রিস আলী, প্রসন্ননগর এলাকার হেসেন, রাধানগর এলাকার রাসেল এবং মধ্যনগর এলাকার হালিমের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। তবে বাড়িতে তারা কেউ ছিল না। তাদের বাবা-মা এবং আত্মীয়-স্বজনদের মাদকের কুফল, সমাজের ক্ষতিকর বিষয়টি তুলে ধরে বুঝিয়েছেন পুলিশ সুপার।

একই সঙ্গে তিনি যাদের সন্তান, স্বামী এবং আরও যারা মাদক ব্যবসায় জড়িত তাদেরকে এ পথ থেকে ফিরে আসার জন্য অনুরোধ করেন। অন্যথায় মাদক ব্যবসায়ীদের অবস্থা ভয়াবহ পরিনতি হবে বলেও তিনি হুঁশিয়ারী উচ্চারণ করেন।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক অঞ্চল) মেহেদী হাসান সিদ্দিকী ইমরান, ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শাহ মোহাম্মদ মঞ্জুর কাদের এবং পরিদর্শক (অপারেশন) মজিবুর রহমান,বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আফাজউদ্দিন ভুইয়া, নারায়ণগঞ্জ কলেজের সাবেক ভিপি আলমগীর হোসেন, বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আখিল উদ্দিন, জলিল গাজী, মনির হোসেন, আলোকিত বক্তাবলীর সাধারন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রমূখ।

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শেক হাসিনাকে ক্ষমতায় আনতে হবে-আনোয়ার হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বস্তুনিষ্ট সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সাংবাদিকরাই পারে সমাজকে বদলে দিতে এমন মন্তব্য করেছে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ¦ আনোয়ার হোসেন বলেছেন, সাংবাদিকরা হচ্ছে সমাজের আয়না। সাংবাদিকদের জাতির বিবেক বলা হয়। রাষ্ট্রের ৪র্থ স্তম্ভ হচ্ছে সাংবাদিক সমাজ। তাই এই সমাজ ও দেশ আলোকিত করতে সাংবাদিকদের ভূমিকা অনেক বেশী।

রোববার সন্ধ্যায় ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের পাঠাগার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আনোয়ার হোসেন বলেন, জানতে হলে পড়তে হবে, যে যতো পড়বে সে ততো জানবে এবং শিখবে। এ ক্ষেত্রে পাঠাগারের সহায়ক ভূমিকা পালন করে । পিদ্যাপিঠরে পাশাপাশি সমাজে পাঠার স্থাপন হলে মানুষের জানার আগ্রহ বেড়ে যায়। এরফলে মানুষ অন্যায় এবং অপরাধ থেকে ফিরে আসে।

রাজনীতিতে স্বচ্ছ রাজনীতিক প্রয়োজন মন্তব্য করে আনোয়ার হোসেন বলেন, জাতীয় রাজনীতি থেকে শুরু করে স্থানীয় রাজনীতিতে জাতীয় নেতৃবৃন্দ স্বচ্ছ রাজনীতিবিদ খুঁজতে শুরু করেছে। বঙ্গবন্ধর সোনার বাংলা গড়তে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন পূরণে সোনার মানুষ প্রয়োজন। আর এ জন্যই রাজনীতিতে সন্ত্রাসী, পেশী শক্তিতে বলিয়ান ব্যাক্তিদের প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে। এখন স্বচ্ছ রাজনীতিবিদ নিয়ে সোনার বাংলাদেশ বির্নিমাণে কাজ শুরু হয়েছে।

রাজনীতির বেহাল অবস্থা দূর হয়েছে মন্তব্য করে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বলেন, দশ এগিয়ে যাচ্ছ, বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা এখন আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে উন্নয়নের মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। দেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে আবারো ক্ষমতায় আনতে হবে।

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এম সামাদ মতিনের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক আবদুর রহিমের সঞ্চালনায় এসময় আরো বক্তব্য রাখেন ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ ওবায়েদ উল্লাহ্, সাবেক সহ-সভাপতি রুহুল আমিন প্রধান, কবি-লেখক এস এ শামীম। এসময় উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এআর মিলন, ফতুল্লা রিপোর্টাস ক্লাবের সভাপতি রনজিৎ মোদক, ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল আলিম লিটন, ক্রীড়া সম্পাদক নিয়াজ মোঃ মাসুম, প্রচার সম্পাদক জিএ রাজু, অর্থ সম্পাদক শাকিল আহমেদ ডিয়েল, মাসুদ আলী, কবি জাহাঙ্গীর ডালিম, হারুণ অর রশিদ সাগর, আহমেদ রউফ,আবুল কালাম চৌধুরী,কাজী আনিসুল হক হিরা, রাকিব চৌধুরী শিশির, কামরুল হাসান প্রমুখ।

শামীম ওসমানের পক্ষে নারায়ণগঞ্জে সচেতন ছাত্রসমাজের মিছিল

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মাসদাইর এলাকায় সচেতন ছাত্রসমাজের পক্ষ থেকে ৭, ৮, ৯নং ওয়ার্ডে এ কে এম শামীম ওসমানের পক্ষে আনন্দ মিছিল এবং আগুন সন্ত্রাসী বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। এসময় মিছিলে নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদসহ স্থানীয় সাধারন ছাত্ররা অংশ নেয়।

শনিবার বিকেলে কয়ে শত ছাত্রদের নিয়ে মিছিলটি বের হয়ে মাসদাইরের বিভিন্ন এলাকা প্রদক্ষিন করেন আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভার মধ্য দিয়ে শেষ হয়।

এসময় মিছিল থেকে মাসদাইরের মাটি শামীম ওসমান এমপির ঘাটি। আগুন সন্ত্রাসী বিচার চাই দিতে হবে স্লোগানে পুরো মাসদাইর প্রকম্পিত হয়। মিছিল থেকে সাংসদ শামীম ওসমানের পক্ষে থেকে নৌকা মার্কা ভোট প্রার্থনা করা হয়।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌঁড়ে সাদেক খান ও ডিপজল এগিয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চলচ্ছিত্র জগতের তারকা এবং রাজনীতিতের কিøনইমেজের দুই নেতা ঢাকা-১৩ আসনে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. সাদেক খান ও ঢাকা-১৪ আসনে চলচ্চিত্র অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌঁড়ে এগিয়ে রয়েছেন। সর্বমহলে এখন তারা আলোচনায়। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সাদেক খান ও ডিপজল দু’জনই ক্লিন ইমেজের মানুষ। তারা এলাকার প্রতিটি মানুষের মাঝে জনপ্রিয়। এই দুই আসন থেকে মনোনয়ন পেলে তারা অবশ্যই জয়ী হবে।

ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নেতা চাই না, মানব সেবক চাই। মানুষকে যারা ভালো বাসতে পারে, আমি তাদেরকে মনোনয়ন দিবো। তারাই আমার প্রতিনিধি হয়ে রাজনীতির মাঠে থাকবে। আমার প্রতিনিধি লুটেরা হতে পারে না। রাজনীতি পরিছন্ন হতে হবে। নৌকা নিয়ে তাল বাহানা আর চলবে না। নেতা হতে জনস্বমর্থন চাই। মানুষ না চাইলে নৌকা নাই। সে লক্ষ্যেই প্রতিনিয়ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন জনপ্রিয় এই দুই মনোনয়নপ্রত্যাশী।
সাদেক খান সাংবাদিকদের বলেছেন, নৌকা উন্নয়নের প্রতীক। সবাইকে এ প্রতীকে ভোট দিতে হবে। সরকারের এই উন্নয়ন ধরে রাখার জন্য নৌকার কোনো বিকল্প নেই। এ আসনে আমি মনোনয়ন পেলে আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিবো।

মনোয়ার হোসেন ডিপজল সাংবাদিকদের জানান, আগামী নির্বাচনে আমি ঢাকা-১৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী। এই আসনে আওয়ামী লীগ থেকে আমাকে মনোনয়ন দিলে নির্বাচনে জয়লাভ করে এই আসনটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দিতে পারবো।

মোহাম্মদপুরের সাধারন মানুষ মনে করেন, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৩ (মোহাম্মদপুর-আদাবর ও শেরেবাংলা নগর) আসনে বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব সাদেক খানকে সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চায় ভোটাররা। সাধারন ভোটারদের দাবী সাদেক খানকে আওয়ামলীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ দিনে দলমত নির্বিশেষ সকলে তার জন্য কাজ করবে। এবং নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। কারন তিনি একজন ক্লিন ইমেজের জনপ্রিয় নেতা । এবং আওয়ামীলীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারনসম্পাদকের মতো এতো বড় পদ বহন করেও তার মতো একজন সুনমাধ্যন রাজনীতিবিদ পাওয়া এলাকাবাসীর সৌভাগ্য।

সাধারন মানুষ মনে করেন, এ আসনে নৌকার কান্ডারী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. সাদেক খান। দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে জনপ্রিয় এনেতাকে এমপি হিসেবে দেখতে চায় মোহাম্মদপুর-আদাবর ও শেরেবাংলা নগর এলাকার ভোটাররা। দলমত নির্বিশেষে একজন জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব হিসেবে ইতোমধ্যে মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছে তিনি। । এ আসনে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ভোটার রয়েছে। আগামী নির্বাচনে তিনি মনোনয়ন পেয়ে জয়ী হবেন বলে আশাবাদী।

ঢাকা ১৩ আসনের এলাকার প্রতিটি দেয়ালে দেয়ালে শোভা পাচ্ছে সাদেক খানের প্রচারনা। আবার বিভিন্ন বাসাবাড়ির দেয়ালেও নানান রং- বেরংয়ের ছবিসংবলিত পোস্টার টাঙানো হয়েছে।

এলাকাবাসী সাথে আলাপ করে জানা গেছে , আলাহাজ্ব সাদেক খানের রাজনৈতিক জীবনের উত্থান মোহাম্মদপুর এলাকা থেকেই। শিক্ষা জীবনে তিনি রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ঢাকা কলেজের ছাত্রলীগের সদস্য হয়ে রাজনীতির হাতে খড়ি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (সম্মান) ও ইতিহাসে মাস্টার্স করেন। ১৯৭৭ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫নং ওয়ার্ড কমিশনার নির্বাচিত হন নির্দলীয়ভাবে। ১৯৫২ সাল থেকে আজও খান পরিবারের জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার চাচা, বড় ভাই, ছোট ভাই এবং তিনি চারবার ওয়ার্ড কমিশনার, দুইবার ভারপ্রাপ্ত মেয়র এবং ঐতিহাসিক জনতার মঞ্চের কারিগরের দায়িত্ব পালন করেন। বিএনপি-জামায়াতের রোষানলে পড়ে একাধিক মামলা-হামলার শিকার হয়েও নেত্রী মুক্তি আন্দোলনে চার লাখ পঞ্চাশ হাজার গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে তিনি ইতিহাস সৃষ্টি করেন।

১৯৯৬ সাল থেকে চারবার জাতীয় নির্বাচনে, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। রায়ের বাজার উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন তিনি। পৈত্রিক সম্পত্তিতে রায়ের বাজার বুদ্ধিজীবী কবর¯’ানসহ ৯টি সংযোগ সড়ক ও পানির পাম্প স্থাপন এবং খেলার মাঠ, মসজিদ, স্কুল-কলেজ স্থাপন করা হয়। ওয়ার্ড থেকে মোহাম্মদপুর থানা আ.লীগের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মহানগর উত্তর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক। প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন এবং শেখ জামালের স্কুল জীবনের সাথী ছিলেন। বঙ্গবন্ধুও খান পরিবারের বাড়িতে পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনে আসা-যাওয়া করেছেন।

মো. সাদেক খান বর্তমানে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের (উত্তর) সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৭৩ সালে ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে বিএ (সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন।

১৯৭৭ সালে মো. সাদেক খান অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সর্ব কনিষ্ঠ কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে ২০০১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তৎকালীন ৪৭নং ওয়ার্ড ও বর্তমান ৩৪নং ওয়ার্ড থেকে ৪ বার কাউন্সিলর নির্বাচিত হন।

১৯৯৭ সালে ২ বার ভারপ্রাপ্ত মেয়রেরও দায়িত্ব পালন করেন। মো. সাদেক খান সর্বশ্রেষ্ঠ কাউন্সিলরেরও পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯২ সালে তিনি ৪৭নং ওয়ার্ড ও ১৯৯৬-১৫ সাল পর্যন্ত বৃহত্তর মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৩ আসনে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। চারদলীয় জোট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি একাধিকবার রাজনৈতিক মামলার আসামি হন।

সাদেক খান বলেন, আমি ঢাকা-১৩ আসনের গণমানুষের প্রত্যাশায় মনোনয়ন আশা করছি। আমাকে যদি এ আসনের জনগণের উন্নয়নের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা দায়িত্ব দেন তাহলে মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলা নগর এলাকাকে একটি আধুনিক নগরে পরিণত করার চেষ্টা করব।

আঘাতকারীদের ভালোবাসা দিয়ে মন জয় করেছে ওসমান পরিবার- শামীম ওসমান

শেখ মো.সেলিম:
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি এ. কে. এম. শামীম ওসমান বলেছেন, ‘২০০১ সালে নির্বাচনের পর বিএনপির লোকজন আমার অনেক নেতাকর্মীদের উপর হামলা করেছে এবং হত্যা করেছে। এছাড়াও আমার ভাই হওয়ার অপরাধে সেলিম ওসমানের ফ্যাক্টরিতে হামলা করা হয়েছিল।

খামারের গরুর বান কেটে ফেলা হয়েছিল। এমনকি আমার বাড়ি হীরা মহলে আগুন দেয়া হয়েছিল। ‘
‘ঐ সময় আমার দলের অনেক নেতাকর্মীদের উপর অনেক অত্যাচার নিযর্যাতন করেছিল। তাদের অত্যাচারে নেতাকর্মীরা বাড়িতে থাকতে পারেনি। তারপরও আমি বিএনপির কাউকে কিছু বলিনি। আমাদের সরকারের আমলে বিএনপির লোকজন শান্তিতে বসবাস করছে এবং এলাকায় ব্যবসা বাণিজ্য করছে। কারণ নেত্রী আমাদের শিখিয়েছেন কিভাবে ভালোবাসা দিয়ে সবার মন জয় করতে হয়। আঘাতের বিনিময়ে আঘাতকারীদের ভালোবাসা দিয়ে মন জয় করেছে ওসমান পরিবার। ‘

শনিবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পাইলট স্কুল মাঠে একাদশ নির্বাচন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম সাইফউল্লাহ বাদল, সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সানাউল্লাহ, সাংগঠনিক সস্পাদক মীর সোহেল, মহিলা লীগের সভাপতি শিরিন আক্তার, জেলা জজ কোর্টের পিপি ওয়াজেদ আলী খোকন, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা মনির, ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এমএ আউয়াল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হাসান নিপু, থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সস্পাদক আনোয়ার হোসেন ও থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সস্পাদক এমএ মান্নান প্রমুখ।

আলোকিত বক্তাবলীর পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত।

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী পরগনার সামাজিক সংগঠন আলোকিত বক্তাবলীর নব-নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সংগঠনের মাধ্যমে বক্তাবলীকে মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে সবাইকে একত্রিত করে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।

শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে বক্তাবলীর কানাইনগরস্থ মাঠের স্মৃতিস্তম্ভে পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় আলোকিত বক্তাবলীর আহবায়ক কমিটির সাবেক আহবায়ক মাশফিকুর রহমান শিশিরের সভাপতিত্বে
উপস্থিত ছিলেন আলোকিত বক্তাবলীর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রাসেল চৌধুরী,আলোকিত বক্তাবলীর নির্বাচন কমিশনার এড.এফ কবির হোসেন,সহযোগী নির্বাচন কমিশনার মো.দেলোয়ার হোসেন, সোহরাব ভূইয়া, আলোকিত বক্তাবলী নব-নির্বাচিত কমিটির সভাপতি মো.নাজির হোসেন,সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মো.বাদল হোসেন ববি প্রমুখ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন আলোকিত বক্তাবলীর সাধারণ সদস্য আমির হোসেন, আক্তার হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. সুমন পারভেজ, মো. খোর্শেদ, আব্দুল্লাহ, মো.রাকিব, মো.মহমিন, টিটু, মিলন, চুন্নু, সুজন, বিপ্লব, জনিসহ প্রমূখ।

এদিকে নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদককে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন আলোকিত বক্তাবলীর নির্বাচন কমিশনার।

সভায় নব-নির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দরা তাদের বক্তব্যে বলেন, আলোকিত বক্তাবলীকে একটি শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে গড়ে তোলা হবে। বক্তাবলীর পরগনার সবাইকে নিয়ে সামাজিক কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

উন্নয়নের স্বার্থে নৌকায় ভোট দিন-জামান চেয়ারম্যান

উন্নয়নের স্বার্থে আবারো নৌকা মার্কায় ভোট দেয়ার আহবান করলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, এনায়েতনগর ইউনিয়নে বর্তমানে ১৪ কোটি টাকার উন্নয়নের কাজ চলছে। আওয়ামীলীগ সরকার উন্নয়নের জন্য আওয়ামীলীগ সরকার কোন কৃপনতা করে না। রাস্তাঘাট, ড্রেন ব্যবস্থাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছেন। আর অল্পসময়ের মধ্যে এনায়েতনগরের রাস্তাঘাটসহ ড্রেনের ব্যবস্থা করা হবে। নারায়ণগঞ্জে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে তার এক মাত্র অবদান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্নেহের আস্থাভাজন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমানের। উনি যেভাবে উন্নয়ন মূলক কাজ করে গেছেন বিগত সময়ের কোন এমপি তা করতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে ফতুল্লার মুসলিমনগর নয়াবাজারস্থ অবস্থিত এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী পরিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, এনায়েতনগরে অনেক শিক্ষিত সন্তান রয়েছে। কিন্তু শিক্ষিত সন্তান যদি মাকদের সাথে জড়িয়ে গিয়ে নষ্টের পথে চলে গেলে বাবা মা’র স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে। তাই সব বাবা মা’র লক্ষ্য রাখা উচিৎ তার সন্তান কোথায় যায়, কি করেন এবং কাদের সাথে মিশে। আর কারো সাথে খারাপ পথে চলে গেলে এ খেসারত তার বাবা মাকে দিতে হয়। তাই আমরা চাই কারো সন্তান যেন মাদকাসক্ত না হয় এবং তারা যেন খারাপ কাজে লীপ্ত না হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান আলোচক মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি জুয়েল হোসেন বলেন, সমাজ কিন্তু ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে শুধু নেশার জন্য। সমাজ কারো একার নয়। এ সমাজ কারোর একার নয়, এ সমাজ কোন রাজনৈতিক নেতার নয়, এ সমাজ কোন সাংবাদিকের নয়, এ সমাজ কোন প্রশাসনের নয়। এ সমাজ আপনার, আমার ও সকলের। তাই এ সমাজকে নষ্ট হতে দেয়া যাবে না। সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে আমাদের কোন সন্তান যেন নেশায় আসক্ত না হয়ে পড়ে। আমাদের সমাজের সন্তান মাদকাসক্ত হাত থেকে রক্ষা করতে হবে।

এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে স্কুলের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল ইমরানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, ফতুল্লা থানা থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ মান্নান, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি ও জাগো নিউজ২৪.কমের জেলা প্রতিনিধি মো: শাহাদাত হোসেন, ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন।

অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রিন্সিপাল মো: জহিরুল ইসলাম। তিনি স্কুলের সার্বিক দিন নিয়ে তুলে ধরেন। আর এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ২০১৮ সালের সেরা শিক্ষার্থী হিসাবে সম্মাননা স্মারক গ্রহন করেছে ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী মারিয়া ইসলাম অহনা।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আসমা আক্তার রিতা, এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড সদস্য মো: সামসুল হক, স্থানীয় সমাজ সেবক এ কেএম মহিউদ্দিন, মো: জাহাঙ্গীর আলম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মাশফিকুর রহমান শিশির, আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি নাজির হোসেন, সাধারন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ফতুল্লা থানা যুবলীগ নেতা সোহেল মাদবর, যুবলীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম সুমন, আলিনুর রহমান রাজু, খলিলুর রহমান টিটু, আরিফুর রহমান, স্কুলের পরিচালক নোমান আহম্মেদ, সাফায়েত হোসেন সৌরভ, স্কুলের শিক্ষিকা নাজমুন ফেন্সি, শাহিনা পারভীন বিউটি, তসমিয়া ইয়াসমিন নদী,নাসরিন আক্তার।

না.গঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র ক্রয় করলেন শিল্পপতি শাহ আলম।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশী হিসেবে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ফতুল্লা থানা বিএনপি’র সভাপতি শিল্পপতি শাহ আলম।

বুধবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তিনি নিজে এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এসময় ফতুল্লা থানা বিএনপির নেতাকর্মীরা শাহ আলম মনোনয়নপত্র কেনার সময় উপস্থিত ছিলেন। ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।

নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন আর দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার অবস্থান থেকে সরে এসে রোববার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি।

সোমবার সকাল ফেনী-১ আসন থেকে কারাবন্দি খালেদা জিয়ার পক্ষে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের মধ্যে দিয়ে বিএনপি’র মনোনয়নপত্র সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু হয় ।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ তারিখ আগামী ৩০ ডিসেম্বর নির্ধারণ করে পুনঃতফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৮ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২ ডিসেম্বর এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ ডিসেম্বর।