৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 116

আওয়ামীলীগের রনি বিএনপিতে যোগদানের পরই তারেকের শুভেচ্ছা।

আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগদানের পরপরই দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে ফোনের মাধ্যমে আওয়ামীলীগের সাবেক এমপি রনিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।

এদিকে রনির বিএনপিতে যোগদানের ফলে পটুয়াখালী-৩ আসনে তাকে ধানের শীষের প্রার্থী করা হতে পারে।

এই আসন থেকে নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার ভাগ্নে এসএম শাহজাদা সাজু। রনির বিএনপিতে যোগদানে এই আসনে সিইসির ভাগিনার প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন রনি।

সোমবার সংবাদ সম্মেলনে রনি বলেন, আমি বিএনপিতে আসলাম এবং মৃত্যুর আগমুহুর্ত পর্যন্ত এখানে থাকবো।

তিনি বলেন, বাঙালী জাতীয়তাবাদ ত্যাগ করে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে আসা কোনো সাধারণ দুর্ঘটনা নয়। সএর সাথে কেবল মাত্র নমিনেশন জড়িত নয়।

তিনি আরো বলেন, আমরা যারা রাজনীতি করি, তাদের সকলের মন এবং মস্তিস্কে নির্বাচন, নমিনেশন পাওয়া, এমপি পদ পাওয়া এরকম একটি স্বপ্ন থাকে। আমি যদি বলি এই স্বপ্নটি আমার মধ্যে নেই, এই স্বপ্ন ছাড়া এখনে এসেছি, এটি একটি ডাহা মিথ্যা কথা। আবার আমি কেবল স্বপ্নের জন্য এখানে এসেছি আর স্বপ্ন ভঙ্গ হলে থাকবো না এটাও ঠিক নয়। আমি এখানে এসেছি এবং মৃত্যু পর্যন্ত থাকবো ইনশাআল্লাহ।

উল্লেখ্য, এর আগে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পটুয়াখালী-৩ আসন থেকে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মওলা রনি।

সোমবার দুপুরে ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।

এই আসন থেকে নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার ভাগ্নে এসএম শাহজাদা সাজু। রনির বিএনপিতে যোগদানে এই আসনে সিইসির ভাগিনার প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারেন রনি।

গোলাম মাওলা রনি তার ফেসবুকে লেখেন, ‘পুরুষের কান্নায় গলাচিপা দশমিনার আকাশ বাতাস ভারী হয়ে গিয়েছে। অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
তিনি লেখেন, ‘উপরোক্ত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমি নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মহান আল্লাহর ওপর নির্ভর করে নির্বাচনের মাঠে নামবো। দেখা হবে সবার সঙ্গে এবং দেখা হবে বিজয়ে’।
তবে স্বতন্ত্র নাকি কোনো দলের ব্যানারে নির্বাচন করবেন সে বিষয়ে কিছু উল্লেখ করেননি রনি। কেন না বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্ট পটুয়াখালী-৩ আসনে কে প্রার্থী হচ্ছেন, তা এখনও চূড়ান্ত করেনি।

তবে বিএনপির একটি সূত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালী-৩ আসনে ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী দিতে পারে। সেক্ষেত্রে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী রনিই হচ্ছেন কিনা সে বিষয়টিও স্পষ্ট হয়নি।

এ বিষয়ে গোলাম মওলা রনি বলেন, ‘আমি নির্বাচন করব। বিএনপি একটি বড় দল যদি তারা মনোনয়ন দেয়, তাহলে বিএনপি থেকে ধানের শীষ নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। না হলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন অংশ নেব’।

২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন গোলাম মওলা রনি। পরে দলকে নিয়ে সমালোচনামূলক বক্তব্যের কারণে দলের ভেতরেই চক্ষুশূল হয়ে ওঠেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালের নির্বাচনে দল থেকে মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হন রনি। বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের দক্ষিণ থেকে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করলেও খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি।

নাঃগঞ্জ-৪ আসনে শামীম ওসমানকে মনোনয়ন দেয়ায় প্রধাণমন্ত্রীকে বাদল ও সুমনের কৃতজ্ঞতা

আসন্ন একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আলহাজ্ব এ কে এম শামীম ওসমান কে পূনরায় মনোনয়ন দেওয়ায় দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও মনোনয়ন বোর্ডকে ধন্যবাদ ও কতজ্ঞতা জানিয়েছেন ফতুল্লা থানা যুবলীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম সুমন ও বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা বাদল হোসেন ববি।

আধুনিক নারায়ণগঞ্জের গন মানুষের জননেতা আলহাজ্ব এ কে এম শামীম ওসমান প্রতিটি এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন এবং এখনো করছেন। তাই উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামী একাদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করতে আমরা সবসময় রাজপথে আছি রাজপথে থাকব ইনশাআল্লাহ! জননেতা আলহাজ্ব এ কে এম শামীম ওসমান কে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে বিজয়ের নৌকা উপহার দিব।

না’গঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী শাহ আলম।

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে বিএনপি নেতা শাহ আলমই হচ্ছেন বিএনপির প্রার্থী। বিএনপির একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বিএনপির ওই সূত্রটি জানায়, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য,জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শাহ আলমকে মনোনয়ন বোর্ড নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করেছে। আজ (সোমবার) তাকে আনুষ্ঠানিক ভাবে চিঠি দিয়ে জানানো হবে।

এর আগে ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস জানান, এ আসনে শাহ আলম গতবার নির্বাচন করে ভোটের মাধ্যমে বিজয়ী হলেও কৌশলগত কারণে ওনাকে পরাজিত করা হয়েছে।

ইতোমধ্যে শাহ আলমও একই দাবি বলেছেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ছিলাম। ওই নির্বাচনে আমাকে জোর করে হারানো হয়েছিল। আমার জয় ছিনিয়ে নেয়া হয়েছিল।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী করা হয় পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী শাহ আলমকে। ওই নির্বাচনে শাহ আলমের প্রতিপক্ষ ছিলো আওয়ামীলীগের প্রার্থী চিত্রনায়িকা সারাহ বেগম কবরী।

শাহ আলম নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সারাহ বেগম কবরীর কাছে মাত্র আড়াইশ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলেন। তবে বিএনপি মনে করে শাহআলমকে জোর করে হারানো হয়েছিল। নিজ দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ে শাহ আলমের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।

প্রসঙ্গত,আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান সাংসদ শামীম ওসমান। রোববার সকালে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার স্বাক্ষর করা মনোনয়ন চিঠি হাতে পেয়েছেন শামীম ওসমান।

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে নৌকার মাঝি হলেন শামীম ওসমান

সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান সাংসদ শামীম ওসমান। রোববার সকালে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার স্বাক্ষর করা মনোনয়ন চিঠি হাতে পেয়েছেন শামীম ওসমান।

মনোনয়ন চিঠি হাতে পাওয়ার আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতারাও বলছেন, যারা নির্বাচনের টিকিট পেয়েছেন, তাদেরই এ চিঠি দেওয়া হচ্ছে।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দলীয় প্রার্থীদের চিঠি দেওয়া শুরু হয়। দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এই চিঠি বিতরণ করছেন।

এমপি প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে পারবেন না মেয়র-চেয়ারম্যান

সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা এমপি প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে থাকতে পারছেন না। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দিয়ে স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিদের কাছে চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব এস এম গোলাম ফারুক স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সম্প্রতি সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, নির্দেশনা অনুযায়ী, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা তাদের পদমর্যাদা, সরকারি সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না। আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের জন্য সরকার জাতির কাছে সাংবিধানিকভাবে দায়বদ্ধ। অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও ভয়-ভীতিহীন পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নির্বাচন কমিশনের এ দায়িত্ব সুচারুরূপে সম্পাদনের জন্য সরকারি অফিস ও সংস্থাগুলোর সব ধরনের সহযোগিতা করতে বাধ্য। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারি সাহায্য সহযোগিতার পাশাপাশি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতা অত্যাবশ্যক।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনের সময় নির্বাচনী এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পূর্বশর্ত। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করার দায়িত্ব মূলত সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বা কর্তৃপক্ষের উপর অর্পিত থাকলেও এ ব্যাপারে স্থানীয় জনসাধারণ এবং নেতৃবৃন্দের সাহায্য ও সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার এ তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালনের ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের হিসেবে সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, ইউনিয়ন পরিষদগুলোর দায়িত্ব বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এ প্রেক্ষাপটে দেশের স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়, নিজ নিজ এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সময় সময় যেসব আদেশ নির্দেশ জারি করেছে কিংবা করবে তা প্রতিপালন করবে স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিরা।
নির্বাচনী মিছিল, সভা ও প্রচারণা যাতে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ও বিধি অনুযায়ী হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা। কোনো নির্বাচনী অফিস বা প্রতীক বা পোস্টার নষ্ট করার যেকোনো প্রচেষ্টা রোধে সামাজিক প্রতিরোধ গঠনে সহায়তা করা। ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ এবং উপজেলা পরিষদে এমন কোনো উন্নয়ন স্ক্রিম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন না করা, যা জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর ভোট প্রাপ্তিতে বা প্রচারণার পক্ষে ব্যবহৃত হতে পারে। এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন, জেলা পরিষদ কিংবা উপজেলা পরিষদে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে অনুদান বা অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিতে পারবে না, যা কোনো প্রার্থীর ভোটপ্রাপ্তি বা প্রচারণার কাজে প্রভাব বিস্তার করবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কোনো অফিস, যানবাহন এবং অন্যান্য সম্পত্তি কোনো প্রার্থীর নির্বাচন বা প্রচারণার কাজে কোনোভাবেই ব্যবহার করা যাবে না।
মাশুল পরিশোধ করে ব্যক্তিগত কাজে কোনো যানবাহন ব্যবহার করার অনুমতি দেয়া যাবে না। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে বা প্রচারণায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না। ভোট কেন্দ্র নির্মাণসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সকল কাজে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তা প্রয়োজন হলে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান তা দেবে।
স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা তাদের পদমর্যাদা সরকারি সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না। এ আদেশ জারির তারিখ থেকে নির্বাচনের পরবর্তী ১৫ দিন পর্যন্ত বহাল থাকবে।

বাংলাদেশ অনলাইন আওয়ামী টিম নারায়ণগঞ্জ জেলার নেতৃত্বে রাশেল,শাহজাহান ও ববি বাদল।

বাংলাদেশ অনলাইন আওয়ামী টিম নারায়ণগঞ্জ জেল শাখার সভাপতি রাশেদুল হক রাশেল,সাধারন সম্পাদক মোঃ শাহজাহান ও সাংগঠনিক সম্পাদক ববি বাদলকে নির্বাচিত করে ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডাঃ হেদায়েতুল ইসলাম বাদল ও সাধারন সম্পাদক আরিফুল হক কোরাইশী।

২০১৮-২০১৯ সালের জন্য নির্বাচিত কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলেন,সহ সভাপতি আলহাজ্ব লেহাজউদ্দিন,শেখ মামুন,মোঃ বরকতউল্লাহ,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক রাশেদুল হক সুমন,রোমান ইমন,কামরুল ইসলাম অপু,সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল চৌধুরী, নিক্সন,দপ্তর সম্পাদক খলিলুর রহমান টিটু,সহ দপ্তর বিল্লাল হোসেন,অর্থ সম্পাদক আল আমিন বিন কবির,সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোঃ অলিউল্লাহ,সহ সাংস্কৃতিক মোঃ তৈয়ব,শিক্ষা সম্পাদক আবুল আল ইমরান,সহ শিক্ষা শাহরিয়ার,সহ তথ্য প্রচার সম্পাদক খোকন প্রধান, জিল্লুর রহমান,আইন বিচার ও মহিলা সম্পাদক এড রেখা হোসেন,সহ আইন বিচার ও মহিলা সম্পাদক স্বরলিপি এলবার,ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম সজীব প্রমুখ।

কসম খেয়ে বলছি ভোট চাইবো না-শামীম ওসমান।

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি একে এম শামীম ওসমান বলেন,আমার মনে হয় বাংলাদেশে একজন ব্যতিক্রম আছে আর সে হল আমি। যে এখন পর্যন্ত কোথাও একটা ভোট চায়নি এবং কসম খেয়ে বলছি আর ভোট চাইবো না।

আমি কেন বলবো আমাকে ভোট দেন! সমস্যা কার আমার না আপনার। আপনার বুদ্ধি নাই? আমি মনে করি আপনার আমার চেয়ে বেশি বুদ্ধি। কারণ আমরা কোনো সমস্যা নাই সমস্যাটা আপনার।

আর আমার সমস্যাটা হল আপনি নিরপেক্ষ আর আমি পক্ষ। ধরুন আমার এক চোখ আমি নৌকাকে সমর্থন করি। আমি নৌকার আদর্শের বিশ্বাস করি। কেন করি?

আমি বিশ্বাস করি এ নৌকা আমাকে স্বাধীনতা দিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি এ নৌকা জননেত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি আজকে উপরের দিকে নিয়ে গেছেন।

কিন্তু আপনি করবেন কেন? আমরা যারা রাজনীতি করি আমাদের একটা চোখ । আমরা এক চোখ দিয়ে দেখি। কিন্তু আপনারা তো দুই চোখ দিয়ে দেখতেছেন। আমরা এক কান দিয়ে শুনি। আপনারা দুই কান দিয়ে শুনতেছেন। তাহলে আপনি কেন সিদ্ধান্ত নিবেন না যে আপনি কী করবেন? তাহলে আমি কেন আপনাদের কাছে ভোট ভিক্ষা চাইবো।

বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর)বৃহত্তর এনায়েতনগর এলাকায় আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত পথসভা ও উঠান বৈঠকে তিনি এ সকল কথা বলেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি মুক্তিযোদ্ধাকালীন কমান্ডার মোহাম্মদ আলী,ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম সাইফউল¬াহ বাদল, সাধারণ সস্পাদক শওকত আলী,এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান, মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক শাহ নিজাম, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল, শহর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন সাজনু,জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক নিপু,ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটন, থানা ছাত্রলীগের সভাপতি এমএ মান্নান ও ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগ নেতা মো.হামিদ প্রমুখ।

শামীম ওসমান আরো বলেন, ওরা ৭৫’র এ বঙ্গবন্ধুকে মারছে। ওরা ২৫ শে আগষ্ট শেখ হাসিনাকে মানতে চাইছে। ওরা ১৬ জুন আওয়ামীলীগ অফিসে বোমাব্লাস্ট করাইছে। এখন আমি কি আপনাদের কাছে ভোট চাইবো তাদের বিরুদ্ধে?

এ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ভোট চাইবো কেন? কেন ভোট চাইবো আপনাদের কাছে? আপনারা না ইয়াং আপনারা না যুবক। আপনারা সমস্ত অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পারেন। আপনারা না ইয়াং জেনারেশন (তরুণ প্রজন্ম) জানেন না এই যে মাটিতে আপনারা দাড়িয়ে আছেন সেখানে ত্রিশ লাখ শহীদদেরর রক্ত আছে।

এই যে ৭১’র যুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ মানুষকে শহীদ করলো, ১০ লাখ মা-বোনের ধর্ষন নির্যাতনের পর হত্যা করলো এটা কারা করেছে ? বাইরে থেকে এসে করেছে নাকি দেশের আলবদর, রাজাকার, জামাত-শিবির ওরা করেছে। যারা জামাত-শিবির, আলবদর এ সকল কর্মকান্ড করলো তাদের বিরুদ্ধে এখানে এসে আমি ভোট চাইবো! কেন? কেন ভাই কিসের জন্য ভোট কিনবো? আপনাদের কি কোনো দায়বদ্ধতা নাই।

১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেন, ছেলেকে হত্যা করলেন তার পুরো বংশকে মেরে ফেলছেন। হয়তো আমি আপনি কেউ করি নাই। কিন্তু আমি প্রতিবাদ করছি। আপনি করছেন? আমি আমার আদর্শে আছি আপনি আছেন?

শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী বানাইয়া ফেলাইছি। আরে বাবা অনেক বড় কাজ করাইয়া ফেলাইছে। শেখ হাসিনা কেন এসেছে ক্ষমতায়? বাবা হত্যার প্রতিশোধ নিতে? তাহলে তে সে সেটা ৯৬ তেই নিতে পারতো।

কিন্তু সে বাংলাদেশের ভাগ্যের পরিবর্তন করাচ্ছে। গরীব, তলাহীন ঝুড়ি বাংলাদেশ আজকে আমরা মধ্যম সারির দেশে পদার্পন করতে যাচ্ছি। সে এতকিছু কার জন্য করছে। আপানদের জন্য তাহলে সমস্যা কার? আপনার। সমস্যা আপনার সমাধান আপনারই করতে হবে।

আপনাদের সিদ্ধান্ত আপনাদেরই নিতে হবে। আমি শুধু এতটুকু বলবো। ভালো আর খারাপকে একত্রিত করবেন না। তাহলে ভালো আর ভালো কাজ করার উৎসাহ পাবে না। যারা নির্বাচন করবে তাঁদেরকে আনেন।

মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোহাম্মদ আলী ভাইকে বলবো, বিএনপির যে বা যারা নির্বাচন করবে তাঁদের আনেন। ডাকেন ডেকে একটা জায়গায় জমায়াত করেন। জিজ্ঞেস করেন। আমি এ পাঁচ বছরে যে পরিমান কাজ করেছি। সে পরিমান কাজের পঞ্চাশ ভাগের একভাগ কাজ যদি তারা করে তাহলে আমি নির্বাচন করবো না।

এ সময় শামীম ওসমান সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবার কঠিন। আপনারা খোঁজ নিবেন। আমি যদি যোগ্য হই। আমি টাকা দিয়ে ভোট কিনবো না। আমি টাকা পয়সা দিয়ে ঈমান কিনবোও না ঈমান বেঁচবোও না। আমি স্পষ্টভাষী লোক।

আপনাদের আল্লাহ রসূলের দোহাই লাগে আমি যদি সঠিক না হই আপনারা আমার বিপক্ষে যাবেন। আর যদি সঠিক হই তাহলে আপনাদের দায়িত্ব হচ্ছে আমার জন্য আপনাদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চাওয়া। কারণ আমার পক্ষে ছয়-সাত লাখ মানুষের কাছে যাওয়া সম্ভব না।
আমি আল্লাহর নামে ওয়াদা করছি।

আল্লাহর হুকুম হলে আমার নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আবারো প্রধানমন্ত্রী হলে আমি আমার জান দিয়ে চেষ্টা করবো এ নারায়ণগঞ্জকে উন্নত করার।

তিনি মাদক ব্যবসায়ীদের ছাড় না দেয়ার হুশিয়ারী জানিয়ে বলেন, আমার পক্ষে একা মাদক নির্মূল করা সম্ভব না। এমপি হইবা না হই মাদক কারবারীদের ছাড় দিব না।

নৌকার জন্য ভোট চাইলেন বিএনপির সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী।

আপনারা যেই যাই করেন মুক্তিযোদ্ধার স্বপক্ষের শক্তি যেন সংসদে যেতে পারে। বিশেষ করে আমাদের এই ছোট ভাই সাংসদ সেলিম ওসমান ও শামীম ওসমান যেন আগামী দিনে এমপি হিসেবে নির্বাচিত হতে পারে, সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমরা সবাই কাজ করে যাবো। আপনারা সবাই তাদের ভোট দিবেন। আপনারা সবাই নৌকা মার্কায় ভোট দিবেন।

বৃহস্পতিবার (২২ নভেম্বর) সকাল হতে দুপুর পর্যন্ত ফতুল্লার এনায়েতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় শামীম ওসমানের পক্ষে উঠান বৈঠকে বিএনপির সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী ভোট প্রার্থনা করেন।

মোহাম্মদ আলী বলেন, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন এলাকায় শামীম ওসমান যেভাবে উন্নয়ন করেছে তাতে করে আমরা সন্তোষ প্রকাশ করছি। শামীম ওসমানের উন্নয়নে তার পক্ষে মাঠে নেমেছি। আর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে করে নৌকার কোন বিকল্প নাই। দেশের উন্নয়নের জন্য শেখ হাসিনা ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এলাকার উন্নয়ন দেখলে নৌকায় ভোট দিতে হবে। আর নারায়ণগঞ্জের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শামীম ওসমানকে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে এমপি করতে হবে। শামীম ওসমানকে আবারো এমপি হিসাবে দেখতে চাই। আপনার আমাদের প্রয়োজনে শামীম ওসমানকে এমপি হিসাবে দরকার।

এদিকে পথসভা ও উঠান বৈঠকে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমান ও নারায়ণগঞ্জ জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সাবেক এমপি মোহাম্মদ আলী নৌকার পক্ষে উঠান বৈঠক করেন। সকালে এনায়েতনগর ইউনিয়নের মাসদাইর হতে শুরু করে পশ্চিম মাসদাইর, বারৈইভোগ, শাসনগাও, পঞ্চবটির চাঁদনী হাউজিং, মুসলিমনগর, নবীনগর, ধর্মগঞ্জ, হরিহরপাড়া ও আমতলা এলাকায় উঠান বৈঠক করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম সাইফউল্লাহ বাদল, সাধারণ সস্পাদক শওকত আলী, এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান, মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল, শহর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন সাজনু, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক নিপু, ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটন, থানা ছাত্রলীগের সভাপতি এমএ মান্নান ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগ নেতা মো.হামিদ প্রমূখ।

কুরআনের মাস রমজান আর মিলাদের মাস রবিউল আউয়াল- পীর সাহেব জৌনপুরী।

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নাবী সাঃ উদযাপন ও আব্বাসী মঞ্জিল জৌনপুর দরবার শরীফের বার্ষিক মহাসম্মলন আজ ১২ রবিউল আউয়াল বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এবং বিদায়ী মোনাজাতের মাধ্যমে গভীর রাতে সমাপ্ত হবে । আব্বাসী মঞ্জিল জৌনপুর দরবার শরীফের বর্তমান পীর শাইখুল হাদিস মুনাজেরে মিল্লাত আমীর তাহরিকে খাতমে নুবুয়্যাত বাংলাদেশ মুফতী ড. সাইয়্যেদ মোহাম্মদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী জৌনপুরী বলেন রমজান কুরআনের মাস আর রবিউল আউয়াল মিলাদের মাস। আল্লামা জৌনপুরী পীর সাহেব সভাপতি ও প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। উক্ত মাহফিলে সারাদেশ থেকে হাজার হাজার ভক্তদের ঢল নামে। মাহফিলে ওয়াজ করেন পীরজাদা আলহাজ্ব মাওলানা সাইয়েদ এহসান উল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, মাওলানা এনায়েতুল্লাহ মাজহারী, পীরজাদা মাওলানা নাঈমুর রহমান। পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন আন্তর্জাতিক ক্বারী পীরজাদা মাওলানা সাইয়েদ ওবায়েদুল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, নাতে রাসুল সাঃ ও সাংগঠনিক সঙ্গীত পরিবেশন করেন আব্বাসী শিল্পী গোষ্ঠীর শিল্পীবৃন্দ এবং পীর সাহেব হুজুরের বড় সাহেবজাদা পীরজাদা আব্দুল মোস্তফা আকিব আব্বাসী

মাসিক তাহরিক পত্রিকার মোড়ক উন্মোচন।

তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত বাংলাদেশ এবং আব্বাসী মঞ্জিল জৈনপুরী দরবার শরীফের তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত হলো মাসিক তাহরিক পত্রিকা।

২০ নভেম্বর(মঙ্গলবার) রাত ১০টায় আব্বাসী মঞ্জিল জৈনপুরী দরবার শরীফে (নারায়ণগঞ্জ) মাসিক তাহরিক পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক আল্লামা মুফতী ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী পীর সাহেব জৈনপুরী হুজুর পত্রিকাটির মোড়ক উন্মোচন করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,আল্লামা মুফতী সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এহসান উল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী জৈনপুরী।
আল্লামা ক্বারী সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ ওবায়দুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী জৈনপুরী এবং পীরজাদা সাইয়্যেদ মুস্তাফা আহমাদ আমীন আকীব আব্বাসী জৈনপুরী।