৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 118

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌঁড়ে সাদেক খান ও ডিপজল এগিয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চলচ্ছিত্র জগতের তারকা এবং রাজনীতিতের কিøনইমেজের দুই নেতা ঢাকা-১৩ আসনে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. সাদেক খান ও ঢাকা-১৪ আসনে চলচ্চিত্র অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌঁড়ে এগিয়ে রয়েছেন। সর্বমহলে এখন তারা আলোচনায়। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সাদেক খান ও ডিপজল দু’জনই ক্লিন ইমেজের মানুষ। তারা এলাকার প্রতিটি মানুষের মাঝে জনপ্রিয়। এই দুই আসন থেকে মনোনয়ন পেলে তারা অবশ্যই জয়ী হবে।

ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নেতা চাই না, মানব সেবক চাই। মানুষকে যারা ভালো বাসতে পারে, আমি তাদেরকে মনোনয়ন দিবো। তারাই আমার প্রতিনিধি হয়ে রাজনীতির মাঠে থাকবে। আমার প্রতিনিধি লুটেরা হতে পারে না। রাজনীতি পরিছন্ন হতে হবে। নৌকা নিয়ে তাল বাহানা আর চলবে না। নেতা হতে জনস্বমর্থন চাই। মানুষ না চাইলে নৌকা নাই। সে লক্ষ্যেই প্রতিনিয়ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন জনপ্রিয় এই দুই মনোনয়নপ্রত্যাশী।
সাদেক খান সাংবাদিকদের বলেছেন, নৌকা উন্নয়নের প্রতীক। সবাইকে এ প্রতীকে ভোট দিতে হবে। সরকারের এই উন্নয়ন ধরে রাখার জন্য নৌকার কোনো বিকল্প নেই। এ আসনে আমি মনোনয়ন পেলে আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিবো।

মনোয়ার হোসেন ডিপজল সাংবাদিকদের জানান, আগামী নির্বাচনে আমি ঢাকা-১৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী। এই আসনে আওয়ামী লীগ থেকে আমাকে মনোনয়ন দিলে নির্বাচনে জয়লাভ করে এই আসনটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দিতে পারবো।

মোহাম্মদপুরের সাধারন মানুষ মনে করেন, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৩ (মোহাম্মদপুর-আদাবর ও শেরেবাংলা নগর) আসনে বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আলহাজ্ব সাদেক খানকে সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চায় ভোটাররা। সাধারন ভোটারদের দাবী সাদেক খানকে আওয়ামলীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ দিনে দলমত নির্বিশেষ সকলে তার জন্য কাজ করবে। এবং নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। কারন তিনি একজন ক্লিন ইমেজের জনপ্রিয় নেতা । এবং আওয়ামীলীগের ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারনসম্পাদকের মতো এতো বড় পদ বহন করেও তার মতো একজন সুনমাধ্যন রাজনীতিবিদ পাওয়া এলাকাবাসীর সৌভাগ্য।

সাধারন মানুষ মনে করেন, এ আসনে নৌকার কান্ডারী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মো. সাদেক খান। দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে জনপ্রিয় এনেতাকে এমপি হিসেবে দেখতে চায় মোহাম্মদপুর-আদাবর ও শেরেবাংলা নগর এলাকার ভোটাররা। দলমত নির্বিশেষে একজন জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব হিসেবে ইতোমধ্যে মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছে তিনি। । এ আসনে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ ভোটার রয়েছে। আগামী নির্বাচনে তিনি মনোনয়ন পেয়ে জয়ী হবেন বলে আশাবাদী।

ঢাকা ১৩ আসনের এলাকার প্রতিটি দেয়ালে দেয়ালে শোভা পাচ্ছে সাদেক খানের প্রচারনা। আবার বিভিন্ন বাসাবাড়ির দেয়ালেও নানান রং- বেরংয়ের ছবিসংবলিত পোস্টার টাঙানো হয়েছে।

এলাকাবাসী সাথে আলাপ করে জানা গেছে , আলাহাজ্ব সাদেক খানের রাজনৈতিক জীবনের উত্থান মোহাম্মদপুর এলাকা থেকেই। শিক্ষা জীবনে তিনি রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। ঢাকা কলেজের ছাত্রলীগের সদস্য হয়ে রাজনীতির হাতে খড়ি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (সম্মান) ও ইতিহাসে মাস্টার্স করেন। ১৯৭৭ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫নং ওয়ার্ড কমিশনার নির্বাচিত হন নির্দলীয়ভাবে। ১৯৫২ সাল থেকে আজও খান পরিবারের জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার চাচা, বড় ভাই, ছোট ভাই এবং তিনি চারবার ওয়ার্ড কমিশনার, দুইবার ভারপ্রাপ্ত মেয়র এবং ঐতিহাসিক জনতার মঞ্চের কারিগরের দায়িত্ব পালন করেন। বিএনপি-জামায়াতের রোষানলে পড়ে একাধিক মামলা-হামলার শিকার হয়েও নেত্রী মুক্তি আন্দোলনে চার লাখ পঞ্চাশ হাজার গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করে তিনি ইতিহাস সৃষ্টি করেন।

১৯৯৬ সাল থেকে চারবার জাতীয় নির্বাচনে, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। রায়ের বাজার উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখছেন তিনি। পৈত্রিক সম্পত্তিতে রায়ের বাজার বুদ্ধিজীবী কবর¯’ানসহ ৯টি সংযোগ সড়ক ও পানির পাম্প স্থাপন এবং খেলার মাঠ, মসজিদ, স্কুল-কলেজ স্থাপন করা হয়। ওয়ার্ড থেকে মোহাম্মদপুর থানা আ.লীগের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মহানগর উত্তর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক। প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন এবং শেখ জামালের স্কুল জীবনের সাথী ছিলেন। বঙ্গবন্ধুও খান পরিবারের বাড়িতে পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলনে আসা-যাওয়া করেছেন।

মো. সাদেক খান বর্তমানে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের (উত্তর) সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৭৩ সালে ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে বিএ (সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন।

১৯৭৭ সালে মো. সাদেক খান অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সর্ব কনিষ্ঠ কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়ে ২০০১ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তৎকালীন ৪৭নং ওয়ার্ড ও বর্তমান ৩৪নং ওয়ার্ড থেকে ৪ বার কাউন্সিলর নির্বাচিত হন।

১৯৯৭ সালে ২ বার ভারপ্রাপ্ত মেয়রেরও দায়িত্ব পালন করেন। মো. সাদেক খান সর্বশ্রেষ্ঠ কাউন্সিলরেরও পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৯২ সালে তিনি ৪৭নং ওয়ার্ড ও ১৯৯৬-১৫ সাল পর্যন্ত বৃহত্তর মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৩ আসনে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। চারদলীয় জোট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি একাধিকবার রাজনৈতিক মামলার আসামি হন।

সাদেক খান বলেন, আমি ঢাকা-১৩ আসনের গণমানুষের প্রত্যাশায় মনোনয়ন আশা করছি। আমাকে যদি এ আসনের জনগণের উন্নয়নের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনা দায়িত্ব দেন তাহলে মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলা নগর এলাকাকে একটি আধুনিক নগরে পরিণত করার চেষ্টা করব।

আঘাতকারীদের ভালোবাসা দিয়ে মন জয় করেছে ওসমান পরিবার- শামীম ওসমান

শেখ মো.সেলিম:
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি এ. কে. এম. শামীম ওসমান বলেছেন, ‘২০০১ সালে নির্বাচনের পর বিএনপির লোকজন আমার অনেক নেতাকর্মীদের উপর হামলা করেছে এবং হত্যা করেছে। এছাড়াও আমার ভাই হওয়ার অপরাধে সেলিম ওসমানের ফ্যাক্টরিতে হামলা করা হয়েছিল।

খামারের গরুর বান কেটে ফেলা হয়েছিল। এমনকি আমার বাড়ি হীরা মহলে আগুন দেয়া হয়েছিল। ‘
‘ঐ সময় আমার দলের অনেক নেতাকর্মীদের উপর অনেক অত্যাচার নিযর্যাতন করেছিল। তাদের অত্যাচারে নেতাকর্মীরা বাড়িতে থাকতে পারেনি। তারপরও আমি বিএনপির কাউকে কিছু বলিনি। আমাদের সরকারের আমলে বিএনপির লোকজন শান্তিতে বসবাস করছে এবং এলাকায় ব্যবসা বাণিজ্য করছে। কারণ নেত্রী আমাদের শিখিয়েছেন কিভাবে ভালোবাসা দিয়ে সবার মন জয় করতে হয়। আঘাতের বিনিময়ে আঘাতকারীদের ভালোবাসা দিয়ে মন জয় করেছে ওসমান পরিবার। ‘

শনিবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পাইলট স্কুল মাঠে একাদশ নির্বাচন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটনের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম সাইফউল্লাহ বাদল, সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সানাউল্লাহ, সাংগঠনিক সস্পাদক মীর সোহেল, মহিলা লীগের সভাপতি শিরিন আক্তার, জেলা জজ কোর্টের পিপি ওয়াজেদ আলী খোকন, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা মনির, ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এমএ আউয়াল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হাসান নিপু, থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সস্পাদক আনোয়ার হোসেন ও থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সস্পাদক এমএ মান্নান প্রমুখ।

আলোকিত বক্তাবলীর পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত।

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী পরগনার সামাজিক সংগঠন আলোকিত বক্তাবলীর নব-নির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সংগঠনের মাধ্যমে বক্তাবলীকে মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে সবাইকে একত্রিত করে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা।

শুক্রবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে বক্তাবলীর কানাইনগরস্থ মাঠের স্মৃতিস্তম্ভে পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় আলোকিত বক্তাবলীর আহবায়ক কমিটির সাবেক আহবায়ক মাশফিকুর রহমান শিশিরের সভাপতিত্বে
উপস্থিত ছিলেন আলোকিত বক্তাবলীর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রাসেল চৌধুরী,আলোকিত বক্তাবলীর নির্বাচন কমিশনার এড.এফ কবির হোসেন,সহযোগী নির্বাচন কমিশনার মো.দেলোয়ার হোসেন, সোহরাব ভূইয়া, আলোকিত বক্তাবলী নব-নির্বাচিত কমিটির সভাপতি মো.নাজির হোসেন,সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মো.বাদল হোসেন ববি প্রমুখ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন আলোকিত বক্তাবলীর সাধারণ সদস্য আমির হোসেন, আক্তার হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. সুমন পারভেজ, মো. খোর্শেদ, আব্দুল্লাহ, মো.রাকিব, মো.মহমিন, টিটু, মিলন, চুন্নু, সুজন, বিপ্লব, জনিসহ প্রমূখ।

এদিকে নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি,সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদককে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন আলোকিত বক্তাবলীর নির্বাচন কমিশনার।

সভায় নব-নির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দরা তাদের বক্তব্যে বলেন, আলোকিত বক্তাবলীকে একটি শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে গড়ে তোলা হবে। বক্তাবলীর পরগনার সবাইকে নিয়ে সামাজিক কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

উন্নয়নের স্বার্থে নৌকায় ভোট দিন-জামান চেয়ারম্যান

উন্নয়নের স্বার্থে আবারো নৌকা মার্কায় ভোট দেয়ার আহবান করলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, এনায়েতনগর ইউনিয়নে বর্তমানে ১৪ কোটি টাকার উন্নয়নের কাজ চলছে। আওয়ামীলীগ সরকার উন্নয়নের জন্য আওয়ামীলীগ সরকার কোন কৃপনতা করে না। রাস্তাঘাট, ড্রেন ব্যবস্থাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছেন। আর অল্পসময়ের মধ্যে এনায়েতনগরের রাস্তাঘাটসহ ড্রেনের ব্যবস্থা করা হবে। নারায়ণগঞ্জে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে তার এক মাত্র অবদান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্নেহের আস্থাভাজন নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি শামীম ওসমানের। উনি যেভাবে উন্নয়ন মূলক কাজ করে গেছেন বিগত সময়ের কোন এমপি তা করতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে ফতুল্লার মুসলিমনগর নয়াবাজারস্থ অবস্থিত এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া পুরস্কার বিতরণী ও সমাপনী পরিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, এনায়েতনগরে অনেক শিক্ষিত সন্তান রয়েছে। কিন্তু শিক্ষিত সন্তান যদি মাকদের সাথে জড়িয়ে গিয়ে নষ্টের পথে চলে গেলে বাবা মা’র স্বপ্ন ভেঙ্গে যাবে। তাই সব বাবা মা’র লক্ষ্য রাখা উচিৎ তার সন্তান কোথায় যায়, কি করেন এবং কাদের সাথে মিশে। আর কারো সাথে খারাপ পথে চলে গেলে এ খেসারত তার বাবা মাকে দিতে হয়। তাই আমরা চাই কারো সন্তান যেন মাদকাসক্ত না হয় এবং তারা যেন খারাপ কাজে লীপ্ত না হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান আলোচক মহানগর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি জুয়েল হোসেন বলেন, সমাজ কিন্তু ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, সমাজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে শুধু নেশার জন্য। সমাজ কারো একার নয়। এ সমাজ কারোর একার নয়, এ সমাজ কোন রাজনৈতিক নেতার নয়, এ সমাজ কোন সাংবাদিকের নয়, এ সমাজ কোন প্রশাসনের নয়। এ সমাজ আপনার, আমার ও সকলের। তাই এ সমাজকে নষ্ট হতে দেয়া যাবে না। সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে আমাদের কোন সন্তান যেন নেশায় আসক্ত না হয়ে পড়ে। আমাদের সমাজের সন্তান মাদকাসক্ত হাত থেকে রক্ষা করতে হবে।

এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে স্কুলের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল ইমরানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, ফতুল্লা থানা থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ মান্নান, দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি ও জাগো নিউজ২৪.কমের জেলা প্রতিনিধি মো: শাহাদাত হোসেন, ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন।

অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রিন্সিপাল মো: জহিরুল ইসলাম। তিনি স্কুলের সার্বিক দিন নিয়ে তুলে ধরেন। আর এস্যুরেন্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ২০১৮ সালের সেরা শিক্ষার্থী হিসাবে সম্মাননা স্মারক গ্রহন করেছে ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী মারিয়া ইসলাম অহনা।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আসমা আক্তার রিতা, এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ড সদস্য মো: সামসুল হক, স্থানীয় সমাজ সেবক এ কেএম মহিউদ্দিন, মো: জাহাঙ্গীর আলম, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মাশফিকুর রহমান শিশির, আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি নাজির হোসেন, সাধারন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, ফতুল্লা থানা যুবলীগ নেতা সোহেল মাদবর, যুবলীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম সুমন, আলিনুর রহমান রাজু, খলিলুর রহমান টিটু, আরিফুর রহমান, স্কুলের পরিচালক নোমান আহম্মেদ, সাফায়েত হোসেন সৌরভ, স্কুলের শিক্ষিকা নাজমুন ফেন্সি, শাহিনা পারভীন বিউটি, তসমিয়া ইয়াসমিন নদী,নাসরিন আক্তার।

না.গঞ্জ-৪ আসনে মনোনয়নপত্র ক্রয় করলেন শিল্পপতি শাহ আলম।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশী হিসেবে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ফতুল্লা থানা বিএনপি’র সভাপতি শিল্পপতি শাহ আলম।

বুধবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে তিনি নিজে এ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এসময় ফতুল্লা থানা বিএনপির নেতাকর্মীরা শাহ আলম মনোনয়নপত্র কেনার সময় উপস্থিত ছিলেন। ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি এ আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।

নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন আর দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার অবস্থান থেকে সরে এসে রোববার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি।

সোমবার সকাল ফেনী-১ আসন থেকে কারাবন্দি খালেদা জিয়ার পক্ষে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মনোনয়নপত্র সংগ্রহের মধ্যে দিয়ে বিএনপি’র মনোনয়নপত্র সংগ্রহের কার্যক্রম শুরু হয় ।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ তারিখ আগামী ৩০ ডিসেম্বর নির্ধারণ করে পুনঃতফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৮ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২ ডিসেম্বর এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ ডিসেম্বর।

নয়া পল্টনে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ,রাবার বুলেট ও আগুন।

রাজধানীর পল্টনে বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চলছে। বুধবার (১৪ নভেম্বর) বেলা ১টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল, রাবার বুলেট ও শটগানের ফাঁকা গুলি ছুঁড়ছে পুলিশ। এদিকে, বিএনপির নেতাকর্মীরা পুলিশের গাড়িসহ বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাংচুর করেছে।

নয়াপল্টন এলাকায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ইটপাটকেল নিক্ষেপ করছে বিএনপির বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, বিএনপির বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা পুলিশের গাড়ি ভাংচুর করে তাতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। নেতাকর্মীদের অনেকে আহত হয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছেন।

উল্লেখ্য, আজ বুধবার (১৪ নভেম্বর) তৃতীয় দিনের মতো বিএনপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলছিল। এ উপলক্ষে গত দুই দিনের মত আজও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সরব উপস্থিতি দেখা গেছে। সকাল থেকেই মিছিল নিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আসতে থাকেন। রঙ-বেরঙের ব্যানার, ফেস্টুন হাতে স্লোগান দিয়ে, ব্যান্ড বাজিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও এর আশপাশের সড়কে মিছিল করেছেন। নেতাকর্মীরা বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি সম্বলিত প্ল্যাকার্ড হাতে সাত দফা এক দাবি, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই, তারেক রহমানের মুক্তি চাই, রাজপথ ছাড়ব না ইত্যাদি স্লোগান দিচ্ছিলেন। অনেকে জনসমর্থনের প্রমাণ দিতে বিশাল বিশাল বহর নিয়ে হাজির হয়েছেন।

সোমবার বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্য মনোনয়ন ফরম কেনার মাধ্যমে ফরম বিক্রি শুরু হয়। প্রথম দিনে সোমবার এক হাজার ৩২৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করেছে দলটি। মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনে আট বিভাগে মোট ১৯৯৬টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে। দু’দিনে মোট মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে ৩ হাজর ২২২টি। প্রথমে ১২ থেকে ১৪ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম বিক্রি করার ঘোষণা দেয় বিএনপি। পুনঃতফসিলে ভোট পেছানোর পর দলের মনোনয়ন ফরম কেনা ও জমা দেওয়ার সময় দুই দিন বাড়িয়ে ১৬ নভেম্বর করা হয়।

নারায়ণগঞ্জের আলীরটেকে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন।

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট:
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার চরাঞ্চল আলীরটেকে ডিগ্রিরচরে খালেক মাষ্টার ডায়াবেটিস সেন্টারে দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছে। এ কর্মসূচিতে ফ্রি ডায়াবেটিস ও চক্ষু ক্যাম্পসহ বিশাল শোভা যাত্রা বের করা হয়েছে।

বুধবার (১৪ নভেম্বর) সকাল হতে বিকেলে পর্যন্ত আলীরটেক ও বক্তাবলীতে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়।

এদিকে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলীরটেক ডিগ্রিরচরের খালেক মাষ্টার ডায়াবেটিস সেন্টারের আয়োজনে নানা কর্মসূচি পালন করেছে। সকাল ৮টা হতে দুপুর ১২ পর্যন্ত ডায়াবেটিস সেন্টারে ফ্রি ডায়াবেটিস ক্যাম্প ও চক্ষু শিবির করা হয়। খালেক মাষ্টার ডায়াবেটিস সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ডা: একেএম শফিউদ্দিন আহম্মেদ মিন্টুর সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে বিকেলে শোভযাত্রা বের করা হয়।

বক্তাবলীর লক্ষীননগর তারু মার্কেটে শোভাযাত্রার উদ্বোধণ করা হয়।

শোভাযাত্রাটি লক্ষীনগর হতে শুরু করে রামনগর বাজার হয়ে বিসমিল্লাহ মার্কেট সড়ক প্রদক্ষিণ করে গঙ্গানগর হয়ে মুক্তারকান্দি সড়ক প্রদক্ষিণ করে ডিগ্রিরচর খালেক মাষ্টার ডায়াবেটিস সেন্টারে গিয়ে শেষ করে। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সভা করেন।

শোভাযাত্রায় ডা: একেএম শফিউদ্দিন আহম্মেদ মিন্টুর নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন ডা: শাহ নেওয়াজ, ডা: খুরশিদ আলম, নারায়ণগঞ্জ সদর থানার যুবলীগের সালেহ আহম্মেদ খোকন, ফতুল্লা থানা যুবলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেন,ফতুল্লা থানা সেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি রাশেদুল হক রাসেল আহম্মদ আলী রানা, আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন, আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি নাজির হোসেন, বক্তাবলী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি সদর উদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বারেক মোল্লা, একেএম রকিব উদ্দিন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক দপ্তর সস্পাদক মাশফিকুর রহমান শিশির, সালাউদ্দিন সরকার, আলীরটেক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য সোমা আক্তার, সমাজ সেবক আবু সাঈদ রিংকু, ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল আজিজ, সমাজ সেবক রাসেল সরদার, বাতেন, আলোকিত বক্তাবলীর সাংগঠনিক সম্পাদক বাদল হোসেন ববি, বাছির সরদার, ফারুক, যুবলীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম সুমন, মিজান সরদার, মো: মনির হোসেন, সাইদুর রহমান, রিয়াদ চিশতী সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

ডা: একেএম শফিউদ্দিন আহম্মেদ মিন্টু তার বক্তব্যে বলেন, বক্তাবলী ও আলীরটেকের মানুষ অনেকটাই অবহেলিত। এ দুটি ইউনিয়নের মানুষকে চিকিৎসা সেবা দেয়ার লক্ষে ডিগ্রিরচরের খালেক মাষ্টার ডায়াবেটিস সেন্টার চালু করা হয়েছে। এখানে গরীব দরিদ্র রোগীদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসা সেবারমান নিশ্চিত করতে চেষ্টা করা হয়। আগামীতে চিকিৎসা সেবার মান আরো বৃদ্ধি করা হবে।

নারায়ণগঞ্জে গণপিটুনিত ছিনতাইকারী নিহত।

নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় আলামিন (১৭) নামে এক ছিনতাইকারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। নিহত আলামিন খানপুর ফিরোজ মিয়ার বাড়ির ভাড়াটিয়া ও মাসুদ মিয়ার ছেলে।
আজ বুধবার সকালে ছিনতাই করার সময় তাকে হাতেনাতে ধরে গণপিটুনি দেয় এলাকাবাসী। এতে তার মৃত্যু হলে কয়েকজন লোক লাশ খানপুর হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়।

সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, ছিনতাইয়ের অভিযোগে তাকে পিটিয়ে হত্যার কথা শুনেছি। লাশ উদ্ধার করে ময়না-তদন্তের জন্য সদর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

বন্দর কদম রসুল কলেজের সামনে বখাটেদের আড্ডা

বন্দর প্রতিনিধিঃ
বন্দরের কদম রসুল কলেজ প্রধাণ ফটক সংলগ্ন চায়ের দোকানসহ বিভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে শিক্ষার্থীদের উত্যক্ত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। কলেজের ছাত্র না হয়েও ক্লাস চলাকালীন সময়ে বহিরাগত যুবকরা ভিতরে প্রবেশ ও আড্ডায় মেতে উঠে। এমনকি নারী শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিন যাবৎ নানাভাবে উত্যক্ত করে আসছে পরিচয় বিহিী কতিপয় অছাত্ররা।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ছাত্রী জানান,রিংকু,জুয়েল,কালা মানিক,আরমানসহ ১৫/২০ জনের একটি গ্রুপ আমাদের নানাভাবে হয়রানি করে থাকে। এমনকি কলেজ গেইটে দাড়িয়ে অশ্লীল ভাষায় টিচ করে বেড়ায়। আমরা প্রতিবাদ করার সাহস পাইনা। আমাদের কলেজ শিক্ষকদের একাধিকবার বলার পর তেমন কোন সমাধান মিলেনী। তারা মান সম্মানের ভয়ে কিছু বলার সাহস পায়না। কেননা,বখাটেদের অনেকেই প্রভাবশালী। দামী দামী মোটর বাইক ও কালো কালো চশমা পড়ে প্রতিদিন কলেজ সময়ে তারা বসে থাকে। আমরা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এ ব্যাপারে ২৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহম্মেদ দুলাল প্রধাণের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, বিষয়টি আমাকে অনেকে জানিয়েছে। বন্দর থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। কোন ইফটিজার যত প্রভাবশালীই হোক কোন ছাড় নয়। এই ওয়ার্ডের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাংসদ বীরমুক্তিযোদ্ধা সেলিম ওসমান যে উদ্যোগ নিয়েছে তা কিছুতেই ভেস্তে দেয়া যাবেনা। যে কোন মূল্যে কলেজ চলাকালীণ সময়ে ইফটিজার ও বহিরাগতদের বিরোদ্ধে ব্যবস্থা নিব। প্রয়োজনে ওয়ার্ডবাসীদের সঙ্গে নিয়ে আইনী প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা গ্রহনের আশ্বাস দেন তিনি।

এ ব্যাপারে কদমরসুল কলেজের অধ্যক্ষ মেহেতাব উদ্দিনের সাথে মুঠোফোনে আলাপকালে তিনি জানান,এ বিষয়ে আমার কাছে অভিযোগ এসেছে। আমি আমার শিক্ষকদের নির্দেশ প্রদান করেছি কোন বহিরাগত অছাত্রদের কলেজে অনুপ্রবেশের কোন সুযোগ নেই। আমি নিজে মাঝে মাঝে কলেজ গেটের সামনে খোজ-খবর নেই কোন বখাটে দ্বারা আমার শিক্ষার্থীরা কোন সমস্যার সন্মূখীণ হচ্ছে কিনা। সরকারী রাস্তায় তো লোকজন থাকবেই। সেক্ষেত্রে তো আমার কিছু বলার থাকেনা। আর কোন বহিরাগতরা যদি শিক্ষার্থীদের উত্যক্ত করার সংবাদ আমার দৃষ্টিতে পড়ে সেক্ষেত্রে সাথে সাথে আইনি ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে তিনি জানান।

বন্দর ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সেপেক্টর এমদাদুল হক জানান, ইভিটিজিং করবে এমন বখাটেদের বিরোদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তবে মাঝে মাঝে আমার অফিসাররা কলেজ গেইটের সামনে নজর রাখছে। ছাত্রীদের ইভটিজিংয়ের কোন সংবাদ পেলেই সাথে সাথে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।।

না:গঞ্জ সদর উপজেলার বৃত্তি প্রাপ্ত কিন্ডারগার্টেন গুলোকে ক্রেস্ট প্রদান।

নারায়নগ্জ সদর উপজেলা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন এর অস্থায়ী কার্যালয় সস্তাপুরের কে এ একাডেমি থেকে ২০১৭ সালের বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহনকারী বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে বৃত্তিপ্রাপ্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের হাতে সোমবার বিকেলে ক্রেস্ট,সনদ ও প্রাইজমানি তুলে দেয়া হয়। ২০১৭ সালের বৃত্তি পরীক্ষায় ৩০ টি কিন্ডারগার্টেন অংশগ্রহন করে।

ট্যালেন্টপুলে বৃত্তিপ্রাপ্তদের ৮০০টাকা,১ম গ্রেড ৬০০ টাকা ও ২য় গ্রেড ৪০০টাকা করে প্রাইজমানি দেয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন এসোসিয়েশনের সভাপতি তোফায়েল আহমেদ জুয়েল, মহাসচিব মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন,সাংগঠনিক সম্পাদক ও কোষাধক্ষ্য কাউসার আহমেদ, শিক্ষা সচিব মো: শিপলু, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো: আব্দুল বাসেত, খন্দকার রাশেদা আক্তার, মো: ইমাম হোসেন, মাজহারুল ইসলাম সজিব, মো:ইকবাল হোসেন ও সকল প্রতিষ্ঠানের প্রধানগন।