ক্ষমতাশীনদের মদদে জঙ্গীবাদ,চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসবাজদের উত্থান : তৈমুর আলম

115

জেলা বিএনপির সভাপতি এড্যাঃ তৈমুর আলম খন্দকার বলেন, দেশে আজ চরম সংকটে, এ সংকট মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা ছাড়া অন্যকোন বিকল্প নাই।

দেশের অধিকাংশ মানুষের ক্ষমতাকে  উপেক্ষা করে  এবং প্রতিটা বিষয়ে বিএনপিকে দোষারূপ করে একতরফা ভাবে রাষ্ট্রযন্ত্রকে নিয়ন্ত্রন করায়, আজ এক দিকে জঙ্গীবাদ উত্থান হয়েছে।

অন্যদিকে পাড়া মহল্লায় গড়ে উঠেছে ক্ষমতাশীনদের মদদে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসবাজ। তিনি রোবারার বিকাল ৫ টায় নাসিক ৬ নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা সাফুদিন মাহমুদ ফয়সাল এর উদ্যোগে বার্মাষ্ট্যান্ড এলাকায় গরীব, অসহায় মানুষের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরন কালে  প্রধান অতিথির বক্তব্য এ কথা বলেন। নাসিক ৬ নং ওয়ার্ড যুবদল নেতা সাফুদিন মাহমুদ ফয়সালের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক মনিরুল ইসলাম রবি, সদস্য আকতারুজ্জামান লিটন,থানা যুবদলের সাধানর সম্পাদক জুয়েল প্রধান, মহানগর জাসাসের যুগ্ন আহবায়ক মনজুর আহমেদ অনিক,থানা যুবদলের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ আব্দুল রহিম,যুবদল নেতা সজিব ভূঁইয়া, রাকিব ভূঁইয়া, সজিব কাজী, রাজু, বিল্লাল, সবুজ, ছাত্রদল নেতা এরশাদ, হিরু, আবদুল, সুরুজামান, প্রিয়াস প্রমূখ।

এ সময় তৈমুর আলম খন্দকার আরো বলেন, এ সরকারের জুলুম অত্যাচারের বিএনপি সে সব নেতা কর্মীরা পঙ্গুত্ব বরন করেছেন বিএনপির আগামী দিনের কান্ডারী তারেক রহমান সে সব প্ররিবারের নিকট ঈদ গিফট পাঠিয়েছেন। ভ্যাগ্যহত মানুষের মনে  ঈদের খুশ ভাগাভাগি করার উদ্দ্যেশ্য তারেক রহমান নিদেশ দিয়েছেন। তারি ধারাবাহিকতায় যুবদল নেতারা সিদ্ধিরগঞ্জের ভিবিন্ন এলাকায় নিজ উদ্যোগ ঈদ সামগ্রী বিতরন করায় আমি তাদের প্রতি কৃতক্ষতা প্রকাশ করছি।
তিনি আরো বলেন, দেশের সে ভাবে মানুষ হত্যা হচ্ছে তাতে কারো নিরাপত্তা নাই। অথচ সরকার জঙ্গী দমনের নামে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। দেশটাকে একটা অকাজ কর রাষ্ট্র বানাতে চাচ্ছে সরকার। নিজ দলেরর নেতাকর্মীরা বা তাদের ছেলের আজ আইএস এর মত জঙ্গীদের সাথে মিশে মানুষ হত্যা করছে। তাদের গ্রেফতার না করে খালেদা জিয়ার নেতামর্কীদের আটক করে নির্যাতন চালাচ্ছে এ সরকারের পেটুয়া বাহিনী। এ দমন পিরিয়ন না করে, দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ডাকে দলমত নিরবিশেষে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জঙ্গী দমন করুন। দেশেকে বাচাঁতে হবে ও গনতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে একটি অবাধ সুষ্ট নির্বাচান দরকার দিন। নির্বাচন হলে গনতন্ত্র চর্চা হবে। জঙ্গী ও সন্ত্রাসীরা মথা চাড়া দিয়ে উঠতে পারবেনা।