নারায়ণগঞ্জ পাঠানটুলীতে সৃষ্ট সামাজিক সংকট তদন্তে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি

156

নিউজ প্রতিদিন: দীর্ঘ ৪ মাস যাবত নারায়ণগঞ্জ পাঠানটুলীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় ড.এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী পীর সাহেব জৌনপুরী তার পরিবার ঐতিহ্যবাহী আব্বাসী মঞ্জিল জৈনপুরী দরবারের পক্ষে বিপক্ষে বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়।
বুধবার পাঠানটুলীতে ড, এনায়েত উল্লাহ আব্বাসীর উপস্থিতিতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ কামরুল ফারুক,পার্শ্ববর্তী কাজী রুমেল তার ছোট ভাই কাজী ফয়সাল সহ পাঠানতলী পঞ্চায়েত কমিটির সকল সদস্য।
আব্বাসী পরিবার ও সমাজের পাল্টাপাল্টি আলোচনায় সাক্ষী প্রমানের উপস্থিতিতে মূল সত্য বেরিয়ে আসে।
ড. এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী বলেন,পাঠানতলী বাজারের কয়েকটি দোকানের সামান্য ভাড়া মসজিদের পরিচালনায় ব্যয় হয়।অধিকাংশ দোকান মালিক ও এলাকাবাসী ওসির সামনে একথার সাক্ষী দেন। ওসি নিজে দোকান পরিদর্শন করেন এবং সত্যতা পান।

পাঠানটুলী বাজারের কোন দোকান থেকে আব্বাসী হুজুর বা তার পরিবারের কেউ কিছু নেননা।
তদন্তে প্রমানিত হয় যারা আব্বাসী হুজুরের বিরুদ্ধে দোকানপাট দখলের অভিযোগ করেছেন পাঠানটুলী পঞ্চায়েতের সেসব মাতব্বর গনই মসজিদের বাজারে দোকান করেছেন।মাটি ভাড়া বাবদ তারা কিছু টাকা মসজিদ ফান্ডে।তদন্তে বেরিয়ে আসে পঞ্চায়েত কমিটির সহ সভাপতি
মহিউদ্দিন, কোষাধ্যক্ষ আলী হুসাইন, কলিমুল্লাহ মাতবর,কাজী মনোয়ার,মোখতার ভূইয়া,নুর হুদা,সাগর ভূইয়া,সিরাজ এর বাইরেও অনেকে রেলওয়ের জমি দখল করে আছে তারা কালু ভূইয়ার ছেলে কবীর ভূইয়া,রাজীব ভূইয়া,মনির ভূইয়া,শাহ আলম।
আব্বাসী বাজার দখল করে আছে প্রমান করতে না পারায় জলাবদ্ধতার অভিযোগ তুলেন কাজী রুমেল পীর এনায়েতউল্লাহ আব্বাসীর বিরুদ্ধে। ওসি এলাকা ঘুরে দেখেন।জলাবদ্ধতার জন্য আব্বাসীর দায়বদ্ধতা নেই। এটি সিটি কর্পোরেশনের বিষয়।
ওসির তদন্তকালে উপস্থিত ছিলেন,অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) আজিজুল হক ও হাজ্বী আব্দুর রব  প্রমুখ।