১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 127

বিশ্ব নেতৃবৃন্দ চায় আমি যেন বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘জাতিসংঘ অধিবেশনে গিয়ে আন্তর্জাতিক যত নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা হয়েছে বৈঠক হয়েছে তারা সবাই প্রত্যাশা করেছেন আমি যেন আবার ক্ষমতায় আসি। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ চায় আমি যেন বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখি।’

এসময় উপস্থিত সাংবাদিকরা করতালি দিলে প্রধানমন্ত্রী তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘হাততালি দেয়ার কিছু নেই। জনগণ ভোট দিলে ক্ষমতায় আসবো, না দিলে আসবো না।’

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে মিয়ানমারের ভূমিকা ইস্যুতে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের চুক্তি হয়েছে। তবে সমস্যা হচ্ছে মিয়ানমার সব কথায় ‘হ্যাঁ’ বলে, কিন্তু কাজের বেলায় করে না।’

বুধবার (০৩ অক্টোবর) বিকেলে গণভবনে সংবাদ সম্মলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থে নয়, নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য নয়- মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য মনের টানে আমরা দেশের জন্য কাজ করছি। এখন প্রত্যেকের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। দেশে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ দমন করেছি। প্রত্যেক জায়গায় আজ উন্নয়নের জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আজ দশটা বছর একটানা ক্ষমতায় আছি বলেই সবাই শান্তিতে আছে। আমি মানুষের জন্য কাজ করবো। সে চিন্তা নিয়ে কাজ করছি বলেই আমি এগিয়ে যাচ্ছি।’

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যেসব সাংবাদিকেরা মিথ্যা ও ভুয়া খবর প্রচার থেকে বিরত থাকবেন তাদের তো ভয়ের কিছু নেই। উদ্বেগের কিছু নেই। এটা তো বানোয়াট তথ্য প্রচারকারী সাংবাদিকদের নিয়ন্ত্রণের জন্য। ভয় নেই, আমি যতক্ষণ আছি। সাংবাদিকরা স্বাধীনভাবেই বস্তুনিষ্ট সংবাদ পরিবেশন করবেন।’

সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী সফরে তুলে ধরা বিভিন্ন বিষয় ও বিশ্ব নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সফরকালে অনুষ্ঠিত বৈঠকের বিষয়গুলো তুলে ধরেন।

ফতুল্লায় ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার-২

ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউনিয়ণ পরিষদের চেয়ারম্যান শওকত আলী’র ছেলে হৃদয় ও গাড়ির ড্রাইভার হাবিবকে ফেন্সিডিলসহ  আটক করেছে র‌্যাব-১১। মঙ্গলবার (২ অক্টোবর) বিকেলে ফতুল্লা ডিআইটি মাঠের কালামের গ্যারেজ থেকে তাদের আটক করা হয়।

র‌্যাব-১১-এর এএসপি বাবুল আক্তার এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, র‌্যাব-১১ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফতুল্লার ডিআইটি মাঠ এলাকার কালামের গ্যারেজে অভিযান চালায়। এসময় সাব্বির আহম্মেদ হৃদয় ও হাবিব নামে দুই যুবককে আটক করা হয়। এদের কাছ থেকে ১৯ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে।

তিনি জানান, সাব্বির আহম্মেদ হয়দয় ফতুল্লার বক্তাবলী এলাকার শওকত আলী’র ছেলে এবং হবিব আবুল হোসেনের ছেলে এবং হৃদয়ের গাড়ি চালক। তাদের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

তারেকের প্রার্থী তালিকায় নেই রিজভী-শিমুল ও সোহেলসহ ত্যাগীরা!

ডেস্ক নিউজ : আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য তারেক জিয়ার তৈরি করা বিএনপির প্রার্থী তালিকা ফাঁস হয়ে গেছে। এ নিয়ে বিএনপিতে চলছে তোলপাড়। এই প্রার্থী তালিকায় অন্তত ৪৩ জনের নাম আছে যারা বিএনপিতে অপরিচিত। বিএনপির রাজনীতিতে তাঁদের কখনও দেখা যায় নেই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির অনেক সদস্যই তাঁদের চেনেন না। বিএনপির নেতারাই বলছেন, টাকার বিনিময়ে এদের নাম মনোনয়ন তালিকায় ঢোকানো হয়েছে।
গত দুই দিন ধরে লন্ডন থেকে আসা বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নেতাকর্মীদের হাতে হাতে। দেখা যাচ্ছে এই তালিকায় নাম নেই তারেক জিয়ার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর।
বিএনপিতে তারেক জিয়ার আরেক ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত, বর্তমানে কারান্তরীণ হাবিব-উন-নবী সোহেলের নামও নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সোহেল ঢাকার মতিঝিল থেকে নির্বাচন করেছিলেন। বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত সহকারী শিমুল বিশ্বাসের নামই নেই মনোনয়ন তালিকায়।
এছাড়াও গত ১০ বছরে যারা বিএনপির জন্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন, কারাবরণ করেছেন, তাদের অনেকেই তালিকায় নেই। তারেক জিয়ার করা তালিকায় ২০ দলের শরিকদের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে মাত্র ৩০টি আসন। এর মধ্যে জামায়াতকে ১২টি এবং অন্যান্য শরিক দলকে ১৮টি আসন দেওয়া হয়েছে। অথচ ২০ দলের বৈঠকে বিএনপির পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছিল শরিকদের সম্মানজনক আসন দেওয়া হবে। বিএনপির একাধিক নেতা বলেছিলেন শরিকদের অন্তত ৭০টি আসন দেওয়া হতে পারে। যদিও শরীকরা অন্তত ১০০টি আসন দাবি করে আসছে।
বিএনপির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বলছে, গত তিন মাস ধরেই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলের সিনিয়র নেতারা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ঘোষণাপত্র, সহায়ক সরকারের রূপরেখা এবং প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার কাজ চলছিল। জানা গেছে, বিএনপির প্রার্থী তালিকা নিয়ে মির্জা ফখরুল তারেক জিয়ার সঙ্গে কয়েক দফা কথা বলেন। সাম্প্রতিক লন্ডন সফরেও তারেক জিয়া তাঁকে খসড়া প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে বলেন। এই প্রেক্ষাপটে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা একসঙ্গে বসে, একটি খসড়া তালিকা চূড়ান্ত করে। কিন্তু এর মধ্যেই তাবিথ আউয়াল দলের মহাসচিবকে একটি মনোনয়ন তালিকা দিয়ে জানান এটাই তারেক জিয়ার তালিকা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য জানিয়েছেন যে, দলের সিনিয়র নেতারা প্রতিটি নির্বাচনী এলাকা ধরে, আওয়ামী লীগের অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে তালিকা চূড়ান্ত করেছে। যেখানে মনোনয়ন পাবার মাপকাঠি হিসেবে এলাকায় তাঁর জনপ্রিয়তা এবং দলের প্রতি আনুগত্য প্রধান বিবেচনায় রাখা হয়েছে। কিন্তু তারেক জিয়া প্রণীত তালিকায় এলাকায় অর্থ এবং বিত্তকেই প্রধান বিবেচনায় রাখা হয়েছে। যেমন, ঢাকায় একমাত্র মির্জা আব্বাস ছাড়া কোনো রাজনীতিবিদই নেই তারেকের খসড়া তালিকায়। ঢাকায় সব ব্যবসায়ীদের রাখা হয়েছে।
এই তালিকা ২০ দলের শরিকদেরও বিক্ষুব্ধ করে তুলেছে। বিশেষ করে, শরিকদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা না করে এক তরফা ভাবে এরকম তালিকা ২০ দলের ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে বলেও ২০ দলের শরিকরা মনে করছেন। অবশ্য তারেক পন্থীরা বলছেন, বিজ্ঞানভিত্তিক জরিপ এবং তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতেই এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে।

বক্তাবলীর উত্তর গোপালনগর থেকে মাদক ব্যবসায়ী নুর আলম ইয়াবাসহ গ্রেফতার

ফতুল্লায়   বক্তাবলীতে নূর আমিন নামে এক শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় তার কাছ থেকে ৬০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

শুক্রবার বক্তাবলীর উত্তর গোপালনগর সিপাহীপাড়া এলাকা থেকে ওই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী নূর আমিন ওই এলাকার ইয়ার মিয়ার ছেলে।

অভিযান পরিচালনাকারী এস.আই শাফিউল  জানান, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার উত্তর গোপালনগর সিপাহীপাড়া এলাকা থেকে নূর আমিন’কে ৬০ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়। নূর আমিন একজন শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী। সে রাজনৈতিক ব্যানারে গোপনে দীর্ঘ দিন যাবৎ মাদক ব্যবসা করে আসছিল। শুক্রবার সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’

শাফিউল আলম আরো জানান, ‘শুক্রবার তাকে গ্রেফতারের পর মাদক মামলা রুজু করে শনিবার দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।’

এদিকে, এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মাদক ব্যবসায়ী নূর আমিন একজন ভ‚মি দস্যু হিসেবেও পরিচিত। সে বিভিন্ন সন্ত্রাসী বাহিনীর সাথে সম্পর্ক গড়ে এলাকায় উশৃঙ্খল কর্মকান্ড করে বেড়াচ্ছে।

ফতুল্লার পাগলা বাজার নিউ পপুলারে ভুল চিকিৎসায় প্রসুতি মা ও শিশুর মৃত্যু, ৬জন আটক

নারায়ণগঞ্জের একটি বেসরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় মা ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে শনিবার সকাল ৯টায় ফতুল্লার পাগলা বাজার এলাকায় অবস্থিত নিউ পপুলার হাসপাতালে এঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে ছড়িয়ে পরলে বিক্ষুব্ধ জনতা ওই হাসপাতাল ঘিরে রাখে এবং ভাঙচুর করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ হাসপাতালের চার জন মালিক, একজন ডাক্তার ও নার্সকে আটক করেছে। নিহতের নাম শিল্পী বেগম (৩২)। তিনি ফতুল্লার পূর্ব দেলপাড়া এলাকার রং মিস্ত্রি আলমগীর হোসেনের স্ত্রী।

আটকরা হলেন— হাসপাতালের মালিক ডা. মজিবুর রহমান, মাসুম আহমেদ, আহম্মদ আলী খান, কামরুন্নাহার, মেডিকেল অফিসার ডা. জামিল আহমেদ ও নার্স সুরমা বেগম।

নিহতের স্বামী আলমগীর হোসেন জানান, তার স্ত্রী শিল্পী বেগম ৫ মাসের অন্তঃসত্বা ছিলেন। হঠাৎ অসুস্থবোধ করলে তাকে নিউ পপুলার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ডাক্তার জেসিকা রিজভী তামান্না পরীক্ষা করে বলেন, গর্ভের বাচ্চা নরমাল আছে তবে পানি ভাঙছে। কয়েকদিন হাসপাতালে ভর্তি রাখতে হবে।

তিনি বলেন, ডাক্তারের পরামর্শে শিল্পীকে বৃহস্পতিবার বিকেলে হাসপাতালে ভর্তি করি। শুক্রবার দুপুর থেকেই হাসপাতালের লোকজন বলছেন, অপারেশন করতে হবে। তখন আমি জানতে চাই গর্ভের সন্তান নরমাল থাকলে অপারেশন কেন? তারা বললেন রক্ত নিয়ে আসেন দ্রুত। আমি রক্ত আনতে যাই। এরমধ্যে আমার স্ত্রীকে কোনো অনুমতি ছাড়াই অপারেশন করে সন্তান বের করে। এতে সন্তানসহ আমার স্ত্রী মারা যায়।

তিনি বলেন, আমি রক্ত নিয়ে এসে দেখি শিশুটির গলা কাটা আর আমার স্ত্রীর নিথর দেহ বেডে পড়ে আছে। নার্স ও ডাক্তাররা বলছেন, আপনার স্ত্রীকে ঢাকা মেডিকেলে নিতে হবে। তখন তারাই অ্যাম্বুলেন্সে উঠিয়ে দেয়। এতে আমার সন্দেহ হয়। এরপর তাদের লোকজনই জানায় সে মারা গেছে। আমি এর বিচার চাই।

হাসপাতাল মালিক কামরুন্নাহার জানান, যখন পেটের পানি ভাঙা শুরু হয়েছে তখনই বলেছি রোগীকে অপারেশন করতে হবে রক্ত সংগ্রহ করেন। কিন্তু রোগীর স্বামী তা যথা সময় করেনি। রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় তাকে অপারেশন করা হয়। অপারেশনের সময় রোগী স্ট্রোক করেন। এরমধ্যেই অপারেশন করে ৫ মাসের শিশুটি পেট থেকে মৃত অবস্থায় বের করা হয়। তখন রোগীটির অবস্থা গুরুতর মনে হলে আমরা তাকে শুক্রবার রাত ১টায় ঢাকা মেডিকেলে প্রেরণ করি। আমাদের চিকিৎসায় কোনো ভুল ছিলো না।

ঘটনাস্থলে যাওয়া ফতুল্লা মডেল থানার এসআই দিদারুল আলম জানান, ঘটনাটি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। ৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। হাসপাতাল কিছুটা ভাঙচুর করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭২ তম জন্মদিন আজ

নিউজ প্রতিদিন: প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ৭২ তম জন্মদিন আজ ২৮ সেপ্টেম্বর। ১৯৪৭ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় তাঁর জন্ম। দলের সভাপতির জন্মদিনে দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা, শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবেন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছার জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনা। ভাই-বোনদের মধ্যে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ছাড়া কেউই জীবিত নেই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যরা ঘাতকদের গুলিতে নিহত হন।

১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসেন শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে তাঁর নেতৃত্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন শেখ হাসিনা। এরপর ২০০৮ সালে দ্বিতীয় এবং ২০১৪ সালে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচনে জয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রী হন তিনি।

সুত্র মতে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের জন্মদিনে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেবেন নেতা-কর্মীরা। বিকালে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।

বাসস জানায়, শেখ হাসিনা বর্তমানে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৩ তম অধিবেশনে যোগদান উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। তাঁর জন্মদিনটি উৎসব মুখর পরিবেশে পালন করবে আওয়ামী লীগ। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শুক্রবার বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে -নবীনদের দৃষ্টিতে শেখ হাসিনা- শীর্ষক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার এবারের জন্মদিন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে অসহায়, গরিব-দু:খী মানুষের জন্য উৎসর্গ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে নেওয়া হয়েছে বিস্তারিত কর্মসূচি।

কাকরাইলে তাবলিগের দুই গ্রুপ মুখোমুখি

কাকরাইলে আবারও তাবলিগের দুই গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে সাদপন্থীরা কাকরাইল মসজিদের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাদের বাধা দেয় সাদ বিরোধীরা। এ নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়েছে। পুরো এলাকায় এখন উত্তেজনা বিরাজ করছে।এ

ব্যাপারে রাত পৌনে ১০টার দিকে রমনা থানার এসআই তাসপ বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে একটু ঝামেলা হয়েছিল। তবে এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ১৮ সেপ্টেম্বর ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তাবলিগ জামাতে চলমান দ্বন্দ নিরসনের লক্ষ্যে নির্দেশনা দিয়ে একটি পরিপত্রও জারি করা হয়।এতে বাংলাদেশে দাওয়াত তাবলিগের কার্যক্রম সুষ্ঠু, সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে পাঁচটি নির্দেশনা দেওয়া হয়।

ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব দেলোয়ারা বেগম স্বাক্ষরিত পরিপত্রে তাবলিগ জামাতের চলমান সংকট নিরসনে তাবলিগের উভয় পক্ষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান, অপ্রচাররোধ, একে অপরের প্রতি সহনশীল মনোভাব পোষণসহ বেশকিছু বিষয় উল্লেখ করা হয়।

পরিপত্রটি ইতিমধ্যে সব জেলা প্রশাসক ও তাবলীগের মারকাজগুলোতে ডাকযোগে পাঠানো হয়েছে।

তাবলিগ জামাত একটি অরাজনৈতিক সংগঠন উল্লেখ করে পরিপত্রে বলা হয়, সমগ্র বিশ্বে তাবলিগের কার্যক্রম একটি অরাজনৈতিক অহিংস, শান্তিপূর্ণ ও সম্পূর্ণভাবে ধর্মীয় কার্যক্রম হিসেবে পরিচিত। মুসলিম জনসাধারণ তাদের আত্মশুদ্ধি ও ইসলামের দাওয়াতে প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে এ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে আসছেন।

এ কার্যক্রমে বাংলাদেশ একটি অন্যতম অগ্রসরমান দেশ বিধায় বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ মুসলিম জামাত ‘বিশ্ব ইজতেমা’ প্রতি বছর গাজীপুর জেলার টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।

তাবলিগ জামাতের চলমান সংকটের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, সম্প্রতি এ সংগঠনের মধ্যে দৃশ্যমান বিভক্তি পরিলক্ষিত হচ্ছে। ফলে শান্তিকামী সংগঠনটির দুটি গ্রুপের মধ্যে দেশের প্রায় সকল এলাকায় প্রায়শই বিন্যাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

যা ধর্মীয় রীতিনীতি তথা সার্বিক শান্তি-শৃঙ্খলার অন্তরায়। তাই দেশের জনগণের জানমালের নিরাপত্তা, ধর্মীয় সৌহার্দ ও সম্প্রীতি বজায় রাখা তথা সার্বিক শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করার জন্য কয়েকটি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে বলে পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

তাবলিগের সংকট নিরসনে সরকারের পাঁচ নির্দেশনা–

১. বর্তমানে তাবলিগে বিদ্যমান দুটি পক্ষ সংশ্লিষ্ট স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা পরামর্শক্রমে কাকরাইল মসজিদ ও টঙ্গী ইজতেমা ময়দানসহ দেশের সকল জেলা ও উপজেলা মারকাজে সপ্তাহের ভিন্ন ভিন্ন দিনে, তারিখে তাঁদের কার্যক্রম (সাপ্তাহিক বানি ও রাত্রি যাপন, পরামর্শ ও তালিম, মাসিক জোড় ইত্যাদি) পরিচালনা করবে।

তবে কোন পক্ষ চাইলে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শক্রমে মারকাজ ব্যতিত অন্য কোন মসজিদে বা জায়গাতেও তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে।

২. তাবলিগের আদর্শ ও চিরাচরিত রীতিনীতি অনুযায়ী কোন পক্ষ অপর পক্ষের বিরুদ্ধে কোনরূপ লিখিত বা মৌখিক অপপ্রচার চালাবে না।

৩. দেশের সকল মসজিদে পূর্বের ন্যায় শান্তিপূর্ণভাবে দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালিত হবে। সে লক্ষ্যে যে কোন মসজিদে উভয় পক্ষের জামাতই যেতে পারবে। এতে কোন পক্ষই কাউকে বাধা দিবে না।

তবে একই সময়ে দুই পক্ষের দেশি ও বিদেশি জামাত একই মসজিদে অবস্থান করা যুক্তিসংগত হবে না। এক্ষেত্রে যে পক্ষের জামাত আগে আসবে সেই পক্ষের জামাত অবস্থান করবে। অন্য পক্ষের জামাত পার্শ্ববর্তী অন্য কোন সুবিধাজনক মসজিদে চলে যাবে।

৪. উভয় পক্ষ তাঁদের ইজতেমা বা জোড়ে তাবলিগের দেশি-বিদেশি মুরুব্বিদের আমন্ত্রণ জানাতে পারবে। এতে এক পক্ষ অন্য পক্ষের কার্যক্রমে কোনরূপ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে না।

৫. কোন এলাকায় দুপক্ষের মধ্যে কোন বিরোধ দেখা দিলে স্থানীয় প্রশাসন উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

 

মোনালিসা হত্যা মামলার আসামী সাঈদ ফতুল্লা পুলিশের হেফাজতে

শেখ মো: সেলিমঃ  আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা’র (ইন্টারপোল) সহযোগিতায় ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ এবার দুবাই থেকে স্কুল ছাত্রী মোনালিসা (১২) হত্যা মামলার ঘাতক আবু সাঈদকে (৩৫) আটক করেছে।

রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮ টায় বাংলাদেশ এয়ার লাইসের একটি বিমানে করে তাকে শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে নিয়ে এসে ফতুল্লা থানা পুলিশের হাতে সোর্পদ করা হয়।

এর আগে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামিকে দেশে নিয়ে আসার সত্যতা নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ওসি মঞ্জুর কাদের। প্রবাসী আসামি আবু সাঈদ (২২) ফতুল্লা পশ্চিম দেওভোগ বড় আমবাগান এলাকার ইকবাল হোসেনের পুত্র।

গত ১৭ সেপ্টেম্বর ইন্টারপোলের মাধ্যমে আসামি আবু সাঈদকে দুবাইয়ে গ্রেফতার করা হয়। পরে সকল প্রক্রিয়া শেষে আগামি রোববার দেশে নিয়ে আসা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঘটনার ৩ মাস আগে আবু সাঈদ বিয়ে করার জন্য দুবাই থেকে বাংলাদেশে আসেন। পরে পাশের বাড়ির মোনালিসাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় সাঈদের পরিবার। কিন্তু মেয়ের বয়স অল্প হওয়ায় সাঈদের প্রস্তাবে রাজি হননি মোনালিসার পরিবার। পরে সাঈদ পাশের এলাকার ইভা নামে এক মেয়েকে বিয়ে করে।

কিন্তু ২ ফেব্রুয়ারি বাড়িতে একা পেয়ে মোনালিসাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে সাঈদ। পরে ঘটনাকে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দিতে লাশ ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেয়। আর এ ঘটনার পর আবু সাঈদ দুবাই পালিয়ে যায় বলে পরিবার সূত্রে জানা যায়। অগ্রিম রিটার্ন টিকেট থাকায় পালিয়ে যেতে কোন বেগ পেতে হয়নি তার।

উল্লেখ্য, গত ২ ফেব্রুয়ারি রাতে ফতুল্লার পশ্চিম দেওভোগ বড় আমবাগান এলাকা নিজ বাড়ি থেকে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় মোনালিসা আক্তারের (১২) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহত মোনালিসা আক্তার স্থানীয় ব্যবসায়ী শাহীন বেপারীর মেয়ে। সে হাজী উজির আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী।

আইডিয়াল কম্পিউটার একাডেমীর সনদ বিতরণ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ একাডেমী ‘আইডিয়াল কম্পিউটার একাডেমীর” চোধুরী বাড়ির একাডেমীক ভবনে ৩২তম ব্যাচের সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২২ সেপ্টেম্বর শনিবার সিদ্ধিরগঞ্জ চৌধুরী বাড়ীতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি বলেন, আমি আজ খুবই আনন্দিত যে, আইডিয়াল কম্পিউটার একাডেমীর ছাত্রছাত্রীরা মাত্র তিন ও ছয় মাসের কোর্সে কম্পিউটার সার্টিফিকেট পাচ্ছে। আমি আশা করি তোমরা এ শিক্ষা গ্রহণ করে নিজেদের জীবনকে বাস্তবমূখী কাজকর্মে লিপ্ত করবে। আজ দেশে মধ্যে কম্পিউটার ছাড়া কল্পনা করা যায় না। যারা কম্পিউটার জানে না তারা আজ লেখাপড়া শিখেও ভাল মানের কাজ করতে পারছে না। তাই আমি মনে করি তোমরা এ শিক্ষা নিয়ে নিজেদের সাবলম্বী করে তুলবে এবং পরিবারকে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করতে পারবে।

আইডিয়াল কম্পিউটার একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক  মো: কামরুল হাসান সভাপতির বক্তব্যে বলেন, আমার এ প্রতিষ্ঠান আজ ১৭ বছরে প্রত্যার্বণ করেছে। আমি আজ ৩২তম ব্যাচের সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পেরে খুবই আনন্দিত।

তাছাড়া তিনি আরোও বলেন, আমি আজ আনন্দিত যে, আমার অতিথিরা উপস্থিত হয়ে আমার এ অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করেছেন। আমি তাদেরকে আমার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাই।

এসময় বিশজন ছাত্রছাত্রীকে সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা সার্টিফিকেট পেয়ে খুবই উৎফল্ল প্রকাশ করে বলেন, আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন আমরা শিক্ষা বাস্তব জীবনে এ শিক্ষা কাজে লাগাতে পারি।

আইডিয়াল কম্পিউটার একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো: কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- নারায়ণগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের প্রভাষক মো: খায়রুজ্জামান। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- লক্ষীনারায়ণ কটন মিলস উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক প্রতিনিধি মো: সালাউদ্দিন আহমেদ, ডেমরা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান মো: জাকির হোসেন লস্কর জয়, জ্ঞানের আলো আইডিয়াল স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো: সাইফুল ইসলাম খন্দকার ও আইডিয়াল কম্পিউটার একাডেমীর ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকবৃন্দ।

পরিবার থেকে মাদক রুখতে হবে-এসপি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান বলেছেন, মাদক নির্মূল শুরু করতে হবে নিজ পরিবার থেকে। সন্তান কোথায় যায়, কার সাথে মিশে সে দিকেও লক্ষ রাখতে হবে। তা হলেই এই সমাজ থেকে মাদক,জঙ্গীবাদ,সন্ত্রাস দূর হবে।

শনিবার সন্ধ্যায় ফতুল্লার তুষারধারা এলাকায় ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ কর্তৃক আয়োজিত সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও মাদক বিরোধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

পুলিশ সুপার বলেন, সামাজিক অবক্ষয়ের কারনে সমাজে অপরাধ প্রবনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাদক,সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ নির্মূল করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। পুলিশের একার পক্ষে এসব অপরাধ নির্মূল করা কোন ভাবেই সম্ভবনয়।

আনিসুর রহমান বলেন, সন্তান মাদকা সক্তহয়ে বলেই নিজ সন্তান ঐশির হাতে পুলিশ কর্মকর্তা তার স্ত্রীসহ নির্মম ভাবে হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছে। তিনি মাদক,সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ রুখতে সমাজের সর্বস্তরের মানুষকে তার পাশে চান।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঞ্জুর কাদেরের (পিপিএম) সভাপতিত্বে এতে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মনিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক সার্কেল) মেহেদী হাসান ইমরান, ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (আইসিটি) গোলাম মোস্তফা, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী, ভাইস চেয়ারম্যান নাজিমউদ্দিন, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মনিরুল আলম সেন্টু, মহানগর আওয়ামীলীগ নেতা জাকিরুল আলম হেলাল, মহানগর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহ নিজাম, সিদ্ধিরগঞ্জ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন, কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেক, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মীর হোসেন মীরু প্রমুখ।