২১শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৬ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 40

যথাযথ মযার্দায় আলোকিত বক্তাবলী’র উদ্যোগে বক্তাবলী গণহত্যা ও প্রতিরোধ দিবস পালন

নিউজ প্রতিদিন : যথাযথ মযার্দায় আলোকিত বক্তাবলী’র উদ্যোগে বক্তাবলী গণহত্যা ও প্রতিরোধ দিবস পালন করা হয়েছে।

১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যোদ্ধে ২৯ নভেম্বর বক্তাবলী পরগনায় পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক নিহত ১৩৯ জন শহীদের স্মরণে রবিবার (২৯ নভেম্বর) সকাল ৮টায় আলোকিত বক্তাবলীর পক্ষ থেকে শোক র‍্যালী ও কানাইনগরস্থ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি মো.নাজির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো.আবুল কালাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম সুমন, অহিদুল ইসলাম টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক মিলন শেখ, পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক মো. আক্তার হোসেন, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাসেল চৌধুরী, বিশেষ সম্পাদক মো. মনির হোসেন।

আরো উপস্থিত ছিলেন, খোরশেদ আলম মাস্টার, মো. সলিমউল্লাহ, আব্দুর রহিম, আবু ছালেহ, কামরুল, জুবা‌য়ের, লিখন, রিয়াদ, নয়ন, রতন, কয়েকশত সাধারণ সদস্যসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্য‌ক্তিবর্গ।

বক্তাবলী শহীদ দিবসে আলো‌কিত বক্তাবলীর’ বি‌ভিন্ন কর্মসূচী 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ২৯ নভেম্বর ‘বক্তাবলী শহীদ দিবস’ দিবসটি পালনে নানা কর্মসূচী হাতে নিয়েছে বক্তাবলী পরগণার সামাজিক সংগঠন-আলোকিত বক্তাবলী। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে-সকালে শোকর‌্যালী ও কানাইনগরে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পন।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আলোকিত বক্তাবলী’র সাধারণ সম্পাদক মো.আবুল কালাম জানান, প্রতি বছরের ন্যায় আ‌লো‌কিত বক্তাবলী সংগঠ‌ন সকাল ৭ টায় শোক র‌্যালী শেষে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পন করা হ‌বে। ক‌মি‌টির সভাপ‌তি ও সাধারণ সম্পাদ‌কের নের্তৃ‌ত্বে সাধারণ সদস্যসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্য‌ক্তিবর্গদের নি‌য়ে দিবস‌টি পাল‌ন করা হ‌বে।

আলোকিত বক্তাবলীর সভাপতি মো.না‌জির হো‌সেন বলেন, আলোকিত বক্তাবলী সামা‌জিক সংগঠন হি‌সে‌বে নারায়ণগঞ্জ জেলায় একটি আলোকিত নাম। আমরা দীর্ঘদিন ধরে লক্ষীনগ‌রের পূর্বপাড়ায় গণকবরটিকে বধ্যভূমি ঘোষণার দাবি জানিয়ে আসছি। এই স্বীকৃতি আদায় ও এ দিন‌টিকে “বক্তাবলী দিবস হি‌সে‌বে জাতীয় স্বীকৃ‌তির জন্য আলোকিত বক্তাবলী নিরলস কাজ করে যাবে। সামাজিক ও মানবিক কাজের মাধ্যমে আমরা নারায়ণগঞ্জ জেলার ম‌ধ্যে বক্তাবলীকে একটি আদর্শ এলাকা হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।

সেই সাথে সংগঠনের সকল কর্মসূচী সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে সাধারণ সদস্য ও সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।

‘আহমদ শফী জামায়াত-শিবিরের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ডের শিকার’  

নিউজ প্রতিদিন : হেফাজতে বাংলাদেশের প্রয়াত আমির শাহ আহমদ শফী জামায়াত-শিবিরের পরিকল্পিত হত্যকাণ্ডের শিকার বলে দাবি করেছেন তার শ্যালক মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন। শনিবার (১৪ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে ‘হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ’ ব্যানারে আয়োজিত সংগঠনটির একাংশের সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানিয়েছেন। একই সংবাদ সম্মেলন থেকে ১৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া হেফাজতে ইসলামের কাউন্সিল বন্ধের দাবি জানানো হয়।

লিখিত বক্তব্যে মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন বলেন, ‘আমার আপন বোন ফিরোজা বেগম (৮০) আমার ভগ্নিপতি আল্লামা শাহ আহমদ শফী হুজুরের অস্বাভাবিক মৃত্যুর শোকে অসুস্থ। আমি তার কান্না সহ্য করতে পারছি না। তার অনুরোধে আমি আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। সংবাদ সম্মেলনে আনাস মাদানীর অংশ নেওয়ার কথা ছিল। হুজুরের হত্যাকারীরা তাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়ায় তিনি এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভগ্নিপতি হজরত আল্লামা শফী স্বাভাবিকভাবে মারা যাননি। শিবিরের প্রেতাত্মারা শাহ আহমদ শফী হুজুরকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। আমরা তার খুনের সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে বিচার দাবি করছি। আমরা তার হত্যাকাণ্ডের বিভাগীয় তদন্ত দাবি করছি।’

তিনি বলেন, ‘শাপলা চত্বরে বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের ফাঁদে পা না দেওয়ার কারণে শফী হুজুরকে তখন থেকেই হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। গত ১৬ সেপ্টেম্বর হাটহাজারী মাদ্রাসায় কিছু ছাত্রকে উসকে দিয়ে  জামায়াত-শিবিরের লেলিয়ে দেওয়া ক্যাডারবাহিনী মাদ্রাসা অবরুদ্ধ রাখে। এ সময় জুনায়েদ বাবুনগরী মাদ্রাসায় অবস্থান করে মীর ইদ্রিছ, নাছির উদ্দিন মুনীর, মুফতি হারুন ও ইনজামুল হাসানদের দিয়ে মাদ্রাসায় ভাঙচুর করায়। এক পর্যায়ে তারা জোরপূর্বক হুজুরের কক্ষে প্রবেশ করে ভাঙচুর ও হুজুরকে নির্যাতন করে। শফী হুজুরকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। এতে হুজুর অসুস্থ হয়ে পড়লে মুখে অক্সিজেন দেওয়া হয়। কিন্তু জামায়াত-শিবিরের সদস্যরা অক্সিজেন খুলে দিলে তিনি মৃত্যুর দিকে ঝুঁকে পড়েন। পরে অ্যাম্বুলেন্স আসলেও তারা ঠিক সময়ে অ্যাম্বুলেন্স ছাড়তে দেয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন, শফী হুজুরকে হত্যার উদ্দেশ‌্যে ও হাটহাজারী মাদ্রাসা নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য জামায়াত-শিবির ১৯৮৫ সালে হামলা চালায়। দেশের প্রতি মমত্ববোধ ও কওমির প্রতি ভালোবাসা থাকায় নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ হামলা রুখে দেন শফী হুজুর। এছাড়া শফী হুজুর প্রকাশ্যে স্বাধীনতাবিরোধীদের (জামায়াত-শিবির) বিরুদ্ধে বক্তব্য দিতেন ও তাদের বিরুদ্ধে নানা বইও লিখেছেন। এ কারণে শফী হুজুরের প্রতি জামায়াত-শিবিরের দীর্ঘদিনের ক্ষোভ ছিল। সেই ক্ষোভ থেকে এই হত্যাকাণ্ড।’

১৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া হেফাজতে ইসলামের কাউন্সিল বন্ধের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হুজুরের হত্যার বিচার দাবি না তুলে ১৫ নভেম্বর কাউন্সিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। প্রতিনিধি কাউন্সিলের মাধ্যমে সুপরিকল্পিতভাবে হুজুরের গড়া সংগঠনকে বিএনপি, জামায়াত-শিবিরের হাতে তুলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এ সংবাদ সম্মেলন থেকে আগামীকালের (রবিবার) কাউন্সিল বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছি। অবিলম্বে এ সম্মেলন বন্ধ করতে হবে।’

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সহকারী কোষাধ্যক্ষ সরোয়ার আলম, প্রচার সম্পাদক শামসুল হক,  ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ওসমান কাশেমী প্রমুখ।

উল্লেখ্য, আগামী রবিবার (১৫ নভেম্বর) চট্টগ্রামের হাটহাজারী দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম মাদ্রাসায় বসছে হেফাজতে ইসলামের প্রতিনিধি সম্মেলন, সেখানেই নির্ধারণ হবে সংগঠনটির নতুন নেতৃত্ব। চলতি বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর আল্লামা আহমদ শফীর মৃত্যুতে কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকদের এই সংগঠনটির শীর্ষপদ শূন্য হয়। আসন্ন এই কাউন্সিলে হেফাজতে ইসলামের নেতৃত্ব নির্ধারণকে কেন্দ্র ইতোমধ্যে অস্থির হয়ে উঠেছে কওমি অঙ্গন। বিষয়টিকে কেন্দ্র করে আলেমদের মধ্যেও তৈরি হয়েছে নানা অস্বস্তি। একটি পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে এই সম্মেলন না মানার ঘোষণা এসেছে, আরেকটি পক্ষ নীরবে নজর রাখছে পরিস্থিতির ওপর। এরইমধ্যে আহমদ শফীর স্বাক্ষরিত হেফাজতের নতুন একটি কমিটির কাগজপত্র ছড়িয়ে পড়েছে আলেমদের মাঝে।

 

জালিয়াতির কারণে পদ হারালেন ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের সদস্য সচিব রিয়াদ

নিউজ প্রতিদিন : জালিয়াতির কারণে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে রাকিব আহম্মেদ রিয়াদকে।

৯ নভেম্বর ( সোমবার ) নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১০ অক্টোবর ইস্যুকৃত ফতুল্লা থানার সদস্য সচিব রাকিব আহম্মেদ রিয়াদের বিরুদ্ধে অন্যের সার্টিফিকেট নিজের নামে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে পদ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। ১ম সদস্য জান্নাতুল ফেরদৌসকে (রিয়াদ) তার স্থলে দেয়া হয়েছে।

একইসাথে আরও বলা হয়, রাকিব আহম্মেদ রিয়াদ উক্ত পদ কখনও ব্যবহার করতে পারবেন না।

উল্লেখ্য, গত ৪ নভেম্বর জেলা ছাত্রদল সভাপতি রনির একান্ত লোক হওয়ার কারনে ৮ম শ্রেনীও পাস না করা রাকিব আহমেদ রিয়াদকে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব করা হয়েছে এমন অভিযোগ উঠে। সেসময় জেলা ছাত্রদল সভাপতি মশিউর রহমান রনি বলেছিলেন, যারা অভিযোগ করতেছে তাদের উপযুক্ত প্রমাণ আমার নিকট কিংবা আপনাদের নিকট দিতে বলেন। যদি তারা দিতে পারে তাহলে বহিষ্কার করে দেয়া হবে।

এসপিসি’র ২২ লাক্ষ গ্রাহকের ভাগ্য এখন উচ্চ আদালতে

নিউজ প্রতিদিন : “সংগত কারনে SPC World এর প্রতিষ্ঠাতা জনাব আলামিন প্রধানসহ আটককৃতদের মুক্তি চাই এবং SPC’র কর্মকাণ্ডে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগিতা চাই।”

১। SPC World বেকারত্ব ও অসহায়ত্ব দূরীকরণের একটি প্লাটফর্ম।
২। SPC World লাখো যুবকের স্বপ্ন পূরণের একটি অঙ্গীকারের নাম।
৩। SPC World নিরন্ন মানুষদের কর্মসংস্থান ও অন্ন সংস্থানের ঠিকানা।
৪। SPC World বিশ্ব মানের একটি অনলাইনভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে সারা বিশ্ব থেকে রেমিট্যান্স আয় করে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারে।
৫। যে ডেস্টিনি ১০ বছরে ঠিকমতো ৩ গুণ লাভ দিতে পারে না,সেখানে SPC World বহুমুখী ব্যবসায়িক কৌশল অবলম্বন করে গ্রাহকদের ৫ মাসে দ্বিগুণ লাভ দিতে সক্ষম।অতএব এটি কোনমতে ডেস্টিনি বা ডেস্টিনির আদলে প্রতিষ্ঠান নয়।
৬। SPC’র গ্রাহক বা সদস্য সংগ্রহের প্রক্রিয়াটি শক্তিশালী টিম গঠনের মাধ্যমে ই-কমার্স সাইট পরিচালনা করা,যার মাধ্যমে বহুবিধ পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করার সুযোগ রয়েছে।
৭। এটি বন্ধ হলে লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং মানবেতর জীবনযাপন করবে।
৮। অদ্যাবধি কোন গ্রাহক বা সদস্য প্রতারিত হয়নি।
৯। কোম্পানির বিরুদ্ধে গ্রাহক বা সদস্যদের কোন অভিযোগ নেই।
১০। SPC World Express বিশ্বায়নের যুগে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মানের সপক্ষেই কাজ করছিল।
১১। বিশ্বায়নের যুগে অনলাইন ভিত্তিক নেটওয়ার্কিং জব বা বিজিনেস হিসেবে এটি যুগোপযোগী।
১২। আইনেরও ঊর্ধ্বে মানবতা। বৈশ্বিক মহামারী করোনা কালে লাখ লাখ নিরন্ন মানুষদের মুখে অন্ন তুলে দিয়েছে SPC।

এমতাবস্থায় অতিসত্বর প্রতিষ্ঠাতা জনাব আলামিন প্রধানসহ আটককৃতদের মুক্তি চাই এবং SPC’র কর্মকাণ্ড সুচারুভাবে পরিচালনার জন্য সরকারি অনুমোদন ও পৃষ্ঠপোষকতা চাই।

ফতুল্লা থানা ও তারাব পৌর ছাত্রদল আহবায়ক কমিটি নিয়ে বিতর্ক চরমে

নিউজ প্রতিদিন : রূপগঞ্জ উপজেলার তারাব পৌর ছাত্রদলের নতুন আহবায়ক কমিটি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। এ কমিটির আহবায়ক কাজী রাজন বিবাহিত বলে দাবি করেছে ছাত্রদলের একটি অংশ।এমন ঘটনায় বিবাহিতের ছবিসহ সংবাদ প্রকাশের পর ছাত্রদল নেতা কাজি রাজনকে তার পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।

চাঞ্চল্যকর এমন বিতর্কের পাশাপাশি এবার ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে ফতুল্লা থানার সদস্য সচিব হয়েছেন রিয়াদ আহমেদ নামে এক ছাত্রদল কর্মী । এমন অভিযোগের ঘটনায় সমালোচনার ঝড় উঠেছে সর্বত্র । ছাত্রদলের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের দায়িত্ব থাকা নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদল সভাপতি রনির একান্ত লোক হওয়ার কারনে ৮ম শ্রেনীও পাস করে নাই এমন লোককে অন্য একজনের সার্টিফিকেট দিয়ে বিশেষ ক্ষমতায় রনি রিয়াদ আহম্মেদকে এই পদে আসিন করেছেন।

জানা যায়, ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের সদস্য সচিব রিয়াদ আহম্মেদ মাদকাসক্তির কারনে মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র থেকে চিকিৎসাও নিয়েছেন। এছাড়াও তার বিবাহিত হওয়া ও তালাকপ্রাপ্ত হওয়ার কথাও ছাত্রদল কর্মীদের কাছে জানা যায়।মোটা অংকের অর্থের লেনদেনের বিনিময়ে রনি সাংগঠনিক ক্ষমতার অপব্যবহার করে তাকে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের মত একটা গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটে সদস্য সচিব করে আনেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কাশীপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের একজন কর্মী জানান যেখানে রিয়াদ আহম্মেদ কখনো এস,এস,সি পরিক্ষায় অংশ গ্রহণই করেন নাই সেখানে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের সদস্য সচিবের মত একটা গুরুত্বপূর্ণ পদ পাওয়ার কোন যোগ্যতাই তার নাই। কিন্তু ছাত্রদলে পদ প্রাপ্তির আশায় জেলা সভাপতি রনির পরামর্শে সে অন্য একজনের ভুয়া সাট্রিফিকেট সংগ্রহ করে সেই সার্টিফিকেটের এর নামের সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে নতুন আইডি খুলেছে রাকিব আহাম্মেদ রিয়াদ নামে। আর মশিউর রহমান রনি কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের ঢাকা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক হওয়ার কারনে ছাত্রদলের বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের তদন্তের সময় এই ব্যাপারটা গোপন রেখেই টিমকে বিভ্রান্ত করে তার কাজ হাসিল করে নেয়। একই সাথে রেমন রাজিব নামে অপর একজনকে রনি ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের আহব্বায়ক কমিটিতে সদস্য পদ দিয়েছেন যে ব্যাক্তির এস.এস.সি পরিক্ষার সার্টিফিকেট নাই।সম্পর্কে সে মশিউর রহমান রনির বেয়াই সেই কারনেই রনি তাকে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলে সদস্য করেছেন।

এছাড়াও ফতুল্লা থানা ছাত্রদলে রনি ক্ষমতাবলে নিজের আপন ভাগিনা ও প্র‍য়াত সৈনিক লীগ নেতা মোখলেসুর রহমানের ছেলে ইয়াসিন আরাফাতকে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের যুগ্ন আহব্বায়ক করেছেন।

এ বিষয়ে জানা যায় ইয়াসিন আরাফাত কখনোই ছাত্রদলের সাংগঠনিক কাজে সম্পৃক্ত ছিলো না।কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পরেই রনি নিজের ভাগিনাকে পদায়ন করার জন্য ইয়াসিন আরাফাতকে দিয়ে কিছু রাজনৈতিক নেতাদের শুভেচ্ছা ও কেক কাটার মত প্রোগ্রামে ফটোসেশান করিয়ে তার রাজনৈতিক প্রফাইল তৈরী করেছেন।। দীর্ঘ ১৭ বছর পর গঠিত ফতুল্লা থানা ছাত্রদলে এসব ছাড়াও অসংখ্য অসংগতি আছে বলে ছাত্রদলের সর্বস্তরের কর্মীদের অভিযোগ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের এক নেতা জানান আওয়ামী পরিবারের সন্তান হওয়ার কারনে রনি স্থানীয় আওয়ামী লীগ মহলকে খুশি করার জন্য কৌশলে ছাত্রদলের নিবেদিত ও ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মাইনাসে করে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের কমিটি গঠন করেছে। চাঞ্চল্যকর এমন ঘটনার বিষয়ে ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের সদস্য সচিব রিয়াদ আহম্মেদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলেও তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নাই ।

ছাত্রদলের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের দায়িত্ব থাকা নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদল সভাপতি মশিউর রহমান রনির মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি  বলেন, কাজী রাজনের নামের প্রিন্টিংয়ের কারণে তারাবো পৌর ছাত্রদলের একটা মিসটেক হয়েছে । আমরা তা সংশোধন করে কাজী রাজনকে ছাত্রদলের পদ তেকে অব্যাহতি দিয়েছি । ঠিক এমনটি যদি কেউ প্রমাণ দিতে পারে তবে তার বিরুদ্ধে অনুরূপ ব্যবস্থা নেয়া হবে । যারা পদ পান নাই তারাই হয়তো এমন মিথ্যে তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে যাচ্ছে । আর রিয়াদ আহমেদসহ সকলের সার্টিফিকেট বারবার যাচােই বাছাই করেই পদায়ন করা হয়েছে । আর আমার নিজ থানা এলাকার কমিটি নিয়ে বিতর্ক হবে তা কি কেউ চাইবে ? আর আমাদের এই কমিটি নিয়ে বিতর্ক করতেছে পদবঞ্চিত কেউ কেউ ।

আওয়ামীলীগ পালানোর সময় পাবে না : মিলন মেহেদী

নিউজ প্রতিদিন : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মৎসজীবী দল ফতুল্লা থানা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেল ২০২০ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার ( ১ নভেম্বর ) বাদ আসর মধ্যনগর জমির উদ্দিন প্রিকেডেট এণ্ড কিন্ডারগার্ডেন সংগ্লন মাঠে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ফতুল্লা থানা মৎসজীবী দলের সদস্য সচিব রাসেল প্রধানের সভাপতিত্বে ও নারায়ণগঞ্জ জেলা মৎসজীবী দলের যুগ্ন আহ্বায়ক এইচ এম হোসেনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটি মৎসজীবী দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিলন মেহেদী, প্রধান বক্তা এড. এইচ এম আনোয়ার প্রধান, বিশেষ অতিথ নারায়ণগঞ্জ জেলা মৎসজীবী দলের সদস্য সচিব আমিনুল ইসলাম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিলন মেহেদী বলেন শেখ হাসিনাও মনে হয় গভীর রাতে আতকে উঠেন যে, আমি কি করছি দেশে খুন রাহাজানি, ধর্ষন বেড়েই চলছে, তিনি হিটলারের উদাহরণ দিয়ে বলেন হিটলার কিন্তু সারা পৃথিবীতে যুদ্ধ বাধিয়ে মানুষ মেরেছিল তারপর হয়তো নিজের ভুল বুঝতে পেরে শেষ এপর্যন্ত আত্নহত্যা করেছিলো, আমাদের বেচে থাকতে হবে, দলের নেতা কর্মীদের বলেন আপনারা দলের জন্য দেশের জন্য কাজ করেন, আওয়ামীলীগ পালানোর সময় পাবে না।

তিনি আরও বলেন এই সরকারের সময় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে, সরকারকে উদ্দ্শ্য করে মিলন মেহেদী বলেন এখনো সময় আছে আপনারা জনগনের কাতারে আসেন বি এন পি কে মুল্যায়ন করুণ এবং নেতা কর্মীরদের বিরোদ্ধে মিথ্যা মামলা হামলা বন্ধ করেন।

এসময়ে উপস্থিত ছিলেন বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপির সহ সভাপতি নুর হোসেন, সহ সভাপতি বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপি ইব্রাহিম আজাদ, বক্তাবলী ইউনিয়ন মৎসজীবী দলের আহ্বায়ক ছলিমুল্লা হৃদয়, কুতুবপুর ইউনিয়ন মৎসজীবী দলের আহ্বায়ক ওমর ফারুক নাইম খান, বক্তাবলী ইউনিয়ন ২ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক দিলখুস আলী, মহানগর মৎসজীবী দলের যুগ্ন আহ্বায়ক হালিম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা মৎসজীবী দলের যুগ্ন আহ্বায়ক দিলিপ, রিপন সিকদার, নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সহ সভাপতি তারেক আহম্মেদ, যুবদল নেতা আনিস, যুবদল নেতা নজরুল ইসলাম প্রধন, যুবদল নেতা বাদশা প্রমুখ।

সবশেষে নব নির্বাচিত ফতুল্লা থানা মৎসজীবী দলের ১৭ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা মৎসজীবী দলের আহ্বায়ক এড. এইচ এম আনোয়ার প্রধান।

রাসূল (ছাঃ) এর সুন্নাত নীতি বিশ্বাস ছাড়া মু’মিন হওয়া সম্ভব নয়-পীর সাহেব জৌনপুরী

আবুল কালাম আজাদ :  পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নাবী (ছাঃ) উপলক্ষে আব্বাসী মঞ্জিল জৌনপুরী দরবার শরীফের (নারায়নগঞ্জ) উদ্যোগে শুক্রবার বার্ষিক ইসলামী মহা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে  সভাপতিত্ব ও মুনাজাত পরিচালনা করেন তাহরিকে খাতমে নুবুয়্যাত বাংলাদেশের আমীর আল্লামা ড. মুফতি সাইয়্যেদ মুহাম্মদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী পীর সাহেব জৌনপুরী।

সভাপতির বক্তব্যে পীর সাহেব বলেন, রবিউল আউয়াল মাসের আগমনে মু’মিন মুসলমানরা হৃদয়ে আনন্দ নিয়ে শরীয়াতের আলোকে ঈদে মীলাদুন্নাবী (ছাঃ) পালন করে যা অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। যারা ঈদে মীলাদুন্নাবী (ছাঃ) অস্বীকার করে নিঃসন্দেহে তারা পথভ্রষ্ট।

রাসূল (ছাঃ) এর আযমত, মুহাব্বত ও সুন্নাতের অনুসরন ছাড়া প্রকৃত সুন্নী হওয়া যায় না। এবং বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় জীবনের সর্বক্ষেত্রে রাসূল (ছাঃ) এর সুন্নাত তথা রীতি নীতি অনুসরন অনুকরন করতে হবে। একটি মহল অহরহ আল্লাহ, রাসূল (ছাঃ), ইসলাম ও কুরআনের সাথে জঘন্য বেয়াদবীর মাধ্যমে বিশ্বের পরিবেশ পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করা ও মু’মিন মুসলমানদের ঈমান ধ্বংসের গভীর চক্রান্তে লিপ্ত আছে।

পীর সাহেব আরো বলেন, বাংলাদেশে করোনা পরিস্থিতিতেও ঈদে মীলাদুন্নাবী সাঃ মাহফিলে মু’মিন মুসলমানদের জনসমুদ্র মাহফিলকে সাফল্যমন্ডিত করার পাশাপাশি তাদের ঈমানী শক্তির পরিচয় দিয়েছে। এবং ফ্রান্সের জঘন্য কর্মকান্ডের কারনে দেশটির সরকারকে করোনার চেয়ে ভয়ানক কোন মহামারী দিয়ে পাকড়াও করার জন্য সবাইকে আল্লাহর নিকট দোয়া করার
আহবান জানান।

ইসলামী মহা সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মাওলানা ইমদাদুল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, মাওলানা এহসানুল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, তিলাওয়াত করেন, মাওলানা ক্বারী ওবায়দুল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী, নাতে রাসূল (ছাঃ) পরিবেশন করেন সাইয়্যেদ মুহাম্মদ মুস্তফা আহমাদ আমিন আকিব আব্বাসী, আলোচনা পেশ করেন, মাওলানা শফিকুল ইসলাম পীর সাহেব, পীরজাদা মাওলনা নাইমুর রহমান, মাওলানা এনামুল হক আযাদী প্রমুখ। সম্মেলন শেষে মহান আল্লাহর
দরবারে বাংলাদেশকে করোনা সহ যাবতীয় বালা মুসীবত ও সকল প্রকারের ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত রাখার জন্য দোয়া কামনা করেন।

বক্তাবলী শহীদ দিবস উপলক্ষে আলোকিত বক্তাবলীর  প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

নিউজ প্রতিদিন : ২৯ শে নভেম্বর ” বক্তাবলী শহীদ দিবস” উপলক্ষে আলোকিত বক্তাবলীর  প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত।

বক্তাবলী পরগণার সামাজিক সংগঠন আলোকিত বক্তাবলী’র সভাপতি মো.নাজির হোসেনের  সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের সঞ্চালনায় ৩০ শে অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল ১০ টায় কানাই নগর স্মৃতি স্তম্ভে  প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, রাশেদুল ইসলাম সুমন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বাদশা মিয়া, আঃ রহিম, মো.মোক্তার হোসেন, আমজাদ হোসেন, মো. শাকিল, মো.হাফিজুল, মো. সাকিব, মো. মেরাজ, মো. মূসা, মো.ইমন, মো.সিফাত,মো. সিয়াম, মো. জুনায়েদ ও মো. নিহাদ প্রমূখ।

ফ্রান্স আরেকটি ক্রুসেড যুদ্ধ চায় : পীর সাহেব জৌনপুরী

নিউজ প্রতিদিন : ফ্রান্সের ঘৃনিত পত্রিকা শার্লি এবদো কর্তৃক প্রকাশিত আল্লাহর হাবীব নুরনাবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর ব্যঙ্গচিত্র পুলিশ প্রহরায় প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছে দেশটির সরকার যা চরম ধৃষ্টতা ছাড়া আর কিছুই নয়।

ফরাসি সরকারের এই ঘৃন্য আচরন পৃথিবীর সকল মু’মিনমুসলমানদের হৃদয়ে রক্ত ক্ষরন সৃষ্টি হয়েছে। ফ্রান্সে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ফ্রান্সের এ ধরনের ধৃষ্টতামূলক কর্মকান্ডের নিন্দা না করে তাদের সাথে বিনিয়োগ বৃদ্ধির আশা করছে যা কান্ডজ্ঞানহীন মূর্খতার পরিচায়ক। বাক্ স্বাধীনতার নামে রাসূল (সাঃ)কে নিয়ে কোন প্রকারের ব্যঙ্গ বিদ্রæপ বরদাশত করা হবে না।

২৫ (অক্টোবর) রবিবার বাদ যোহর আব্বাসী মঞ্জিল জৌনপুরী দরবার শরীফ প্রাঙ্গনে ফ্রান্সে রাসূল সাঃ এর ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে মানববন্ধনে তাহরিকে খাতমে নুবুয়্যাত বাংলাদেশে আমীর আল্লামা মুফতী ড. সাইয়্যেদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী পীর সাহেব জৌনপুরী এ কথা বলেন।

পীর সাহেব বলেন, মু’মিন মুসলমানদের হৃদয়ের স্পন্দন রাসূল সাঃ এর শানে বেয়াদবীমূলক আচরন যদি বন্ধ না করা হয় সারা বিশ্বে প্রতিবাদের দাবানল ছড়িয়ে পরবে। আমরা লক্ষ্য করেছি ফরাসী এই ঘৃনিত পত্রিকা এর আগেও কয়েকবার রাসূল সাঃ শানে জঘন্য বেয়দবী করেছে। ফ্রান্স সহ ইউরোপে ইসলাম গ্রহনকারী মুসলিমদের সংখ্যার বৃদ্ধিকে সহ্য করতে না পেরে ফ্রান্স এ ধরনের ঘৃন্য কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে। ফ্রান্স সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে বিশ্ব মুসলিমকে ক্রুসেডযুদ্ধ বাধানোর গভীর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। পীর সাহেব আরো বলেন, নিজেদেরকে সভ্য, শিক্ষত ও ধর্মনিরপেক্ষ হিসেবে বিশ্বের নিকট উপস্থাপনকারী দেশটির কান্ডজ্ঞানহীন আচরন শান্তিকামীবিশ্ববাসীকে হতবাক করেছে।

তাই সরকারের নিকট আমাদের দাবীঅনতিবিলম্বে সংসদে নিন্দা প্রস্তাব আনতে হবে। এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে ফ্রান্স সরকারকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার আবেদন করতে হবে। যদি ক্ষমা না চায় তাহলে ফ্রান্স দূতাবাস বন্ধ করে দিন। ফ্রান্সের সকল পন্য আমদানী বন্ধ করে দিন।

পীর সাহেব দলমত নির্বেশেষে সকল মু’মিন মুসলমানদেরকে ঈমানী দায়িত্ব হিসেবে ফ্রান্সের সকল পন্য বর্জন করা এবং ফ্রান্স সরকারের বিরুদ্ধে কুনুতে নাজেলা পড়ার আহবান জানান ।