১৮ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৩রা অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 7

পনের বছর পর নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হচ্ছে

আবদুর রহিম : নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলাবাসীর দীর্ঘ অপেক্ষার দিন শেষ হতে চলেছে। পনের বছর পর নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হতে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ী প্রথম ধাপে নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৮মে। এই নির্বাচনের মধ্যদিয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলাবাসী নতুন অভিভাবক নির্বাচিত করবেন। এবারের নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিবে না তা-প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেছে।

তবে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি থেকে প্রার্থী দেওয়ার কথা রয়েছে।  তবে আওয়ামী লীগ থেকে সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে একাধিক প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, মহানগর যুবলীগের সভাপতি সাজনু, পরিবহণ নেতা ইব্রাহীম চেঙ্গিস এবং সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে পারেন বলে সর্বোত্র গুঞ্জন চলছে।

এরমধ্যে শাহ নিজাম, নাজিম উদ্দিন এবং ইব্রাহীম চেঙ্গিস প্রার্থী হবেন বলে নিজেদের ব্যাপারে নানা ভাবে জানান দিয়েছেন। তাঁদের কর্মী সমর্থকেরাও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করেছেন। তবে মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম এবং মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন সাজনুর প্রার্থীতা নিয়ে সর্বোত্র আলোচনা শুরু হয়েছে। তাঁদের পক্ষে বিপক্ষে চলছে তুমুল আলোচনা।

তবে দীর্ঘদিন পর নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের মধ্যেও আগ্রহের কমতি নেই। ১৫ বছর ধরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাসের কাছ থেকে সেবা বঞ্চিত ভোটাররা জনবান্ধন এবং গ্রহনযোগ্য প্রার্থীকে বেছে নিতে চাচ্ছেন। জনপ্রিয় এবং যোগ্য প্রার্থী হিসেবে শাহ নিজাম এবং শাহাদাত হোসেন সাজনু অন্যতম।

অপরদিকে, পরিবহন নেতা ইব্রাহীম চেঙ্গিস এবারের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ইতোমধ্যে তিনি তার আগ্রহের কথা গণমাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছেন।  বসে নেই সদর উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইসচেয়ারম্যান নাজিম উদ্দিন। তিনি একাধিক অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান প্রার্থী বিষয়টি প্রকাশ করে ভোটারদের কাছে দোয়া চেয়েছেন। দীর্ঘ ১৫ বছর নাজিম উদ্দিন সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে কুতুবপুরের বাইরের মানুষ তাঁকে কাছে পায়নি এমন অভিযোগ সদর উপজেলাবাসীর।

মূলত তিনি কুতুবপুরে কয়েকটি ওয়ার্ড ছাড়া সদর উপজেলাবাসীরমকাছ থেকে বিচ্ছিন্ন থেকেছেন। ফলে তাঁকে ব্যর্থ হিসেবে আখ্যায়ি করে তার প্রত্যাশা নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন সদর উপজেলার ভোটাররা। ভোটারদের মতে, নাজিম উদ্দিন ভাইস চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে পুরো সদর উপজেলাবাসীর কাছ বিচ্ছিন্ন ছিলেন, এখন কী করে চেয়ারম্যান হতে চাচ্ছেন?

অপরদিকে, ইব্রাহিম চেঙ্গিস প্রার্থী হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ভোটারদের মতে, তিনিও জনবিচ্ছিন্ন নেতা হিসেবে পরিচিত।

সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের নিয়েও চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।  এবারের নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল আলী এবং ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের ১নং সদস্য আবু মোঃ শরীফুল হকের নাম আলোচনায় উঠে এসেছে। ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামী লীগের এ দুই নেতা সদর উপজেলাবাসীর কাছে বেশ পরিচিত। তবে চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দল যাকে মনোনীত করবেন আওয়ামীলীগের কর্মী সমর্থক এব সদর উপজেলার ভোটাররা তাঁদের ভোট প্রয়োগের মধ্যদিয়ে নির্বাচিত করবেন।

বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচনন কমিশন সদর ও বন্দরসহ সারা দেশের মোট ১৫২ উপজেলা নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করেছেন। প্রথম ধাপে উপজেলা পরিষদের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৪ মে।

প্রসঙ্গত, সর্বশেষ ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে সময় বিএনপি নেতা আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এরপর ২০১১ সালে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন গঠিত হলে সদর উপজেলার কিছু অংশ সিটি কর্পোরেশনে চলে যায়। উপজেলা পরিষদ আইন ১৯৯৮ (২০০৯ সনের ৩০ জুন সংশোধিত) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সরকার সদর উপজেলা পুর্নগঠন করে। ২০১৪ সালের ৪ মার্চ এ সংক্রান্ত একটি গেজেট প্রকাশ করা হয়।

ফতুল্লায় মোল্লা রাসেলকে অস্ত্রসহ পুলিশে সোপর্দ-মাদক ব্যবসায়ীর পরিবারের জিম্মায় মুক্ত

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : ফতুল্লা স্টেশন এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী এবং ছিনতাইকারী মোল্লা রাসেলকে গণপিটুনি দিয়ে ধারালো অস্ত্রসহ পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে এলাকাবাসী। বুধবার রাত পৌনে ৯টায় ফতুল্লা স্টেশন ব্যাংককলোনী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ফতুল্লা মডেল থানা সূত্র জানায়, এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ না দেওয়ায় পুলিশ মোল্লা রাসেলকে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়েছে।

স্থায়ীরা জানায়, মোল্লা রাসেল দীর্ঘদিন ধরে পুলিশের সোর্স পরিচয় দিয়ে এলাকায় মাদক ব্যবসা করে আসছিল। পাশাপাশি সন্ধ্যার পর স্টেশন-আলীগঞ্জ সড়কে ছিনতাই করে আসছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, মোল্লা রাসেল-হানিফ বিশাল বাহিনী তৈরী করে দীর্ঘদিন ধরে ফতুল্লা রেল স্টেশন, ব্যাংককলোনী, পিলকুনি এলাকায় মাদক ব্যবসা করে আসছে।

রাসেলের বাহিনীর ভয়ে কেউ কথা বলে না, দীর্ঘদিন ধরে নিরবে সহ্য করে আসছিল। প্রতিদিনের ন্যায় আজও সন্ধ্যার পর বাহিনী নিয়ে বের হলে এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে। এসময় রাসেল বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরা পালিয়ে যায়। পুলিশ মাদক ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, মোল্লা রাসেল দীর্ঘদিন ধরে বিশাল বাহিনী গড়ে তুলে ফতুল্লা স্টেশন, ব্যাংক কলোনী, আলীগঞ্জ রেললাইন এলাকায় মাদক ব্যবসা করে আসছে। পাশাপাশি সন্ধ্যার পর ফতুল্লা স্টেশন-আলীগঞ্জ রেললাইনে পথচারীদের অস্ত্রের মুখে টাকা,মোবাইল, স্বার্নালঙ্কার রেখে দিতো।

তথ্যমতে, ফতুল্লা রেলস্টেশন, ব্যাংককলোনী,জোরাপুল ডাকাত শাহীন, ডাকাত দ্বীন ইসলাম এবং মহসি-শাকিল পৃথক পৃথক সিন্ডিকেট করে বহুদিন ধরে মাদক ব্যবসা করে আসছে। এসব সিন্ডিকেটের বাইরে মোল্লা রাসেল এবং হানিফের নেতৃত্বে একটি শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে ওঠে।

সম্প্রতি, মোল্লা রাসেল নিজেকে পুলিশের সোর্স পরিচয়ে এলাকায় নিরিহ মানুষদের ভয়ভীতি দেখানো এবং হয়রানির কারণে মোল্লা রাসেলের উপর স্থানীয়রা  ক্ষুব্ধ ছিলেন। তার-ই বহিঃপ্রকাশ এই গণধোলাইয়ের ঘটনা ঘটেছে।

শহীদুল্লাহ ফকিরের স্মরণে বক্তাবলী ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলীর সামাজিক সংগঠন বক্তাবলী ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান ফকিরের পিতা লক্ষীনগর পূর্বপাড়া পঞ্চায়েত প্রধান বিশিষ্ট সমাজসেবক শহিদুল্লাহ ফকির স্মরনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৬ মার্চ) বাদ আসর লক্ষীনগর ফকির বাড়ী জামে মসজিদে বক্তাবলী ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন এর সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ আল আমিন ইকবাল এর সভাপতিত্বে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সহ সভাপতি এম এ মতিন এর সঞ্চালনায় মোনাজাত পরিচালনা করেন বক্তাবলী পরগনা ফরায়েজী আন্দোলনের মহাসচিব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা মুফতি মুহাঃ মোখতার হোসাইন।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বাবুল,বক্তাবলী ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার সহ সম্পাদক জামালউদ্দিন বারী,সহ সভাপতি মোঃ লোকমান হোসেন,সহ সভাপতি আলমগীর কবির, বক্তাবলী ইউপির সাবেক মেম্বার জয়নাল আবেদীন ফকির,সংগঠনের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ও ড, মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের অধ্যাপক সাইদুর রহমান বাচ্চু,সৈয়দ হোসেন,ফকির বাড়ী জামে মসজিদের  সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ফকির, বক্তাবলী ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের আপ্যায়ন ও আন্ত সমন্বয়ক কবি এম আর সেলিম, ইউপি মেম্বার রাসেল চৌধুরী, হযরত মাওলানা জোনায়েদ হোসেন,আতাউর রহমান ফকির,নুর আলম জুয়েল নজরুল ইসলাম মাষ্টার, দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।

বক্তারা মরহুম শহিদুল্লাহ ফকিরের কর্মময় জীবন ও সামাজিক কর্মকান্ড নিয়ে ভূয়সী প্রশংসা করেন।
ইফতার ও দোয়া মাহফিলে সমাজসেবক শহিদুল্লাহ ফকির সহ মৃত সকলের রহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

নারায়ণগঞ্জের সৈয়দপুরে শিশু ধর্ষক শিপনকে সিলেট থেকে গ্রেফতার করেছে পিবিআই

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট :নারায়নগঞ্জ সদর মডেল থানাধীন পশ্চিম সৈয়দপুর (মুজিবনগর) আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দা দুমেয়ে শিশু ধর্ষনকারী আসামী শিপন আহমেদ(৩৪) কে গ্রেফতার এবং মামলার মূল রহস্য উন্মোচন করেছে পিবিআই নারায়ণগঞ্জ।

পিবিআইয়ের সংবাদ সম্মেলনের চিত্র হুবহু তুলে ধরা হলোঃ গত ০৯/০২/২০২৪ খ্রিঃ তারিখে বিকাল অনুমান ০৪:৩০ ঘটিকার সময় দুই মেয়ে শিশু কে টিভিতে কার্টুন দেখানোর প্রলোভন দেখিয়ে নারায়ণগঞ্জ জেলার সদর মডেল থানাধীন পশ্চিম সৈয়দপুর (মুজিবনগর) আশ্রয়ন প্রকল্পের বাসিন্দা আসামী শিপন আহম্মেদ তার ঘরে ডেকে নিয়ে নাবালিকা মেয়ে ভিকটিমন্বয়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।

বাদীর স্ত্রী শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় গত জানুয়ারী মাসের মাঝামাঝি সময়ে বাদীর শশুর বাড়ী চাদঁপুরে চলে যায়। বাদী গত ০৭/০২/২০২৪ খ্রিঃ তারিখে নাবালিকা মেয়ে (ভিকটিম) কে একই এলাকায় বসবাসরত তার ফুফুর কাছে রেখে টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমায় চলে যান এবং গত ১১/০২/২০২৪ খ্রিঃ তারিখে বিশ্ব ইজতেমার মোনাজাত শেষে বাড়ীতে আসেন। বাড়ীতে এসে বাদী তাহার নাবালিকা মেয়ে ভিকটিম সহ তাহার আশপাশের লোকজনের মাধ্যমে জানতে পারেন যে আসামী ০১।

শিপন আহম্মেদ (৩৪), পিতা- হারিছ মিয়া, স্থায়ী সাং- গোটাটিকর উছবাড়ী, পোঃ কদমতলী, থানা- সিলেট সদর, জেলা- সিলেট। বর্তমান সাং- পশ্চিম সৈয়দপুর (মুজিবনগর), থানা- নারায়ণগঞ্জ সদর, জেলা- নারায়ণগঞ্জ একই দিন ও সময়ে তার শিশু কন্যাসহ তার পাশের ঘরের অন্য আরেকটি নাবালিকা মেয়ে শিশু কে একই কৌশলে ধর্ষন করেছে। উক্ত ঘটনা আশপাশের লোকজনের মধ্যে জানাজানি হলে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ পরস্পর যোগসাযোসে ধর্ষন ঘটনার বিচার শালিস এর নামে আসামী শিপন কে তার বাড়ী হতে পালিয়ে যেতে সহায়তা করে।

লোমহর্ষক ঘটনাটি প্রিন্ট মিডিয়া, বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হলে পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলা ব্যাপক গুরুত্বের সাথে ঘটনাটির ছায়া তদন্ত শুরু করে। ইতোমধ্যে গত ১০/০৩/২৮ তারিখে ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে নারায়নগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা রুজু করলে পিবিআই নারায়নগঞ্জ জেলা মামলাটি রুজুর দিনেই অর্থাৎ গত ১০/০৩/২৪ তারিখে মামলাটি স্বউদ্যোগে তদন্তভার গ্রহন করে।

অ্যাডিশনাল আইজিপি পিবিআই জনাব বনজ কুমার মজুমদার, বিপিএম (বার), পিপিএম মহোদয়ের এর সঠিক তত্বাবধান ও দিক নির্দেশনায়, পিবিআই নারায়ণগঞ্জ জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আল মামুন শিকদার মহোদয়ের সার্বিক সহযোগীতায় পিবিআই নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি চৌকশ টিম মামলা গ্রহনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে মামলার আসামী শিপন আহম্মেদ (৩৪) কে সিলেট হতে গ্রেফতার করেন। গত ১০/০৩/২৪ তারিখে মামলার ভিকটিমন্বয় কে বিজ্ঞ আদালতে উপস্থাপন করা হলে ভিকটিদ্বয় বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাফিয়া শারমিন এর আদালতে আসামীর বিরুদ্ধে ধর্ষনের স্বপক্ষে জবানবন্দি প্রদান করেছে।

মামলাটি প্রাথমিক তদন্তকালে, ভিকটিমন্বয়ের বিজ্ঞ আদালতে প্রদত্ত জবানবন্দি পর্যালোচনায় এবং গ্রেফতারকৃত আসামী শিপন আহম্মেদ (৩৪) কে জিজ্ঞাসাবাদ করে তার বিরুদ্ধে মামলার এজাহারে বর্নিত ধর্ষনের ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। ভিকটিমহুয় এবং তার প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে আরো জানা যায় উক্ত ধর্ষনের ঘটনা কাউকে জানালে আসামী শিপন ভিকটিমন্বয়কে হত্যা করে লাশ গুম করে ফেলার হুমকি প্রদান করে। ঘটনার সময় আসামী শিপনের স্ত্রী ইতি আক্তার তার সন্তানসহ তার বাবার বাড়ী পুরাতন সৈয়দপুর এলাকায় ছিল। উক্ত সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে আসামী শিপন আহমেদ নাবালিকা ভিকটিমন্বয় কে ধর্ষণ করে। মামলার ঘটনায় জড়িত অজ্ঞাতনামা আসামী যারা পারস্পরিক যোগসাজোসে বিচার শালিসের নামে আসামী শিপন আহমেদ কে পালিয়ে যেতে সহায়তাসহ বাদী পক্ষ কে বিচার পেতে বাধাঁর সৃষ্টি করেছে সেই বিষয়ে জোর তদন্ত অব্যাহত আছে।

নারায়ণগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট :নারায়ণগঞ্জে ভুল চিকিৎসায় মোস্তাকিম (৮) নামে এক মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।

১০ মার্চ (রবিবার) সকালে খানপুর আল-হেরা জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে । নিহত মোস্তাকিম সদর উপজেলার বক্তাবলীর মধ্যনগর এলাকার রমজান আলীর ছেলে। এই ঘটনার হাসপাতাল থেকে চিকিৎসক, নার্স পালিয়ে গেছে।

নিহতের বাবা রমজান আলী বলেন, ‘বাচ্চার টনসিলের অপারেশন করেছে চিকিৎসক আব্দুল্লাহ আল মামুন। রাতে অপারেশন হলেও সকালে আমরা হাসপাতালে এসে ওটি রুমে দেখি ছেলেকে রাখা। তখনো তার জ্ঞান ফেরেনি। তবে সে কোনো সাড়াশব্দ করছিল না। এসময় হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক, নার্সকে আমরা খুঁজে পাইনি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসকের অবহেলায় আমার ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’

নারায়ণগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে রোগীর স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেছি। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রাত পোহালে ফতুল্লা ইউপির ভোটঃ ফাইজুলের জয় সুনিশ্চিত

আবদুর রহিম: ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের উপনির্বাচনে সব প্রার্থীকে ছাপিয়ে আলোচনার শীর্ষে রয়েছে ফতুল্লা থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ফাইজুল ইসলাম। দীর্ঘ রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে সক্রিয় রয়েছেন তিনি। আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ফাইজুল বরাবরই দলের হয়ে রাজপথ কাঁপিছেন। জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের সেবা করার আকাঙ্খা দীর্ঘদিনের। এবার তাঁর সে আকাঙ্খা পূরণ হতে চলছে।

ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপনের মৃত্যুতে ফায়জুলের ইচ্ছের প্রতিফলন হতে চলেছে। প্রয়াত চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপনের স্থলাভিষিক্ত হতে চলেছেন ফাইজুল ইসলাম। তাঁর উপর দল আস্থা রেখে চেয়ারম্যান পদে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছেন।

দলের সবুজ সংকেত পেয়ে ফাইজুল ইসলাম ভোট যুদ্ধে নেমে পরেন। শুরুর দিকে নিরবে নিভৃতে কাজ করলেও তাঁর পাশে এসে দাঁড়িয়েছে তার বাল্যবন্ধুরা। বিশেষ করে শৈশব, কৈশর যাদের সঙ্গে কেটেছে সেই ৮৮ ব্যাচের বন্ধুরা। মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার পর দলের সবস্তরের নেতাকর্মীরা ফাইজুল ইসলামের পক্ষে কাজ শুরু করেছে। রাত পোহালেই ভোট। এই ভোট যুদ্ধে ফাইজুলের জয় সুনিশ্চিত বলে মনে করছেন ফতুল্লাবাসী।

ফতুল্লায় নাগিনা জোহার মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : ভাষা সংগ্রামী নাগিনা জোহার ৮ম মৃত্যু বার্ষিকীতে ফতুল্লায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের ১নং সদস্য আবু মোঃ শরীফুল হকের উদ্যোগে ফতুল্লা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে এই দোয়ার আয়োজন করা হয়। এসময় আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, ১৯৩৫ সালে অবিভক্ত বাংলার বর্ধমান জেলার কাশেমনগরের জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন নাগিনা জোহা। তিনি ছিলেন ভাষাসৈনিক এবং স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত একজন রত্নগর্ভা মা। তার তিন ছেলে প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসিম ওসমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিম ওসমান ও ছোট ছেলে একেএম শামীম ওসমান একাধিকবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য। ২০১৬ সালের ৭ মার্চ মৃত্যুবরণ করেন নাগিনা জোহা।

রাজনৈতিক নেতা,জনপ্রতিনিধিদের শেল্টারে কুতুবপুরে কিশোর অপরাধীরা অপ্রতিরোধ্য

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট :  কুতুবপুরে কিশোর অপরাধীদের দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে। বিভিন্ন নেতাদের সঙ্গে সখ্যতা রেখে, ছবি তুলে এলাকায় প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে নানা ধরনের অপরাধ সংগঠিত করছে। ইতোমধ্যে কিশোর অপরাধীদের হামলায় এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। তবুও এই বাহিনীর অপতৎপরতা থেমে নেই। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, কুতুবপুরে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় কিশোর অপরাধীরা অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠেছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে, কুতুবপুরের কিশোর অপরাধীদের দমন করবে কে? তবে এসব অপরাধীদের এখনই লাগান টানা দরকার এমন দাবি সচেতন মহলের।

স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, কুতুবপুরেট আলোচিত কিশোর গ্যাং লিডার লিমন, ইমরান, নাঈম, রায়হান, মুজাহিদের নেতৃত্বে প্রায় সহস্রাধিক কিশোর অপরাধী সক্রিয় রয়েছে। এদের সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা এবং প্রশাসনের একাধিক কর্তার সঙ্গে সখ্যতা রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে প্রশাসন এবং নেতাদের নাম ব্যবহার করে এসব উঠতি বয়সের সন্ত্রাসীরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, কুতুবপুরের অপরাধ জগৎ মূলতঃ কিশোর অপরাধীদের হাতেই পরিচালিত হচ্ছে। এলাকায় চাঁদাবাজি, জোর করে নির্মাণ সামগ্রীর ব্যবসা, নেট,ডিস ব্যবসা এবং উঠতি বয়সের সন্ত্রাসীদের সংগঠিত করে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড সংগঠিত হচ্ছে কিশোর অপরাধীদের হাতেই।

সূত্র জানায়, কুতুবপুরে বৌবাজার, শাহীবাজার, রসুলপুর, আমতলা, নূরবাগন, পাগলা রেললাইন এলাকায় নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে মূল হোতা লিমন,ইমরান,নাঈম, মিশাল। এদের নেতৃত্বে কয়েকশ কিশোর অপরাধী এলাকায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, ছিনতাই করে বেড়াচ্ছে।

সাংসদ শামীম ওসমানের পুত্র অয়ন ওসমানের নাম,ছবি ব্যবহার করে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে এলাকাবাসীকে জিম্মি করে রেখেছে। প্রায় সময়ই এই বাহিনীর হামলা নিরিহ মানুষ আহত হচ্ছে। সম্প্রতি মাদকসহ লিমন-ইমরান বাহিনীর সদস্য রকি,শুক্কুর,মিসাইল, টাইগার,নাঈম মাদকসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হাতে গ্রেফতার হয়েছে।

একই অভিযোগ আদর্শ নগর এলাকার রায়হান, শহীদ নগরের মুজাহিদ, মুন্সীবাগের টিপু,রোমান, মিজানের বিরুদ্ধেও। রায়হান নিজেকে অয়ন ওসমানের ঘনিষ্ঠজন পরিচয় দিয়ে মুজাহিদ, মিজানকে নিয়ে বিশাল বাহিনী গড়ে তুলে এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে বেড়াচ্ছে এমন অভিযোগ স্থানীয়দের।

এই বাহিনীর এলাকায় মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, জোর করে নির্মাণ সামগ্রীর ব্যবসা, নেট,ডিসের ব্যবসার নিয়ন্ত্রক এই বাহিনীর সদস্যরা। ইতোমধ্যে এই বাহিনীর অন্যতম হোতা শহীদ নগরের মুজাহিদ বিপুল পরিমাণ মাদকসহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ(ডিবি) হাতে গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘদিন জেল হাজতে ছিল। সম্প্রতি রায়হান বাহিনীর হামলায় কুতুবপুর ক্যানেলপাড় এলাকায় সালমান (১৭) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। সিগারেট খাওয়াট প্রতিবাদ করায় সালমানকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

লিমন-ইমরান বাহিনীতে জিম্মী ফতুল্লার কুতুবপুরবাসী

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : ফতুল্লার কুতুবপুরে কিশোর গ্যাং লিডার লিমন-ইমরান বাহিনী সদস্যদের কাছে কুতুবপুরের মানুষ জিম্মি হয়ে পরেছে। দুই ভাইয়ের নেতৃত্বে এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড,ছিনতাই এবং মাদক ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে এমন অভিযোগ স্থানীয়দের। ভুক্তভোগীরা জানায়, লিমন-ইমরান নিজের কখনো ছাত্রলীগ, কখনো যুবলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জড়িয়ে পরেছে।

ইতোমধ্যে কয়েকশ উঠতি বয়সের যুবকদের নিয়ে সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলে এলাকায় নানা ধরনের অপরাধ সংগঠিত করার অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। লিমন-ইমরান অয়ন ওসমানের ঘনিষ্ঠজন পরিচয় দিয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পরেছে এমন অভিযোগ এলাকাবাসীর। সম্প্রতি মাদকসহ লিমন-ইমরান বাহিনীর সদস্য রকি,শুক্কুর,মিসাইল, টাইগার,নাঈম মাদকসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের হাতে গ্রেফতার হয়েছে।

এই বাহিনীর সদস্যদের কাছে কুতুবপুরের শাহী বাজার, বৌবাজার,রসুলপুর, আমতলা,পাগলা রেললাইন, নুর বাগেরমকয়েক হাজার মানুষ জিম্মী হয়ে পরেছে। এই বাহিনীর হাত থেকে রক্ষা পেতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সাংসদ শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগী মহল।

স্থানীয়রা জানায়, চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ইমরানের বিরুদ্ধে আফজাল নামের এক যুবককে প্রকাশ্যে লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে স্থানীয়রা আফজালকে গুরুতর আহতবস্থায় উদ্ধার করে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করে।

এ ঘটনায় লিমন,ইমরান, ইমরান ওরফে কালু ইমরান, ইকবাল ও তানভীরের বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা দায়ের হলে জামিন নিয়ে নতুন করে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড শুরু করে। এই বাহিনী প্রায় সময়ই কুতুবপুর বৌবাজার, শাহী বাজার,রসুলপুর, আমতলা এলাকায় কিশোর অপরাধীদের নিয়ে স্বশস্ত্র মহড়া দিয়ে থাকে। এসব এলাকার অপরাধের জগৎ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতেই তাদের এমন মহড়া নিয়মিত রুটিনে পরিনত হয়েছে এমন অভিযোগ ভুক্তভোগী মহলের।

এলাকাবাসী জানায়, লিমন,ইমরান,নাঈম বিশাল বাহিনী নিয়ে মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করছে। তাদের নেতৃত্বে রয়েছে কয়েকশ কিশোর অপরাধী। এসব সন্ত্রাসীদের কাছে সবাই জিম্মি হয়ে পরেছে। উঠতি সন্ত্রাসীদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। এমনকি থানায় অভিযোগ হলেও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ফলে অনেকে নির্যাতনের শিকার হয়েও মুখ বুঝে সহ্য করে আসছে। এলাকার অপর একটি সূত্র জানায়, শুধু অয়ন ওসমানের নাম ব্যবহার করে এলাকায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এই বাহিনী।

উল্লেখ্য, লিমন,ইমরান তাদের বাহিনী নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বটতলা বৌবাজার এলাকায় আবুল হোসেনের মালিকানাধীন দোকান দখলে করেছিলেন। পরবর্তীতে চাপে পরে দখলকৃত দোকান ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়।