২৩শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 203

আড়াইহাজারে বিএনপির ঘুরে দাঁড়াতে গ্রুপিংয়ের রাজনীতি বর্জন করতে হবে- ওলামাদল

আড়াইহাজার প্রতিনিধি:
নানা প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেদিয়ে আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপি দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে পরাজয়ের পরে দলটির র্শীষ নেতারা অনেকটা গা ডাকা দেন। ধীরে ধীরে দলটির তৃণমুল নেতাকর্মীরা নেতৃত্ব শূন্য হয়ে পড়েন। দলের হাল ধরতে এপর্যন্ত একাধিক নতুন মুখ নানাভাবে নেতৃত্ব দেয়ার চেষ্টা করেও সফল হতে পারেনি। মামলায় জর্জরিত হয়ে এরই মধ্যে অনেকে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। এখানে বিএনপির ঘুরে দাঁড়াতে হলে গ্রæপিংয়ের রাজনীতি বর্জন করতে হবে। বুধবার আড়াইহাজার উপজেলা সদরে আয়োজিত ওলামাদলের একবর্ধিত সভায় থানা ওলামাদলের সাধারণ সম্পাদক মাও. মো: শাহজালাল এসব কথা বলেন। এর আগে আনোয়ার হোসেন অনু’কে ওলামাদলের পক্ষ থেকে সংধ্বর্না দেয়া হয়। এসময় তার হাতে ধানের শীষ তুলে দেয়া হয়।

এসময় শাহ্জালাল বলেন, অনু শুধু একজন পরীক্ষিত রাজনীতিক বিদই নন; আড়াইহাজার থানা বিএনপির রাজনীতিতে তিনি একজন অনুপ্রেরণার নাম। দলের র্দুদিনে অনু নেতাকর্মীদের বিভিন্নভাবে ছাঁয়া দিয়ে আসছেন। এসময় ওলামাদলের সভাপতি থানা বিএনপিরযোগ্য সভাপতি প্রার্থী হিসাবে অনু’কে পুর্নসমর্থন করেন। তিনি বলেন, অনু’র নেতৃত্বে কোনো বিকল্প নেই। বিএনপির নির্যাতিত নেতাকর্মীদের সাহায্য করতে গিয়ে তিনি হামলা, মামলার শিকার হয়েও এক মিনিটের জন্যও এলাকা ত্যাগ করেনি।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কারানির্যাতিত থানা বিএনপির নেতা ও সাবেক বিআরডি’র চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন (অনু) বলেন, দলের স্বার্স্থে রাজনীতি করি। আমার রাজনীতি দল ও জনগণকে কিছু দেয়ার জন্য। আমি ব্যাক্তির কর্মী চাই না। দলের কর্মী চাই; কর্মী বান্ধব নেতা চাই এবং জনগণ বান্ধব কর্মী চাই।  আওয়ামী লীগের দুনীতি, র্দুশাসন, হামলা, মামলা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। তিনি অভিযোগ করেন, অনেকে আওয়ামী লীগের সাথে গোপন আতাঁত করছেন। আসুন আওয়ামী লীগের সাথে আতাঁত বর্জন করি। তিনি জেলা কমিটির কাছে দাবী জানিয়ে বলেছেন, মাঠ পর্যায়ে জড়িপ করে আড়াইহাজারের কমিটি দিতে হবে। কমিটিতে নেতা নির্বাচন করতে গিয়ে যদি ভুল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়; তাহলে বিএনপি সামনে কঠিন সংকটে পড়বে।

কারানির্যাতিত আড়াইহাজার পৌরসভা ওলামাদলের সভাপতি ডাক্তার খোরশেদ আলম বলেন, হামলা, মামলার ভয়ে যারা ইতিমধ্যে এলাকা থেকে পালিয়ে গেছেন। তাদের হাতে থানা বিএনপির দায়িত্ব দিলে দলের বারোটা বাজবে। কারণ ছায়া না পেয়ে নির্যাতনের শিকার হাজার হাজার নেতাকর্মী আজ পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাদের পাশে আমাদের থাকা উচিত। তারা দলের জন্য কাজ করতে গিয়ে হামলা ও মামলার শিকার হচ্ছেন।

কারানির্যাতিত হাইজাদী ইউনিয়নের সভাপতি মাছুম বিল্লাহ বলেন, উপজেলা বিএনপির নেতা ও সাবেক বিআরডি’র চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন অনু দীর্ঘদিন ধরে নেতাকর্মীদের বিপদে-আপদে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করে আসছেন। ওলামাদলের এইনেতার দাবী অনু’র নেতৃত্বে বিএনপির গোছানোর দায়িত্ব দেয়া হলে সেটা সকলের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। তাকে কমিটির মুল দায়িত্ব দেয়া হলে তিনি সকল স্তরের নেতকার্মীদের সাথে নিয়ে কাজ করতে পারবেন। অন্যকাউকে দায়িত্ব দিয়ে বিএনপিকে ফের গ্রæপিংয়ের মধ্যে না ফেলার অনুরোধ করেছেন তিনি।

মাদক ব্যবসায়ীরা জারজ সন্তান-খালেক

স্টাফ রিপোর্টার
মাদক ব্যবসায়ী, তাদের যারা শেল্টারদাতা এবং তাদের কাছ থেকে যারা সুবিধা নেয় তারা সবাই জারজ সন্তান বলে মনে করছে কুতুবপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক আব্দুল খালেক। গত রোববার আদার্শনগর আহসান উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলে কুতুবপুরে মাদক ছড়িয়ে পরেছে। এসক শ্রেণীর রাজনীতিক মাদকের শেল্টার দিচ্ছে। মাদক ব্যবসা বন্ধে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি।
খালেক বলেন, জঙ্গিবাদের মাধ্যমে দেশকে পিছিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে। যখন দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তা একটি চক্র জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটিয়ে দেশকে জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিনত করে দেশকে পিছিয়ে দিতে চাচ্ছে। জঙ্গিবাদ থেকে সন্তানদের রক্ষা করতে অভিভাবকদের প্রতি আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ থেকে নিজ নিজ সন্তানদের আরো বেশী সর্তক করতে হবে। পাশাপাশি জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ এম ইসহাক, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ইউনুস দেওয়ান, স্কুল কমিটি সদস্য আ: কাইয়ুম সরকার শাহিন, আদার্শ নগর ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল হাই, ইউনিয়ন কৃষকলীগের সভাপতি রশিদ মোল্লা, ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক নিশাদ আহমেদ,যুবলীগ নেতা আব্দুল মালেক, রুবেল প্রমুখ।

আড়াইহাজারে আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পার্টি

স্টাফ রিপোর্টার
আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আড়াইহাজারে বিএনপি নয়; জাতীয় পার্টি ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রদান প্রতিযোগি হবে। আড়াইহাজারে বিএনপি আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। বিএনপির উপজেলা পর্যায়ের ইতিপূর্বে নেতৃত্বে থাকা শীর্ষনেতাদের প্রতি তৃণমুলের কর্মীদের আস্থার সংকট রয়েছে। ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার ইস্টিটিউটে যুবসংহতির কাউন্সিলে আগামী ২ এপ্রিল যোগদানের স্থানীয় কার্যালয়ে প্রস্তুতিমূলক সভায় থানা জাতীয় পার্টির তৃণমুলের নেতারা সোমবার এ ঘোষণা দেন।

এসময় থানা জাতীয় পার্টির তাজুল ইসলাম বলেন, আড়াইহাজারে জাতীয় পার্টির ঘাঁটি। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ওপর থেকে এদেশের জনগণের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে। বিচারহীনতা কারণে মানুষ আইন হাতে তুলে নিচ্ছে। অহরহ হচ্ছে নারী নির্যাতন ও ধষর্ণের ঘটনা। ঘোষ দুর্নীতি আজ সর্বক্ষেত্রে রন্ধে রন্ধে ঢুকে গেছে। প্রতিদিনই হচ্ছে খুন খারাপির মতো ঘটনা। শিশু নির্যাতন আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। ব্যবসায়ীদের পথে বসার উপক্রম হয়েছে। এরশাদ সরকারের আমলে দেশের ব্যবস্থা বাণিজ্য ভালো ছিল। দেশে আবারও শান্তি ফিরে আনতে এরশাদ সরকারের কোনো বিকল্প নেই। তিনি ঘেষাণা দেন আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আড়াইহাজারে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির নয়; জাতীয় পার্টি হবে প্রদান প্রতিযোগি।

থানা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সংগ্রামী নেতা আলম সিকদার বলেন, বিগত গোপালদী পৌরসভা নির্বাচনে সরকারদলীয় এমপি সঙ্গে লড়াই করে হালিম সিকদারকে মেয়র নির্বাচিত করেছি। আমি হামলা, মামলা , বুলেট ও বোমাকে ভয় করি না। আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও জাতীয় পার্টি থেকে আলমগীর সিকদার লোটন ভাইকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত করা হবে। কোনো ভয়ভীতি জাতীয় পার্টিকে দমাতে পারবে না। এসময় আলম সিকদার বলেন, এরই মধ্যে পার্টির চেয়ারম্যান হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ আমাকে নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, লোটনকে নিয়ে এগিয়ে যাও।

অ্যাডভোকেট হান্নান বলেন, আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনে আলমগীর সিরকার লোটন নির্বাচনে অংশ নিবেন। এরই মধ্যে আমরা মাঠে নেমে পড়েছি আড়াইহাজারের জনগণ আমাদের পাশে রয়েছে। তারা পরিবর্তন দেখতে চায়। হান্নানের দাবী আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টি বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করবে। দেশে একটি ক্লান্তিকাল অতিক্রম করছে বলে অভিযোগ করেন এই নেতা।

এসময় থানা যুবসংহতির সাধারণ সম্পাদক ওলিউল্ল্যাহ মিয়া বলেন, লোটন ভাই একটি ঐতিহ্যবাহি পরিবারের সন্তান। তাকে ঘিরে আড়াইহাজারের মানুষ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখছেন। তিনি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের অত্যন্ত আস্থাভাজন নেতা। তিনি আড়াইহাজারে এমপি হতে হলে সন্ত্রাস ও দুর্নীতি মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে। এই নেতার দাবী আড়াইহাজারের মানুষ তাকে আগামী নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়যুক্ত করবে। কোনো প্রকার বাঁধাই জাতীয় পার্টিকে ধমাতে পারবে না। তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দলের স্বার্থে কাজ করার জোর আহবান জানান।

সোনারগাঁয়ে ২৫ মার্চ জাতীয় গণহত্যা দিবস পালিত

সোনারগাঁ প্রতিনিধি
সোনারগাঁয়ে গতকাল শনিবার (২৫ মার্চ) পৌরসভার চিলারবাগ পার্কে অবস্থিত বিজয় স্তম্ভে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন, উপজেলা পরিষদ চত্বরে র‌্যালী ও মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক পথ নাটক ‘বিবেক’ মঞ্চায়নের মধ্যদিয়ে জাতীয় গণহত্যা দিবস-২০১৭ পালিত হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- স্থানীয় সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীনুর ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভ‚মি) রুবায়েত হায়াত শিপলু, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার ওসমান গনী, সাবেক থানা কমান্ডার সুলতান আহমেদ মোল্লা বাদশা, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম গোলাম মোস্তফা, কাজী ফজলুল হক উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষ আমির হোসেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সাংগঠনিক কমান্ডার সিরাজুল হক ভ‚ঁইয়া, অর্থ কমান্ডার আব্দুল বাতেন মোল্লা, সহকারি কমান্ডার দেওয়ান উদ্দিন চুন্নু, মফিজুল ইসলাম খাঁন, জামান মোল্লা, আব্দুল মজিদ ও নূর মোহাম্মদ মোল্লাসহ অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট সোনারগাঁ উপজেলা শাখার সভাপতি আজিজুল ইসলাম মুকুল, উপজেলা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শেখ বিদ্যুৎ, সাধারণ সম্পাদক গোলজার হোসেন ভ‚ঁইয়া প্রমুখ।
এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে উপজেলা ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করে শোক র‌্যালী করা হয়।

গণতন্ত্রপুনরুদ্ধারে আন্দোলনের বিকল্প নেই-ছালাউদ্দিন

স্টাফ রিপোর্টার
গণতন্ত্রপুনরুদ্ধার এবং ভোটের অধীকার ফিরে পেতে হলে আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা হলো সকল আন্দোলন,সংগ্রামের সূতিকাঘর। আগমী দিনের আন্দোলনকে বেগবান করতে হলে কমিটিগুলোতে ত্যাগী ও শহীদ জিয়ার আর্দশিক নেতাকর্মীদের স্থান করে দিতে হবে। বর্তমানে দলের ক্লান্তিকাল চলছে। সুবিধাবাদীদের কমিটিতে করা হলে আন্দোলনের ফল আতুঁড় ঘরেই থেকে যাবে। যেসব নেতারা হামলা, মামলাকে ভয়ে আত্মগোপনে ছিলেন; তাদেরকে কমিটিতে স্থান দেয়া হলে সেটা হবে দলের জন্য বুমেরাং। আগামী কমিটিতে অবশ্যই পরীক্ষিত ও নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীদের অগ্রধীকার দিতে হবে। জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ছালাউদ্দিন মোল্লা শনিবার একান্ত স্বাক্ষাতকারে এসব কথা বলেন।

৯০’এর স্বৈর শাসক এরশাদ বিরুদ্ধে আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালনকারী এই নেতা আরও বলেন, সামনে বিএনপি তথা যুবদলের নেতাকর্মীদের অনেক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে। জেল, জুলুম নির্যাতনের শিকার হতে হবে। শহীদ জিয়ার আর্দশকে বুকে ধারণ করে; বেগম জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমি দীর্ঘ ২৭ বছর ধরে ছাত্রদল থেকে শুরু করে বিএনপির রাজনীতি করছি। আমি জেলা যুবদলের কমিটিতে সভাপতি প্রার্থী হয়েছি। কমিটিতে ত্যাগী ও পরীক্ষিতদের স্থান হবে। আমি বিগত দিনের আন্দোলন সংগ্রাম যথেষ্ঠ ভুমিকা রেখেছি। সরকারের রোষানলের শিকার হয়ে বেশ কয়েকবার জেল, জুলুমের শিকারও হয়েছি। সবকিছু বিবেচনা করে আমাকে সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হলে, আমি সবাইকে নিয়ে কাজ করব।

এসময় কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও প্রয়াত যুবদলের সাবেক সহ-সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এএফএম ইকবালকে স্বরণ করে যুবদলের এই নেতা বলেন, আমি প্রয়াত নেতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব। প্রয়াত নেতা (ইকবাল) আমাকে রাজনীতিতে সঠিক পথ দেখিয়েছেন। ইকবাল ভাই শহীদজিয়ার আর্দশের একজন সৈনিক ছিলেন। সর্বশেষ তিনি ৩০ লক্ষ বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বেগম জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য সকল নেতাকর্মীর প্রতি আহ্বান জানান।

দেলপাড়ার ভয়ঙ্কর রাসেল মোল্লা গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার
অবশেষে  ফতুল্লার দেলপাড়ার ভয়ঙ্কর প্রতারক জামাল উদ্দিন রাসেল মোল্লাকে গ্রেফতার করেছে ফতুল্লা থানা পুলিশ। বৃহস্পিিতবার গভীর রাতে দেলপাড়া বাজার সংলগ্ন নিজ বাসভবন থেকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ  রাসেল মোল্লাকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে প্রতারনা মাধ্যমে আমিরুল ইসলাম নামে এক বই বিক্রেতার ৫লাখ টাকা আত্মাসাৎ করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির পর পুলিশ তাকে ওয়ারেন্ট বলে গ্রেফতার করে। প্রতারক রাসেল দেলপাড়া বাজার এলাকার কমর উদ্দিন মোল্লার পুত্র।
পুলিশ জানিয়েছে,জামাল উদ্দিন রাসেলের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারনার মামলা ওয়ারেন্ট ছিল। ওয়ারেন্ট নং সিআর ৬৫৪৩/১৬। উক্ত ওয়ারেন্টের কারনে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, এলাকায় দীর্ঘ দিন ধরে মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছে কমু মোল্লার পরিবার।  বিভিন্ন অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে  ফতুল্লা থানায় একাধিক মামলাও জিডি রয়েছে। এছাড়া একাধিকবার তারা ফতুল্লা থানায় গ্রেফতার হয়। ছাড়া পেয়ে এরা আবার মানুষের সাথে প্রতারনা শুরু করে।
সর্বশেষ দেলপাড়া বাজার এলাকায় আমিরুল নামে এক লাইব্রেরির মালিকের সাথে ৫লাখ টাকা নিয়ে প্রতারনা করে রাসেল। পরে সে মামলা করলে রাসেলের বিরুদ্ধে গ্রেফতার পরোয়ানা জারি হয়। এর আগে কমু মোল্লার পরিবারের সদস্যদের  বিরুদ্ধের এক পুলিশ কর্মকর্তা জালিয়াতি ও প্রতারনার মামলা দায়ের করে। সে মামলায় তারা গ্রেফতার হয়ে আদালত থেকে জামিন নেয়।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, রাসেল দীর্ঘদিন ধরে মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছে। অনেক লোকের টাকা কৌশলের হাতিয়ে নিয়ে আত্মসাৎ করেছে। এছাড়া কুতুবপুরের বাসা বাড়িতে নেমপ্লেট দেয়ার নামে প্রতিবাড়ি থেকে ৩শটাকা করে তোলে । এভাবে কুতুবপুর ইউনিয়নের কয়েশ বাড়ি থেকে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। কিন্তু কোন বাসায়ই নেমপ্লট দেয়নি।  তবে মানুষের সাথে তার প্রতারনা আরো বাড়িয়ে দেয়।

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব যক্ষা দিবস পালিত

স্টাফ রিপোর্টার
‘‘ঐক্যবদ্ধ হলে সবে, যক্ষামুক্ত দেশ হবে” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বিশ্ব যক্ষা দিবস-২০১৭  পালন উপলক্ষে শুক্রবার সকালে  না.গঞ্জ  জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ প্রবীর কুমার দাশের নেতৃত্বে র‌্যালীটি সকাল ৯টায় জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় চত্বর থেকে শুরু হয়ে জেলা প্রশাসন চত্বর প্রদক্ষিণ করে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয় এবং সেখানেই সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জেলার বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারিদের অংশগ্রহণে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সিনিয়র স্বাস্থ্যশিক্ষা কর্মকর্তা আমিনুল হকের উপস্থাপনায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ প্রবীর কুমার দাশ। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা সমন্বয়কারি এমএসএইচ, সি-টিবি এর মোঃ রকিবুল ইসলাম, ব্রাকের জেলা ব্যবস্থাপক (টিবি) মোঃ আশরাফুল ইসলাম, বিকেমমই’র মেডিক্যাল অফিসার লুৎফুন নাহার বন্যা, জেলা স্বাস্থ্য তত্বাবধায়ক স্বপন দেবনাথ, প্রোগ্রাম অর্গানাইজার মোঃ আলতাফ মোল্লা ও সদর উপজেলা সেনেটারী ইন্সপেক্টর শাহজাহান হাওলাদার প্রমূখ।

কুতুবপুরে আওয়ামী লীগের নেতাদের গোমর ফাঁস- কি বলবেন শামীম ওসমান?

নিউজ ডেস্ক: ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ এম ইসহাকসহ তার ছোট ভাই দেলোয়ার ও ইলিয়াসের নেতৃত্ব কুতুবপুরের বিভিন্ন এলাকায় ফেনসিডিল, গাঁজা, ইয়াবা, হিরোইনসহ বিভিন্ন ধরনের মাদকের ব্যবসা পরিচালনা হয়ে আসছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কুতুবপুরের বিভিন্ন এলাকায় সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত শতাধিক সেলসম্যানের মাধ্যমে কয়েক লক্ষাধিক টাকার মাদকের খুচরা ও পাইকারী ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন তারা। এমনকি দলের নাম ব্যবহার করে কুতুবপুর এলাকায় অবস্থিত কয়েকটি স্পট থেকে প্রতিদিন অর্ধলক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বলেও উঠেছে অভিযোগ। অথচ দীর্ঘদীন ধরে ফতুল্লার ক্রাইমজোন এলাকা হিসেবে পরিচিত কুতুবপুরে দীর্ঘদীন ধরে প্রকাশ্যে ও গোপঁনে মাদকের ব্যবসা চালিয়ে আসলেও অধরা রয়ে গেছে আওয়ামীলীগ নেতা এইচ এম ইসহাকসহ তার ছোট ভাই দেলোয়ার ও ইলিয়াস। এদিকে দীর্ঘদীন ধরে মাদক ব্যবসা বাধাহীন ভাবে ইসহাকসহ তার ছোট ভাই দেলোয়ার এবং ইলিয়াসকে স্থাণীয় প্রশাসন গ্রেফতার করতে না পারার পেছনে দলীয় প্রভাবকে দায়ী করছে কুতুবপুরের আওয়ামীলীগের তৃনমূল নেতৃবৃন্দ থেকে শুরু করে সাধারন জনতা। এছাড়াও আওয়ামীলীগ নেতা এইচ এম ইসহাকের পক্ষে ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের প্রভাবশালী নেতৃবৃন্দের আর্শিবাদ থাকায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারছে না সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ। কুতুবপুরবাসী মনে করেন, স্থাণীয় যুব সমাজকে মাদকের ভয়াল থেকে মুক্ত রাখার জন্য স্থাণীয় সাংসদ একেএম শামীম ওসমানের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে। অণ্যথায় স্থাণীয় সাংসদ শামীম ওসমানের মাদকের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষনা করা কতটুকু সফলতার মুখ দেখবে না বলেও তারা মনে করেন।

স্থাণীয় আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ এবং সাধারন মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ এম ইসহাক সরকারী চাকুরিজীবি। ফতুল্লার কুতুবপুর পাগলা ভাবীবাজার এলাকায় তার বসবাস। একই এলাকায় বসবাস করেন তার ছোট ভাই দেলোয়ার এবং ইলিয়াস। আওয়ামীলীগ নেতা ইসহাক সরকারী চাকুরিজীবির অন্তরালে কুতবপুরের বিভিন্ন এলাকায় মাদকের ব্যবসার সাথে জড়িত। ইসহাকের সহযোগী হিসেবে তার ছোট ভাই দেলোয়ার এবং ইলিয়াসের মাধ্যমে কুতুবপুরের বিভিন্ন এলাকায় মাদকের বন্টন করা হয়ে থাকে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় অনেকটা নির্বিঘেœ মাদক বেচাকেনা হয়ে থাকে প্রকাশ্যে। আওয়ামীলীগ নেতা এইচ এম ইসহাক নিজেতো পাইকারী মাদকের ব্যবসা চালিয়ে আসলেও কুতুবপুরের বড় ধরনের কয়েকটি স্পট থেকে প্রতিদিন ১০ হাজার টাকা করে দলের নাম ব্যবহার করে চাঁদা তুলা হচ্ছে। কুতুবপুরের রেললাইন, ইটখোলা, আলীগঞ্জ ব্রীজ, পশ্চিম নন্দালালপুর, মেডিকেল গলিতে অবস্থিত মাদকের বড় স্পটগুলোতে প্রতিদিন অর্ধলক্ষ টাকা করে চাঁদা তুলা হচ্ছে। বিতর্কিত আওয়ামীলীগ নেতা এইচ এম ইসহাকের বিতর্কিত কর্মকান্ডের ফলে দলীয় ভাবমূতি ক্ষুন্ন হওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সভা সমাবেশে স্থাণীয় সাংসদ শামীম ওসমানের মাদকের বিরুদ্দে জেহাদ ঘোষনা করা কতটুকু সফলতা পাবে তা নিয়েও যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। স্থাণীয় কুতুবপুরবাসী মনে করেন, ফতুল্লা থেকে মাদক নির্মূল করতে হলে প্রথমেই দলের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়ার মাধ্যমেই মাদকমুক্ত সম্ভব হবে ফতুল্লা। অণ্যথায় ফতুল্লা থেকে মাদক নিমূল করা কখনই সম্ভব হবে না।

কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাজ্বী জসীম উদ্দিন জানান, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ এম ইসহাকসহ তার ছোট ভাই দেলোয়ার এবং ইলিয়াস দীর্ঘদীন ধরে মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কয়েক লাখ টাকার পাইকারী ও খুচরা মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছেন তারা।

আওয়ামীলীগ নেতা জসীম উদ্দীন আরো জানান, মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান না নেওয়ার জন্য এইচ এম ইসহাক তাকে মাসিক ১ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল। তিনি ইসহাকের প্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে কুৎসা রটাচ্ছে। ইসহাকের একাধিক সেলসম্যানকে মাদকসহ পুলিশে দিয়ে ধরিয়ে দেওয়ায় জীবনে মেরা ফেলার হুমকিও দিয়েছেন ইসহাক।

ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এইচ এম ইসহাকের মোবাইলফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কে কি বলল এ বিষয়ে আমার ভাবার সময় নেই। আর আওয়ামীলীগ নেতা জসীম উদ্দীনের এমন অভিযোগে তিনি কোন ধরনের মন্তব করতে রাজী হননি।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি কামাল উদ্দিন জানান, মাদক ব্যবসায়ী কখানো কোন দলের হতে পারে না। একজন মাদক ব্যবসায়ী সমাজ এবং জাতির শত্রু। একজন মাদক ব্যবসায়ী যত বড়ই ক্ষমতাশালী ব্যাক্তি হউক না কেন কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।

ফতুল্লায় পুলিশ সোর্সের উপর হামলা

নিজস্ব সংবাদদাতা
ফতুল্লা রেলষ্টেশন এলাকায় মাদক ব্যবসা কে কেন্দ্র করে ব্যবসায়ী ও পুলিশ সোর্স সোহাগ (৩০) অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরন করে নির্জন স্থানে নিয়ে এলোপাথারী কুপিয়ে দুই পা ভেঙ্গে দিয়েছে মাদক স¤্রাট ও পুলিশ সোর্স মাহসিন, আমির হোসেন পিচ্ছি, কালু, মাইচ্ছ বিল্লালসহ তার বাহিনী । গতকাল রাত ৯ টায় ফতুল্লা থানার পিলকুনি এলাকায় এঘটনা ঘটে। সোহাগকে গুরুত্ব আহত অবস্থায় উদ্ধার করে নারায়নগঞ্জ খানপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে প্রেরন করেন।
সুত্রে জানাযায়, গত বছর ১৫ জুন ১২৫ পিছ ইয়াবাসহ সোহাগকে সোর্স মহসিনের তথ্যের ভিক্তিতে গ্রেপ্তার করে ফতুল্লা মডেল থানার এস আই মিজানুর রহমান-২। কিছুদিনপর  সোহাগ জামিনে বের হয়ে এলে ৫ নভেম্বর ঢাকা ডিবি পুলিশ দিয়ে সোর্স মহসিন রেলষ্টেশন এলাকা থেকে সোহাগকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করে । সোহাগ আবারো জামিনে বের হয়ে এলে  চলতি বছরের ৮ ডিসেম্বর রাতে সোর্স সোহাগ ফতুল্লা থানা পুলিশ দিয়ে সোর্স মহাসিন কে গ্রেপ্তার করে এসময় মহাসিনের কাছ থেকে ২৩০ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে। এছাড়া ও ফতুল্লা রেলষ্টেশন এলাকায় মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রন নিয়ে  ডাকাত শাহিন,হাড্রেড বাবু, মহাসিন, সোহাগ, পারভিন, লিপু, তাদের মধ্যে প্রায় দ্বন্ধ লেগে থাকে।
এরেই জের ধরে বুধবার রাতে রেলষ্টেশন এলাকার উকিল বাড়ি মোড় থেকে অস্ত্র ঠেকিয়ে সোর্স সোহাগকে সোর্স মহসিন, কালু, আমির হোসেন পিচ্ছি, মাইচ্ছ বিল্লালসহ প্রায় ৮ থেকে ১০ জন ধরে নিয়ে যায়। পরে পিলকুনি পেয়ারা বাগান নিয়ে গিয়ে এলোপাথারী কুপিয়ে  সোহাগের দুই পা ভেঙ্গে দেয়। এসময় সোহাগের চিৎকারে আশে পাশের লোকজন ছুটে এলে মাদক স¤্রাট ও সোর্স মহসিন তার বাহিনী নিয়ে পালিয়ে যায়। আশংকা জনক অবস্থায় সোহাগকে খাঁনপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে আবস্থার আবনতি দেয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসাপাতালে প্রেরন করেন।

ফটোনারায়ণগঞ্জ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠিত

শহর প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ জেলার প্রথম ছবির এজেন্সি ফটোনারায়ণগঞ্জ ডট কম এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ অনলাইন পোর্টালটির শুভ উদ্বোধন করেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও কাশীর্পু ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম. সাইফউল্লাহ্ বাদল। অনুষ্ঠান শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ফটোনারায়ণগঞ্জ ডট কম এর সম্পাদক ও প্রকাশক এনামূল হক সিদ্দিকী। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা মনির, ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউপি চেয়ারম্যান হাজী শওকত আলী, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাফায়েত আলম সানী, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশন জেলা শাখার সভাপতি হাজী হাবিবুর রহমান শ্যামল, সাংবাদিক দিলীপ কুমার মন্ডল।
এনামূল হক সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা রিপোর্টাস ক্লাবের সভাপতি রনজিত মোদক, ফতুল্লা রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি নূরুল ইসলাম নুরু, বন্দর থানা প্রেসক্লাবের সভাপতি সাব্বির আহমেদ সেন্টু, দৈনিক ইয়াদ পত্রিকার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, টাইমস নারায়ণগঞ্জ এর সম্পাদক এমএইচ নয়ন, ডেইলী নারায়ণঞ্জ এর সম্পাদক ও প্রকাশক আলমগীর আজিজ ইমন, ফটোসাংবাদিক নেতা মাহমুদ হাসান কচি, খন্দকার ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান খন্দকার সাইফুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানটির সার্বিক তত্ত¡াবধায়নে ছিলেন, ফটোনারায়ণগঞ্জ এর নির্বাহী সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জনি, বার্তা সম্পাদক মিলন বিশ্বাস হৃদয়, ফটোসাংবাদিক আল-আমিন, এম এ সুমন, আড়াইহাজার থানা প্রেসক্লাব এর সাধারন সম্পাদক মুজিবুর রহমান।
অনুষ্ঠানের ্আলোচনা সভা শেষে কেক কেটে ফটোনারায়ণগঞ্জ অনলাইন পোর্টালটির উদ্বোধন করা হয়। পরে সন্ধ্যায় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় গান পরিবেশন করেন জনপ্রিয় কন্ঠ শিল্পী রানা মাহমুদ, উজ্জ্বল খান, হীরা, সাজ্জাদ মির্জা, জেড আই বাবুল, রায়হান রাজন, রিয়া খান ও তিন্নি ।