১০ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২৫শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 69

ইতিহাস গড়লেন মৌসুমী

বিনোদন ডেস্ক : শিল্পী সমিতির প্রথম নারী সভাপতি নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়ছেন অভিনেত্রী মৌসুমী। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন সকাল ৯টা থেকে এফডিসিতে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। নির্বাচন ঘিরে কঠোর অবস্থানে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এছাড়া নির্বাচন স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে কেন্দ্রের ভেতর সিসিটিভি স্থাপন করা হয়েছে। যাতে করে ভোটাররা ভোট প্রদানের দৃশ্য ছাড়া অন্যান্য কার্যক্রম দেখতে পারেন।

ভোটকেন্দ্রের দিকে যেতেই দেখা যায় ভোটারদের বসার অবস্থানের সামনের মনিটর স্থাপন করা হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে চলতি ভোটে প্রেজাইডিং অফিসাররা কী করছেন। ভোটাররা তাদের ব্যালট সংগ্রহ করে বুথের ভেতর ঢুকছেন।

সিসিটিভি ও মনিটর স্থাপনের কারণে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন ভোটাররা। অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশেই চলছে নির্বাচন। ভোটকেন্দ্রের ভোটারদের মধ্যে রয়েছে দারুণ উৎসাহ-উদ্দীপনা।

সকাল ৯টা থেকে শিল্পী সমিতির ভোটাররা তাদের ভোট দেওয়া শুরু করেছেন। বেলা যত গড়াচ্ছে তারকা ভোটারদের উপস্থিতি তত বাড়ছে। সকাল থেকেই তারা তাদের পছন্দমতো প্রার্থীদের ভোট দিচ্ছেন। এখন পর্যন্ত নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে সবাই সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

বিস্তারিত আসছে..

ফতুল্লা মোস্তাফিজ সেন্টারে নবজাতকের পর প্রসূতির মৃত্যু

নিউজ প্রতিদিন:ফতুল্লা মোস্তাফিজ সেন্টারে অবস্থিত ফতুল্লা জেনারেল হালপাতালে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের পর এবার সুমী আক্তার(৩০) নামে এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার দিনগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। প্রভাবশালীদের সহযোগীতায় ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়া হয়েছে।

প্রসূতির স্বজনরা জানায়, চিকিসৎকদের অবহেলার কারণে সুমী আক্তারের মৃত্যু হয়েছে। চিতিৎসকারা সঠিক ভাবে দায়িত্ব নিয়ে চিকিৎসা করলে সুমীকে অকালে জীবন দিতে হতো না। এদিকে , সুমীর মৃত্যুর একটি প্রভাবশালী মহল ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে দৌড়ঝাপ শুরু করে। রফাদফার পর ৩ লাখ টাকার বিনিময়ে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়া হয়েছে বলে বিশ্বস্ত একটি সূত্রে জানাগেছে।

এর আগে রোববার দুপুরে ফতুল্লার মোস্তাফিজ সেন্টারে অবস্থিত ফতুল্লা জেনারেল হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় নবজাকতের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় শিশুর বাবা মাসুম মিয়া বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করতে চাইলে উল্টো অঙ্গিকার নামা দিয়ে তারা থানা ছাড়েন । স্বজনদের অভিযোগ, তাদের সাথে ক্লিনিকের চিকিৎসকরা দুঃব্যবহার করে বের করে দিয়েছে। নবজাতকের মৃত্যুর জন্য ক্লিনিকের চিকিৎসকদের অবহেলাকেই দায়ি করছেন তারা। এদিকে ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে একটি প্রভাবশালী মহল নানা মহলে দৌড়ঝাপ করেছে এবং এই প্রভাশালী মহলের সাথে বিশেষ পেশার একজন জড়িত রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে।

ভুল চিকিৎসায় মৃত শিশুর নানী জানান, বুধবার বিকেল ৪টায় ফতুল্লার মোস্তাফিজ সেন্টারে অবিস্থত জেনারেল হাসপাতালে তার মেয়ে পিংকিংকে ভর্তি করানো হয়। একই দিন বিকেল সাড়ে ৫টায় সিজারের মাধ্যমে একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়। এ ঘটনার পর থেকে নব যাতক শিশুর অবস্থার অবনতি হতে থাকে। শনিবার রাতে অবস্থার অবনতি ঘটলে ক্লিনিকটির চিকিৎসকরা জোর করে অন্যত্র চিকিৎসা নিতে রোগিকে বের করে দেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু রাত গভীর হওয়ায় সম্ভব হয়নি। রোববার ভোরে রোগির অভিভাবকরা প্রথমে শহরের ৩শ শয্যা হাসপাতালে পরে মাতুয়াইল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে থেকে ঢাকা শিশু হাসপাতালে নেয়ার পথে নব যাতকের মৃত্যু হয়।

উল্লেখ্য, এই ক্লিনিকে কিছুদিন আগেও রক্তের ভুল রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এছাড়া প্রায় সময়ই এই ক্লিনিকে রোগিদের বিভিন্ন পরীক্ষা নিরক্ষায় ভুল রিপোর্ট দেয়া হয়ে থাকে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এই ক্লিনিকটি বহুল ভবনে হলেও লিফটের কোন ব্যবস্থা নেই। যদি ২য় তলার উপরে কোন ক্লিনিক থাকলে লিফট সুবিধা থাকা বাধ্যতামূলক হলেও, মোস্তাফিজ সেন্টার কর্তৃপক্ষ তা মানছেন না এমন অভিযোগ ভুক্তভোগী মহলের। এ ব্যাপারে সিভিল সার্জনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছে ভুক্তভোগীরা। হাসপাতালের ম্যানেজার এম আর কেনন জানান, রাতে নবজাতকের অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে রেফার্ড করা হয়।

ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসলাম হোসেন বলেন, শিশুটিকে নিয়ে থানায় এসেছিলো তার বাবা-মা। তবে, আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা আগ্রহ প্রকাশ করলেও তার পরবর্তীতে আর রাজি না হয়ে মৃত শিশুটিকে নিয়ে চলে যায়।

সড়কে ৬০ কিমি গতির গাড়ি আর পিস্তলের গুলি সমান বিপদ: ইলিয়াস কাঞ্চন

নিউজ প্রতিদিন: 

সড়কে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতির গাড়ি চলা আর ২০ পিস্তলের গুলি সমান বিপদের বলে মন্তব্য করেছেন নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) আন্দোলনের চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন। তিনি বলেছন, ‘আমি প্রত্যেককে বলতে চাই, আপনারা মনে রাখবেন, সড়কে যখন গাড়ি চলে তখন তার একটা গতি থাকে। একটি গাড়ি যদি ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে চলে, তাহলে ২০টি পিস্তল দিয়ে গুলি করলে যে বিপদ হয়, সেই একই বিপদ হবে। সেই বিপদ  মাথায় না রেখে যদি আমরা গাড়ি  চালাই এবং পথ চলি তাহলে আমাদের বাঁচার উপায় নেই।

মঙ্গলবার সকালে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তিনি এসব কথা বলেন।

ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, জীবন আমার, সেই জীবনের দায়িত্ব আমি যদি না নিই, তাহলে আমার বাঁচার উপায় নেই। তাকে বাঁচানোর দায়িত্ব আমারই। তিনি বলেন, ‘যারা সড়কে আসবেন, তারা সবাই মনে রাখবেন সড়ক কোনো আনন্দের জায়গা নয়, একটি বিপজ্জনক জায়গা। প্রতিমুহূর্তে এখানে গাড়ি চলছে, দুর্ঘটনা ঘটে।

র‌্যালিতে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মানুষের যাতায়াতের জন্য সরকার সড়ক-মহাসড়ক করেছে। কিন্তু তাতে দেখা যাচ্ছে, সড়কের পাশেও মানুষ বাজার বসাচ্ছে। তখন কিন্তু দুর্ঘটনা ঘটছে। এখন মানুষ সচেতন হচ্ছে, দুর্ঘটনাও কিন্তু কমে আসছে। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে মালিক-শ্রমিক এবং যাত্রী সবাইকে সচেতন হতে হবে। সবার মধ্যে সচেতনতা আসলে দুর্ঘটনাও কমে আসবে।’

অনুষ্ঠানে সড়ক পরবিহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক পরবিহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব নজরুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জেলা সেচ্ছাসেবক দলের যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক পদ পেলো বক্তাবলীর মতিউর ফঁকির

নিউজ প্রতিদিন: জেলা সেচ্ছাসেবক দলের কমিটিতে যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক পদে ঠাঁই পেলো বক্তাবলীর মো.মতিউর রহমান ফঁকির। ৫ই অক্টোবর নারায়ণগঞ্জ জেলা সেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। ১৭১সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটিতে যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক পদে ঠাঁই পেয়েছেন তিনি।

মো.মতিউর রহমান ফঁকির স্থানীয় বক্তাবলী এলাকার লক্ষীনগর গ্রামের মো.শহিদুল্যাহ ফঁকিরের ছেলে। এর আগে তিনি ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।

তাছাড়াও তিনি অত্যন্ত দক্ষদতার সাথে সামাজিক সংগঠন আলোকিত বক্তাবলীর সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে বক্তাবলী ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

মতিউর রহমান ফকির বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য আলহাজ্ব মো.শাহ আলমের আস্থাভাজন একজন কর্মী, পাশাপাশি জেলা বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক রিয়াদ মো.চৌধুরীর পাশে থেকে রাজনীতি চর্চা করেন।

জেলা সেচ্ছাসেবক দলের বিপ্লবী সভাপতি আবু সাদাত সায়েম ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান ভাইসহ কমিটির সকল নেতা কর্মিদের কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

পদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,পদ পদবি কোন বিষয় নয়, ১৯৯৩ সাল থেকে ছাত্র রাজনীতির মাধ্যমে শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য কাজ করতেছি। যখন যেই দ্বায়িত্ব পেয়েছি ঠিক নিষ্ঠার সাথে পালন করার চেষ্টা করেছি।
এখন দল আমাকে যেখানে রেখেছে আমি চেষ্টা করব দলের প্রতিটি প্রোগ্রামে অংশ নিতে। বর্তমানে আমাদের একটাই লক্ষ্য দেশমাতা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি। তাহলেই দেশের জনগন গনতন্ত্র ফিরে পাবে।

আওয়ামী যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হলেন তাপস

নিউজ প্রতিদিন: ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসকে যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২০ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিনিধি দলের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেন প্রধানমন্ত্রী।

যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনির ছেলে ফজলে নূর তাপস বর্তমানে ঢাকা-১০ আসনে এমপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে রোববার বিকেল ৫টায় গণভবনে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, শেখ ফজলুর রহমান মারুফ এবং শেখ আতিউর রহমানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।

চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক এম হারুনুর রশিদ।

বৈঠকে যুবলীগের আসন্ন কংগ্রেসসহ সংগঠনটির ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের বিষয়েও আলোচনা করা হয় বলে জানা গেছে। সম্প্রতি ‘অসামাজিক’ কার্যকলাপে সংশ্লিষ্ট থাকায় সংগঠনটির বেশ কয়েকজন নেতাকে বহিষ্কার করা হয়।

ভোলায় পুলিশ-জনতা সংঘর্ষে নিহত-২ আহত শতাধিক

নিউজ প্রতিদিন:

ভোলার বোরহানউদ্দিনে হিন্দু ধর্মালম্বী এক ব্যক্তি আল্লাহ ও রাসুল (স:) কে নিয়ে কটুক্তি করার প্রতিবাদে সাধারণ মুসুল্লিদের ডাকা বিক্ষোভ কর্মসূচিতে পুলিশের সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

আজ রবিবার (২০ অক্টোবর) সকাল থেকে শুরু হওয়া সমাবেশে হঠাৎ পুলিশের সঙ্গে সাধারণ জনতার সংঘর্ষ শুরু হয়। এ ঘটনায় দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। তাৎক্ষনিক নিহতদের নাম পারিচয় যানা যায়নি।

এই ঘটনায় পুলিশসহ আহত শতাধিক বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। আহত পুলিশকে হাসপাতালে নিলেও সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ঘরে আটকা পড়েছেন। এই বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে গ্রামগঞ্জেও। গুরুতর গুলিবিদ্ধ ৮ জনকে ভোলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিপ্লব চন্দ্র শুভ’র ফেসবুক আইডি থেকে তার বন্ধু তালিকার বেশ কয়েকজনের কাছে আল্লাহ এবং রাসুল (সঃ) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালির ম্যাসেজ আসে।

বিপ্লব চন্দ্র শুভ বোরহানউদ্দিন উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের চন্দ্র মোহন বৈদ্দের ছেলের আইডি থেকে এই ম্যাসেজ আসাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মুসুল্লিদের ব্যানারে আজ সকাল ১০টায় বিক্ষোভের ডাক দেয়া হয়। সকাল থেকে বোরহানউদ্দিন উপজেলার গ্রামগঞ্জ থেকে মুসুল্লিরা শহর অভিমুখে আসতে থাকে। এতে ভোলার পুলিশ সুপার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ মোতায়েন করেন। পুলিশ সভা সংক্ষিপ্ত করার জন্য নির্দেশ দেয়ার পর পরেই সংঘর্ষের শুরু হয়। প্রথমে এক পুলিশ সদস্য গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি ছুঁড়লে পুলিশের গুলিতে পথচারিসহ বিক্ষোভকারী আহত হন।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভোলা শহর পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও গ্রামগঞ্জে বিক্ষোভ চলমান। ভোলা সদর পুলিশ লাইন্স থেকে অতিরিক্ত পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে মৎস্যজীবী দলের বিক্ষোভ-সমাবেশ

নিউজ প্রতিদিন: বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দল।

গতকাল শুক্রবার ১৮ অক্টোবর শুক্রবার সকালে একটি বিক্ষোভ মিছিল নয়া পল্টনস্থ বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় ঘুরে আবারো বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

মিছিলে অংশ নেন বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম মাহতাব, সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, যুগ্ম আহবায়ক জাকির হোসেন খান, ফরিদ আহমেদ মানিক, কবির উদ্দিন মাষ্টার, তারিকুল ইসলাম মধু, জহিরুল ইসলাম বাশার, এ কে এম ওয়াজেদ, সাইদুল ইসলাম টুলু, সাইফুল ইসলাম রাশেদ, এম এ হান্নান, সদস্য হেমায়েত উদ্দিন হিমু, শরীফুল ইসলাম রিপন, শাহীন উদ্দিন স্বপন প্রমুখ।

এছাড়া নারায়ণগঞ্জ জেলা মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক এড. আনোয়ার প্রধান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম রতন,যুগ্ম আহবায়ক মো.লিংকন খাঁন, ফতুল্লা থানা মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব রাসেল প্রধান, কতুবপুর ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক নাঈম খান, সদস্য সচিব সৈয়দ লিটন, যুগ্ন আহবায়ক শাকিল আহমেদ, মনোয়ার হোসেন মনা, মোঃ মাসুদ। বক্তাবলী ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক সলিমুল্লাহ হৃদয়, সদস্য মোঃ দেলোয়ার হেসেন প্রমুখ।

মিছিল শেষে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে রুহুল কবির রিজভী বলেন, একদিকে মধ্যরাতে ভোট চুরির মাধ্যমে জোর করে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল ও ভয়াবহ দুঃশাসনে দেশের জনগণ যেমন ফুঁসছে, তেমনি অন্যদিকে দেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় নেত্রী সম্পূর্ণ নির্দোষ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে কারাবন্দী এবং চিকিৎসা না দিয়ে তাকে নিঃশেষ করে দেয়ার জন্য সরকারের গভীর ষড়যন্ত্রে জনগণ প্রচণ্ড বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে।

তিনি বলেন, সরকারপ্রধান এখন সেরা ডিক্টেটর হিসেবে সারা দুনিয়ায় পরিচিতি লাভ করেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনযন্ত্রকে কব্জায় নিয়ে তিনি এক ব্যক্তির ইচ্ছা-অনিচ্ছার শাসন বলবৎ করেছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশের জনগণ যাতে বর্তমান অবৈধ সরকারের এই জুলুমের শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে না পারে সেজন্য গণতন্ত্র মুক্তি আন্দোলনের আপসহীন নেত্রী বেগম জিয়াকে ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের ১০ মাস আগেই মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারান্তরীণ করা হয়েছে।

রিজভী আরো বলেন, মধ্যরাতের ভোটের সরকার বলেই বর্তমান অবৈধ শাসকগোষ্ঠী জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারকে মাটিচাপা দিয়ে বিএনপিসহ সকল বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে একদলীয় বাকশালী শাসন প্রতিষ্ঠা করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। কিন্তু জনগণ আওয়ামী শাসকগোষ্ঠীর এই স্বপ্ন কোনোদিনই বাস্তবায়িত হতে দেবে না। দেশের আপামর জনগণের আস্থাভাজন নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারামুক্ত করে মানুষের মৌলিক মানবাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে জাতীয়তাবাদী শক্তি দৃঢ় অঙ্গীকারাবদ্ধ।

বক্তাবলী ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের ১নং ওয়ার্ড কমিটির অনুমোদন

নিউজ প্রতিদিন:নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের ১১ সদস্য বিশিষ্ট ১ নং ওয়ার্ড কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর)  সন্ধ্যা ৭ টায় বক্তাবলী বাজারস্থ কিং বার্গার চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে কমিটি অনুমোদন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাধারন সম্পাদক মিলন মেহেদী।
বক্তাবলী ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক সলিমুল্লাহ হৃদয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা মৎস্যজীবি দলের সদস্য সচিব মোঃ রাসেল প্রধান, বক্তাবলী ইউনিয়ন মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব মোঃ মোজাম্মেল প্রধান।
মোঃ সেলিম কে আহবায়ক ও মোঃ হোসেনকে সদস্য সচিব করে ১১ সদস্য বিশিষ্ট ১ নং ওয়ার্ড কমিটির অনুমোদন প্রদান করা হয়।
নির্বাচিত অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলেন,যুগ্ম আহবায়ক মোঃ আক্তার হোসেন, মোঃ সজল হোসেন,আবু বকর,আফছার,সদস্য রহমান,মোঃ রাসেল শেখ,শাহ আলম,রিয়াজুল জামাল প্রমুখ।
প্রধান অতিথি মিলন মেহেদী বলেন,জাতীয়তাবাদের আর্দশে অনুপ্রানিত হয়ে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়তে হবে।আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য বেগম জিয়াকে অন্যায় ভাবে বন্দী করে রেখেছে।আওয়ামী লীগ সরকার বিচার বিভাগকে স্বাধীন করতে অনেক আন্দোলন করেছে।অথচ তাদের সরকারের আমলে বিচার বিভাগ স্বাধীন নয়।সরকার জানে বেগম জিয়া বাইরে থাকলে তাদের পতন নিশ্চিত।
আদালত স্বাধীন হলে বেগম জিয়ার মুক্তি ওয়ান টু ব্যাপার।সরকারের কাছে নয় বেগম জিয়াকে মানবিক কারনে মুক্তি দিতে আদালতের প্রতি জোর দাবী জানান।

আলোর দিশারী যুব উন্নয়ন সংসদ’র ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: ফতুল্লার বক্তাবলীতে  ‘আলোর দিশারী যুব উন্নয়ন সংসদে’র’ ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে । তারুণ্যই শক্তি, তারুণ্যই মুক্তি এই শ্লোগান নিয়ে সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী ও সেবামূলক সংগঠন আলোর দিশারী যুব উন্নয়ন সংসদে’র প্রতিষ্ঠাকালীন ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি আনুষ্ঠানিক ভাবে গঠন করা হয়েছে।

 সকল সদস্যদের সম্মতিক্রমে মো.নাজির হোসেনকে প্রধান উপদেষ্ঠা এবং মো.সোহরাব ভূইয়াকে সভাপতি ও মো.হালিম মাদবরকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়।

বক্তাবলী ৯নং ওয়ার্ড আনন্দ বাজারস্থ জলিল সুপার মার্কেটে অবস্থিত অস্থায়ী কার্যালয়ে আলোচনার মাধ্যমে কমিটি গঠন করা হয়। এই সামাজিক সংগঠন আলোর দিশারী যুব উন্নয়ন সংসদের অন্যতম অঙ্গিকার হচ্ছে মাদক, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ সহ সামাজিক সচেতনতা, সামাজিক কুসংস্কার ও দূর্নীতি মুক্ত সমাজ গঠন করা।

 প্রতিষ্ঠাকালীন নব নির্বাচিত কমিটির সভাপতি মো.সোহরাব ভূইয়া বলেন, সমাজ থেকে মাদক, নিরক্ষরতা, কুসংস্কার দূর করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। তাই তিনি আলোর দিশারী যুব উন্নয়ন সংসদের সকল কার্যক্রম সফল ভাবে পরিচালনার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। এই সময় উপস্থিত ছিলেন পূর্ব চরগড়কূল উচ বিদ্যালয় ও আলোকিত বক্তাবলী’র সভাপতি মো.নাজির হোসেন, মাশফিকুর রহমান শিশির, মো.মনির হোসেন ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

অবশেষে যুবলীগ নেতা সম্রাট কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার

নিউজ প্রতিদিন: ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত-সমালোচিত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী ওরফে সম্রাটকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।রোববার (৬ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রাম থেকে সম্রাট ও তার সহযোগী আরমানকেও গ্রেফতার করে র‌্যাব।র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। র‌্যাব সূত্র জানায়, আজ রোববার তাকে আদালতে তোলা হবে।

র‌্যাব বলছে, চলমান ক্যাসিনো বিরোধী অভিযানের ধারাবাহিকতায় সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, যুবলীগের প্রভাবশালী নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট চলমান ক্যাসিনো-জুয়াবিরোধী অভিযানের শুরু থেকে তাদের নজরদারির মধ্যেই ছিলেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাও চালিয়েছিলেন। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতার কারণে তিনি দেশ ছাড়তে পারেননি।তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান পরিচালনার পর থেকেই সম্রাট কোথায় অবস্থান করছেন তা নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল।

এর আগে, শনিবার রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান সম্রাটের গ্রেপ্তারের বিষয়ে বলেছিলেন, আপনারা শিগগিরই দেখতে পাবেন। সম্রাট হোক আর যেই হোক, অপরাধ করলে তাকে আমরা আইনের আওতায় আনবো। আপনারা সময় হলেই দেখবেন।

২ অক্টোবর চলমান অভিযানের মধ্যে সম্রাটকে নিয়ে একটা ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে। তিনি কী গ্রেফতার হয়েছেন নাকি বিদেশে চলে গেছেন? এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন,আমি তো বলেছি ধৈর্য ধরুন, অপেক্ষা করুন; দেখতে পাবেন।

সম্প্রতি মতিঝিলের ইয়ংমেনস, ওয়ান্ডারার্স, মুক্তিযোদ্ধা ক্রীড়া চক্র ও বনানীর গোল্ডেন ঢাকা ক্লাবে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে সেগুলো সিলগালা করে দেয়। এ অভিযানের ধারাবাহিকতায় দেশের বিভিন্ন স্থানে ক্লাব ও জুয়ার আসরে অভিযান চালায় পুলিশ।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, মতিঝিলের ক্লাবপাড়ায় মোহামেডান, আরামবাগ, দিলকুশা, ওয়ান্ডারার্স, ভিক্টোরিয়া ও ফকিরেরপুল ইয়ংমেনস ক্লাবে ক্যাসিনো ছিলো। এর মধ্যে ইয়ংমেনস ক্লাবে ক্যাসিনো চালাতেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া। বাকি পাঁচটি ক্লাবে ক্যাসিনো চালাতেন সম্রাটের লোকজন। সম্রাট নিজে ক্যাসিনো দেখাশোনা না করলেও তার ক্যাসিনো চালাতেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোল্লা মো. আবু কাওসার এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এ কে এম মমিনুল হক ওরফে সাঈদ।

প্রসঙ্গত,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুবলীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশের চার দিনের মাথায় গত ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে রাজধানীতে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু করে র‌্যাব। ওইদিনই রাজধানীর ফকিরাপুল ইয়ংমেন্স ক্লাবের ক্যাসিনোয় অভিযান চালানোর পাশাপাশি গুলশান থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। ক্যাসিনো থেকে গ্রেপ্তার করা হয় দেড় শ’র মতো মানুষকে।

এর দুই দিন পর ২০ সেপ্টেম্বর নিকেতনে নিজের অফিস থেকে গ্রেপ্তার হন যুবলীগ নেতা জিকে শামীম। যুবলীগের এই দুই নেতাকে গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল অর্থ, মাদক ও আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ করা হয়।

অভিযানের পর থেকেই অবৈধভাবে ক্যাসিনো পরিচালনায় যুবলীগ নেতা সম্রাটের নামও উঠে আসে। এরপর থেকে তাকে নজরদারির মধ্যেই রাখা হয়। অভিযানের শুরুর দিন থেকেই সম্রাট কয়েক শ’ নেতাকর্মী নিয়ে কাকরাইলে তার নিজ কার্যালয়ে অবস্থান নেন। পরে তার অবস্থান ও গ্রেপ্তার নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়।

এরই মধ্যে গত ২৩ সেপ্টেম্বর তার ব্যাংক হিসাব স্থগিত ও তলব করা হয়। ২৪ সেপ্টেম্বর তার বিদেশগমনে জারি করা হয় নিষেধাজ্ঞা।