১১ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 72

এক মহানায়কের নাম ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

নিউজ প্রতিদিন: সারোয়ার আলম। র‍্যাপিড একশন ব্যাটালিয়ন-র‌্যাব এর সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তিনি। বিভিন্ন অনিয়ম খাদ্য, ওষুধ থেকে শুরু করে নিত্যপণ্যের গুণগত মান ও ভেজাল এবং মেয়াদ, হাসপাতালে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ, অতিরিক্ত ফি নেয়াসহ নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে দেশের মানুষের মনে আস্থার জায়গা করে নিয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি ঢাকার ফকিরাপুলে একটি ক্যাসিনোতে অভিযান চালানোর পর নায়ক বনে যান সারোয়ার। এ অভিযানের জন্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমসহ সব জায়গায়ই প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।

বুধবার ওই ক্যাসিনোতে অভিযান চালিয়ে ১৪২ জনকে আটক করে র‍্যাব। এ অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন সারোয়ার আলম।ওইদিনই ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়ার বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। খালেদ ঢাকা দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।

এদিকে, আজ শুক্রবারও যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা পরিচয় দেয়া জি কে শামীমের নিকেতনের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাসায় অভিযান চালায় র‍্যাব। এ অভিযানের নেতৃত্বেও ছিলেন সারোয়ার আলম।

শামীমের বাসা থেকে থেকে ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআরের নথি, নগদ ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা, অস্ত্র, বিদেশি মুদ্রা, মদ, আগ্নেয়াস্ত্র, মাদক জব্দ করা হয়।এদিকে, জি কে শামীমকেও আটক করা হয়। সুনির্দিষ্ট অভিযোগে তাকে আটক করা হয় বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

আট বছর আগে মেয়াদোত্তীর্ণ গবাদি পশুর বিভিন্ন ভ্যাকসিন, এন্টিবায়োটিকসহ বিভিন্ন ধরণের ওষুধ রিপ্যাক করে বিক্রয় করায় সম্প্রতি রাজধানীর ফকিরাপুলে এডভান্স এনিম্যাল সায়েন্স কোং লিমিটেড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয় জনকে ২ বছর করে কারাদণ্ড ও ৭৫ লাখ টাকা জরিমানা করে র‌্যাব-২,

প্রাণিসম্পদ অধিদফতর ও ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের সহযোগিতায় পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত।এছাড়া ১০ কোটি টাকা মূল্যের মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধও জব্দ করা হয়। এ অভিযানেও ছিলেন সারোয়ার আলম। অভিযানের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

এছাড়া প্রায় প্রতিদিনই রাজধানীর কোনো না কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শিল্পকারখানা কিংবা খাবারের দোকানে অভিযান চালাচ্ছেন সারোয়ার আলম। একই সঙ্গে কিশোরদের মাদকসেবন থেকে শুরু করে রাজধানীতে ঘটা নানান অপরাধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধেও সমানতালে অভিযান চালাচ্ছেন তিনি।

এদিকে, সারোয়ার আলমকে নিয়ে সামাজিক যোগযোগের মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে। অনেকে এ পোস্ট নিজের অ্যাকাউন্টে শেয়ার করে সারোয়ার আলমের প্রশংসা করছেন।

ভাইরাল হওয়া পোষ্ট- র‍্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম, আপনি এই শতাব্দির শ্রেষ্ঠ জীবিত কিংবদন্তী।আপনি ভীনগ্রহে থেকে ছুটে আসা দুর্নীতিতে ডুবে যাওয়া সুড়ঙ্গের শেষ আলো। গ্রীক বীর হারকিউলিসের চেয়েও শক্তিশালী ও সাহসী। আপনি রুপকথার শেষ যুবরাজ।

প্রতিটি দুর্নীতিবাজ রাঘব বোয়ালের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর নেপথ্যের নায়ককে খুঁজতে গেলেই আপনার নাম দেখি, আপনি ওয়ান ম্যান আর্মি। ক্যাসিনো ধরার মত সাহসীকে খুঁজতে গিয়েও দেখি আপনি।

স্যার, আপনাকে শ্রদ্ধা জানানোর ভাষা আমি শিখিনি। আপনি অন্ততপক্ষে ১০০ বছর বেঁচে থাকুন। কাউকে আয়ু ধার দেয়ার বিধান থাকলে আপনাকে আমার এই মধ্য বয়স থেকেও কিছুদিনের আয়ু ধার দিতাম। আপনি বাঁচলেই বাংলাদেশ বাঁচবে। আপনার প্রতি স্নেহ, প্রীতি, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও শুভকামনা।ভালোবাসা অবিরাম স্যার।

কলাবাগান ক্রীড়াচক্রের সভাপতির বিরুদ্ধে ২ মামলা

নিউজ প্রতিদিন: রাজধানীর কলাবাগান ক্রীড়াচক্রের সভাপতি শফিকুল আলম ফিরোজের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে দুটি মামলা হয়েছে।শুক্রবার রাতে ধানমণ্ডি থানায় মামলা দুটি করা হয়।ধানমণ্ডি থানার ওসি মো. আবদুল লতিফ যুগান্তরকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন, শুক্রবার রাতে র‌্যাব বাদী হয়ে অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা দুটি করেছে।এর আগে শুক্রবার শফিকুল আলম ফিরোজকে অস্ত্র ও ইয়াবাসহ গ্রেফতার করা হয়।এদিন বিকালে রাজধানীর কলাবাগান ক্রীড়াচক্রে অভিযান চালায় র‌্যাব।

অভিযানে বেশ কিছু জুয়া খেলার কয়েন, প্লেয়িং কার্ডের ৫৭২টি সেট, আটশ’ হলুদ রঙের ইয়াবা, একটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি গুলি, একটি ম্যাগাজিন জব্দ করা হয়। ক্যাসিনোর সরঞ্জাম এখানে ছিল না। তবে ক্যাসিনোতে ব্যবহার করা হয় এমন কয়েন পাওয়া গেছে।

জব্দ হওয়া ইয়াবাগুলো প্রচলিত ইয়াবা থেকে আলাদা ধরনের। এর কোনো গন্ধ নেই। অস্ত্র ও ইয়াবাগুলো ক্লাবটির সভাপতি শফিকুল আলমের অফিস কক্ষ থেকে পাওয়া গেছে। এরপর তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

শফিকুল আলম ফিরোজ কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।এছাড়া ক্লাব থেকে হারুন, আনোয়ার, হাফিজুল ও লিটন নামে আরও চারজন স্টাফকে গ্রেফতার করা হয়। সূত্র:যুগান্তর

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের কাউন্সিলে রনি উনিশে ১৯

নিউজ প্রতিদিন:  জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হয়ে নিজেকে যেমন নারায়ণগঞ্জের রাজনীতির মাঠে মেলে ধরতে পারেনি। তেমনি কেন্দ্রীয় পদ আনতে গিয়েও শেষতক ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসতে হয়েছে তাকে। কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের ১৯জন সাধারন সম্পাদক প্রার্থীর মধ্যে তিনিই সর্বশেষ প্রতিদ্বন্ধি হিসেবে আবারো ব্যর্থতার গ্লানি কাঁধে নিয়ে নারায়ণগঞ্জে ফিরতে হয়েছে তাকে। ১৯জনের মধ্যে তিনি হয়েছে ১৯তম। নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মশিউর রহমান রণির ব্যর্থতা এভাবেই বারবার প্রতিয়মান হচ্ছে। ছাত্রদলের জাতীয় কাউন্সিলে মশিউর রহমান রনি ১ ভোট পেয়েছেন, কেউ বলছে ৯ ভোট পেয়েছে আবার কেউ বলছে ১৫ ভোট। আর এসব ফলাফলে রাজনৈতিক অঙ্গনে রনি এখন হাসির খোরাকে পরিনত হয়েছে।

জেলা বিএনপির অন্যতম নীতিনির্ধারক হিসেবে পরিচিত এবং কেন্দ্রীয় বিএনপির কার্যনিবার্হী সদস্য শাহ আলমের সুনজরের কারণে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি পদ ভাগিয়ে নেয়া রণি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক পদের প্রতি লোভ জাগে। তারই সূত্র ধরে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক হতে স্বপ্ন দেখেন জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রণি। কিন্তু বিধিবাম, তিনি কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে চরম ভাবে ব্যর্থ হয়ে নারায়ণগঞ্জে ফিরতে বাধ্য হয়েছেন।

ছাত্রদলের একাধিক নেতা জানান, মশিউর রহমান রণি জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হওয়ার আগে ফতুল্লার আনাচে কানাচে ঘুরেছেন। ফতুল্লার ছাত্রদলের নেতাদের কাঁধে ভর দিয়েই চলেছে তার রাজনৈতিক কর্মকান্ড। ছাত্রদলের ফতুল্লার নেতাকর্মী ছাড়া নিজ যোগ্যতা বলে কোন মিছিল মিটিং করতে পারেনি। মূলত ফতুল্লার নেতাকর্মীরাই রণি জেলা ছাত্রদলের সভাপতি করতে অধিক শ্রম দিয়েছে। কিন্তু রণি জেলা ছাত্রদলের সভাপতি পদ পাওয়ার পর থেকে ফতুল্লাসহ জেলার বিভিন্ন স্থানের নেতাকর্মীদের সাথে দূরত্ব তৈরী করে রাজনীতি করার চেষ্টা করেন। আর কারণে রণিকে নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে বলে ছাত্রদলের একাধিক সূত্রে জানাগেছে।

জেলা ছাত্রদলের একাধিক সূত্রের অভিযোগ, রণি জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হওয়ার পর থেকেই মূলত জেলা ছাত্রদল দুই ভাবে বিভক্ত হয়ে পরে। জেলা ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক সজিবের নেতৃত্বে পৃথক একটি বলয় তৈরী হয়। এবং সাধারন সম্পাদক সজিবের বলয়ে জেলা ছাত্রদলের বেশীর ভাগ নেতা। জেলা ছাত্রদলের বেশ কিছু নেতার মতে, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মশিউর রহমান রনির উপর ক্ষুব্দ হয়েছেন জেলা ও জেলার অন্তর্গত থানা পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। দলের জেলা কিংবা থানার নেতাকর্মীদের পরিচয় শূন্য করে এখন কেন্দ্রে ছাত্রদলকে আরো ডুবাতে নেতৃত্বে আসতে চাইছিলেন রনি। কিন্তু এখানেও তিনি ব্যর্থ হয়ে ফিরে এসেছেন।

নেতাকর্মীদের অভিযোগ, রনি জেলা ছাত্রদলের সভাপতি হয়ে থানা কমিটিগুলো বার বার দেই দিচ্ছি করে সময় ক্ষেপন করেছেন। ফলে শক্তিশালী সংগঠনটাকে নষ্ট করেছেন রনি। ছাত্রদলের একটি কর্মী সৃষ্টি করতে না পারলেও নেতাকর্মীদের হতাশায় ফেলে সংগঠন থেকে দূরে সরিয়েছেন রনি। সর্বশেষ দলের নারায়ণগঞ্জ জেলায় তার অবস্থান খারাপ বুঝতে পেরে তিনি কেন্দ্রীয় পদে এখন নির্বাচন করতে ব্যস্ত হয়ে পরেনে এই নেতা।

ফতুল্লা থানা ছাত্রদলের এক পদ প্রত্যাশী জানান, দীর্ঘ ১৪ বছর ধর্ব ছাত্রদলের রাজনীতি করে আজও পরিচয়হীন অবস্থায় রয়েছি। রনি পদে বড় হলেও তার থেকে রাজনীতির বয়স আমাদের বেশি। আমাদেরকে দিনের পর দিন কমিটি দিবে বলে ঘুরিয়েছে। টাকা দিয়েছি, শ্রম দিয়েছি বিনিময়ে একটি কর্মী সৃষ্টি করতে পারিনি। বরং তার এসব আশার বাণী শুনতে শুনতে আমাদের কর্মীরাও এখন আর আমাদের বিশ্বাস করেনা। সর্বশেষ আমাদের গেল রমজানের ইফতার মহফিলের আগের দিন বলেছিল ‘রোজা মুখে কথা দিচ্ছি, কাল ইফতার মহফিল করে কমিটি দিয়ে দিব।’ কিন্তু তার এই কথাও সে রাখেনি।

প্রসঙ্গত, বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলে ভোটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন ফজলুর রহমান। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ইকবাল হোসেন। গত বুধবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের শাহজাহানপুরের বাসায় ছাত্রদলের শীর্ষ দুই পদের জন্য কাউন্সিলরদের ভোট হয়। ভোটের ফলাফল আজ বৃহস্পতিবার ভোরে প্রকাশ করা হয়। ফজলুর রহমান ১৮৬ ভোট পেয়ে সভাপতি হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজী রওনকুল ইসলাম পেয়েছেন ১৭৮ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে ইকবাল হোসেন পেয়েছেন ১৩৯ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী জাকিরুল ইসলামের ভোট ৭৪। সাধারন সম্পাদক পদে লড়তে গিয়ে নারায়ণগঞ্জের এক মাত্র প্রার্থী রনি নিজের ভোট ছাড়া জেলার আর কারো ভোট পায়নি বলে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মশিউর রহমান রনির সাথে তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

পত্রিকার সম্পাদকদের সাথে জৈনপুরী পীর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী মতবিনিময়

নিউজ প্রতিদিন:নারায়ণগঞ্জের বহুল প্রচারিত দৈনিক প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন পোর্টাল সম্পাদকদের সাথে সন্ত্রাস,মাদক নির্মুল ও সমসাময়িক ঘটনার প্রেক্ষিতে মতবিনিময় সভা করেছেনে জৈনপুরী পীর ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী।

১৯ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার)বেলা ১২টায় নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাব ভবনের একটি রেস্টুরেন্টে এ মতবিনমিয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় জৈনপুরী পীর ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী সমসাময়িক ও বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। নারায়ণগঞ্জ জেলার সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি বৃদ্ধি করেতাদের সাথে দূরত্ব ঘোচাতেই এ সভার আয়োজন করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

সম্প্রতি বিভিন্ন ইস্যুতে পত্রিকার হেডলাইন হয়েছেন জৈনপুরী পীর ও তার ভাইয়েরা। এসব বিষয়েও উক্ত সভায় নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী।

যেকোন অভিযোগ কিংবা অন্য কোন বিষয়ে তাকে বা তার পরিবারের কাউকে নিয়ে পত্রিকায় লেখালেখি করার পূর্বে তাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ জানান এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী।

উক্ত সভায় জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক ও জাতীয় পত্রিকার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

নাতির বিশেষ ‘অঙ্গ’ কেটে দিল দাদি

নিউজ প্রতিদিন: আলমডাঙ্গা উপজেলার পাইক পাড়া গ্রামের সাজ্জাদ আলীর দুই সন্তানের জননী স্ত্রী শখের বানুকে (৩০) রেখে গত ১১ মাস আগে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছে। এই সুযোগে স্ত্রী শখের বানু প্রতিবেশি নাতি সম্পর্কের যুবক মানিকের (২৭) সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে।চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গায় প্রেমিক নাতির বিয়ের খবরে রাতে ঘরে ডেকে লিঙ্গ কেটে দিল দাদি। ঘটনাটি ঘটেছে জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার পাইকপাড়া গ্রামে। রাতেই গুরুতর রক্তাক্ত অবস্থায় নাতি মানিককে (২৭) আলমডাঙ্গা শহরের শেফা ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। কর্তিত লি’ঙ্গ ৮টি সেলাই দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

জানা যায়, মানিক পাইকপাড়া গ্রামের আলমঙ্গীর আলীর ছেলে। দীর্ঘদিন ধরে নাতি মানিক ও দাদি শখের বানুর শারীরিক সম্পর্ক করে বলেও জানা যায়। এরই মধ্যে বিপত্তি। অবিবাহিত প্রেমিক নাতি মানিকের বিয়ে পাকাপোক্ত হয়। সে বিয়েতে মত ছিল প্রেমিক নাতির। এতে রাগে-ক্ষোভে পড়ে দাদি। তিনি প্রতিশোধের আগুন বুকে নিয়ে ঘুরছিলেন।

হঠাৎ গত ১৬ সেপ্টেম্বর দিনগত রাতে দাদি প্রেমিক নাতিকে তার ঘরে মোবাইলফোনে ডেকে নেন। পরে উত্তেজিত অবস্থায় প্রেমিক নাতির লি’ঙ্গে লুকিয়ে রাখা ব্লেড দিয়ে পোস মারেন। এতে গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন প্রেমিক নাতি। তার অবস্থা বেগতিক হলে নাক-লজ্জ্বার মাথা খেয়ে চিকিৎসার জন্য আলমডাঙ্গার শেফা ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়।এদিকে ক্লিনিকসূত্রে জানা যায়, মানিকের কর্তিত লিঙ্গে মোট আটটি সেলাই দিতে হয়েছে। বর্তমানে সে ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

নারায়ণগঞ্জে সেভেন মার্ডারের পর ট্রিপল মার্ডার

নিউজ প্রতিদিন: সেভেন মার্ডারের পর সিদ্ধিরগঞ্জে এবার ট্রিপল মার্ডারের ঘটনা ঘটেছে। একই পরিবারের তিনজনকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সিআই খোলা এলাকার আনোয়ারের বাড়ি থেকে ওই তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

নিহতরা হলেন- সিদ্ধিরগঞ্জের জোনাকি ফিলিং স্টেশনের কর্মচারী সুমনের স্ত্রী নাসরিন (২৮), শিশু নুসরাত (৬) ও খাদিজা (২)। এ ঘটনায় গুরুতর আহত একজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) আজিজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা যায়, আব্বাস মাদকাসক্ত। নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার হারুন-অর রশীদসহ জেলা পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন । হত্যাকান্ডের আলামত সংগ্রহ করতে পিবিআই এবং ঢাকা থেকে সিআইডির ফরেনসিকের বিশেষজ্ঞ টিমও আসেন। পারিবারিক কলহের কারনে এই হত্যাকান্ড কি না তার তদন্ত করছে পুলিশ।

নারায়ণগঞ্জ পুলিশ সুপার বলেন, পারিবাারিক কারনে এই হত্যাকান্ড কি না তা তদন্ত করা হচ্ছে। আব্বাসের সাথে তার স্ত্রীর ঝগড়া হয়, পরে আব্বাসের স্ত্রী নিহত ছোট বোন নাজমীনের বাসায় চলে আসে। ঘটনার দিন আব্বাসের স্ত্রী ইয়াসমিন সকালে গামেন্টসে চলে যাওয়ার পর আব্বাস নাজমীন এর বাসায় আসে। এর পরে তাদের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। এই সূত্র ধরেই হত্যা কান্ডটি হতে পারে। আব্বাসকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।। ঘটনার সত্যতা এবং বিস্তারিত তদন্ত করে জানা যাবে।

বাংলাদেশের সাফল্য কাজে লাগাতে বক্তাবলীতে ইউএনডিপি প্রতিনিধি দল

নিউজ প্রতিদিন ডট নেট: শহুরে দারিদ্রতা হ্রাসে বাংলাদেশের সাফল্য ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে সদর উপজেলার বক্তাবলীতে ডিজিটাল সেন্টার প্রকল্প পরিদর্শন করেছে ফিলিপাইন সরকার ও জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) একটি দল। প্রতিনিধি দলটি এ প্রকল্পে ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি’ ব্যবহারে বাংলাদেশের অগ্রগতির বিষয়টিও গুরুত্ব দিয়ে পর্যবেক্ষণ করে। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ফিলিপাইন সরকার ও ইউএনডিপি’র ওই দল বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদে আসেন।

ইউএনডিপি ফিলিপাইনের আবাসিক প্রতিনিধি টাইটন মিত্রের নেতৃত্বে এসময় প্রতিনিধি দলে ছিলেন-ইউএনডিপির ফিলিপাইনের জেষ্ঠ্য প্রকল্প উপদেষ্টা উপদেষ্টা অ্যান্ড্রু পার্কার, ফিলিপাইনের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের কারিগরী সহকারী ফৌজিয়া আবদুল্লাহ, মোহাম্মদ নূর আবদুল্লা অ্যাঙ্গি, ইউএনডিপি বাংলাদেশের দারিদ্র্য ও নগরায়ণ প্রকল্প প্রধান আশিকুর রহমান প্রমুখ।প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সরকারের এটুআই প্রকল্পের অধীন ইউনিয়ন পরিষদগুলোতে ডিজিটালাইজেশন প্রকল্পের প্রশংসা করেন। তাদের মতে, আধুনিককালে এ প্রযুক্তির ব্যবহারের বাংলাদেশ সরকার প্রশংসীয় সাফল্য অর্জন করেছে।

বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদে প্রতিনিধি দলটিকে স্বাগত জানান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম শওকত আলী। এসময় যুবলীগ নেতা আনোয়ার হোসাইন, নাসির মাদবর, খোরশেদ আলম মাস্টার ও ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিনিধি দলটি এর আগে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন পরিদর্শন করেন। তাদের স্বাগত জানান মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। উভয় পক্ষ দু’দেশের শহুরে দারিদ্রতা নিরসনে স্ব-স্ব প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেন।

এসময় মেয়র আইভী বলেন, এই প্রকল্পটি দরিদ্র বিশেষত মহিলাদের দারিদ্র্য থেকে উন্নত হতে সহায়তা করছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে দারিদ্র জনগোষ্ঠি সিটি কর্পোরেশনের আরও কাছাকাছি এসেছে। এ উদ্যোগের জন্য ইউএনডিপিকে ধন্যবাদ জানিয়ে মেয়র আরও বলেন, আমরা আশা করছি প্রকল্পটি সারাদেশে প্রসারিত হবে।

পরে প্রতিনিধি দলটি ফতুল্লায় এলআইইউপিসি প্রকল্পের সাইট পরিদর্শন করেন।

রক্তের গরম কতটুকু আমি সেটা জানি-শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ.কে.এম শামীম ওসমান বলেছেন, যুদ্ধাপরাধী গোলাম আজমকে নিষিদ্ধ করেছিলাম এটাই কি আমাদের দোষ। এই অপরাধে আমাদের অফিসে বোম হামলা করা হয়েছিল। সারা দেশে কোথাও আরডিএস মারা হয় নাই। আমাদের উপর আরডিএস মারা হয়েছিল। চন্দনের পা উড়ে গিয়ে পরেছিল দুরে। আমার হাত খুলে গিয়েছিল পা নষ্ট হয়ে গিয়েছিল আমার বিশটা ছেলে মুহূর্তে নাই হইয়া গেল। রক্তের উপর শুয়েছিলাম। রক্তের গরম কতটুকু আমি সেটা জানি।

(১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯) মঙ্গলবার  সন্ধ্যা ৭টায় ফতুল্লা বাজারে শাহ্ ফতেহউল্লাহ কনভেনশন হলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, আমাকে বারবার জিজ্ঞেস করছিলেন ‘কিছু বলবেন’। আমি বারবার বলছিলাম, শেখ হাসিনাকে বাঁচান। আমি মরে গেলে এই দেশের কিছু হবে না। হয়তো বউ বাচ্চারা একটু কাঁদবে। আপনারা যারা ভালোবাসেন তারা কয়েকদিন মনে রাখবেন। কিন্তু শেখ হাসিনার কিছু হলে দেশ পিছিয়ে যেত। তিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

শামীম ওসমান আরো বলেন, আমরা নিজেরাই জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছি। আমরা কাকে হত্যা করেছি, একটা বার কল্পনা করে দেখেছেন। আজ বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে দেশ আরো এগিয়ে যেতো। তারই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে তার কন্যা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তোমাদেরই পূর্ব পুরুষরা হত্যা করেছে বঙ্গবন্ধুকে তোমাদের কিছু করার নাই কিন্তু যারা বঙ্গবন্ধু কে হত্যা করেছে তাদের ঘৃণা করতে শিখো।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো.শওকত আলী, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল আলী, সিনিয়র সহ-সভাপতি ও এনায়েত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আসাদুজ্জামান, যুগ্ম সম্পাদক ও ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপন, ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসলাম হোসেন, তদন্ত ওসি হাসানুজ্জামান, ফতুল্লা থানা কমিউনিটি পুলিশিং সভাপতি মীর মোজাম্মেল আলী।

ছাত্রলীগের সভাপতি শোভন ও সম্পাদক রাব্বানীর বিলাসী জীবনের খণ্ডচিত্র

আলোকিত ডেস্ক: ছাত্রলীগ নেতাদের অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রায়শই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই উক্তিটি শেয়ার করেন, “উচ্চ আদর্শ ও সাদামাটা জীবনযাপন, এই হোক তোমাদের আদর্শ।” ছাত্রলীগের উদ্দেশ্যে তিনি বহুবার এই কথা বলেছেন।

তবে আওয়ামী লীগের ভাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে সদ্য পদ হারানো সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ক্ষেত্রে ভিন্ন ধারণা পাওয়া যায়। ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন এবং সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হলে থেকে সাধারণ জীবনযাপনেই অভ্যস্ত ছিলেন। কিন্তু, পদ পাওয়ার পরপরই তারা রাজধানীর কাঁঠালবাগান ও হাতিরপুলে যথাক্রমে ৭০ হাজার ও ৪০ হাজার টাকার ভাড়া ফ্লাটে জীবনযাপন শুরু করেন। যদিও ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাদের কোনো চাকরি অথবা ব্যবসায়ে জড়িত থাকার সুযোগ ছিলো না।

রাব্বানীর দাবি, অবস্থান বিবেচনায় অবিশ্বাস্য মূল্যের হওয়া সত্ত্বেও হাতিরপুলের ২ হাজার ৬শ’ বর্গফুটের ওই ফ্লাট তিনি ভাড়া নিয়েছিলেন মাত্র ৪০ হাজার টাকায়।

তিনি জানিয়েছেন যে, ২০১৫ সাল থেকে বাবা এবং ছোটভাই তার বাসাভাড়া দিয়ে আসছেন।

গত বছর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পরদিন থেকে রাব্বানী টয়োটা কোম্পানির নোয়া মডেলের একটি মাইক্রোবাস ব্যবহার করতে শুরু করেন। তিনি কীভাবে এই গাড়ির মালিক হলেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে রাব্বানি বলেন, মাইক্রোবাসের সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধ করা হয়নি, কিস্তির টাকা বকেয়া রয়েছে। তবে সেই কিস্তির টাকা তিনি কী করে পরিশোধ করেন, তা জানাতে চাননি। শোভনেরও এরকম একটি গাড়ি রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে থাকাকালীন ক্যাম্পাসের কোথাও যেতে হলে এই দুজন অন্য সবার মতোই রিকশা ব্যবহার করতেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) রাব্বানী গতমাসে ডাকসু ভবনে তার নিজ কক্ষে একটি শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) লাগিয়েছেন। এ বিষয়ে তার দাবি, এক শুভাকাঙ্ক্ষী তাকে উপহার হিসেবে এসি লাগিয়ে দিয়েছেন।

গত ৫ সেপ্টেম্বর রাতে শোভন সিলেট থেকে ঢাকায় ফেরার পথে অনেক নেতাকর্মী নিয়ে সিলেট এম এ জি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জ ব্যবহার করেন।

সূত্র (খবর-দ্য ডেইলি স্টার)

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে আগুন

নিউজ প্রতিদিন: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভিতরে ও বাইরে আগুন। চারিদিকে শুধু কালো ধোঁয়া আর ধোঁয়া। উপর থেকে চার পাঁচ জন চিৎকার করে বলছে বাঁচাও বাঁচাও। কিছুক্ষণের মধ্যে ফায়ার সার্ভিস ও ডিফেন্সের উদ্ধারকারী সদস্যরা ছুটে আসেন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে।

ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা সদস্যরা প্রথমে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ভবনের উপরে ও ভিতরে আটকে থাকা লোকজনদের উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাদেরকে হাসপাতালে পাঠান।

রোববার ( ১৫ সেপ্টেম্বর ) সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের উদ্যোগে এভাবেই মহড়া প্রদর্শনের আয়োজন করা হয়। জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সুরক্ষায় অগ্নিকাণ্ড ও ভূমিকম্পের বিভিন্ন বিষয়ে এ মহড়া অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো.জসিম উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক  (শিক্ষা ও আইসিটি) রেহানা আক্তার, নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের উপ-সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল আরেফিন, ঢাকা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক সালেহ উদ্দিন, সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা বারিক, সোনারগাঁ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা রঞ্জন সরকার, আড়াইহাজার উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সোহেল হোসেন, সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, রূপগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান মো.শাহজাহান ভূঁইয়া, আড়াইহাজার উপজেলার চেয়ারম্যান মোজাহিদুর রহমান হেলো সরকারসহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই।