২৯শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৪ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 267

আমার নির্বাচনী গ্রামকে আদর্শ গ্রাম হিসেবে গড়ে তোলাই আমার লক্ষ্য।। হাজী ওমর ফারুক

আসন্ন ইউপি নির্বাচনে নারায়নগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা থানাধীন বক্তাবলী ইউপি’র ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী হাজী ওমর ফারুক তার নির্বাচনী এলাকায় ফুটবল মার্কার ব্যাপক প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি তার ওয়ার্ডের প্রতিটি ভোটারের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তাদের যাবতীয় সুবিধা অসুবিধার খোজ খবর নিচ্ছেন এবং ২৩শে এপ্রিল নির্বাচনে ফুটবল মার্কায় ভোট চেয়ে ভোটারদের মুল্যবান ভোটের মাধ্যমে জয়লাভের ব্যাপারে তাদের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।
সরে জমিনে নির্বাচনী এলাকাতে ঘুরে দেখা যায় , বক্তাবলী ইউপি’র ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী যে ক’জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ গ্রহন করছে তাদের মধ্যে হাজী ওমর ফারুক শিক্ষিত,মার্জিত স্বভাবের এবং সদা মিষ্টভাষী এলাকাতে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। ওয়ার্ডের বিভিন্ন ভোটারদের সাথে আলাপকালে সাধারন ভোটাররা জানান, হাজী ওমর ফারুক একজন ন্যায় পরায়ন ব্যক্তি। তার মত যোগ্য প্রার্থী পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত। কারন হিসেবে তারা উল্লেখ করে বলেন আমাদের সুপরিচিত মুখ হাজী ওমর ফারুককে আমরা সাধারন ভোটাররা বিপদে আপদে সব সময় কাছে পাই। তিনি যদি  নির্বাচনে জয়লাভ করে তাহলে আমাদের অবহেলিত এ ওয়ার্ডে ব্যাপক উন্নয়ন করবেন বলে আমরা আশাবাদী।
তাছাড়া এলাকাবাসি ও ভোটারদের মাঝে রয়েছে তার জনসমর্থন। এলাকার সাধারন মানুষের নেই কোন অভিযোগ । এ বিষয়ে মেম্বার পদপ্রার্থী হাজী ওমর ফারুক বলেন,আমি যদি আমার এলাকার সাধারন ভোটারদের ভোটে প্রতিনিধি নির্বাচিত হই তাহলে আমি আমার ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের যাবতীয় উন্নয়ন মুলক কাজ করে যাবো।এছাড়াও  সমাজ থেকে মাদক,ইভটিজিং,ভুমিদস্যুতা প্রতিরোধে সামাজিকভাবে ব্যাপক কাজ করে ডিজিটাল ওর্য়াড গড়ে তোলা এবং সামাজিক সেতু বন্দন তৈরী করে আদর্শ গ্রাম হিসেবে গড়ে তোলাই আমার লক্ষ্য।  তিনি আরও বলেন, আমি ব্যক্তিগত ভাবে দীর্ঘদিন যাবত দুস্থ নারী-পুরুষের মাঝে নগদ অর্থ,শীত বস্ত্র,ঈদে বিভিন্ন সামগ্রী দিয়ে আসছি তা আরো ব্যাপকতর করবো। আমি আশাবাদী সাধারন ভোটাররা আমাকে তাদের মুল্যবান ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে তারা আমাকে তাদের সেবক হওয়ার সুযোগ দেবে।আমি যতদিন বেচে থাকবো তাদের সেবক হয়েই থাকবো। দিনরাত যখনই তারা আমাকে ডাকবে আমি তাদের সেবাদানে ছুটে যাবো। আমি আমার এলাকার সাধারন ভোটারদের মুল্যবান ভোটে জয়লাভ করবো ইনশাল্লাহ।

৮নং ওয়ার্ডকে ডিজিটাল ওয়ার্ডে পরিনত করাই আমার লক্ষ্য II জয়নাল আবেদীন

আসন্ন ইউপি নির্বাচনে নারায়নগঞ্জ সদর উপজেলার বক্তাবলী ইউপি’র ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী মোঃ জয়নাল আবেদীন তার নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি তার ওয়ার্ডের প্রতিটি ভোটারের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তাদের যাবতীয় সুবিধা অসুবিধার খোজ খবর নিচ্ছেন এবং ২৩শে এপ্রিল নির্বাচনে তাকে তালা মার্কায় ভোট দিয়ে ভোটারদের মুল্যবান ভোটের মাধ্যমে জয়লাভের ব্যাপারে তাদের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।
সরে জমিনে নির্বাচনী এলাকাতে ঘুরে দেখা যায় , বক্তাবলী ইউপি’র ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী যে ক’জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ গ্রহন করছে তাদের মধ্যে বর্তমান মেম্বার মোঃ জয়নাল আবেদীন সৎ,নির্ভীক,নিঃর্স্বাথ সমাজকর্মী,অন্যায়ের সাথে আপোষহীন ,মার্জিত স্বভাবের এবং সদা মিষ্টভাষী এলাকাতে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। ওয়ার্ডের বিভিন্ন ভোটারদের সাথে আলাপকালে সাধারন ভোটাররা জানান, মোঃ জয়নাল আবেদীন একজন ন্যায় পরায়ন ব্যক্তি। তার মত যোগ্য প্রার্থী পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত। কারন হিসেবে তারা উল্লেখ করে বলেন আমাদের সুপরিচিত মুখ মোঃ জয়নাল আবেদীনকে আমরা সাধারন ভোটাররা বিপদে আপদে সব সময় কাছে পাই। তিনি যদি  নির্বাচনে জয়লাভ করে তাহলে আমাদের অবহেলিত এ ওয়ার্ডে ব্যাপক উন্নয়ন করবেন বলে আমরা আশাবাদী।
তাছাড়া এলাকাবাসি ও ভোটারদের মাঝে রয়েছে তার জনসমর্থন। এলাকার সাধারন মানুষের নেই কোন অভিযোগ । এ বিষয়ে মেম্বারপদপ্রার্থী মোঃ জয়নাল আবেদীন বলেন,আমি যদি আমার এলাকার সাধারন ভোটারদের ভোটে প্রতিনিধি নির্বাচিত হই তাহলে আমি আমার ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের যাবতীয় উন্নয়ন মুলক কাজ করে  ডিজিটাল ওয়ার্ডে পরিনত করব।
তিনি আরও বলেন, আমি ব্যক্তিগত ভাবে দীর্ঘদিন যাবত দুস্থ নারী-পুরুষের মাঝে নগদ অর্থ,শীত বস্ত্র,ঈদে বিভিন্ন সামগ্রী দিয়ে আসছি তা আরো ব্যাপকতর করবো। আমি আশাবাদী সাধারন ভোটাররা আমাকে তালা মার্কায় তাদের মুল্যবান ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে তারা আমাকে তাদের সেবক হওয়ার সুযোগ দেবে। আমি যতদিন বেচে থাকবো তাদের সেবক হয়েই থাকবো। দিনরাত যখনই তারা আমাকে ডাকবে আমি তাদের সেবাদানে ছুটে যাবো। আমি আমার এলাকার সাধারন ভোটারদের মুল্যবান ভোটে জয়লাভ করবো ইনশাল্লাহ।

বরিশালে ১৪ শিবির নেতা-কর্মীকে পুলিশে দিল ছাত্রলীগ

বরিশালে সাংগঠনিক বৈঠক করার সময় শিবিরের উপজেলা সভাপতিসহ ১৪ কর্মীকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

রবিবার দিবাগত রাতে গৌরনদী উপজেলার কাছেমাবাদ ছিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসার বিজ্ঞান ভবন থেকে তাদের আটক করে পুলিশে সোর্পদ করা হয়।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শিবিরের নেতাকর্মীদের সাংগঠনিক বৈঠকের খবর পেয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়ের ইসলাম সান্টু ভূঁইয়ার নেতৃত্বে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ওই ভবনে তল্লাশি চালায়।
এসময় ভবনের একটি কক্ষে বৈঠকরত অবস্থায় ছাত্রশিবিরের গৌরনদী উপজেলা সভাপতি মো. সবুজ হাওলাদারসহ ১৪জনকে আটক করে থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

গৌরনদী থানার ওসি আলাউদ্দিন মিলন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘আটককৃতদের জিজ্ঞাবাদ শেষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সূত্র আমারদেশ

বাংলাদেশের প্রশংসা করে চাকরি হারালেন ভোগলে!

চলতি আইপিএল থেকে সরিয়ে দেয়া হল অন্যতম সেরা ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হর্ষ ভোগলেকে। আইপিএলের জন্মলগ্ন থেকেই এই টুর্নামেন্টের সঙ্গে যুক্ত হর্ষ। এ বারের নিলামেও সঞ্চালকের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে তাকে। তার এই হঠাৎ অপসারণে বেশ চমকে গেছে ক্রিকেট মহল।

ঠিক কী কারণে সরানো হল হর্ষকে?

সরকারিভাবে কারণটা অবশ্য এখনও জানানো হয়নি হর্ষ ভোগলেকে। বোর্ড সচিব অনুরাগ ঠাকুর, আইপিএল চেয়ারম্যান রাজীব শুক্লাও এই বিষয়ে একটি শব্দ খরচ করেননি।

কিন্তু বোর্ডের একটি সূত্র জানাচ্ছে, বিভিন্ন মহল থেকে পাওয়া প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতেই হর্ষ ভোগলেকে রাখা হয়নি আইপিএলে। কিন্তু কেন? হর্ষ ভোগলে স্বয়ং বলছেন, আমার সঙ্গে এই ব্যাপারে কেউ কোনো কথাই বলেননি। কীসের জন্য আমাকে আইপিএলে রাখা হয়নি, সেটাও আমাকে পরিষ্কার করে বলা হয়নি।

খবরের ভিতরকার খবর বলছে অন্য কথা। টি ২০ বিশ্বকাপে ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড ম্যাচের আগে বিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থার এক কর্মকর্তার সঙ্গে বাগযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিলেন হর্ষ ভোগলে। সেটা একটা কারণ হতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।

কিন্তু গরিষ্ঠ অংশ বলছে অন্য কথা। আসল কারণ হল, ভারত বনাম বাংলাদেশ ম্যাচ। আর সেই ম্যাচের জন্যই আইপিএল থেকে ছিটকে গেলেন হর্ষ ভোগলে।

ভারত বনাম বাংলাদেশের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের পরে অমিতাভ বচ্চন, ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনি টুইটারে নাম না করে হর্ষ ভোগলের সমালোচনা করেছিলেন। সেই ম্যাচে হর্ষ ভোগলে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের ক্রমাগত প্রশংসা করে যাচ্ছিলেন। আর সেটাই অভিশাপ হয়ে দেখা দিল। আইপিএল থেকে সরিয়ে দেয়া হল হর্ষ ভোগলেকে।

সূত্র: আনন্দবাজার, এবেলা।

মন্ত্রীপরিষদ কি দন্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল? প্রশ্ন তুহিন মালিকের

একের পর এক মন্ত্রী আদালত কতৃক দণ্ডপ্রাপ্ত হচ্ছেন। কিন্তু মজার ব্যাপার তাদের কারই মন্ত্রিত্ব যাচ্ছে না। এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ও কলামিষ্ট ড তুহিন মালিক । তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, মন্ত্রীপরিষদকে কয়েদীখানা বানাবেন না। মন্ত্রীপরিষদ কি দন্ডপ্রাপ্ত অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে ? সর্বোচ্চ আদালত থেকে অপরাধী সাব্যস্ত হয়ে দন্ডপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। যারা দেশের বিচার বিভাগকে মানে না বলে আদালত প্রমান করে সাজা দেয়; তারা কি করে বিচার বিভাগ সম্মুন্নত রাখার সাংবিধানিক শপথের সুরক্ষা দিবে ? যারা দেশের সম্পদ লুটের দায়ে দোষী প্রমানিত হয়ে ১৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হয়; তারা কি করে জনগণের সম্পদের নিরাপত্তা বিধানের সাংবিধানিক শপথের সুরক্ষা দিবে ? অথচ আমাদের সংবিধান এদেরকে শুধু মন্ত্রীপরিষদেই নয়, বরং সংসদ সদস্য পদেও অযোগ্য ঘোষনা করেছে । সূত্র : আমারদেশ

শেখ হাসিনাকে বৈশাখী শুভেচ্ছা খালেদা জিয়ার

ঢাকা: প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা কার্ড পাঠিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
রোববার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল এ শুভেচ্ছা কার্ড পৌঁছে দেয়।
বিএনপির সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক আবুল খায়ের ভূঁইয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলের ছিলেন- বিএনপির সহ দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি, আসাদুল করিম শাহীন, মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা।
আসাদুল করিম শাহীন জানান, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আমরা এ শুভেচ্ছা বার্তা ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছে দিয়েছি।

মুসলিম দেশে হিন্দু কেন প্রধান বিচারপতি? ওলামা লীগ

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের জমি-বাড়ি ফেরতের আইন ‘অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যার্পণ আইন’ বাতিলের দাবি করে ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গসংগঠন আওয়ামী ওলামা লীগ। একই সঙ্গে সংগঠনটি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার ইস্তফা এবং বাঙালীর প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের সকল অনুষ্ঠান বাতিলের দাবি জানিয়েছে। খবর-দৈনিক যুগশঙ্খের।

শনিবার ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানবশৃংখল ও সমাবেশে এ দাবি জানানো হয়। এতে বক্তারা বলেন, ‘মুসলিম দেশে কেন হিন্দু বিচারপতি? এটা মেনে নেয়া যায় না। অবিলম্বে তাকে পদত্যাগ করতে হবে।’

সমাবেশে বাঙালীর প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে কড়াকড়ি আরোপের জন্য সরকারকে সাধুবাদ জানিয়ে বর্ষবরণের অনুষ্ঠান পুরোপুরি বন্ধের দাবি জানান ওলামা লীগ। এবার থেকে চালু হওয়া বৈশাখী উৎসব ভাতা বাদ দিয়ে ঈদ-ই মিলাদুন্নবিতে উৎসব ভাতা দেওয়ার দাবিও জানান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থক সংগঠনটির নেতারা।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, “পহেলা বৈশাখের নামে চারুকলার গাঁজাখোর মিডিয়া ও পুঁজিবাদী বেনিয়াগোষ্ঠি বাণিজ্য করছে। ওদের শোষণ থেকে জনগণকে বাঁচাতে হবে।”

মুসলমানদের ‘ইসলামহীন’ করার জন্যই পহেলা বৈশাখের ‘অপতৎপরতা’ বলে দাবি করেছে ওলামা লীগ, যে সংগঠনটি আওয়ামী লীগকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে বলে দাবি করেছেন শাহবাগ আন্দোলনের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার।

নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে এবারের বাংলা নববর্ষের অনুষ্ঠান বিকালের মধ্যে শেষ করা এবং মঙ্গল শোভাযাত্রায় মুখোশ ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করেছে সরকার।

সরকারের সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনা হলেও মুখোশ নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা দেওয়ায় সরকারকে ‘ধন্যবাদ’ জানিয়েছে ওলামা লীগ। বৈশাখ উপলক্ষে ‘পান্তা-ইলিশ’ খাওয়ার চর্চা বাদ দিয়ে ‘জাতীয় মাছ ইলিশ রক্ষা’র আহ্বানও জানিয়েছে তারা।

ঈদে মিলাদুন্নবীর দিন ‘উৎসব ভাতা’ দেওয়ার দাবি জানিয়ে বক্তরা বলেন, ‘সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম রয়েছে। এজন্য মুসলমানদের পহেলা বৈশাখের বোনাস বাদ দিয়ে মহাপবিত্র সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ উপলক্ষে বোনাস দেওয়া উচিত।”

বৈশাখের বিরোধিতা করলেও নববর্ষের কোনো অনুষ্ঠানে হামলার বিরোধিতাও করেছে আওয়ামী লীগ সমর্থক সংগঠনটি।   সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসী হামলাকে ‘অনৈসলামিক ও হারাম’ আখ্যায়িত করে বক্তারা বলেন, পহেলা বৈশাখে সন্ত্রাসী হামলা ‘ইসলামে জায়েজ নেই’।

মোহাম্মদ আলীর শিষ্য জয়নাল ফঁকির নির্বাচন থেকে সরে দাড়ালেন

ফতুল্লা প্রতিনিধিঃ
নারায়ণগঞ্জ উপজেলার ফতুল্লা থানাধীন বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে, নির্বাচনী টার্গেট এবার ওয়ার্ড মেম্বাদের দমানো। এরই ধারাবহিকতায় এবার বিশেষ কারনে নির্বাচন থেকে সরে আসার নির্দেশ দিলেন সাবেক সাংসদ ও বিশিষ্ট শিল্পপতি জনাব মোহাম্মদ আলীর শিষ্য বক্তাবলী ইউনিয়ন ৫নং ওয়ার্ডের হেভিওয়েট ও প্রভাবশালী মেম্বার প্রার্থী জয়নাল আবেদিন ফকিরকে। জয়নাল আবেদিন ফকিরের জয় নিশ্চিৎ বুঝতে পেড়ে উর্ধ্বতন মহল এই কৌশল অবলম্বন করেছে বলে জনগনের ধারনা । যদিও তিনি গত নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেম্বার নির্বাচিত হয়ে ছিলেন। তথাপিও গুরু হিসেবে মোহাম্মদ আলী সাহেব এর শিষ্য জয়নাল আবেদিন ফকিরকে নির্বাচন থেকে সরে আশার নির্দেশ দিয়ে তাকে নির্বাচনী ছক দেখিয়ে তাকে নির্বাচন না করার জন্য নিদের্শ দেন। এ বিষয়ে জয়নাল আবেদীন এর ভাই দেলোয়ার ফকির বলেন, মোহাম্মদ আলী সাহেব যেহেতু নির্বাচন থেকে আমার ভাই জয়নাল আবেদীনকে সরে যেতে বলেছেন সেজন্য সে নির্বাচন করবে না। মুঠো ফোনে জয়নাল আবেদীন ফকিরকে  কল করলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

মন্ত্রী-এমপির বাকবিতণ্ডা, সমর্থকদের হাতাহাতি : অনুষ্ঠান পণ্ড

চট্টগ্রাম নগরে গণপরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনা সভায় বাগ্‌বিতণ্ডায় জড়িয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন এবং চট্টগ্রাম-১০ আসনের সাংসদ ও সাবেক মন্ত্রী আফছারুল আমীন। চট্টগ্রাম নগরের উড়ালসড়কের পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে এই বিতণ্ডায় জড়ান তাঁরা। একপর্যায়ে আফছারুল আমীন মন্ত্রীর দিকে তেড়ে যান। এই সময় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন ও অন্যরা তাঁদের নিবৃত্ত করেন। এর জের ধরে সভাকক্ষেই হাতাহাতিতে লিপ্ত হন দুই নেতার সমর্থকেরা। ফলে মাঝপথেই পণ্ড হয় যায় আলোচনা সভা। শনিবার রাত পৌনে আটটার দিকে চট্টগ্রাম নগরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের ছয়তলার সেমিনারকক্ষে এই ঘটনা ঘটে। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর চট্টগ্রাম কেন্দ্র ‘টেকসই জনবান্ধব গণপরিবহন ব্যবস্থা ও করণীয়’ শীর্ষক এই গোলটেবিল আলোচনা সভার আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মন্ত্রী মোশাররফ হোসেন। সভায় চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) কর্তৃক নির্মিত ও নির্মাণাধীন উড়ালসড়কগুলো নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। আলোচনা সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপক প্রকৌশলী সুভাষ বড়ুয়া ও আলী আশরাফ, স্থপতি জেরিনা হোসেন ও তসলিম উদ্দিন চৌধুরী উড়ালসড়ক নির্মাণের যৌক্তিকতা নিয়ে সমালোচনা করেন। এরপর ঢাকা যাওয়ার তাড়া থাকায় বক্তব্য দেন গৃহায়ণমন্ত্রী মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘যখন বহদ্দারহাট, কদমতলী ও মুরাদপুর উড়ালসড়ক হচ্ছে তখন আমি মন্ত্রী থাকলে হয়তো অনুৎসাহিত করতাম। আর করলেও আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করে করতাম। ফি দিলে চুয়েট সংস্থার অনুকূলে সমীক্ষা প্রতিবেদন দেয়।’ সভায় মন্ত্রী আরও বলেন, বহদ্দারহাট ও কদমতলী উড়ালসড়কে তেমন গাড়ি উঠে না। গাড়ি না উঠলে এসব উড়ালসড়ক রেখে লাভ নেই। গাড়ি না উঠলে একপর্যায়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো এই উড়ালসড়কগুলো ভেঙে ফেলতে হবে। মন্ত্রীর পর বক্তব্য শুরু করেন আফছারুল আমীন। তিনি বলেন, ‘উড়ালসড়কগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলেই হয়েছে। এই সময় আমরা কেউ মন্ত্রী ছিলাম, কেউ এমপি ছিলাম। এর দায়ভার আমাদেরই নিতে হবে।’ এ সময় পাশে বসা মন্ত্রী এর আপত্তি জানিয়ে নিজের কৈফিয়ত দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু বক্তব্য অব্যাহত রাখেন সাংসদ। একপর্যায়ে বলেন, ‘আপনার আগ্রহে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। প্রকৌশলী সুভাষ বড়ুয়াকে দিয়ে আপনি এ পেপার উপস্থাপন করিয়েছেন।’ এর জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আপনাকে (সাংসদ) তো ভাড়া করে নিয়ে আসা হয়েছে।’ এই কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে নিজের চেয়ার থেকে উঠে মন্ত্রীর দিকে তেড়ে যান সাংসদ। মন্ত্রীর উদ্দেশে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় সাংসদ বলেন, ‘আমি চট্টগ্রামের ছেলে। আমাকে চিনিস।’ এই সময় সিটি মেয়র নাছির উদ্দীন ও অন্যরা তাঁদের নিবৃত্ত করেন। মন্ত্রী ও সাংসদের বাগ্‌বিতণ্ডার সময় তাঁদের সমর্থকেরা হাতাহাতিতে লিপ্ত হন। তবে এরপর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে আবার বক্তব্য দেন মন্ত্রী মোশাররফ হোসেন। তিনি পুরো ঘটনাকে অনাকাঙ্ক্ষিত উল্লেখ করে দুঃখ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘হঠাৎ করে হয়ে গেছে। মনে করবেন কিছুই হয়নি।’ এরপর মন্ত্রী ও সাংসদ করমর্দন করেন। মন্ত্রীর পর সিটি করপোরেশনের মেয়র নাছির উদ্দীন তাঁর বক্তব্যে পুরো ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘এই সভাটি আরেকদিন করলে ভালো হবে। তখন পরিকল্পিতভাবে করা উচিত।’ মেয়রের পর চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহবুবুল আলম বক্তব্য দেন। এরপর বক্তব্য সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম বক্তব্যে দিতে শুরু করলে চেয়ার থেকে উঠে সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যান মন্ত্রী। সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামার সময় আফছারুল আমীনের ১০ থেকে ১৫ জন সমর্থক স্লোগান দিয়ে মন্ত্রীর পথরোধ করেন। এই সময় মন্ত্রী তিন-চার মিনিট অপেক্ষা করে পুনরায় সভাকক্ষে প্রবেশ করেন। এরপর সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন ও সাংসদ আফছারুল আমীন মন্ত্রী মোশাররফ হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে আসেন। নিচে মন্ত্রীকে গাড়িতে তুলে দেন তাঁরা। এর একপর্যায়ে সভা সমাপ্ত ঘোষণা করেন আয়োজকেরা। সভায় অতিথিদের বক্তব্য শেষে অংশগ্রহণকারীদের নিয়ে মুক্ত আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। আইইবি এর চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হারুণ সভায় বলেন, ‘কারও ইন্ধনে বা আগ্রহে এই সভার আয়োজন করা হয়নি। আর কাউকে ভাড়া করেও আনা হয়নি।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালের ১২ অক্টোবর বহদ্দারহাট উড়ালসড়ক ও চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি কদমতলী উড়ালসড়কের উদ্বোধন করেন।

বন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকান্ড

বন্দর প্রতিনিধি,নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিন.নেট
নারায়ণগঞ্জ বন্দর উপজেলার দেউলী কবরস্থান রোড এলাকায় শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ১১ টায় আফজলের বাড়িতে ভয়াবহ অগ্নীকান্ডের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে,উপজেলার দেউলী কবরস্থান সংলগ্ন আফজলের বাড়ি শনিবার রাত পৌনে ১১ টায় হঠাৎ আগুন লাগে।এতে মুহুত্বের মধ্যে পুরো বাড়ি আগুনে পুরে ছাই হয়ে যায়।এতে কেউ হতাহত না হলেও মুল্যবান আসবাবপত্র পুরে গেছে বলে জানিয়েছে পরিবারের সদস্যরা।পরে আশপাশের লোকজন প্রায় আধা ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।