নিউজ প্রতিদিন: ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি নির্বাচনের পরই মন্ত্রিসভায় রদবদল করা হচ্ছে। তখনই সরকারের হেভিওয়েট দুইজন মন্ত্রীকে সরিয়ে দেয়ার আভাস পাওয়া গেছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ এবং সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে। কয়েকজন ব্যর্থ মন্ত্রীদের সাথে নতুন করে মন্ত্রীত্ব হারানোর তালিকায় যোগ হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এ্যাডভোকেট শ.ম রেজাউল করিম। আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ ফোরাম থেকে শুরু করে গণভবনের বিশস্ত সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানিয়েছে, সরকার এবং দলকে আলাদা করার জন্যই ওবায়দুল কাদেরকে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে মন্ত্রণালয় থেকে। অসুস্থতার পর থেকে তিনি আরো বেশি কর্মস্পৃহা দেখাতে পারলেও সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থাকার সময় স্বরসতী পূজার দিনই (৩০ জানুয়ারি) সিটি নির্বাচন হবে-এমন একটি বক্তব্য শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা না করেই গণমাধ্যমে খুব জোরালোভাবে উপস্থাপন করেন। এছাড়া হাতঘড়ি কেলেংকারি থেকে শুরু করে গত মেয়াদে সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে সারাদেশে আওয়ামী লীগে সবচে বেশি অনুপ্রবেশকারীদের সুযোগ করে দেয়ার মতো ঘোরতর অভিযোগ রয়েছে ওবায়দুল কাদেরের বিরুদ্ধে।
এমনকি, স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগ পর্যন্ত ওবায়দুল কাদের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকার যে পরিকল্পনা ছিল, সেটিও ভেস্তে যাচ্ছে। কেননা পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন এবং বিশ্বব্যাংকের ঋণ কেলেংকারি থেকে দায়মুক্তি পাওয়া সাবেক মন্ত্রী আবুল হোসেনকে আবারো মন্ত্রীত্বে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছের কথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ঘনিষ্ঠজনদের জানিয়েছেন।
অপরদিকে, পিরোজপুর-১ আসন থেকে প্রথমবার নির্বাচিত হয়েই সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান এ্যাডভোকেট শ. ম রেজাউল করিম। আসন্ন মন্ত্রিসভা রদবদলের সময় তার কপালেও মন্ত্রীত্ব আর থাকছে না বলে জানিয়েছে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সূত্রটি।
জানা গেছে, শ. ম রেজাউল করিম স্থানীয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগেরই একজন সাবেক সংসদ সদস্যকে কোণঠাসা করতে উঠে পরে লেগেছেন। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অভিযোগও জানানো হয়েছে।
অপরদিকে, নিজে সরাসরি দুর্নীতির সাথে সম্পৃক্ত না হলেও গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ.ম রেজাউল করিমের পরিবার বিশেষ করে তার ভাই এবং ব্যক্তিগত সহকারী বিভিন্ন পর্যায়ের দুর্নীতির সাথে জড়িত রয়েছে। বিশেষ করে গণপূর্ত অধিদপ্তরের টেন্ডারবাজির সাথে গণপূর্ত মন্ত্রীর ভাইদের নগ্ন হস্তক্ষেপের বিষয়ে সুনিদির্ষ্ট অভিযোগ রয়েছে।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নতুন কমিটিতেও ঠাঁই পাননি আগের কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক শ.ম রেজাউল করিম। সূত্র:ভোরের পাতা









বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাজ্বী শওকত আলী কর্তৃক আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন,ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফরিদ আহম্মেদ লিটন,ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক এমএ মান্নান,এনায়েত নগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আসাদুজ্জামান, বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব আফাজউদ্দিন ভূইয়া,ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবুল হোসেন প্রধান, বক্তাবলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বাবুল মিয়া, কাশিপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আব্দুস সাক্তার,ইউপি মেম্বার জাহাঙ্গীর আলম মাষ্টার,আতাউর রহমান প্রধান,মনির হোসেন মেম্বার,জলিল গাজী মেম্বার, আকিলউদ্দিন মেম্বার,ওমর ফারুক মেম্বার, আমজাদ হোসেন মেম্বার,রাসেল চৌধুরী মেম্বার,মোঃ সালাউদ্দিন মেম্বার,হাজেরা বেগম,মরিয়ম আক্তার, কুলসুম বেগম,ভিপি আলমগীর হোসেন,ইঞ্জিনিয়ার আবু সাঈদ রিংকু, মজিবুর রহমান শিকদার,ফতুল্লা থানা যুবলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মোঃ আনোয়ার হোসেন, খোরশেদ আলম মাষ্টার, নাসির উদ্দীন মাদবর, আব্দুর রফিক নান্নু, তৈয়ব আলী ভূইয়া, আরব আলী ভূইয়া, সিরাজুল ইসলাম,মোঃ সালাউদ্দিন, হাজ্বী মোঃ সামেদ আলী, রহিম হাজ্বী,মোঃ মিন্টু, ববি বাদল,রাশেদুল ইসলাম সুমন,মরহুম নয়নের ছোট ভাই নাজমুল আলম সাজন প্রমুখ।