২২শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৭ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 199

ময়লা খাবার খেয়ে যেভাবে ২৫ দিন কেটেছে অপহৃত সুমাইয়ার

এলাকার সবার কাছে আদুরে মেয়ে সুমাইয়া। ‘অপহরণের শিকার’ হয়ে ২৫ দিন মা-বাবা ছেড়ে কেটেছে তার জীবন। ময়লা খাবারে দিন কাটানোর পাশাপাশি ছিল মারধর আর অত্যাচার। মেয়েকে ফিরে পেয়ে এসব কথাগুলো বললেন ‘অপহৃত’ শিশু সুমাইয়া আক্তারের বাবা।

২৫ দিন পর মেয়েকে ফিরে পেয়ে আবেগ-আপ্লুত হয়ে জাকির হোসেন বলেন, সুমাইয়া ঘুমাচ্ছে। মেয়েটা আমার কয়দিন ঘুমাতে পারিনি। ওরা খুব ভয় দেখিয়ে তাকে বলেছে, তার বাবা মা মারা গেছে, এখন থেকে ওদের সঙ্গেই থাকতে হবে। ফুটফুটে মেয়েটাকে এতোদিন ময়লা খাবার খেতে দিয়েছে, রোদে রোদে ঘুরিয়েছে।

তিনি বলেন, তাকে কিভাবে অত্যাচার করা হয়েছে সবকিছু সে তার মায়ের কাছে সব বলেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখন সেই মোতাবেক পদক্ষেপ নেবে।

জাকির হোসেন বলেন, আমরা যে বাসায় থাকি সে বাসায় আগে থাকতেন অপহরণকারী অথৈ আক্তার বৃষ্টি। আমার মেয়েকে যেদিন ধরে নিয়ে যায় সেদিন বোরকা পড়ে এসেছিলো। আমার মেয়েকে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর একবারও ফোনও দেয়নি আর কোনো মুক্তিপণও চায়নি।

তাহলে কেন সুমাইয়াকে অপহরণ করেছে জানতে চাইলে তার বাবা বলেন, আমি বার বার অপহরণকারী বৃষ্টির কাছে জিজ্ঞেস করেছি। সে শুধু একটা কথাই বলে, সুমাইয়াকে ভালো লাগতো তাই আমাদের কাছে রেখেছি।

গত ২ এপ্রিল বিকালে কামরাঙ্গিরচরের বড়গ্রামে বাসার সামনে থেকে জাকির হোসেন ও মুনিয়া বেগমের একমাত্র সন্তান সুমাইয়া নিখোঁজ হয়।

মেয়ের খোঁজে সাধারণ ডায়েরি করার পর থানায় অপহরণ মামলা করেন সুমাইয়ার বাবা।

পুলিশ জানিয়েছে, রাস্তার সিসি ক্যামেরায় দেখা গেছে, একজন নারী সুমাইয়াকে হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছিলো।

এরপর পুলিশ অভিযান চালিয়ে বুধবার ভোরে কদমতলীর একটি বাসা থেকে সুমাইয়াকে উদ্ধার করে।

এসময় অভিযুক্ত অথৈ আক্তার বৃষ্টি ও তার বাবা সিরাজ মিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

অপারেশন ঈগল হান্টে ৪ জঙ্গি নিহত, এক নারী ও শিশু উদ্ধার

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে জঙ্গি আস্তানায় অপারেশন ঈগল হান্টে চার জঙ্গি নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি খুরশীদ হোসেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় অপারেশন শেষে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি একথা জানান।

তিনি বলেন, এ যাতবকালে যত অপারেশন হয়েছে এটি ছিল সবচেয়ে চমৎকার এবং সুষ্ঠু অপারেশন। যেখান থেকে আমরা একটি নিষ্পাপ শিশু এবং মহিলাকে সুস্থ অবস্থায় নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি।

তিনি আরো বলেন, আমাদের অপারেশন এখন পর্যন্ত শেষ হয়নি। শুধু মাত্র সোয়াটের অপারশেন শেষ হলো। এখন আমাদের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট কাজ করছে। এর পরবর্তী পর্যায়ে আমাদের সিআইডি’র ক্রাইম সিনও কাজ করবে।

খোরশেদ আলম বলেন, আপনারা সর্বশেষ খবর আরো জানতে পারবেন, এ যাবত আমরা যা পেয়েছি তাতে জঙ্গি আবু সহ তারা আরো তিনজন সহযোগীদের মৃত্যুদেহ ভেতরে পাওয়া যায়। এবং আমারা প্রাথমিক ভাবে ধারনা করছি যে, তারা নিজেরাই আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটিয়ে মারা যায়।

এদিকে ওই আস্তানা থেকে বের করা নারী ও এক শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতালে তাদের চিকিৎসা চলছে।

এর আগে সকাল থেকে মাইকে কয়েক দফা বলার পরও আত্মসমর্পণ না করায় বেলা সোয়া ৪টার দিকে ভেতরে থাকা দুই শিশুকে বের করে দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। তাছাড়া সকালে শেষবারের মতো তাদের আত্মসমর্পণ করতে বলার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে একটি বোমা ‘নিষ্ক্রিয়’ করা হয় সন্দেহভাজন ওই জঙ্গি আস্তানায়।

বুধবার সকালে শিবগঞ্জ উপজেলার শিবনগর-ত্রিমোহনী গ্রামে আমবাগান ঘেরা ওই বাড়িটি পুলিশ ঘেরাও করার পর সন্ধ্যায় অভিযান চালায় সোয়াট। কিন্তু দুই ঘণ্টা পরই স্থগিত করে।

রাতের বিরতির পর সকাল ৯টার দিকে ফের অভিযান শুরুর পর সোয়া ১২টায় আত্মসমর্পণের শেষ আহ্বান জানানো হয়। এর আগে অভিযান শুরুর সময় থেকে এক-আধ ঘণ্টা পরপর শোনা যাচ্ছে মুহুর্মুহু গুলির শব্দ। ১০টা ৬ মিনিটে একবার বিকট বিস্ফোরণ ঘটে।

অপারেশন ঈগল হান্ট’ নামে পরিচালিত এই অভিযান শুরুর আগেই সকাল ৮টার দিক থেকে ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয় অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিস। নিরাপত্তার কথা বলে পুলিশ ওই বাড়ির আশপাশের প্রায় পাঁচ শ গজের ভেতর কাউকে যেতে দিচ্ছে না।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে চককীর্তি এলাকার জঙ্গি আস্তানায় স্থগিত হওয়া ‘অপারেশন ঈগল হান্ট’ সকাল ৯টায় অভিযান শুরু হয়। অভিযানে সোয়াট, পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজমের একটি দলসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন।

সিদ্ধিরগঞ্জে বৃষ্টির পানি’কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত – ৩

সিদ্ধিরগঞ্জে শিমরাইল এলাকায় বৃষ্টির পানি সিমানার উপর দিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে শাহাবুদ্দিন গংয়ের হামলার শিকার হলেন একই পরিবারের ৩ জন। একই সাথে আহতদের বাড়ি ঘরে ভাংচুর চালিয়েছে হামলাকারীরা। সোমবার বিকালে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

আহত ব্যক্তিরা হলেন মোঃ তাজুল ইসলাম (৫৫), তার স্ত্রী মোরসেদা বেগম (৫০), এবং ছেলে আরিফ হোসেন (১৫)।

এঘটনায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হামলাকারী শাহাবুদ্দিনের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন হামলার শিকার তাজুল ইসলাম।

আহত আরিফ হোসেন জানান, যখন থেকে আমরা শাহাবুদ্দিনের কাছ থেকে দুই কাঠা জমি ক্রয় করে বাড়ি করে বসবাস করে আসছি , তখন থেকে তারা আমাদের উপর বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে আসছে। আজ সামান্ন বিষয় নিয়ে স্থানীয় প্রভবে আমাদের উপর এই হামলা চালাল।

এব্যাপারে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, এঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত করে দোষিদের গ্রেফতার করা হবে।

জঙ্গিবাদ-মাদক নির্মূলে ঘর থেকে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন-এসপি

 

নিজস্ব প্রতিবেদক
পুলিশ সুপার মঈনুল হক বলেছেন, মাদক,জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে হলে প্রতিটি ঘর থেকে আন্দোলন শুরু করতে হবে। প্রতিটি অভিভাবক সচেতন হলে জঙ্গিবাদ, মাদক ব্যবসায়ী-সেবনকারী কিংবা সন্ত্রাসী তৈরী হবে না। রোববার বিকেলে ফতুল্লা থানা কমিউনিটি পুলিশ আয়োজিত জঙ্গিবাদ ও মাদক বিরোধী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
পুলিশ সুপার বলেন, আমার-আপনার সন্তান কি করে কোথায় যায়, কিভাবে অর্থ উপার্জন করে, সে অর্থ বৈধভাবে উপার্জন করছে কিনা সেদিক নজর রাখতে হবে। মাদক ও জঙ্গিবাদ মানুষকে মৃত্যু যন্ত্রনা থেকেও বেশী যন্ত্রনা দিচ্ছে উল্লেখ করে মঈনুল হক বলেন, মাদক ও জঙ্গিবাদ যদি কোন ঘরে প্রবেশ করে তা হলে ওই ঘরে মৃত্যুর যন্ত্রনার চাইতেও বড় যন্ত্রনা শুরু হয়। এ জন্য সবাইকে নিজেদের ঘর রক্ষা করতে হবে।
মাদক ব্যবসায়ীদের সাবধান করে পুলিশ সুপার বলেন, আমরা চাইনা কারো মায়ের বুক খালি হোক, কোন স্ত্রী বিধাব হোক, কোন সন্তান এতিম হোক। সময় সময় থাকতে মাদক ব্যবসায়ীরা ভাল না হলে তা পরিনত ভয়াবহ হবে। তিনি মাদক ব্যবসায়ীদেও উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন, প্রয়োজনে আপনার জন্য বিকেএমইএর কাছ থেকে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে চাকুরীর ব্যবস্থা করে দিব। তিনি প্রতিটি এলাকায় জঙ্গিবাদ ও মাদক ব্যবসায়ীদেও বিরুদ্ধে এলাকাবাসীকে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(অপরাধ) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জঙ্গিবাদ কোন ধর্মই সমর্থন করে না, দেশের মানুষও জঙ্গিবাদকে পছন্দ করে না। জঙ্গিরা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় উল্লেখ করে তিনি বলেন, জঙ্গিবাদকে প্রতিহত করতে মানুষকে আরো বেশি সচেতন হতে হবে।
ফতুল্লার ইউনিয়ন পরিষদেও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপনের সভাপতিতে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(অপরাধ) মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিম সুপার শরফুদ্দিন, ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন,ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল প্রমুখ।

জাতীয় পর্যায়ে বাইতুল মোকাররমে জৈনপুরী ও চরমোনাই পীরের মধ্যে মিলাদ কিয়াম নিয়ে বাহাস

বর্তমান সময়ে এখন আলোচিত বিষয় হল আগামি ২৫শে মে ১৭ইং, মিলাদ কিয়াম নিয়ে বাইতুল মোকাররমের বাহাস হওয়ার বিষয়টি। এটা নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে নানাভিদ তর্ক বিতর্ক কেউবা আবার তৃতীয় পক্ষ হয়ে ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চার মত লাফালাফি করছে এবং তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের মত কুয়ার ব্যঙ্গে বসে মতামত দিচ্ছে, যা একেবারেই অনধিকারচর্চা।বসে বলছে আব্বাসি সাহেবের ছাত্ররা আগে ফালাফালি করেছে তারা নাকি বাহাস করবে এখন তারা কোথায় ?
আবার বলছে এই এই আলেমকে রাখলে ভাল হত, বা বাহাসের শর্তে এইগুলো রাখা ঠিক হয়নি ইত্যাদি ইত্যাদি।
তাদেরকে উদ্দেশ্যে করে বলছি কোন কথার অর্ধেক বুঝে ফালাফালি করাটা চরম বোকামি কারন আমরা আব্বাসি সাইবার কর্মীরা প্রথম থেকেই প্রচার করেছি যদি দেশের শীর্ষ পর্যায়ের কোন আলেম বাহাসে বসে তবেই আল্লামা আব্বাসী হুজুর বাহাসে আসবেন ইনশাআল্লাহ।এছাড়া অন্যান্যদের সাথে আল্লামা আব্বাসী হুজুরের ছাত্ররাই যথেষ্ট, সেই লক্ষে বাহাসের স্টেম্প হয়েছে।

আলহামদুলিল্লাহ বিগতকালেও মিলাদ কিয়াম নিয়ে বহু বাহাস হয়েছে। ফলাফলে মিলাদ কিয়াম কারীদের পক্ষেই প্রায় সকল স্থানে বিজয় এসেছিল আলহামদুলিল্লাহ।
আমাদের শায়েখ আল্লামা মুফতী ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী আল কোরাইশী পীর সাহেব হুজুর ইসলাম ও মুসলমানের পক্ষে বহুবার মিলাদ কিয়াম নিয়ে বাহাস করে বীর মুজাহিদের বেশে বিজয়ী হয়েছিলেন।
যার প্রমানঃ সৈয়দপুরের বাহাস,বাউফল বাহাস,তিতাসের বাহাস,লাকসামের বাহাস,ফরিদপুরের বাহাস নামে এখনো ইন্টারনেটে রয়েছে।প্রতিটি বাহাসই তৎকালিন সময়ে টপ অফ দা কান্ট্রি ছিল।অনেকে আবার এই চিরন্তন সত্যটাকেও মিথ্যার ছাই দিয়ে ডাকার ব্যর্থ চেষ্টাও করেছিল।
যেই আলেমের পাহার সমপরিমাণ অভিজ্ঞতা রয়েছের তিনিই ভাল বুঝেন কাকে বাহাসে রাখা ঠিক হবে আবার কাকে না রাখাটা ভাল হবেনা।তাই এটা নিয়ে নাক গলানোইটাই ভাল কারণ মিলাদ কিয়ামের পক্ষে যে মোটা হুজুরের নাম বলা হয়েছে তিনি ইতিপূর্বে বহু বার বিশেষ করে নড়াইলের বাহাসে এবারতে ধরা গেয়েছেন,এটা বেমালুম ভুলেগেলে হবেনা।

অনেকে বলে বাহাস করে লাভ কি?

তাদের প্রতি বলতে চাই, আমরা চরম শান্তিগামী আমরা ফেৎনা উৎখাত করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করায় বিশ্বাসী কিন্তু যারা প্রচার করে থাকে ” মিলাদ কিয়াম কারীরা হল জাহান্নামী “। তাদের এই জাহালতেকে দূরিভূত করার লক্ষেই বাহাস প্রয়োজন। তবে এইবার যে বাহাস হতে যাচ্ছে সেটা নিয়ে মিথ্যাচারের কোন সুযোগ নাই। সেটা জাতীয়ভাবে হবে আর তাতেই সমাধান আসবে ইনশাআল্লাহ।

আসুন বাহাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেইঃ-
আগামী ২৫শে মে ২০১৭ইং, রোজ বৃহস্পতিবার, সকাল ১০ ঘটিকায়, বাইতুল মুকাররম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে)” মিলাদ কিয়াম মুস্তাহাব” বিষয়ে ক্বওমী উলামাদের সাথে আহ‌লে সুন্নত ওয়াল জামায়া‌তের সুন্নি আলেমদের বাহাস অনুষ্ঠিত হবে-স্টেম্প অনুযায়ী যা লিখিত হয়েছে।

১ম পক্ষের মুনাজির হিসেবে থাকবেন ◢◢

১- আল্লামা মুফতী ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী পীর সাহেব জৌনপুরী।২-আল্লামা মুফতী ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এরশাদ বুখারী সাহেব,ইসলামি রিচার্জ সেন্টার দিনাজপুর।৩- আল্লামা এবি এম হুজ্জাতুল্লাহ নকশেবন্দী সাহেব পীর সাহেব,চান্দ্রা দরবার শরীফ,চাঁদপুর।৪- আল্লামা মুফতী মাঞ্জুর হোসাইন সাহেব প্রধান মুফতী,মারকাজু তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত কারামাতিয়া মাতলাউল উলুম মাদ্রাসা।৫- মুফতি হাবিবুল্লাহ ইবনে ইউসুফ আদ-দিয়াড়ী। পরিচালক, ইফতা বিভাগ, মারকাযু তাররিকি খতমীন নবুওয়াত, কারামতিয়া মাতলাউল উলুম মাদ্রাসা, নারায়নগঞ্জ। ৬- একে এম ইলিয়াস সিদ্দিকী সাহেব,পরিচালনা বোর্ডের সদস্য, ডোবরা আল গফুরিয়া, দ্বীনিয়া ম্রাদাসা, ফরিদপুর।

২য় পক্ষের মুনাজির হিসেবে থাকবেন ◢◢

১-আল্লামা মুফতী দেলোয়ার হুসাইন (দা.বা.),পরিচালক, আকবর কমপ্লেক্স ঢাকা।২- আল্লামা মুফতী মীযানুর রহমান সাঈদ (দা.বা.),পরিচালক, শায়খ যাকারিয়া রিচার্স সেন্টার, ঢাকা। ৩-আল্লামা মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম (দা.বা.), পীর সাহেব চরমোনাই। ৪-আল্লামা মুফতী শফী কাসেমী (দা.বা.),মুহাদ্দিস, বগুড়া জামিল মাদরাসা। ৫- আল্লামা মুফতী সামসুদ্দোহা আশরাফী (দা.বা.),পরিচালক, জামিয়া ইসলামিয়া রওজাতুল উলূম বাওনিয়াবাদ, মিরপুর ঢাকা।
৬- আল্লামা মুফতী লুৎফুর রহমান ফরায়েজী (দা.বা.),তালীমুল ইসলাম এন্ড রিচার্স ইনিস্টিটিউট, রামপুরা।

মিলাদ কিয়াম বিষয়ে বাহাসের চুক্তিনাম

✍ আল্লামা মুফতী ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী সাহেবের পক্ষ থেকে বাহাসের চ্যালেঞ্জকারী ১ম পক্ষ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন আল মাহদি ছাত্র, অনার্স (২য় বর্ষ), ঢাকা কলেজ।

✍ মুফতী লুৎফুর রহমান ফরায়েজীর পক্ষ থেকে চ্যালেঞ্জ গ্রহণকারী মিলাদ কিয়াম বিরোধী ২য় পক্ষ আব্দুস সবুর খান সুমন পরিচালক, তালীমুদ্দীন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।

✔ ১ম পক্ষের দাবীঃ
তাওয়াল্লুদ তথা আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মের বৃত্তান্ত বর্ণনা করে দাঁড়িয়ে তাঁর সম্মানে সালাম পেশ করা মুস্তাহাব, মুস্তাহসান। এ পদ্ধতির মিলাদ কিয়াম বিরোধীরা ফিত্তীন তথা ফিতনাবাজ।

✔ ২য় পক্ষের বক্তব্যঃ
উপরোক্ত প্রচলিত বিশেষ পদ্ধতিতে মিলাদ ও কিয়াম এর মুস্তাহাব ও মুস্তাহসান তথা বিশেষ সওয়াব হবার কোন প্রমাণ কুরআন ও হাদীসে বিদ্যমান নেই। তাই এটিকে বিশেষ সওয়াবের কাজ মনে করা বিদআত-পরিত্যাজ্য।

উভয়পক্ষের সম্মতিক্রমে বাহাসের নির্ধারিত শর্তাবলী ✎✎✎
১-১ম পক্ষের দাবীকৃত বিশেষ পদ্ধতির প্রচলিত মিলাদ কিয়াম মুস্তাহাব, মুস্তাহসান তথা বিশেষ সওয়াবের কাজ হবার প্রমাণ কুরআন থেকে কিংবা সনদের বিচারে বিশুদ্ধ হাদীস কিংবা ইজমা কিংবা এগুলোর আলোকে কিয়াস দ্বারা পেশ করবেন।
২-“মুস্তাহাব”-এর সংজ্ঞাটি কুরআন থেকে কিংবা সনদের বিচারে বিশুদ্ধ হাদীস কিংবা ইজমা কিংবা এগুলোর আলোকে কিয়াস থেকে উদ্ধৃত করবেন।
৩-“বিদাআত”-এর সংজ্ঞাটি কুরআন থেকে কিংবা সনদের বিচারে বিশুদ্ধ হাদীস কিংবা ইজমা কিংবা এগুলোর আলোকে কিয়াস থেকে উদ্ধৃত করবেন।
৪-প্রচলিত মিলাদ কিয়ামটি হুকুমসহ কুরআন থেকে কিংবা সনদের বিচারে বিশুদ্ধ হাদীস কিংবা ইজমা কিংবা এগুলোর আলোকে কিয়াস বক্তব্যের আলোকে উল্লেখ করতে হবে।
৫-দলীলের উৎস হবে কেবল কুরআন থেকে কিংবা সনদের বিচারে বিশুদ্ধ হাদীস কিংবা ইজমা কিংবা এগুলোর আলোকে কিয়াস বক্তব্য। হাদীস উল্লেখ করলে, তার বিশুদ্ধতা জরাহ তাদীলের গ্রহণযোগ্য কিতাবের আলোকে বিশুদ্ধ প্রমাণ করতে হবে।
৬-উপরোক্ত তিনটি দালিলীক উৎস ছাড়া খাইরুল কুরুন পরবর্তী কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত আমল, বা বক্তব্য [আরব, অনারব, দেওবন্দী, বেরেলভী, লা-মাযহাবী যেকোন দল হোক] দলীল হিসেবে উল্লেখ করা যাবে না। করলে তা অনর্থক কাজ হিসেবে সাব্যস্ত হবে। তবে আদিল্লায় আরবায়ার পক্ষে যার বক্তব্য মিল পাওয়া যাবে তার কথা গ্রহনযোগ্য হবে। এখানে উল্লেখ যে, আদিল্লায় আরবায়ার (যেহেতু আমরা উভয়ই হানাফী ফিকহের অনুসারী) হানাফী ফিকহের গ্রহনযোগ্য কিতাবের মুফতাবীহি বক্তব্যও উল্লেখ করতে হবে।
৭-নির্দিষ্ট বিষয় ছাড়া অন্য কোন বিষয়ের অবতারণা করলে বা নির্দিষ্টকৃত দলীলের ভিত্তি ছাড়া অন্য কোন দলীল পেশ করলে তা অগ্রহণীয় ও অহেতুক কাজ হিসেবে সাব্যস্ত হবে।
৮-উভয় পক্ষকে কথা বলার সমান সুযোগ প্রদান করতে হবে।
৯-পুরো বাহাস ভিডিও হবে। ইন্টারনেটে ও ইলেক্ট্রিক মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচার হবে। এক্ষেত্রে কোন পক্ষ বাঁধা প্রদান করতে পারবে না।
১০-আন্তরিক ও সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠানটি হতে হবে। কোন প্রকার শোরগোল ও হৈ চৈ করা যাবে না।
১১-চুক্তিনামায় নির্ধারিত মুনাজির ও বিচারক ছাড়া অনুষ্ঠানে অন্য কারো জন্য বাহাস চলাকালীন সময়ে কথা বলার অধিকার নেই।
১২-প্রশাসনিকভাবে নিরাপত্তার পূর্ণ গ্যারান্টি থাকতে হবে। উভয় পক্ষের সমঝোতার ভিত্তিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যাপারটি অবহিতকরণ পূর্বক সেখানে নিরাপত্তার ব্যাপারটি নিশ্চিত করতে হবে।
১৩-বাহাস অনুষ্ঠানের যাবতীয় খরচ (ব্যায়ভার) উভয়পক্ষ সমানভাবে বহন করবে।
১৪-নির্ধারিত সময়ে কোন পক্ষ অনুপস্থিত থাকলে তারা পরাজিত বলে সাব্যস্ত হবেন।
১৫-বাহাসে পরাজিত দল বিজয়ী মত গ্রহণ করে তওবা করতে হবে।

বিচারক হিসেবে থাকবেন
১.ড. আব্দুল্লাহিল মারুফ সাহেব (দা.বা.)প্রফেসর, ইসলামী স্ট্যাডিজ বিভাগ , ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,
২.ড. মুশতাক আহমদ, উপ পরিচালক, অনুবাদ ও সংকলনবিভাগ, ইসলামী ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।

স্থান : ইসলামিক ফাউন্ডেশন মিলনায়তন, বাইতুল মোকাররম, ঢাকা
তারিখঃ ২৫ই মে, ২০১৭ ইং বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা। শেষ সময়- বিকাল ৪টা।প্রতিপক্ষের আলোচনার সময় হল-
উভয় পক্ষের ১ম বক্তা ৩০ মিনিট করে, পরবর্তী বক্তারা ১৫ মিনিট করে।
প্রত্যাশাঃ আলোচনা হোক। কমুক দূরত্ব,সত্য প্রকাশ পাক,সৃ‌ষ্টি হোক সৌহার্দ্রতা ভ্রাতৃত্ব,আল্লাহ তা’লা আমাদের সকলকে সু্ন্ন‌তের উপর আমল করার তৌফিক দান করুন ।আল্লাহুম্মা আমিন।

উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে যা কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে তার ভিডিও লিংক আপনাদেরকে দেওয়া হল…https://youtu.be/TtZWeybHUXE।

বক্তাবলীতে তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রীকে চড়-থাপ্পড় মারল স্কুল কমিটির সভাপতি ও ইউপি সদস্য জলিল গাজী

ফতুল্লার বক্তাবলীতে তৃতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রীকে চড়-থাপ্পড় মেরেছেন স্কুল কমিটির সভাপতি। বক্তাবলীর রাধানগরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা চলাকালীন অভিভাবককে সাথে নিয়ে আসার অপরাধে শনিবার (২২ এপ্রিল) সকালে স্কুল কমিটির সভাপতি ও ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল গাজী তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্রী লামিয়াকে অভিভাবকের সামনেই চড় মারেন। এসময় ওই শিক্ষার্থীর অভিভাবক আওলাদ হোসেন এর প্রতিবাদ করায় তাকেও লাঞ্ছিত করেন ওই ইউপি সদস্য।

প্রত্যক্ষদর্শী ও অভিভাবক আওলাদ হোসেন জানান, সকালে পরীক্ষা চলাকালীন সে তার মেয়ে লামিয়াকে স্কুলে নিয়ে যায়। পরে তিনি তার মেয়েকে ক্লাশরুমে দিকে নিয়ে যাবার সময় স্কুল কমিটির সভাপতি আব্দুল জলিল গাজী তাকে বাধা দেন। সামান্য তর্কবিতর্কের এক পর্যায়ে তিনি শিক্ষার্থীকে চড় মারেন। এর প্রতিবাদ করায় ইউপি সদস্য তাকেও লাঞ্ছিত করেন।

বিষয়টি স্কুলে সমালোচনার ঝড় তোলে। এসময় অন্য অভিভাবকরা এর প্রতিবাদ করলে স্কুল শিক্ষক ও অন্যদের সহায়তায় বিষয়টি মীমাংসা হয়।

এ বিষয়ে স্কুল কমিটির সভাপতি ও ৭নং ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল গাজী শিক্ষার্থীকে চড় মারার বিষয়টি স্বীকার করে  বলেন, পরীক্ষার সময় অভিভাবকরা জানালা দিয়ে শিক্ষার্থীদের সহায়তা করছে এমন খবরে আমি স্কুলে ছুটে যাই। গিয়েই লামিয়ার বাবাকে দেখতে পাই। তাকে স্কুল থেকে চলে যেতে বললে সে আমার কথা শুনেনি।

তবে তার এমন আচরণ উচিত হয়নি উল্লেখ করে বলেন, পরে আমি দু:খ প্রকাশ করেছি। স্থানীয় গণমান্যরা পরে বিষয়টি মীমাংসাও করে দিয়েছেন। কিন্তু অভিভাবকের সব অভিযোগ সত্য নয়।

ফতুল্লার তল্লায় জার্মান প্রবাসী ইকবালের বাড়িতে নারী নিয়ে ফূর্তি, আটক ১০, প্রত্যেককে ১ মাসের কারাদন্ড প্রদান

ফতুল্লার তল্লা থেকে মদ্যপ অবস্থায় নারী নিয়ে ফূর্তির করার সময় ১০ যুবককে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শনিবার দুপুরে তাদের আটক করা হয়।

আটকরা হলেন- হৃদয় (২৫), রফিকুল হাসান (২৮), রায়হান (২৫), রহিম (২০), মোঃ মিজান (২৪), মোস্তাক (২৭), তুষার (২২), সালাম (২৩), কামরুল (২৫) ও রাসেল (২৯)। পরে তাদের ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম প্রত্যেককে ১ মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন।  শনিবার বিকেলে গণমাধ্যমে প্রেরিত ডিবি পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, শনিবার দুপুরে ডিবি পুলিশের এসআই মফিজুল ইসলাম ও মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে তাদের একটি দল ফতুল্লা তল্লা এলাকায় জার্মান প্রবাসী ইকবালের বাড়ি থেকে নারী নিয়ে ফূর্তি করার সময় মদ্যপ অবস্থায় জার্মান প্রবাসী ইকবালের আপন ভাতিজা হৃদয়সহ ১০ জনকে আটক করে। এরপর তাদের ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলমের ভ্রাম্যমান আদালতে হাজির করা হলে আদালত প্রত্যেককে ১ মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন।

পিরোজপুরে ইউনিয়ন যুবলীগের আলোচনা সভা

সোনারগাঁ প্রতিনিধি: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী শনিবার ভবনাথ স্কুল মাঠে মত বিনিময় সভা সফল করার লক্ষ্যে সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়ন যুবলীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পিরোজপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক প্রকৌশলী আহাম্মেদ আলী তানভীরের দৈল্যেরবাগ এলাকায় ব্যবসায়ীক কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, পিরোজপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, বিল্লাল হোসেন, আল আমিন, বাদশা সালামত, শামীম আকবর, শাহ জালাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মনির হোসেন, শামীম আহাম্মেদ রিয়াদ, নুরুজ্জামান, যুগ্ম সম্পাদক রাজু আহাম্মেদ, তাইজ উদ্দিন মুন্সি, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আনু প্রমূখ।

সভায় আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত মত বিনিময় সভা সফল করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন পিরোজপুর ইউনিন যুবলীগের সাধারন সম্পাদক প্রকৌশলী আহাম্মেদ আলী তানভীর।

সোনারগাঁয়ে ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার-৩

 

সোনারগাঁ প্রতিনিধি
সোনারগাঁয়ের পিরোজপুর ইউনিয়নস্থিত মেঘনা সেতুর টোলপ্লাজা এলাকায় গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে একটি যাত্রীবাহী লেগুনায় অভিযান চালিয়ে থেকে ২’শ বোতল ফেনসিডিলসহ রাজধানীর কাজলা যাত্রাবাড়ী এলাকার মৃত বাবুলের স্ত্রী জোহরা বেগম ও মৃত সাগরের স্ত্রী নাছিমা আক্তারকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। এছাড়া উপজেলার সনমান্দী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৭০ বোতল ফেনসিডিলসহ কামাল হোসেন নামে অপর এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।
সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মো. মঞ্জুর কাদের (পিপিএম) ২৭০ বোতল ফেনসিডিলসহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

সোনারগাঁয়ে বিপুল সংখ্যক ব্যক্তির জাপায় যোগদান

 

সোনারগাঁ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনারগাঁ) আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার জামপুর ইউনিয়ন পরিষদের কয়েকজন মেম্বারসহ বিভিন্ন দলের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেছে। নারায়ণগঞ্জের আমলাপাড়া এলাকায় সাংসদ খোকার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এই যোগদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সাংসদ খোকা জাপায় যোগদানকারীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন বিষয়ের উপর দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন।
জামপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি ইমরান ভ‚ঁইয়ার উদ্যোগে জাপায় নবযোগদানকারীদের মধ্যে রয়েছেন- জামপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার সানাউল্লাহ, সাবেক মেম্বার আবু সিদ্দিক ভ‚ঁইয়া, জামপুর ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ওসমান গনী, মুক্তিযোদ্ধা ওবায়দুল ভ‚ঁইয়া, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, আব্দুল মান্নান, হারুনুর রশিদ, আব্দুর রহমান, নজরুল ইসলাম, আবু সিদ্দিক, ইমান আলী, আক্তার হোসেন, নূর আলম, ফারজানা আক্তার প্রমুখ। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা জাতীয় পার্টির সমন্বয় কমিটির সদস্য মেরাজুল ইসলাম ভ‚ঁইয়া রিপন, জামপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার জাপা নেতা সগির হোসেন গেলমান, ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার জাপা নেতা আলীজান, ৬নং ওয়ার্ডের মেম্বার জাপা নেতা ইব্রাহীম, সাদিপুর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির আহŸায়ক আবুল হাশেম, যুগ্ম আহŸায়ক আলী আকবর, উপজেলা যুব সংহতি নেতা কাজী নাজমুল ইসলাম লিটু, সোহেল মুন্সী ও ওয়াহিদসহ উপজেলার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।