৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৪শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 4

মহান আল্লাহ চাইলে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে নির্বাচন করবো-একান্ত সাক্ষাৎকারে মোহাম্মাদ শাহ আলম

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপির) কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের পরিছন্ন রাজনীতিবিদ যাকে সর্বস্তরের জনগন পলিটিক্যাল বিউটি হিসেবে চিনে ও জানে তিনি বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজ সেবক আলহাজ্ব মোহাম্মাদ শাহ আলম।

নিউজ প্রতিদিনের একান্ত সাক্ষাৎকারে মোহাম্মাদ শাহ আলম বলেন, আমি জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী, শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গতিশীল নেতৃত্ব আর তারুণ্যের প্রতীক তারেক রহমানের ডায়নামিক চিন্তা চেতনাকে ধারণ করে বিএনপির পতাকা হাতে নিয়ে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের জলাবদ্ধতা নিরসন, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজ মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করাই আমার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।

জাতীয়তাবাদী আদর্শের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের সার্বিক সহযোগীতা আমার প্রয়োজন। সবার আন্তরিক সহযোগীতা পেলে আমার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছানো সহজ হবে।

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের জনগণ জানে কোনো সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী ও ভুমিদস্যুরা বিগত সময়ে আমার কাছে প্রশ্রয় পায়নি আগামীতেও পাবে না। আমি সমাজের ভালো মানুষদের নিয়ে ভাল কাজ করবো, আর এই ভালে কাজের জন্য মৃত্যুর পরেও মানুষ আমাকে মনে রাখবে।

নিউজ প্রতিদিনের সাথে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, রাজনীতি হচ্ছে মানুষের সেবা করা, আর মানুষের সার্বিক সেবা করার জন্যই আমার রাজনীতি করা। মহান আল্লাহ আমাকে যথেষ্ট ভালো রেখছেন, সন্ত্রাসী চাঁদাবাজদের প্রশ্রয় দিয়ে অর্থ উপার্জন করতে হবে না। আমি সবাইকে একটা কথাই বলি, যারা মানুষের সেবা করতে চান তারা আমার কাছে আসবেন, যাদের অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জন করার ইচ্ছা আছে তারা আমার সাথে রাজনীতি করতে আসবেন না।

এক প্রশ্নের উত্তরে মো. শাহ আলম বলেন, কেউ কেউ বলে আমি ১৬ বছর মাঠে ছিলাম না। যারা এসব কথা বলে তারা হয়তো আমার কাছে তাদের কাঙ্ক্ষিত সুযোগ সুবিধা পায়না। কারণ আমি আগেই বলেছি, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও জুট সন্ত্রাসীকে প্রশ্রয় দেই না। তাই একটা শ্রেণী বলে আমি ১৬ বছর মাঠে ছিলাম না।

২০০৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা বিভাগে একমাত্র আমি বিএনপির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলাম। কিন্তু তৎকালীন সরকার আমার বিজয় কিভাবে ছিনিয়ে নিয়েছে আপনারা তা জানেন। নির্বাচনের পর অনেকের ধারণা ছিল আমি রাজনীতি করবো না। তাদের সে ধারণা মিথ্যা প্রমাণ করে ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে সকল নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছিলাম। স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার বিরোধী আন্দোলন সংগ্রামে ঐক্যবদ্ধ করে প্রমান করে ছিলাম শহরের কর্মসূচি ফতুল্লার মানুষ ছাড়া সফল হয়না। দলীয় কর্মসূচি গুলোতে আমার অংশ গ্রহণ ছিল।

স্বৈরাচার সরকারের আমলে আমার বিরুদ্ধে ২৬টি মামলা ছিল। সেই মামলা থাকা সত্বেও প্রতিটি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা গুলো থেকে মুক্তি ও জামিনের ব্যবস্থা নিজ উদ্যোগে করেছি।

শুধু তাই নয়, সব সময় তাদের পরিবারের খোঁজ খবর রেখেছি। আমাদের পারিবারিক আফিয়া জালাল ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশন ও আমার ব্যক্তিগত জান্নাহ ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের প্রতিটি ইউনিয়নের মসজিদ, মাদরাসা, কবরস্থানের উন্নয়নে অর্থ সহায়তা অব্যাহত রয়েছে। রোহিঙ্গাদের জন্য আমার ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে তৎকালীন আর্থিক সহযোগিতা করেছি।এলাকার মানুষের উন্নত চিকিৎসার জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতি সজ্জিত আফিয়া জালাল হাসপাতাল নির্মাণ করেছি।

জুলাই-আগস্টে দেশব্যাপী স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় অনেক আন্দোলনকারী আহতদের আমি জান্নাহ ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা ও আর্থিক সহযেগিতা করেছি।

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের জনগণ ও প্রকৃত নেতা-কর্মীরা আরো ব্যাপক ভালো কাজের জন্য তারা এমপি হিসেবে আমাকে দেখতে চায়। তাদের অনুপ্রেরণা আর ভালবাসা আমার মুল শক্তি। স্বৈরাচার পতনের পর আমরা আশাবাদী আগামী নির্বাচন হবে জনগনের ভোটের নির্বাচন। এই নির্বাচনে জনগন তাদের মুল্যবান পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবে।

আগামী সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার নিয়ে জানতে চাইলে তিনি নিউজ প্রতিদিনকে বলেন, আমি দলের প্রতি অনুগত। দলীয় প্রধান দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তারুন্যের প্রতীক তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে আমার সুসম্পর্ক রয়েছে। তাদের কাছ থেকে প্রাথমিক সংকেত পেয়েছি, তারা নির্বাচনের মাঠ গোছাতে বলেছেন। আমি সে লক্ষ্যে কাজ করছি, মহান আল্লাহ চাইলে ও দল যদি মনোনিত করে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে নির্বাচন করবো-ইনশা আল্লাহ।

 

 

না:গঞ্জের তিনটি আসন পূনর্বিন্যাসে নির্বাচন কমিশনকে সমর্থন জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট: নারায়ণগঞ্জের তিনটি আসনকে যেভাবে পূনর্বিন্যাস করা হয়েছে তাতে নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও নারায়ণগঞ্জের সচেতন মহলসহ সর্বস্থরের সাধারন মানুষ।

যে বিষয়কে সামনে রেখে তিনটি আসন পূর্বিন্যাস করা হয়েছে তা বাস্তবসম্মত বলেই মনে করেন অনেকে। এই সংসদীয় আসন গুলোতে দুটি বিষয়কে মাথায় রেখে ” আসন বিন্যাস করা হয়েছে।

সেই দুটি বিষয় হলো ১) জনসংখ্যা বা ভোটার সংখ্যা ২) প্রশাসনিক কাজের সুবিধা।

যেভাবে আসন বিন্যাস করা হয়েছে তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে নারায়ণগঞ্জের সব আসনেই ভোটার সংখ্যা থাকবে চার লাখ থেকে পাঁচ লাখ। যেমন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকার ভোটার সংখ্যা হলো পাঁচ লাখ সতেরো হাজার। তাই শুধু সিটি করপোরেশন এলাকা নিয়ে করা হচ্ছে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসন।

বিপরিতে আগে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনের যে এলাকা ছিলো সেখানে ভোটার সংখ্যা ছিলো সাড়ে সাত লাখ। তাই এই আসন থেকে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকা বাদ দিলে ভোটার সংখ্যা অনেক কমে আসবে। যদিও এই আসনের অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে আলীরটেক ও গোগনগর ইউনিয়ন। কিন্তু এই দুই ইউনিয়নে ভোটার সংখ্যা খুবই কম। এছাড়া সোনারগাঁ আসনে বর্তমানে ভোটার সংখ্যা তিন লাখ পয়তাল্লিশ হাজার।

এই আসনে বন্দর উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন যোগ হলে ভোটার বেড়ে হবে কম বেশি পাঁচ লাখ। তাই ভোটারদের মাঝে একটি সমতা আনার জন্যই এভাবে আসন পূনর্বিন্যাস করা হচ্ছে। এছাড়া সিটি করপোরেশন আর ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন বাজেট সম্পূর্ণ আলাদা হয়ে থাকে। তাই একই আসনে যদি সিটি করপোরেশন আর ইউনিয়ন পরিষদ থাকে তাহলে একজন এমপি ওই এলাকার উন্নয়নে সমন্বয় করতে পারেন না।

তাই এই তিনটি সংসদীয় আসন পূর্ণবিন্যাস হওয়ায় নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সাধারন জনগন।

সংসদীয় আসনের সীমানা পূর্ণবিন্যাস প্রসঙ্গে সাবেক সংসদ সদস্য মো. গিয়াসউদ্দিন বলেন, “নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নারায়ণগঞ্জের তিনটি আসনের সীমানা পুন:নির্ধারণ করে যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে, আমি সেই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই।” আমার এই পদক্ষেপের বিষয়ে কোনো আপত্তি নেই।

সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কারিগরি কমিটির প্রস্তাবনার সমর্থন ও নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহ আলম।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জনসংখ্যা বা ভোটার সংখ্যা, প্রশাসনিক কাজের সুবিধা, জনসাধারণ ও এলাকার সার্বিক উন্নয়নের কথা চিন্তা করে নারায়ণগঞ্জের ৩টি আসনসহ মোট ৩৯টি আসন পূর্ণবিন্যাস করা হয়েছে। এই পূর্ণবিন্যাসকে আমি স্বাগত জানাই। এলাকা বা আসন বিন্যাস কোন বিষয় না দল আমাকে মনোনয়ন দিলে আমি নির্বাচন করতে প্রস্তুত আছি।

এ বিষয়ে দলীয়ভাবে পর্যালোচনার আগে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান। তিনি বলেন, “আমার দল (বিএনপি) পর্যালোচনা করে আমাদের সাথে কথা বলবে, তারপর আমরা এ বিষয়ে মন্তব্য করব। এখন কিছু বলার নেই।”

জামায়াতে ইসলামীর নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার আমীর মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ বলেন, “আমরা এখনও চিন্তা-ভাবনা করিনি। আমাদের সামনের প্রোগ্রাম নিয়ে একটু ব্যস্ত সময় পার করছি।”

একই বক্তব্য দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাখার আমীর মাওলানা আবদুল জব্বার।

জেলা হেফাজত ইসলামের সভাপতি ও জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি মনির হোসাইন কাশেমী বলেছেন, নারায়ণগঞ্জের ৩টি আসনে সীমানা পূণর্বিন্যাস নির্বাচন বর্তমান কমিশনের একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। আমি তাদের এই সিদ্ধান্তের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তাদের এই সিদ্ধান্তে নারায়ণগঞ্জের ৩ টি নির্বাচনী এলাকায় জনগনের অর্থাৎ ভোটার সমন্বয় হবে। জনপ্রতিনিধিরা জনগনকে সহজে তাদের সঠিক সেবা প্রদান করতে পারবে।

জেলা বিএনপির সদস্য আজহারুল ইসলাম মান্নান বলেন, নির্বাচন কমিশনার সোনারগাঁও উপজেলার সাথে অন্তর্ভুক্ত করনে আমাদের কোন সমস্যা নেই।

ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু বলেন, আমাদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা ছিল নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাথে আলীরটেক ও গোগনগর ইউনিয়ন একত্রিত করার।

নির্বাচন কমিশনার সীমানা পূণর্বিন্যাস এর মাধ্যমে আমাদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরন হওয়ায় আমরা আনন্দিত। আমি আমার দলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনাকে অভিনন্দন জানাই।

এলাকা বন্টনের বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন ইসলামী আন্দোলনের নারায়ণগঞ্জ মহানগর শাখার সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহ। তিনি বলেন, “ভোটের জন্য মনে হয় ভালো হবে। তবে, বন্দর উপজেলা দু’টি ভাগ হয়ে যাবে এর মাধ্যমে।”

বিএনপির থেকে বহি*স্কৃত সেন্টুর গু*প্ত*চ*র খোকা বহি*স্কার

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট: বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মোহাম্মদ শাহ আলম। দেশের শীর্ষ স্থানীয় ব্যবসায়ী থেকে ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন । তার দাবি নির্বাচনে জয়লাভ করলেও তৎকালীন সরকারের ডিজিটাল কারচুপির মাধ্যমে তাকে পরাজিত করা হয়েছে।

নির্বাচনের পর ফতুল্লা থানা বিএনপি ও অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা মনে করেছিল ব্যবসায়ী মোহাম্মদ শাহ আলম এমপি হওয়ার জন্য নির্বাচন করেছেন। নির্বাচন শেষ তিনি তার ব্যবসায় ফিরে যাবেন। নেতাকর্মীদের সে ধারনা বুমেরাং করে ফতুল্লা থানা বিএনপির নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে ফতুল্লা থানা বিএনপির সভাপতি দায়িত্ব নেন। আর সাধারণ সম্পাদক করেন উপজেলা চেয়ারম্যান এড. আজাদ বিশ্বাসকে।

এখানেই বাঁধে বিপত্তি ফতুল্লা থানা বিএনপির আগের কমিটির সভাপতি অধ্যাপক খোন্দকার মনিরুল ইসলামকে রাখা হয় ১নং সদস্য ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুল আলম সেন্টকে করা হয় সিনিয়র সহ-সভাপতি আর তারা এতে সন্তুষ্ট ছিলেন না। এই দুই নেতা তাদের কাঙ্ক্ষিত পদ না পেয়ে ঘোষনা করেছিলেন পাল্টা কমিটি।

তৎকালীন সময়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয় ফতুল্লা থানা বিএনপির রাজনীতি। দুই গ্রুপ পৃথক ভাবে পালন করেন দলীয় কর্মসূচি।

সে সময় শাহ আলম দলের মুলস্রোতে শক্তিশালী অবস্থানে থাকলেও কুতুবপুরের মত বিশাল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বিগত দিনের রাজনৈতিক বিশ্লেষনে মনিরুল আলম সেন্টুর অবস্থানও ছিল সুসংহত ।

কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলে মনিরুল আলম সেন্টুর আস্থাভাজন লুৎফর রহমান খোকা মোহাম্মদ শাহ আলম সমর্থিত প্রার্থী নজরুল ইসলাম পান্না মোল্লাকে পরাজিত করে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিল।

কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হওয়ার কিছুদিন পরেই সু-চতুর লুৎফর রহমান খোকা উচ্চ পদ-পদবীর জন্য ভোলপাল্টে কৌশলে অবলম্বনের মাধ্যমে সহজেই মোহাম্মদ শাহ আলম শিবিরে ভিড়ে যায়। রাজনৈতিক ভোল পাল্ট সফলও হন তিনি। শাহ আলমের আর্শীবাদে ইউনিয়নের সভাপতি থেকে হয়ে যান জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক। লুৎফর রহমান খোকা বিভিন্ন সভা সমাবেশে শাহ আলমের গুনগান গেয়ে মুখে ফেনা তুললেও শাহ আলমের ঘনিষ্ঠ অনুসারীরা তাকে সব সময় সন্দেহের সৃষ্টিতেই দেখতেন।

কারণ চেয়ারম্যান মনিরুল আলম সেন্টুর বিশেষ সুবিধা ভোগী হিসেবে ফতুল্লার সর্বজন মানুষের কাছে সুপরিচিতি ছিলেন লুৎফর রহমান খোকা।
শাহ আলমের প্রকৃত অনুসারীদের সন্দেহের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন বিএনপির সদস্য ফরম সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচি উপলক্ষে সম্প্রতি বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আলহাজ্ব মোহাম্মদ শাহ আলম সমর্থকদের আয়োজনে ফতুল্লার ভুইগড় সোনালী সংসদ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিশাল জনসভা।

সে জনসভায় সভাপতিত্বে করেছিলেন লুৎফর রহমান খোকার,প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম পান্না মোল্লা।
সভায় সভাপতির বক্তব্যে লুৎফর রহমান খোকা বলেছেন, আগামী নিরবাচনে শাহ আলমকে মনোনয়ন না দিলে, বিএনপির চেয়ার পার্সন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বাড়ি ঘেরাও করবেন। তার এই বক্তব্যে উপস্থিত নেতাকর্মীদের মাঝে আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়।

এ সময় নেতাকর্মীদের কাছে পরিস্কার হয়ে যায় যে মোহাম্মদ শাহ আলমের ঘরে বসবাস করছেন বিএনপি থেকে বহিস্কৃত সেন্টুর গুপ্তচর।

তার এ বক্তব্যের জন্য বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে ক্ষমা চাওয়াকে স্থানীয় নেতাকর্মীরা মনে করেন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছেন সু-চতুর এই লুৎফর রহমান খোকা।

 

 

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে জমিয়তের এমপি পদপ্রার্থী মনির হোসাইন কাসেমী

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট: আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ–এর মনোনয়ন পেলেন বিশিষ্ট আলেম ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব মুফতী মনির হোসাইন কাসেমী।

রবিবার (২৭ জুলাই) বিকেল ৫টায় রাজধানীর পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে এক আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে জমিয়তের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ঢাকা বিভাগের ৪৭টি আসনে দলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন। এতে নারায়ণগঞ্জ জেলার চারটি আসনের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে মুফতী মনির হোসাইন কাসেমীর নাম চূড়ান্তভাবে ঘোষণা করা হয়।

ঘোষণা অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, সহ-সভাপতি মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মতিউর রহমান গাজীপুরী, সহকারী মহাসচিব মাওলানা জয়নাল আবেদীনসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

মুফতী মনির হোসাইন কাসেমী একজন সুপরিচিত ইসলামি চিন্তাবিদ ও ধর্মীয় আলোচক। বহুদিন ধরে তিনি জামেয়া ও ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর সাথে যুক্ত রয়েছেন। স্থানীয়ভাবে ধর্মীয়, সামাজিক ও মানবিক কাজে সক্রিয় থাকার পাশাপাশি তিনি দীর্ঘদিন ধরে জমিয়তের রাজনীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, ইসলামি মূল্যবোধ, নৈতিকতা এবং জনসেবার অঙ্গীকারকে সামনে রেখে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তিনি।

জমিয়তের একাধিক নেতার দাবি, এবার নারায়ণগঞ্জে দলীয় প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক ভিত্তি আগের তুলনায় অনেক মজবুত। বিশেষ করে যুব সমাজ ও মাদ্রাসা ভিত্তিক জনভিত্তির মধ্যে জমিয়তের অবস্থান দৃঢ় হচ্ছে বলেও দাবি করছেন তারা।

খেজুর গাছ প্রতীক নিয়ে আসন্ন নির্বাচনে মাঠে নামছেন মুফতী মনির হোসাইন কাসেমী। দলীয় নেতাকর্মীরা ইতোমধ্যে স্থানীয় পর্যায়ে গণসংযোগ ও প্রচারণা শুরু করেছেন।

বক্তাবলীর সার্বিক উন্নয়নে জামায়াত সবসময় পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে-আব্দুল জব্বার

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, নারায়ণগঞ্জ মহানগর আমির ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ উন্নয়ন ফোরামের চেয়ারম্যান এবং নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের পদপ্রার্থী মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল জব্বার বক্তাবলীতে নির্বাচনী গণসংযোগ কালে বলেন, “বক্তাবলীর অবহেলিত এলাকা গুলোর উন্নয়নে জামায়াতে ইসলামী সবসময় জনগণের পাশে আছে, ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে-ইনশাল্লাহ।”

শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে বক্তাবলীর বিভিন্ন এলাকা গণসংযোগ ও স্থানীয় জনগণের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।

এসময় মাওলানা জব্বার বক্তাবলী ব্রিজ, বক্তাবলী বাজারের খানাখন্দে ভরা রাস্তা এবং লক্ষীনগর ও মধ্যনগর খালের উপর ব্রিজ নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করেন। পরে বক্তাবলী বাজার ব্যবসায়ী কমিটির কার্যালয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।

তিনি বলেন, “সরকারি ব্যবস্থাপনার যেখানে ঘাটতি রয়েছে, সেখানে আমরা দলীয়ভাবে জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছি। যদি জামায়াতে ইসলামীর হাতে দেশ সেবার দায়িত্ব আসে, তবে জনগণের ন্যায্য চাহিদা পূরণে দলীয় ব্যবস্থাপনায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।”

গণসংযোগে তিনি বক্তাবলী ইউনিয়নের কেন্দ্র ভিত্তিক নির্বাচনী কমিটির দায়িত্ব প্রাপ্তদের উদ্দেশ্যে দলীয় নির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়া লক্ষীনগর ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা ও ঈদগাহ মাঠে একটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

মাওলানা জব্বার বক্তাবলী, গোপালনগর, লক্ষীনগর ও মধ্যনগর এলাকায় অনুষ্ঠিত পথসভা ও গণসংযোগ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে এলাকাবাসীর দুঃখ-দুর্দশার কথা শোনেন এবং দলীয় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতে ইসলামী নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য মো. জাকির হোসাইন, ফতুল্লা পশ্চিম থানা আমির মাওলানা নুরুল ইসলাম, বক্তাবলী ইউনিয়ন আমির আবু বক্কর সিদ্দিক, ইউনিয়নের সেক্রেটারি নাসির উদ্দিন, আদর্শ শিক্ষক পরিষদ নারায়ণগঞ্জের নেতা আব্দুল করিম খান, সাইদুর রহমান প্রমুখ।

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় শাহ আলমের শোক

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : মাইলস্টোন কলেজে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. শাহ আলম।

আজ মঙ্গলবার এক শোকবার্তায় মো. শাহ আলম এই শোক বার্তা জানান।

এ সময় মো. শাহ আলম বলেন, ‘এটি অত্যন্ত কষ্টকর এবং হৃদয়বিদারক ঘটনা। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশের ভাষা আমার নেই।
আমি স্তব্ধ, বাকরুদ্ধ গভীর শোকাহত।
যারা এই দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, বিশেষ করে যারা আহত হয়ে বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন রয়েছেন, তাদের পরিস্থিতি অত্যন্ত শোকাবহ।

আমি মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি, যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের পরিবার যেন এই অপ্রত্যাশিত শোক সহ্য করার শক্তি ও ধৈর্য পায়। আর যারা আহত হয়ে হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন, তারা যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেন এবং স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই দুর্ঘটনা শুধু আক্রান্ত পরিবারের জন্য নয়, দেশের সকল মানুষের জন্য একটি বড় শোক। আমি গভীরভাবে তাদের পাশে আছি এবং তাদের কষ্ট ভাগাভাগি করতে চাই।’

 

 

 

বক্তাবলী পরগণার মানবিক চিকিৎসক-ডা. শফিউদ্দিন আহমেদ মিন্টুর ছেলে তানভীরের জিপিএ-৫ অর্জন

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : বক্তাবলী পরগণার পরিচিত চিকিৎসক ও সমাজসেবক ডা. শফিউদ্দিন আহমেদ মিন্টুর পরিবারে বইছে আনন্দের জোয়ার। তার ছেলে তানভীর আহমেদ এসএসসি পরীক্ষায় নারায়ণগঞ্জ আদর্শ স্কুল থেকে অংশ নিয়ে সকল বিষয়ে এ প্লাস (GPA 5.00) অর্জন করেছে।

তানভীরের ফলাফলে ইংরেজি, গণিত, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ইসলাম শিক্ষা, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞানসহ প্রতিটি বিষয়ে এসেছে সর্বোচ্চ গ্রেড (A+)। শারীরিক শিক্ষা এবং ক্যারিয়ার এডুকেশন বিষয়েও সে পূর্ণ নম্বর পেয়েছে।

এ সাফল্যের খবর সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে ডা. শফিউদ্দিন আহমেদ মিন্টু বলেন,“আল্লাহুম্মা বারিক লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। তানভীর আহমেদ এবারের এসএসসি পরীক্ষায় সব বিষয়ে জিপিএ ৫ (এ প্লাস) পেয়েছে।”

বক্তাবলীর স্থানীয় মানুষ তাকে একজন দক্ষ চিকিৎসক এবং মানবিক সেবক ও সমাজকর্মী হিসেবে চিনেন। তার সন্তানের এমন অসাধারণ অর্জনে বক্তাবলীসহ তার পরিবারে আনন্দের হিল্লোল ভইছে।

তানভীরের এই সাফল্যে তার স্কুল নারায়ণগঞ্জ আদর্শ স্কুল এর শিক্ষকবৃন্দ, পরিবার ও শুভানুধ্যায়ীরা অভিনন্দন জানিয়ে তানভীরের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করেছেন।

নিখোঁজ ওবায়দুল্লাহ্কে সাইনবোর্ড থেকে অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সাইনবোর্ড এলাকা থেকে ৬ জুলাই (রবিবার) রাত ৯টায় অজ্ঞান অবস্থায় ওবায়েদুল্লাহ্কে উদ্ধার করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ জজ কোর্টের আইনজীবী জিয়াউর রহমান আরিফের ফেজবুক পোস্টের সূত্র ধরে ভুক্তভোগীর ছোট ভাই ইঞ্জিনিয়ার ফরহাদ হোসাইন (শামীম) তাঁকে সনাক্ত করেন।

উদ্ধার ওবায়েদুল্লাহকে প্রো-একটিভ হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে প্রশাসন, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-শুভাকাঙ্ক্ষী সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে।

 

বক্তাবলীর মধ্যনগরের ওবায়েদুল্লাহ নি-খো-জ!

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট : নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন এলাকার ক্যাম্ব্রিয়ান স্কুলের বিপরীত পাশ থেকে গত বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে এক ব্যক্তি নিখোঁজ হয়েছেন বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

নিখোঁজ ব্যক্তির ছেলে জানান, আমার বাবা ওই দিন সন্ধ্যায় ক্যাম্ব্রিয়ান স্কুলের উল্টো দিক থেকে বের হন। আশে পাশের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় তিনি মেইন রোডে আসেন, এরপর থেকেই তার ব্যবহৃত ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। আজ ৩ দিন হয়ে গেলেও তার কোনো খোঁজ মেলেনি।

এ ঘটনায় পরিবারের সদস্যরা চরম উদ্বেগে রয়েছেন। তারা জানান, সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো সন্ধান মেলেনি।

পরিবারের পক্ষ থেকে সবার কাছে অনুরোধ করা হয়েছে, নিখোঁজ ব্যক্তির কোনো খোঁজ বা তথ্য থাকলে নিম্নোক্ত নম্বরে যোগাযোগ করতে যোগাযোগ নম্বর: 01673222700

পরিবারের লোক জানান,নিউজে দেওয়া এটি বাবার কিছুদিন আগের ছবি। সবাইকে অনুরোধ, খবরটি শেয়ার করুন যাতে বেশি মানুষের কাছে পৌঁছায় এবং আমরা বাবাকে ফিরে পাই।”

বক্তাবলী খেয়া-ঘাটের ইজারা পেলেন শরীফ হোসেন মানিক

নিউজ প্রতিদিন ডটনেট: সদর উপজেলার বক্তাবলী রাজাপুর ঘাটের ইজারার কার্যক্রম সম্পূর্ণ হয়েছে। বুধবার (২ জুলাই) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা কার্যালয়ে উন্মুক্ত টেন্ডারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ দরদাতার মধ্যে এই ইজারার দরপত্র অনুষ্ঠিত হয়।

জানা গেছে, বক্তাবলী রাজাপুর খেয়া-ঘাটের দুটি দরপত্র দাখিল করা হয়েছে। এর মধ্যে শরীফ হোসেন মানিক দাখিল করেছেন ২৯, ২৬০০০ (উনএিশ লাখ ছাব্বিশ হাজার) টাকা তার প্রতিদ্বন্দ্বি মাসুম ২৭,২৫৫০০ (সাতাশ লাখ পঁঁচিশ হাজার পাঁচশত) টাকা দরপত্র দাখিল করেছেন। দুটি দরদাতা বৈধ হিসেবে বিবেচিত হলেও সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে শরীফ হোসেন মানিককে ঘাটের ইজারা দেওয়া হয়।

এর আগে ইজারার শর্ত ভঙ্গের কারণে রাজাপুর ইজারার দরপএ বাতিল করা হয়েছিল।

পরে গত ১৫ জুন পুনরায় ইজারার দরপত্র আহবান করে বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয়।

৩০ জুন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে দরপত্র দাতাদের উপস্থিতিতে দরপত্র সম্পূর্ণ হওয়ার সময় থাকলে ও নির্ধারিত সময়ে সমপরিমান দরপএের মূল্য না থাকায় ২ জুলাই ইজারা দরপত্র খোলার সময় নির্ধারণ করা হয়।