২০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 243

রুহুল কবীর রিজভীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা সরকারের অন্ধ প্রতিহিংসার প্রতিফলন-মিলন মেহেদী

জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক মিলন মেহেদী বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব এ্যাড রুহুল কবীর রিজভীসহ ০৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, সারাদেশ যখন জঙ্গী আতংকে উৎকন্ঠিত, যখন দেশের মানুষ তারেক রহমানের মিথ্যা ও বানোয়াট রায়ের বিরুদ্ধে রাজপথে নামতে শুরু করেছে, তখন আন্দোলনকে নস্যাৎ করতেই তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করা হলো। যা সরকারের অন্ধ প্রতিহিংসার প্রতিফলন ছাড়া আর কিছুই নয়। সরকার বিএনপি ও বিএনপি পরিবারকে ধ্বংস করার জন্যই একের পর এক মামলা, হামলা,গুম, হত্যা করে ক্ষমতায় টিকে থাকার যে অলিক স্বপ্ন দেখছে তা কখনই সফল হবে না। সরকার জনগণের অধিকার হরণ,গনতন্ত্রকে হত্যা, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে বিকিয়ে দেয়ার চক্রান্তে লিপ্ত থেকে গণ-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। আর তাই নিজেরাই কখনো মামলা-গুম করছে, আবার কখনো জঙ্গী তৎপরতার মাধ্যমে দেশের মানুষকে আতংকিত করছে অন্যদিকে দেশের ভাবমূর্তিক্ষুন্ন করে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের বিদেশে ফিরিয়ে দিচ্ছে। যা দেশের জন্য ৭৪- এর মত দূর্ভিক্ষের অশনি সংকেত। জনাব মিলন মেহেদী অবিলম্বে নেতৃবৃন্দের বিরূদ্ধে মিথ্যা গ্রেফতারী পরোয়ানা বাতিল করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

সৌদিতে নির্যাতিত গৃহকর্মী মমতাজের দেশে ফেরার আকুতি

আমি ভুল করেছি। আমাকে মাফ করে দে। উদ্ধার করে নিয়ে যা। তা না হলে আমি মরে যাবো। ওরা আমাকে খুব মারধর করে। পা তুলে দেয়। কান দিয়ে রক্ত পড়ে।’ দালালের খপ্পরে পড়ে সৌদি আরবে যাওয়া ষাটোর্ধ্ব মমতাজ বেগম এভাবেই দেশে ফিরে আসার আকুতি জানান তার মেয়ের কাছে। তিনি কাউকে না জানিয়ে সৌদি আরবে গমন করেন। তার ভিসার মেয়াদ তিন মাস। তারা বলেছিলো সেখানে একজনের ডেলিভারি হবে। তিন মাস তার পরিচর্যা করতে হবে। তারপরই দেশে ফেরত পাঠাবে। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাকে গৃহকর্মীর কাজ দেয়া হয়েছে। এদিকে মমতাজের মেয়ে অভিযোগ করেছেন, রিক্রুটিং এজেন্সি তাকে সতর্ক করে দিয়েছে তার সৌদি গমনের কথা গোপন রাখতে। বলে, কাউকে জানানো যাবে না। এমনকি নিকট আত্মীয়-স্বজনদেরও। সহজ সরল মমতাজ বেগম তাই কাউকে না জানিয়েই দালালের ফাঁদে পা দিয়েছিলেন। এখন বৃদ্ধা মমতাজ বেগম ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না। তার ওপর চলছে নির্যাতন। তাই তিনি মারা যাওয়ার আগেই দেশে ফেরার আকুতি জানিয়েছেন সন্তানদের কাছে।

সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ এই নামে ইরাকে ২৬ বছরে ৩২ লক্ষ মুসলমান হত্যা করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ড.এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী

শুধু ইসলামের জিহাদ ও খেলাফতকে সবচেয়ে বেশী ভয় পায় কাফের মুশরেকরা । এই ২টা জিনিসকে যারা বাদ দিবে, সেইসব নামধারী মুনাফেক মুসলমানদের সাথে কাফের মুশরেকদের কোন দন্দ নাই । কাফেরদের একটা সূত্র হল, একটা মিথ্যাকে ৭০ বার বললে মানুষ সেটাকে সত্য বলে মেনে নিতে পারে । এটা মুসলমান বিশ্বাস করে না । মুসলমানদের সূত্র হল, একটা সত্যকে ৭০ বার না, ৭০ কোটি বার বললেও তা সত্য হবে না । কাফেরদের কথা হল, একটা মিথ্যাকে বারবার বললে মানুষ সেটাকে সত্য বলে মেনে নিতে পারে । কিন্তু মুসলমানদের কথা হল, সত্যকে মিথ্যার ছাই দিয়ে ঢাকা যায় না, যেমন কাগজের ফুল থেকে কখনোই গোলাপের সুঘ্রাণ আসে না ।

২টা জিনিসের বিরুদ্ধে কাফের মুশরেকদের সবচেয়ে বেশী প্রচার- একটি হল জিহাদ, আরেকটি হল খেলাফত । আইএস-এর সাথে ইসলাম ও মুসলমানের কোন সম্পর্ক নাই । আইএস এর সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায় কখনোই ইসলাম ও মুসলমান নিবে না । আইএস ইহুদী মোসাদের আবিষ্কার । আর তাদেরকে অস্ত্র দিয়েছে আমেরিকা । আইএস-এর বিরোধিতা করতে যেয়ে কোন অবস্থায়ই জিহাদের বিরোধিতা করার সুযোগ নাই । কারণ জিহাদকে যে অস্বীকার করবে, জিহাদের বিরোধিতা করবে সে মুসলমান নয় । জিহাদ ইসলামের মূল একটি বিষয় । জিহাদ ইসলামের মূল একটি বিষয় । সোনারগাঁও-এ যুদ্ধ হয়েছিল ঈসাখাঁর সাথে । বাদশা আকবরের একটা হিন্দু ছেলে ছিল । বাদশা নিজেও মুসলমান ছিল না । বাদশা নিজেও হিন্দু ছিল । মানসিংহ ঈসাখাঁর সাথে যুদ্ধ চলাকালীন মানসিংহের অস্ত্র ভেঙ্গে গেছে । ঈসাখাঁ যুদ্ধ বন্ধ করে দিল । মানসিংহ বললো আপনি ইচ্ছা করলে তো আমাকে হত্যা করতে পারতেন যুদ্ধ বন্ধ করলেন কেন ? ঈসাখাঁ বললো নিরস্ত্রকে আঘাত করা ইসলাম শিক্ষা দেয় না । তুমি অস্ত্র নিয়ে আসো তারপর যুদ্ধ করবো । কাফের মুশরেকরা যদি তাদের গণ্ডি পার হয়ে ইসলাম ও মুসলমানের উপর আঘাত করতে আসে তখন মুসলমানকে অস্ত্র ধারণ করতেই হবে । সেটা ডিফেন্সিভও হতে পারে অফেন্সিভও হতে পারে ।

আইএস যা করছে তার জন্য শুধু তারা দায়ী নয়, পরিস্থিতিও দায়ী । আইএস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হামলা করেছে ইউরোপ আমেরিকাতে তারা হামলা করেছে । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র World Agents Terrorism (সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ) এই নামে ১৯৯১ সালে প্রথম ইরাকে হামলা করেছে । আজকে ২০১৬ , ২৬ বছর পার হয়েছ । ২৬ বছরে সমৃদ্ধ ইরাকে আমেরিকা তার নেতৃত্বাধীন ন্যাটোযোদ্ধা নিয়ে মোট ৩২ লক্ষ্য মুসলমানকে হত্যা করেছে । এই ২৬ বছরে একটি স্বাধীন সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে মিথ্যা আজুহাতে হামলা করে ৩২ লক্ষ্য মুসলমানকে শহীদ করা হয়েছে । আর এই ২৬ বছরে ইরাকে ঘরবাড়ী বাবা মা ছাড়া হয়েছে ১ কোটি ২০ লক্ষ্য । এমন একটি দেশ ছিল যেখানে তেলের পয়সা বিক্রি হলে প্রত্যেক নাগরিকের একাউন্টে পয়সা চলে যেত । বাড়ীতে বসে বসে তারা তেলের পয়সায় চলতো । সেই দেশে ঐ আমলে শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল অবৈতনিক । মাস্টার পর্যন্ত পড়াশুনা করতে কোন টাকা লাগতো না, ফ্রি ছিল । টিটমেন্ট ফ্রি । দেশের খনিজ সম্পদ বিক্রি হতো প্রত্যেকের একাউন্টে টাকা যমতে থাকতো । বছর শেষে দেখা যেত কয়েক লক্ষ্য রিয়েল জমা আছে । এরকম একটা দেশকে ধ্বংস করা হলো । ৩২ লক্ষ্য মুসলমান শহীদ হয়েছে । ১ কোটি ২০ লক্ষ্য মানুষ নিঃস্ব হয়েছে । সেই ২৬ বছর আগে যেই বাচ্চাটার বয়স ছিল ৪ । যে তার নিজের চোখে দেখেছে তার নিজের দেশকে অগ্নিগর্ভে পরিণত হতে । যে নিজের চোখে দেখেছে তার নিজের মাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খৃস্টানরা ধর্ষণ করেছে । পিতাকে হত্যা করেছে । আজ সে যুবকের বয়স ৩০ । সে যদি তার দেশের স্বাধীনতার প্রতিশোধ নিতে গিয়ে, ৩২ লক্ষ মানুষের রক্তের প্রতিশোধ নিতে গিয়ে, মা বোনের ধর্ষণেত প্রতিশোধ নিতে গিয়ে, আমেরিকা ফ্রান্সে হামলা করে কয়েকশ খ্রিষ্টান মেরে ফেলে, সমাজ চোখে এটা অপরাধ হলেও আমি সেটাকে অপরাধ বলতে পারি না । অতএব সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের দায় শুধু আইএসকে দিলে হবে না, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইল, ব্রিটেন এবং ইউরোপীয় সমাজকে দায় দিতে হবে ।

আড়াইহাজারে অজ্ঞাত ব্যক্তির গলিত লাশ উদ্ধার

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে অজ্ঞাত পরিচয় (৩২) এক ব্যক্তির গলিত লাশ উদ্ধার করেছে আড়াইহাজার থানা পুলিশ। আড়াইহাজার থানার ওসি (তদন্ত) সফিউল ইসলাম জানান, রবিবার সকালে এলাকাবাসীর কাছ থেকে খবর পান যে উপজেলার হাইজাদী ইউনিয়নের নারান্দী গ্রামের একটি ধনিচা ক্ষেতের পানিতে একটি লাশ ভাসছে। লাশটি পুরুষের। পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। লাশের পরনে জিন্সের প্যান্ট ও নীল শার্ট পড়া অবস্থায় ছিল। উদ্ধার করা লাশটি ফুলে পঁচে যাওয়ায় তাকে চেনা যাচ্ছে না। স্থানীয় লোকজনও লাশটি সনাক্ত করতে পারেনি। মনে হচ্ছে ৩-৪দিন আগে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে এখানে ফেলে যায় হত্যাকারীরা। এ ব্যাপারে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। হত্যার সাথে জড়িতদের খুজে বের করার চেষ্টা হচ্ছে

আড়াইহাজারে ব্যবসায়ির রগ কর্তন

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে আনোয়ার হোসেন খাঁন (৩৯) নামে এক ব্যবসায়ির হাত ও পায়ের রগ কেটে দিয়েছে পাভেল (২৮) নামের এক সন্ত্রাসী। গতকাল রোববার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলার ব্রাহ্মন্দী ইউনিয়নের মনোহরদী ঋষেরচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় আনোয়ারকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঋষেরচর গ্রামের গোÑখাদ্যের ব্যবসায়ি আনোয়ার হোসেন খাঁন সকাল ১০টার দিকে দেড় লাখ টাকা নিয়ে ব্যাবসার কাজে ঢাকা যাওয়ার জন্য তৈরী হচ্ছিলেন। এমন সময় পুর্ব শত্রæতার জের ধরে একই গ্রামের মৃত হেকিম ভূঁইয়ার ছেলে পাভেল ৩/৪ জন সহযেগি নিয়ে তাকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে তার বাড়ির উঠানে কোপায়। এবং তার সঙ্গে থাকা নগদ দেড় আখ টাকা নিয়ে যায়। আনোয়ারের ডান পায়ের এবং বাম হাতের একাধিক রগ কেটে যায় । তাকে প্রথমে আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ও পরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে আনোয়ারের ভাই সাফায়েত খান বাদী হয়ে আড়াইহাজার থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ৪৯ হাজার পিস ইয়াবা আটকের ঘটনায় ২জনের পনের বছরের সাজা

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সৌদিয়া ভিলা থেকে ২০১৫ সালের এপ্রিলে ৪৯ হাজার পিস ইয়াবা আটক করেছিলো র‌্যাব-১১। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় এক আসামীকে দশ বছর ও অন্যজনকে পাচ বছরের সাজা দিয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ আদালত। নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এডভোকেট ওয়াজেদ আলি খোকন জানান, র‌্যাব-১১ এর ডিএডি মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন এ মামলার বাদি। ২০১৫ সালের এপ্রিলে সৌদিয়া ভিলা থেকে সাতচল্লিশ হাজার পিস ইয়াবা সহ আসামী দেলোয়ার হোসেনকে ও আরো দুই হাজার ২৪২ পিস ইয়াবাসহ শফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। এ ব্যাপারে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে আদালতে মোট ৯ জন সাক্ষ প্রদান করেন। সাক্ষ প্রমানের ভিত্তিতে আদালত দেলোয়ার হোসেনকে দশ বছরের সশ্রম কারাদন্ড, এক লাখ টাকা জরিমানা করে। জরিমানা না দিলে তাকে আরো এক বছর জেলে থাকতে হবে। অন্যদিকে শফিকুল ইসলামকে পাচ বছরের কারাবাস ও বিশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জরিমানা না দিলে তাকে আরো এক বছর কারাগাওে থাকতে হবে। রায় ঘোষনার সময় দু’জনেই আদালত কক্ষে উপস্থিত ছিলেন। তাদের এখান থেকে জেল হাজতে পাঠানো হয়।#

নারায়ণগঞ্জের মিতু ক্লিনিকে ডাক্তারের অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু

সিজারিয়ান অপারেশন না করায় এক রোগীর বাচ্চা প্রসবের সময় সামনে যাননি ডাক্তার বা নার্স। ফলে রোগীর বাচ্চা স্বাভাবিকভাবে ভূমিষ্ঠ হলেও সে বিছানা থেকে পরে মারা যায়। রোববার সকাল ছয়টায় নগরীর প্রেসিডেন্ট রোড এলাকায় অবস্থিত মিতু ক্লিনিকে এ ঘটনা ঘটে। রোববার সকালে মিতু ক্লিনিকে কথা হয় এখানে চিকিৎসা নেয়া রোগী রিনা বেগম ও তার স্বামী মোহাম্মদ রফিক এর সাথে। তারা জানান, নগরীর বাবুরাইল বৌবাজার এলাকার আজিজ মিয়ার বাড়িতে তারা ভাড়া থাকেন। রিনা বেগম গর্ভবতী হওয়ার পর থেকে বাড়ির অদূরের সূর্যের হাসি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছিলো। এ ক্লিনিকের ডাক্তার তন্নি তার চিকিৎসা করছিলো। রোববার সকালে তার প্রসব বেদনা উঠলে তার স্বামী তাকে এখানে নিয়ে আসে। ক্লিনিকের ৩০২ নাম্বার কক্ষে ভর্তী করা হয়। ডাক্তার তন্নী ও ক্লিনিকের ম্যানেজার তাদেও সিজারিয়ান করতে চাপ দেয়। কিন্তু তারা রাজি হননি। এ কারনে তারা চিকিৎসা না করে দো’তলায় অফিস কক্ষে গিয়ে বসে থাকে। রিনা বেগমের স্বামী বারবার বলার পরেও ডাক্তার, নার্স শেফালিসহ কেউ সেখানে যাচ্ছিলেন না। এদিকে রিনা বেগমের স্বাভাবিক প্রসব হয়ে যায়। কিন্তু বাচচাকে দেখার জন্য সেখানে কেউ না থাকায় নবজাতক খাট থেকে পড়ে মারা যায়। এ প্রতিবেদক যখন তাদের সাথে কথা বলছিলেন তখন তাদের বারবার বাধা দিচ্ছিলেন স্থানীয় মাস্তান ও ক্লিনিকের ম্যানেজার। এ ব্যাপারে কথা বলতে তারা ক্লিনিকের মালিক ও ডাঃ তন্নির ফোন নাম্বার দেননি। ডাঃ মনিরুজ্জামান এ ক্লিনিকের মালিক বলে এলাকাবাসি জানান। ক্লিনিকের অন্যতম পরিচালক সিরাজুল ইসলামকে পরে ফোন করা হলে তিনি জানান, এটি তুচ্ছ বিষয়। তাদের সাথে আমাদের মিটমাট হয়ে গেছে। তাদের বলা হয়েছিলো সিজারিয়ান করতে। সিজার করলে এমন ঘটনা ঘটতো না। তিনি দাবী করেন, সিজার না করায় বাচ্চাটি পেটে মারা গেছে। নারায়ণগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান জানান, ঘটনা শুনে ঘটনাস্থলে এস আই বাশারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তারা প্রাথমিকভাবে ঘটনার সত্যতা পায়। কিন্তু যাদের বাচ্চা তারা এ ব্যাপারে কোন মামলা করতে রাজি হননি।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে শিশু হত্যা

খুলনার পর এবার নারায়ণগঞ্জে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যা করা হয়েছে সাগর বর্মণ নামের দশ বছরের এক শিশুকে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার যাত্রামুড়া এলাকায় অবস্থিত জোবেদা স্পিনিং মিলে রোববার দুপুর দুইটায় এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। তাই শিশুটিকে কারা কেন এমন নৃশংসভাবে হত্যা করলো তা জানা সম্ভব হয়নি। ঘটনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পাচজনকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার সন্ধায় জোবেদা সাইজিং, স্পিনিং এন্ড টেক্সটাইল মিলের বসে ছিলেন লাবণ্য বর্মণ। নিহত সাগর বর্মণ তার ছেলে। তখনো তিনি জানেন না তার ছেলে আর নেই। কারো সাথে কথা বলছিলেন না তিনি। কোন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন না। শুধু চোখ দিয়ে পানি পড়ছিলো তার। ঘটনার পরে মিলে ঢোকার ব্যাপারে বেশ কড়াকড়ি করে কতৃপক্ষ। সুতা সেকশনের কাজ বন্ধ রাখলেও মিলের অন্য সব সেকশনের কাজ চলছিলো। তবে মিলের সিকিউরিটির দায়িত্বে থাকা লোকজন জানান, মিলে কোন কর্মকর্তা নেই। কেউ কোন কথা বলবে না। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা লোকজন নিজেদের নামটিও বলেননি। মিলে কথা বলার মতো কোন কর্মকর্তা, ঘটনার কোন প্রত্যক্ষদর্শী বা শ্রমিকদের কাউকেই পাওয়া যাচ্ছিলো না। এলাকার নান্নু মিয়া জানান, দুপুর একটার দিকে তিনি মিলের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। এসময় মিলের সামনে খুব হৈ চৈ শুনতে পান। একটি শিশুকে মিল থেকে বের করে কাঁচপুরের শুভেচ্ছা ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হয়। তার পেট অস্বাভাবিক ফোলা ছিলো। ছেলেটির বাবা রতন বর্মনকে তিনি চেনেন। সে-ও এই মিলে কাজ করে। নেত্রকোনা জেলার খালিয়াজুড়ি উপজেলার রাজিবপুর গ্রামে রতন বর্মণের বাড়ি। তার তিন ছেলে। সবার ছোট সাগর বর্মণ। তারা মিলের পাশে জিগাবো এলাকায় ভাড়া থাকে। শিশুটির বাবা সে সময় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে ছিলেন বলে তিনি জানান। শিশুটির বাবা রতন বর্মণ মোবাইল ফোনে স্থানীয় সাংবাদিকদের জানান, সাগর বর্মণকে প্রথমে কাঁচপুর শুভেচ্ছা ক্লিনিকে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতলের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে বিকেল সাড়ে তিনটায় সেখানে তার মৃত্যু হয়। তিনি জানান, দুপুরে আমি খবর পাই আমার ছেলের পায়ুপথে বাতাস ঢোকানো হচ্ছে। এ খবর পেয়ে দৌড়ে আমি সেখানে গিয়ে অন্যদের সহায়তায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। আমার ছেলে এই মিলের সুতা সেকশনে কাজ করতো। রাত আটটায় মিলের পালা বদলের সময় মনে হলো মিলের শ্রমিকদের সিংহভাগ শিশু শ্রমিক। এ ব্যাপারে জোবেদা গ্রæপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লায়ন মোজাম্মেল হক ভুঁইয়ার সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিকদের জানান, আমার প্রতিষ্ঠানে এমন একটি দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে বলে আমি শুনেছি। তবে কারা কেন করলো এর বিস্তারিত জানিনা। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাকারিয়া জানান, ঘটনার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পাচজনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনাটি কে বা কারা কেন ঘটিয়েছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তার বাবার সাথেও আমরা কথা বলছি। মিলের কোন শ্রমিক ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে আমরা তথ্য পেয়েছি।

শামীম ওসমানের হুকারের মুখে নাসিক নির্বাচনে কে হচ্ছেন দলীয় প্রার্থী?

বিশেষ প্রতিনিধিঃ নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে এ কে এম শামীম ওসমান আওয়ামী লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত করায় মহানগর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের মধ্যে নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে।  মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেনকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হলেও শেষ পর্যন্ত কে হচ্ছেন দলীয় প্রার্থী । এই নিয়ে জল্পনা কল্পনা শুরু হয়েছে সাধারণ নেতা কর্মীদের মাঝে। যদিও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের দাবির মুখে আওয়ামী লীগ তাদের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন। তবে আওয়ামী লীগের হাই কমান্ড এ নিয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত জানায়নি। তবে নির্বাচনের আগে কোন নাটকীয়তার জন্ম না হলে শেষ পর্যন্ত আনোয়ার হোসেনই নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত থাকবে। গতকালকের সভা থেকে সাংসদ শামীম ওসমান বিএনপির প্রার্থী থাকা না থাকা নিয়ে প্রশ্ন মন্তব্য করায় বিএনপির পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে। নগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক এটিএম কামাল এর প্রতিবাদ জানান। এর আগে এটিএম কামাল বিএনপি দলীয় মেয়র প্রার্থী হতে আগ্রহ প্রকাশ করে গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। যদিও এটা নিয়ে অনেকটা হাস্যরস্যেও সৃষ্টি হয়েছে বিএনপি ও রাজনৈতিক মহলে। উল্লেখ্য, ২০১১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচনের আগের রাতে তাদের দলীয় প্রার্থী তৈমুর আলমকে নির্বাচন থেকে সরিয়ে নিয়ে বিতর্কেও জন্ম দেয়। সূত্রমতে, সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেনকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে এই ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অঙ্গ সংগঠনের শীর্ষ নেতারাও সভায় উপস্থিত থেকে আনোয়ার হোসেনের প্রতি সমর্থন জানান। তবে সভা থেকে মেয়র আইভীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেও বক্তব্য দিয়েছেন আওয়ামী লীগের নেতারা। তাদের অভিযোগ মেয়র আইভী বিএনপি-জামাতের সাথে আতাঁত করে বিগত নির্বাচনে মেয়র হয়েছে। কিন্তু এবার তাকে আর সে সুযোগ দেয়া হবে না। অনেক নেতা আইভীর আওয়ামী লীগ বিমুখীতা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। শামীম ওসমান আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে বলেন, ‘কিন্তু এবার আর সে খেলা খেলতে দেওয়া হবে না। নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা দুই হাত তুলে মহানগরের সভাপতি পরীক্ষিত আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেনকে সমর্থন জানিয়েছেন। তাই আগামীতে ইনশাল্লাহ আনোয়ার ভাই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকার প্রতীক পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হবে। আর ওই নির্বাচন হবে আন কনটেস্ট। বিএনপির প্রার্থী কে হয় আমি দেখবো। তবে আনোয়ার ভাই আন কনটেস্ট পাশ করবে এটা নিশ্চিত।’ এদিকে শামীম ওসমানের এমন বক্তব্যের পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক এটিএম কামাল। তিনি বলেছেন, আগামী সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময়েই বলে দিবে বিএনপির প্রার্থী থাকবে কী না। আগে থেকে এমন হুংকার দিয়ে বিএনপিকে কাবু করা যাবে না। ভোটের আগে ঠিকই প্রার্থী থাকবে। আর শামীম ওসমানদের এ ধরনের বক্তব্য এটা নতুন কিছু না। ক্ষমতার সময়ে তিনি নারায়ণগঞ্জ থাকলেও ক্ষমতার বাইরে গেলে দেশ ত্যাগ করেন।

কবি, ছড়াকার জাহাঙ্গীর ডালিমের জন্মদিন পালিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ  গত শুক্রবার শাহনেওয়াজ চেম্বার (পলি ক্লিনিক) (২য় তলায়) বর্ষার এই বিকেল ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি উপেক্ষা করে শতাধিক কবি ছড়াকার, সাংবাদিক ছড়ার হার্টের এডমি ইকবাল হোসেন রুমেন্স আয়োজিত কবি ছড়াকার সংগঠক গল্পকার সাংবাদিক জাহাঙ্গীর ডালিমের জন্মদিন পালন করেন। অনুষ্ঠানে শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত পাঠ করেন হোসেন ফরহাদের মাধ্যমে পরে। প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথিদের ফুল দিয়ে আসন গ্রহন করেন এবং কবি জাহাঙ্গীর ডালিমকে শতাদিক কবি ছড়াকাররা ফুলের শুভেচ্ছা ও উপহার দিয়ে অনাম্বড় অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। বিশেষ অতিথি ইয়াদের সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন বলেন- জাহাঙ্গীর ডালিম লেখক সৃষ্টি করা কারিগর এর জন্য বলছি বা আজ তার জন্মদিন পালন করলেন যারা এটাই বড় প্রমান জাহাঙ্গীর ডালিম কি ধরনের কবি। এ প্রজন্মের কবিদের রোল মডেল হবে এই দৃষ্টান্ত আমার। আমি ছোট ভাই কবির দীর্ঘায়ু ও লেখনির মাধ্যমে এগিয়ে যাবে এই কামনা রইল। বিশেষ অতিথি দৈনিক ডান্ডিবার্তার বার্তা সম্পাদক মোঃ আঃ রহিম বলেন- আমার সেই ২০০১ সালের ডান্ডিবার্তার সাথ সম্পৃক্ত ও উনার সাথে আমার পথচলা। আমি জাহাঙ্গীর ডালিমের ছোট গল্পের একজন বক্ত। কবি, ছড়াকার, সংগঠক গল্পকার, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর ডালিম আরো গল্প লিখে পুরস্কার পাবে এবং নারায়ণগঞ্জ গর্ববোধ করবে। আমি তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা অভিনন্দন বিশেষ অতিথি সাংবাদিক দৈনিক অগ্রবানী প্রতিদিনের বার্তা সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন লিটন বলেন- জাহাঙ্গীর ডালিন কি তার লেখা গল্প, কবিতা, ছড়া না পড়লে বুঝা যাবে না, সংগঠক ভাবে খুবই শক্তিশালী, হাস্যজ্বল একজন সাদা মনের মানুষ জাহাঙ্গীর ডালিম। আরেকজন বিশেষ অতিথি বিশিষ্ট ছড়াকার আদিত্য রুপু বলেন- জাহাঙ্গীর ডালিমের মা’কে নিয়ে লেখা বইটি পড়লে বুঝবে যে একজন সন্তান এখন ও মা’ নেই তার পরও মাকে খুব ভালোবাসেন মা’কে। যা আমাদের শিক্ষনীয়। জাহাঙ্গীর অনেক লেখা জাতীয় পত্রিকায় এবং ম্যাগাজিন সহ সব জায়গায় ছাপা হয়। এখন ও লেখালেখি চালিয়ে যাচ্ছেন। লেখনির মাধ্যমে তিনি অনেক সেরা গল্পকারের পুরস্কার পেয়ে ছিলেন। সাপ্তাহিক এখনও, দৈনিক সমকাল, যুগান্তর ওয়ালটন গল্প লেখা প্রতিযোগিতায় সেরা গল্পকার পুরস্কার আমাদের নারায়ণগঞ্জের গর্ববোধ করি। জন্মদিনে শুভেচ্ছা অভিনন্দন রইল। প্রধান অতিথি বক্তব্যে বলেন- বিশিষ্ট ছড়াকার বাতেন বাহার- জাহাঙ্গীর ডালিমের কবিতা, ছড়া, গল্প না পড়লে বুঝবেন না জাহাঙ্গীর ডালিম কি ধরনের লেখব, খুব অল্প বয়সে সে যা অর্জন করেছে তার লেখনির মাধ্যমে তা খুবই প্রশংসিত হই। আমি কবি, ছড়াকার, সংগঠক, গল্পকার, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর ডালিমের জন্মদিনটা ছড়াকার হার্ট এডমির কবি ইকবাল হোসেন রুমেন্স ধন্যবাদ জানাই এবং আমাদের শিক্ষা দিল যে এটা আমাদেরই করা উচিত ছিল। জাহাঙ্গীর ডালিম তার যোগ্যতা প্রমান করেছেন। তার জন্মদিনে আমার অনন্তস্থল থেকে রইল ভালোবসা ও শুভেচ্ছা এবং এ ধরনের অনুষ্ঠানে আমাকে প্রধান অতিথি করার জন্য আমি নিজেকে গর্ববোধ করছি। এরপর কবিকে কেক কেটে খাওয়ান প্রধান অতিথি নিজেই। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বিশেষ অতিথি শব্দ জনপদের সম্পাদক লুৎফর রহমান মিয়া ভাই, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর হোসেন- নারায়ণগঞ্জ পঞ্চায়েত কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি- রহিম শেখ, নারায়ণগঞ্জ সাহিত্য ফোরামের সাধারণ সম্পাদক- শহিদুল­াহ শিশির- আন্হা কবি কল্যান সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কবি রুহুল আমিন- দৈনিক ডান্ডিবার্তার ফটো সাংবাদিক রাশেদুল ইসলাম, কামরুল হাসান, মোঃ মুস্তাহিদ খান, ইসরাত রুবাইয়া, মনি নাজনীন, সোলায়মান ইমরান, জাকির হোসেন, সানজিদা ইসলাম বীনা, উর্মি আকতার মুন, প্রশান্ত মন্ডল, রতন মলি­ক, এস এম শাহাবউদ্দিন, মুহাম্মদ আল- মাছুম শেখ, সালাহউদ্দিন আমির, হাফিজা আক্তার সাথী, আলতাফ হোসেন রায়হান, চান মিয়া চান্দু, ফরিদ আহমেদ হৃদয়, মোঃ রাছেল মৃধা, মোহাম্মদ আলী, আঃ কাইয়ূম বাদল, মাসুদ রানা লাল, রাজিব উদ্দিন হৃদয়, মোজাম্মেল হক, মোহাম্মদ অমি, মোঃ সম্রাট হোসেন, ফরহাদ খাঁন, রুবাইয়া ইসলাম, মোসাঃ পিংকি, রেখা, প্রিয়াংকা মজুমদার, জয়া মজুমদার সহ প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন- মিথুন খাঁন।