১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
১৬ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 203

না’গঞ্জে ৫শ কেজি জাটকা উদ্ধার এবং বিক্রেতাকে জরিমানা

জিয়াউল হোসেন জুয়েলঃ নারায়গঞ্জে জাটকা বিক্রির অপরাধে এক মাছ ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদন্ড প্রদান করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত।

সাজাপ্রাপ্ত হলেন মুন্সিগঞ্জের মিজিরকান্দির মোসলেম উদ্দিনের ছেলে রাকিব হোসেন। রোববার (৯ এপ্রিল) সকাল ১১টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্র্রেট তাহমিনা তারিনের ভ্রাম্যমাণ আদালতে এ সাজা প্রদান করা হয়।

এর আগে একই দিন ভোরে শীতলক্ষ্যার পশ্চিম পাড়ে ৩ নম্বর মাছ ঘাটের কাছ থেকে প্রায় ৫‘শ কেজি জাটকাসহ তাকে আটক করে নৌ-পুলিশ ।

নৌ-পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সেলিম আহম্মেদ জানান, বৈশাখ উপলক্ষে অসাধু ব্যবসায়ীদের প্রকাশ্যে জাটকা বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার ৩ নম্বর মাছ ঘাটে অভিযান চালানো হয়।

বেলা ১১টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা তারিনের ভ্রাম্যমাণ আদালতে রাকিবকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদন্ড দেওয়া হয়।

বাবলার বিরুদ্ধে মামলা-ঢাকা হেডলাইন্স এর প্রতিবাদ

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) এর সদস্য, চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি ও দৈনিক যুগের চিন্তার প্রকাশক ও সম্পাদক মোরছালীন বাবলার বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের (আইসিটি অ্যাক্টে) ৫৭ ধারায় মামলা দায়েরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা হেডলাইন্স পরিবার। ঢাকা হেডলাইন্স পরিবারের পক্ষে সম্পাদক এ আর জাকির হোসেন ও চীফ রিপোর্টার মোঃ খোকন প্রধান উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিকদের নামে আইসিটি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা দায়েরের মাধ্যমে আইনটির অপপ্রয়োগ হচ্ছে। মামলা দায়েরের পূর্বে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করার বিধান রয়েছে। ফতুল্লা থানা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি মীর সোহেল আলী প্রকাশিত সংবাদটির কোনো প্রতিবাদ না দিয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় সরাসরি মামলা দায়ের করেন,  যেটি সাংবাদিক সমাজের কাছে গ্রহনযোগ্য নয়। আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারায় এ ধরনের মামলা দায়ের রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিকদের মধ্যে আস্হার সংকট তৈরী করবে, যেটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর। অবিলম্বে এই মামলা প্রত্যাহারের জন্য মীর সোহেল আলীকে অনুরোধ জ্ঞাপন এবং সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসনকে এ ধরনের মামলা গ্রহন করার আগে তদন্ত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সবিনয় অনুরোধ করা হলো। আমরা মনে করি, সংবাদ পরিবেশনের কারনে ক্ষুব্দ হয়ে ফতুল্লা থানা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি মীর সোহেল আলী একজন পেশাদার সাংবাদিককে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে যেভাবে হয়রানি করছেন তা স্বাধীন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার পরিপন্থী। নারায়নগঞ্জের সৎ ও নিষ্ঠাবান সাংবাদিকদের নাজেহাল করার জন্য একটি মহল উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা মামলা করছে যা নিন্দনীয় অপরাধ। আইসিটি অ্যাক্টের ৫৭ ধারা বাতিলের দাবী জানাই এবং এ বিষয়ে সরকারের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
প্রসঙ্গতঃ গত ২২ মার্চ নারায়নগঞ্জ থেকে প্রকাশিত দৈনিক যুগের চিন্তা পত্রিকায় ফতুল্লা থানা  যুবলীগ সভাপতি মীর সোহেল আলীর দূর্নীতি নিয়ে “সরকারী চাল যুবলীগ নেতার গরুর পেটে ‘শীর্ষক সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর গত ২৫ মার্চ ওই রাজনৈতিক নেতা বাদী হয়ে পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক মোরছালীন বাবলার বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে একটি মামলা দায়ের করেন ফতুল্লা মডেল থানায়,  যার নম্বর (৮৫)।

দাপা আদর্শ স্কুলে ঝাড়দারের হাতে শিক্ষার্থী লাঞ্ছিত-ক্লাশ বর্জণ করে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

স্টাফ রিপোর্টার
ফতুল্লার দাপা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে স্কুল শিক্ষকের উপস্থিতিতে শিক্ষার্থীকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের ঝাড়–দার মরিয়মের বিরুদ্ধে। এদিকে এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঝাড়–দারের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে। এদিকে, ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে বিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট একটি মহল তৎপর হয়ে উঠেছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। ঘটনার পর ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় ঝাড়–দার মরিয়মকে সাময়িক বহিস্কার করা হয়েছে এবং ঘটনা তদন্তে তিন সদদ্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
নির্যাতনের শিকার শ্রেণীর ছাত্রী মারজান ইসলাম সিপা জানায়, ক্লাশ রুমে ডাস্টার দিয়ে বø্যাকবোর্ড পরিস্কার করার সময় হঠাৎ করে দারুদার মরিয়ম বেগম আমার উপর ক্ষিপ্ত হয় চুলের মুঠি ধরে আমাকে মারধর করে। ছাত্রীর অভিযোগ, বø্যাক বোর্ডের চকের গুড়া মরিয়ম বেগমের গাঁয়ে উড়ে যাওয়ায় তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এদিকে, ক্লাশ চলাকালীন সময়ের বিদ্যালয়ের ঝাড়–দারের হাতে ছাত্রী লাঞ্ছিত হওয়ার খবর ছড়িয়ে পরলে শিক্ষার্থীরা ঝাড়–দারের বিচারের দাবিতে ক্লাশ বর্জণ করে বিক্ষোভ করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একই ক্লাশের এক ছাত্রী জানায়, ঘটনার সময় জাফর স্যার ক্লাশ নিচ্ছিলেন। অপরদিকে, লাঞ্ছিত শিক্ষার্থীর মা ও ভাই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ঝাড়–দারের বিচার দাবি করেছে।
ছাত্রীদের অভিযোগ, ঝাড়–দার মরিয়ম বেগম প্রায় সময়ই ছাত্রীদের সাথে দূর্ব্যবহার করে থাকে। একই অভিযোগ বিদ্যালয়ের বেশ ক’জন শিক্ষকেরও। এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো.মোস্তাহিন বিল্লাহ্ জানান, এ ঘটনায় ঝাড়–দার মরিয়ম বেগমকে সাময়িক বহিস্কার করাসহ ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সংস্কারের অভাবে আড়াইহাজারে পৌরসভায় জলাবদ্ধতা

আড়াইহাজার প্রতিনিধি
সংস্কারের অভাবে নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার পৌরসভায় বেশ কিছু এলাকায় সামান্য বৃষ্টিতে দেখা দিচ্ছে জলাবদ্ধতা। পৌরসভাকে বারবার অবহিত করার পরও কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। এতে জনমনে প্রচন্ড ক্ষোভের বিরাজ করছে। জানা গেছে, দক্ষিণপাড়া সংযোগ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার মানুষ যাতায়ত করে থাকে। উপজেলার পূর্বাঞ্চলের অধিকাংশ মানুষই এই সড়ক দিয়ে সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনে করে আসা-যাওয়া করেছেন। ব্যস্ততম এসড়ক দিয়ে মালবাহি শতশত গাড়ী প্রতিদিন চলাচল করছে। স্থানীয় বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও যাতায়ত করছে শতশত শিক্ষার্থী। কিন্তু দু:খের বিষয় মাত্র একঘন্টা বৃষ্টিতেই ব্যস্ততম এ সড়কটিতে সাতদিন পানি জমে থাকে। তবে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ আশ্বস্ত করেছেন, ভাঙা অংশের সংস্কারে দ্রæত পদক্ষেপ নেয়া হবে।

সড়কটি নিয়ে প্রতিবেদন করতে গেলে সাংবাদিকদের স্থানীয়রাসহ পথচারীরা জানান, তাদের দু:খ দুর্দশার কথা তুলে ধরেন। তারা জানান, প্রতিদিন হাজারো পথচারীকে যাতায়তে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ছয় মাস আগে সড়কের উক্ত অংশ মেরামতের আশ্বাস দিয়েও মেরামতে কোনো প্রকার উদ্যোগ নেয়া হয়নি। ক্ষমতার দাপটের কারণে কয়েকদিন স্থানীয় (অব:) এক কনস্টেবলের ছেলে বিয়ে উপলক্ষে উক্ত অংশটি সামান্য মেরামত করা হয়। কিন্তু পরে আগের অবস্থায় ফিরে যায়। অনেকে অভিযোগ করেন, একব্যাক্তির বিয়েকে কেন্দ্র করে তাৎক্ষনিক রাস্তাটি মেরামত কাজ করা হয়। কিন্তু বর্তমানে হাজারো মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে সড়কটি কেন মেরামত করা হচ্ছে না। এনিয়ে জনমনে প্রশ্নের জম্ম দিয়েছে।

এই রাস্তায় নিয়মিত যাতায়তকারী দক্ষিণপাড়া এলাকার ছগীর মিয়া বলেন, গত কয়েক মাস আগে রাস্তাটির উক্ত অংশে মেরামত করা হয়। স্থানীয় এক (অব:) পুলিশ কনস্টেবলের ছেলে বিয়েকে কেন্দ্র করে। কিন্তু হাজারো পথচারী প্রতিদিন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। অথচ এখন কেন রাস্তাটির উক্ত অংশ মেরামত করা হচ্ছে না। একঘন্টার বৃষ্টিতে অন্তত সাতদিন পানি জমে থাকে। প্রতিদিন এখানে বিভিন্ন গাড়ী আটকে থাকতে দেখা যায়। প্রতিনিয়তই জনগণ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। আড়াইহাজার মডেল একাডেমির এক শিক্ষক বলেন, এসড়কে চলাচল করতে গিয়ে স্কুলের শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এতে তাদের শিক্ষাথীর উপস্থিতিও কমে গেছে।

আড়াইহাজার পৌরসভার উপ-সহকারি প্রকৌশলী আকবর আলী আবির বলেন, রাস্তাটি এলজিইডি’র অধিনে। তাই এটি মেরামত করার এখতিয়ার আমাদের নেই। তবে জনদুর্ভোগ লাঘবে মেরামতের ব্যবস্থা করা হবে।

আড়াইহাজারে বিএনপি বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

আড়াইহাজার প্রতিনিধি
নারাণগঞ্জের আড়াইহাজার শুক্রবার উপজেলা সদরে আশিক মার্কেটে অবস্থিত কার্যালয়ে থানা বিএনপির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। থানা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি শহীদ উল্যাহ’র সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির নেতা মনির হোসেন, আমির আলী, নেতা আনোয়ার হোসেন অনু, খাজা মাঈনউদ্দিন, যুবদলের সাবেক সভাপতি আলী আজগর, হাইজাদী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, সাবেক ভিপি এম এ মতিন ভূঁইয়া, জুলহাস ও নান্নু প্রমুখ। এসময় হাইজাদী ইউনিয়ন বিএনপির সধারণ সম্পাদক বলেন, নেতৃত্বে পরিবর্তন আনতে হবে। বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে নতুন নেতৃত্বে বিকল্প নেই। অতীতে যারা দলের নেতৃত্ব ছিলেন তারা পুরোপুরি ব্যর্থতা হয়েছেন। তাদের প্রতি নেতাকর্মীরা আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন। এসময় তিনি আনোয়ার হোসেন অনু’কে থানা বিএপির আগামী কমিটিতে সভাপতির দায়িত্বে দেয়ার জন্য জেলা বিএনপির নীতি নির্ধারকদের কাছে জোরদাবী জানান। মতিন বলেন, আড়াইহাজারে বিএনপির অবস্থা খুবই নাজুক। দলের নেতৃত্বে থাকা থানা বিএনপির সভাপতি খসরু পকেট কমিটি দিয়েছেন। তিনি প্রকৃত ত্যাগী নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করেনি। সাবেক এমপি আতাউর রহমান আঙ্গুর ক্ষমতায় হারিয়ে এলাকা ছেড়ে দিয়েছেন। কারোর কোনো খুঁজ খবর তারা নেয়নি। তাদের হাতে আবারও যদি দলের দায়িত্ব দেয়া হয়, তাহলে নির্যাতিত কর্মীরা তা কিছুতেই মেনে নিবে না।

আড়াইহাজারে বিএনপিতে খসরু ও আঙ্গুরের অবস্থা নড়বড়ে !

স্টাফ রিপোর্টার:
আড়াইহাজারে বিএনপিতে রাজনীতিতে অচিরেই অভিষেক হতে পারে তরুণ দুইনেতার। থানা বিএনপি’র নেতৃত্ব হাঁরাতে পারেন প্রায় তিন যুগেরও বেশি সময় ধরে নেতৃত্বে থাকা সাবেক এমপি আঙ্গুর ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক এএম বদরুজ্জামান খসরু। তাদের নানা কূটকৌশলের রাজনীতি অনেকটা পরিস্কার করে দিয়েছেন স্থানীয় বেশকিছু পত্রিকা। এই প্রথম ৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত বেশ কয়েকটি পত্রিকায় “মাইনাস হচ্ছে আঙ্গুর ও খসরু” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। সংবাদের উদ্ধৃতি দিয়ে অনেকে দাবী করেছেন, বিএনপির সভাপতি খসরু, মূলত আঙ্গুরকে ঠেক দেয়ার জন্যই নানা কূটকৌশলের রাজনীতি করে আসছিলেন। এরই ফলোশ্রæতিতে বির্তকিত ব্যাক্তিদের থানা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়। অভিযোগ উঠেছে, গত ৮ বছরে আঙ্গুরের বিপুল পরিমাণে নেতাকর্মী আওয়ামী লীগের যোগদান করেছেন। আওয়ামী লীগে যোগদানের জন্য আঙ্গুর অনেক নেতাকর্মীকে উৎসাহিত করে গেছেন। সরকারের হামলা, মামলার শিকার হওয়া অনেক নেতাকর্মীকে অস্বীকার করার নজিড়ও রয়েছে দুইভাইয়ের বিরুদ্ধে। অনেকে দাবী করেন, দুইভাইয়ের ইচ্ছাতেই বিএনপিতে দলীয় কোন্দল সৃষ্টি হয়েছে। অনেকে দাবী করছেন, সরকারের রোষানালের শিকার আনোয়ার হোসেন অনু ও নজরুল ইসলাম আজাদের নিন্ত্রয়ণে চলে গেছে উপজেলা বিএনপি রাজনীতি। দলটির আগামী কমিটিতে অনুসহ আজাদের কর্মী-সমর্থকরাই আগামী কমিটিতে অভিষেক হতে যাচ্ছেন। উপজেলা বিএনপিতে এমনই গুনজন চলছে, তবে কপাল পোড়তে পারে খসরু ও আঙ্গুরের।

সাবেক এমপি আতাউর রহমান আঙ্গুরকে বিএনপির রাজনীতিতে নিয়ে আসেন বর্তমান কেন্দ্রীয় বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এএম বদরুজ্জামান খান খসরু। খসরু আঙ্গুরের আপন ভাই। খসরু বরাবরই অভিযোগ করে আসছেন,  ৯০’এর দশকে আঙ্গুর হাইজাদী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের স-সভাপতি ছিলেন।

তার পরও ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আঙ্গুুর। এর পর ১/১১ এর সময় দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের রোষানাল থেকে বাঁচতে আঙ্গুর বিএনপির দল ভাঙ্গার ষড়যন্ত্রকারী সংস্কারবাদীদের সঙ্গে মিলিত হন। আঙ্গুরের বদৌলতে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের আসনে অভিসিক্ত হন নানা অপকর্মের হোতা বিতর্কিত নেতা ইউছূফ আলী ভূঁইয়া। খসরু’র বদৌলতেও হাবুকে বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেয়া হয়। খসরু’র দেয়া একেরপর এক পকেট কমিটির প্রতিবাদ করায় হাবুকে অব্যাহতি দিয়ে ওই পদে বহাল করা হয় হাশেম ফকিরকে। সম্প্রতি, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের উদ্ধৃতি দিয়ে অনেকে বলেছেন, মুলত রাজনীতিতে আঙ্গুরকে ঠেগ দিতেই খসরু সাহেব এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে হাবুকে সাধারণ সম্পাদক পদে আসিন করে ছিলেন। দলকে নিজের কব্জায় রাখতে গিয়ে একজন বিতর্কিত ব্যাক্তিকে দলে প্রতিষ্ঠিত করেন খসরু।

উপজেলা বিএনপির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একনেতা বলেন, সারাদেশে অফিস ঘিরে দলীয় রাজনীতি পরিচালিত হলেও; আড়াইহাজারে বিএনপির রাজনীতি পরিচালিত হয়ে আসছে ঢাকা বসে। এখানে কার্যালয়ের সামনে একটি মানববন্ধন তো দূরের কথা বিএনপি কার্যালয়ের তালা খুলতে পারেনি আঙ্গুর ও খসরু। নেতাকর্মীদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিলি খেলতে থাকেন আঙ্গুর ও খসরু। পরে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন তৎকালীন কেন্দ্রীয় যুবদলের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সহ-সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক ৯০’এর আন্দোলনের প্রয়াত নেতা এএফএম ইকবাল।

জানা গছে, জেলা কমিটিতে আড়াইহাজার থেকে সদস্য করা হয়েছে বদরুজ্জামান খান খসরু, নজরুল ইসলাম আজাদ ও আতাউর রহমান আঙ্গুরকে। তবে এ কমিটি গঠনের পিছনে কাজ করেছেন নজরুল ইসলাম আজাদ-এমনটাই জানা গেছে। তবে নতুনভাবে যোগ হয়েছে দলটির উদীয়মান নেতা আনোয়ার হোসেন অনু। জানা গেছে, এই নেতার বিরুদ্ধে প্রায় অর্ধশতাধিক রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা রয়েছে। তিনি বিএনপির বিরাট একটি অংশের নিয়ন্ত্রণ করছেন।

এরই মধ্যে ১ এপ্রিল জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরকে তিনি বিপুল সংখ্যক কর্মী-সমর্থক নিয়ে সংবর্ধনা দিয়েছেন। এখানে যৌতিক কারণেই জেলা বিএনপির সভাপতির কাছে উপজেলা বিএনপির নেতারা অনুকে সভাপতি দাবি করেছেন। উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা বলেছেন, সার্বিক পরিস্থিতিতে বুঝা যাচ্ছে ব্যর্থতার দায় নিয়ে আড়াইহাজার বিএনপির রাজনীতি নিয়ন্ত্রকের আসন থেকে সরে দাঁড়াতে হতে পারে আঙ্গুর ও খসরুকে। অপরদিকে উপজেলা বিএনপির রাজনীতি দুই উদীয়মান ও তরুণ নেতা আনোয়ার হোসেন অনু’সহ নজরুল ইসলাম আজাদের নেতাকর্মীদের অভিষেক হতে যাচ্ছে।

মাদকের বিরুদ্ধেই আমার অবস্থান-যুবদল নেতা মুসলিম

গত ১২ মার্চ নারায়ণগঞ্জের বেশ ক’টি পত্রিকায় মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। ওই সংবাদের মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আমার ছবি দিয়ে আমাকেও মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়। আমি এই সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বর্তমানে আমি মুসলিম আহমেদ ফতুল্লা ইউনিয়ন যুবদলের সংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি। তবে রাজনীতিতে সক্রিয় থাকিলেও মাদক ব্যবসার সাথে আমার কোন সম্পৃক্ততা নেই। একটি কুচক্রি মহল আমাকে রাজনৈতিক ও সামাজিক ভাবে হেয় করতেই সাংবাদিকদের কাছে আমার বিরুদ্ধে ভুল তথ্য দিয়ে মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে আমার নাম ও ছবি দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। আমি বরাবরই মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় আমাকেই মাদক ব্যবসায়ী বানানোর চেষ্টা হচ্ছে। উল্লেখ্য, ২০১৪ইং সাল থেকে মাদক বিরোধী অবস্থান নিয়ে এবং এলাকার মুরুব্বিদের সাথে নিয়ে মাদকের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে মিছিল মিটিং করে খোঁজপাড়া এলাকাকে মাদকের ভয়াবহতার হাত থেকে রক্ষা করে আসছি। এছাড়া ২০০৮ইং সালে আমাদের সামাজিক সংগঠন দাপা নিরক্ষতা দূরিকরণ সংস্থার উদ্যোগে আমারা এলাকা থেকে মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে উদ্যোগ নেই এবং বেশ কিছু মাদক ব্যবসায়ীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীরে হাতে তুলে দেই। যা তৎকালীন গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রকাশ করে। এছাড়া ওইসময় আমারা ফতুল্লা মডেল থানার তৎকালীর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ভূইঁয়া মাহবুব হাসান ও সেকেন্ড অফিসার বদরুল আলম খানের উপস্থিতিতে বেশ কিছু মাদক বিরোধী সভা করি। ওইসভায় এলাকার সর্বমহল অংশ গ্রহন করে এবং মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়। আমি ২০০১ সাল থেকে মাদক,চাঁদাবাজ,সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করে তুলি। আর সে থেকেই আমার বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র চলছে। আমি এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

না’গঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতিকে আড়াইহাজার থানা বিএনপির সংধ্বর্না

আড়াইহাজার প্রতিনিধি:
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির সভাপতিকে সংধ্বর্না দেয়া হয়েছে। শনিবার আড়াইহাজার থানা বিএনপির নেতা অনু’র নেতৃত্বে বিএনপির অঙ্গসংগঠনের পক্ষ থেকে তাকে ফুলের তোড়া দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন, থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সহকারি অধ্যক্ষ খাজা মঈনউদ্দিন, থানা তাঁতীদলের সভাপতি শফিকু ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, আড়াইহাজার থানা মহিলা দলের সভানেত্রী পারভীন আক্তার, থানা ওলামাদলের সাধারণ সম্পাদক মাও. মো: শাহজালাল মিয়া, থানা শ্রমিক দলের নেতা সুজন, আড়াইহাজার পৌরসভা বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি মেম্বার মো: আমির আলী, পৌরসভা ছাত্রদলের নেতা মো: আশ্রাফুল ইসলাম ও তরুণ দলের সভাপতি ওয়াসিমসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের তিন শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

এসময় জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামানের কাছে আড়াইহাজার থানা কমিটিতে আনোয়ার হোসেন অনু’কে সভাপতি’র দায়িত্ব দেয়ার দাবী করেন। এসময় থানা বিএনপির আটটি সংগঠনের নেতাকর্মী জেলা বিএনপির সভাপতিকে তাদের পুনসমর্থনের কথা  জানান।

এসময় জেলা বিএনপি’র সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান বলেন, আমি নারায়ণগঞ্জ জেলায় ৮ বছর সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি। আড়াইহাজার উপজেলা সম্পর্কে আমাকে নতুন করে কিছু বলতে হবে না। দল আগের মতো পরিচালিত হবে না। নতুন কর্মী ও নেতা সৃষ্টি করাই হবে এখন আমার প্রধান কাজ। আমার কোনো আঙ্খা নেই। কোনো বিশেষ সুবিধার বিনিময়ে কমিটি দেয়ার কোনো সুযোগ নেই।

জেলা বিএনপির এই নেতা বলেন, আগামী নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের সবক’টি আসন বেগম খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে হবে। আনোয়ার হোসেন অনু’র মতো একজন করে নেতা দেশের প্রতিটি উপজেলায় থাকতো, তাহলে বিএনপি বর্তমানে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকতো। আড়াইহাজারের নেতাকর্মীরা রেকর্ড পরিমাণ মামলার শিকার। ভেবে চিন্তে প্রতিটি উপজেলায় কর্মী বান্ধব একটি শক্তিশালী ও গ্রহণযোগ্য কমিটি ঘোষণা দেয়া হবে। যাতে নির্যাতিত নেতাকর্মীরা সহযোগিতা পান।

না’গঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদককে আড়াইহাজার থানা ওলামাদলের সংধ্বর্না

স্টাফ রিপোর্টার
শুক্রবার নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদককে আড়াইহাজার থানা ওলামাদলের নেতাকর্মীরা সংধ্বর্না দিয়েছেন। এসময় ফুলের তোলা দিয়ে জেলা নবগঠিত সাধারণ সম্পাদক মামুন মাহমুদকে ওলামাদলের পক্ষ থেকে বরণ করে নেয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, আড়াইহাজার থানা ওলামাদলের সাধারণ সম্পাদক মাও. মো: শাহজালাল মিয়া, আড়াইহাজার পৌরসভা ওলামাদলের সভাপতি মাও. ডাক্তার মো: খোরশেদ আলম, আড়াইহাজার সরকারি সফর আলী কলেজের সাবেক ভিপি এম এ মতিন ভূঁইয়া, আড়াইহাজার থানা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী আনোয়ার হোসেন অনু। এসময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন, আগামী মে মাস থেকে জেলার থানা কমিটি গঠনের কার্যক্রম শুরু করা হবে। এর আগে জেলা কমিটি পূণাঙ্গ করব।  জেলা ওলামাদলের সভাপতি বেনু মিয়ার সঙ্গে জেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির দুরুত্ব রয়েছে। দুরুত্ব আমাদের কমিয়ে আনতে হবে। বিএনপির বৃহত্তম স্বার্থে এই মুহুর্তে ঐক্যদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। এসময় তিনি উপস্থিত আড়াইহাজার থানা বিএনপির নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা আপনাদের পদ-পদবী দাবীতে সোর্চ্চার থাকেন। দলের জন্য নিবেদিত প্রাণ ও ত্যাগী নেতা হিসাবে অনুকে জেলা কমিটিতে রাখার আশ্বাস দেন। তবে দলীয় বিভিন্ন কার্যক্রমে শতভাগ উপস্থিত থাকার চেষ্টা করতে হবে। থানা পর্যায়ের প্রতিটি সংগঠনই নতুন করে গঠন করা হবে। ত্যাগী, সাহসী ও গ্রহণযোগ্য নেতাদের সম্মনয়ে কর্মী বান্ধব কমিটি ঘোষণা দেয়া হবে। কারোর ভিতরে কোনো “ইগু” সমস্যা রাখবেন না। কোনো প্রকার ইগু নিয়ে একসাথে কাজ করা যায় না। এসময় মামুন মাহমুদ ধৈয্যসহকারে নেতাকর্মীদের নানা অভিযোগ ও আক্ষেপের কথা শোনেন। অভিযোগ ও দাবীদাওয়া পূরণ করার আশ্বাস দেন। আড়াইহাজার বিএনপির নেতা আনোয়ার হোসেন বলেন, নারায়ণগঞ্জের মধ্যে নানা কারণে আড়াইহাজারের আসনটি গুরুত্বপূর্ণ। এখানকার সফলতা ও ব্যর্থতা পুরো জেলার বিএনপির রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে। তিনি বলেন, বিএনপির হাজা হাজার নেতাকর্মী হামলা, মামলার শিকার। তাদের সাহস দেয়ার মতো কেউ নেই। এসময় উপস্থিত ছিলেন হাইজাদী ইউনিয়ন ওলামাদলের সভাপতি মাও. মাছুম বিল্লাহ, খাগকান্দা ইউনিয়ন ওলামাদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বকরছিদ্দিক একই ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাও. মো: ফয়সাল আহম্মেদ প্রমুখ। তবে এসময় ক্ষুব্ধ নেতাকর্মীদের অভিযোগের তীর ছিল সাবেক এমপি আতাউর রহমান আঙ্গুর ও থানা বিএনপির সভাপতি খসরু’র দিকে।

পুরোনো ফেসবুক আর চলবে না

ফেসবুক ও মেসেঞ্জারের পুরোনো সংস্করণ যাঁরা ব্যবহার করছেন, তাঁদের জন্য এ সুবিধা আর থাকছে না। পুরোনো সংস্করণের ফেসবুক ও মেসেঞ্জার অ্যাপ হালনাগাদ করা ছাড়া কোনো বিকল্প রাখছে না ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ফেসবুক অ্যাপের ভার্সন ৫৫ (v 55) ও অ্যান্ড্রয়েডে মেসেঞ্জারের ভার্সন ১০ (v 10) চলবে না। এ ছাড়া উইন্ডোজ ফোনে ফেসবুক সমর্থন করবে না।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের কারিগরি টিম ফেসবুক প্ল্যাটফর্ম উন্নত করতে অনেক পরিশ্রম করছে।
এক ব্লগ পোস্টে ফেসবুক জানিয়েছে, নিয়মিত উন্নত ফিচার-যেমন ভয়েস ও ভিডিও কল, গেমস ও মেসেঞ্জার বটসের মতো সুবিধা এনে ফেসবুক উন্নত করার চেষ্টা করছি। অ্যাপসের পুরোনো সংস্করণ ব্যবহার করলে এসব ফিচারের অভিজ্ঞতা পাওয়া যায় না। এ কারণে পুরোনো সংস্করণ বাদ দিয়ে নতুন সংস্করণ ব্যবহারের পরামর্শ দেয় ফেসবুক। যাঁদের নতুন সংস্করণ সমর্থন করবে না তাঁরা মোবাইল ব্রাউজার থেকে ফেসবুক ডটকম ভিজিট করতে পারবেন।

আইপ্যাডে ফেসবুক ভার্সন ২৬, আইওএসে মেসেঞ্জার ভার্সন ৮,২০১১ সালে আইওস ফেসবুক ভার্সন, ফেসবুক ফর উইন্ডোজ ফোন, উইন্ডোজ ফোন ৮ ও ৮.১ এর মেসেঞ্জার, ফেসবুক ফর উইন্ডোজ ৮ ও ৮.১ ডেস্কটপ সংস্করণ চলবে না। তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।