২২শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
৭ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
Home Blog Page 195

বরিশাল থেকে উদ্ধার হওয়া শিশু ফতুল্লায় উদ্ধার

  • নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগ থেকে চুরি যাওয়া নবজাতককে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থেকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব-৮ এর সদস্যরা। এসময় নবজাতক চুরির অভিযোগে আটক করা হয় মা-মেয়েসহ ৩ জনকে।আটকরা হলেন, হাওয়া বিবি, তার মেয়ে রিনা বেগম এবং রিনার স্বামী সোলায়মান হোসেন। এরা সকলে বরগুনা জেলার বাসিন্দা।

    বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে র‌্যাব-৮ এর বরিশাল সদর দফতরে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিং-এ এসব তথ্য জানানো হয়। একই সঙ্গে নবজাতককে তুলে দেয়া হয় তার বাবা-মা বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার খোরকী গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন আকন ও তার স্ত্রী সালমা বেগমের হাতে।

    র‌্যাব-৮ এর বরিশাল সিপিএসসির ভারপ্রাপ্ত কোম্পানী কমান্ডার সহকারী পরিচালক মো. হাছান আলী জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল বুধবার বরগুনার নলবুনিয়া থেকে হাওয়া বিবিকে আটক করা হয়। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী অভিযান চালানো হয় নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার একটি ভাড়া বাসায়। সেখান থেকে উদ্ধার করা হয় চুরি যাওয়া নবজাতককে এবং আটক করা হয় রিনা ও তার স্বামী সোলায়মানকে।

    সহকারী পরিচালক মো. হাছান আলী আরো জানান, গত ৩ জুন সন্ধ্যায় বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের পর সালমা একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। পোস্ট অপারেটিভ থেকে নিয়ে আসার পর ওয়ার্ডের ভেতরে রোগী বেশি থাকায় তাকে বারান্দায় থাকতে হয়। ৪ জুন ভোর রাতে সুযোগ বুঝে নবজাতক চুরি করে মা-মেয়ে মেডিকেল থেকে পালিয়ে যায়। রিনা নবজাতক নিয়ে ফতুল্লার ভাড়া বাসায় চলে যায়।ওইদিনই সালমার স্বামী আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন।

সম্পর্ক স্থাপনে হোন সাবধানী

তানিয়া বিনতে আকরামঃ প্রাণী জগতের এক আজব সৃষ্টি মানুষ। আরো অদ্ভুত মানুষের মন। সেই মন কখন কি চায়। কিভাবে চায়, কেন চায় তা বোঝা বড় দায়। আর অবুঝ মন অনেক ক্ষেত্রেই ভুল মানুষের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। আর যার ফলশ্রুতিতে অনেক সময় ঘটে আত্মহত্যা, খুন, নির্যাতন কিম্বা ধর্ষণের মতো ঘটনা।

মানুষের যখন কারো প্রতি ভাল লাগা কাজ করে। তখন ঘুরে ফিরে তার কথাই বারবার মাথায় আসে। তখন সেই আকর্ষণ তার থেকে দূরে গিয়েও কমানো সম্ভব হয় না।

তবে এমন পরিস্থিতিতে পড়ার আগে মানুষের উচিত মনের কথা মেনে না নিয়ে মানুষটি সম্পর্কে আরো কিছু বিষয় জেনে নেয়া। কাছ থেকে মানুষকে বিশ্লেষণ করলে, তার ভালো-মন্দ প্রত্যক্ষ করলে তার সম্পর্কে আপনি একটি সিদ্ধান্তে আসতে পারবেন, আপনি সেই মানুষটির প্রতি আপনার আবেগ অনেকাংশে কমে এসেছে।

আমরা যখন কারো প্রতি আকৃষ্ট হই হয়ত তার রূপ সৌন্দর্য, হয়ত বা তার কোনো একটি গুনের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে তার প্রতি ভাল লাগা তৈরি হয়। কিন্তু সেই ভালোলাগা যদি আপনাকে যাতনা দিতে থাকে তাহলে সেই মানুষটির অন্যান্য কাজ কর্ম গুলো প্রত্যক্ষ করলে তার মধ্যে হয়ত এমন কিছু ত্রুটি পাবেন যেগুলো হয়ত আপনি কখনোই সমর্থন করেন না।

আমরা যখন কোনো সম্পর্কে জড়াই প্রথম দিকে সবকিছু ঠিকঠাক চলতে থাকে। কিন্তু কিছুদিন পর যখন আমরা আমাদের নিজ নিজ আচরণ বৈশিষ্ট্য, ভালোলাগা, মন্দলাগা গুলো প্রকাশ করি তখনই আমরা আমাদের মধ্যেকার অমিল বা ব্যবধান গুলো বুঝতে পারি।তখন হয়তো বলি এভাবে আর হচ্ছে না।ওর সাথে থাকা সম্ভব না।তখন ওই সমর্পকগুলো স্থায়িভাব কমে আসে এমনকি শেষ পর্যন্ত বিচ্ছেদ ও ঘটে।আর সম্পর্কের এই ফাটল বা বিচ্ছেদের প্রধান কারণ গুলোর মধ্যে  একটি হল যে,আমরা কোনো মানুষকে কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করার আগেই তার প্রতি দুর্বলতা প্রকাশ করি এবং সম্পর্কে জড়িয়ে যাই।

সুতরাং যে কোনো ধরনের সম্পর্কে জড়ানোর আগে ভাবা উচিত। সেক্ষেত্র সময় নেয়া উচিত। যে মানুষটির সাথে সম্পর্কে জড়াচ্ছি সে মানুষটির প্রকৃতি সম্পর্কে প্রথমেই জেনে নেয়া উচিত। তাহলে দুজনার মধ্যেকার বুঝাপড়া ভাল থাকে। সম্পর্কের স্থায়িত্ব দৃঢ় হয়। মজবুত হয় বন্ধন।

লেখক: শিক্ষার্থী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ ওবায়েদুল্লাহ অসুস্থ

স্টাফ রিপোর্টার
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি সৈয়দ ওবায়েদ উল্লাহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গত শনিবার বিকেলে পা পিছলে পড়ে গিয়ে তিনি গুরুতর আহত হন। এসময় তার বা পাঁ ভেঙ্গে যায়। বর্তমানে তিনি রাজধানীর গোলাপবাগে অবস্থিত মনোয়ারা ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তার পরিবারের সদস্যরা সৈয়দ ওবায়েদ উল্লার সুস্থতা কামনা করে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন। এদিকে গত রোববার অসুস্থ সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে যান ক্লাবের সাধারন সম্পাদক আনিসুজ্জামান অনু, সহ-সভাপতি রুহুল আমিন প্রধান, যুগ্ম সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মনির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রহিম. দপ্তর সম্পাদক আব্দুল আলিম লিটন, অর্থ সম্পাদ শাকিল আহমেদ ডিয়েল,পাঠাগার সম্পাদক আরিফ হোসেন জয়, সদস্য সহিদুল ইসলাম সহিদ, মাহবুবুর রহমান খোকা, মাসুদ আলী প্রমুখ।

বক্তাবলী ফরায়েজী জামায়াতের সিনিয়র সহ সভাপতি ওয়ারিশ সরদারের ইন্তেকাল

বক্তাবলী ফরায়েজী জামায়াতের সিনিয়র সহ সভাপতি,সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ রাজাপুর গ্রাম নিবাসী আলহাজ ওয়ারিশ সরদার রবিবার ৪ জুন রোজ সকাল ১১টায় বার্ধক্যজনিত কারনে নিজ বাড়িতে মৃত্যুবরন করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যু কালে তার বয়স হয়েছিল (৮৮) বছর। মৃত্যুকালে ৪ ছেলে,৩ মেয়ে নাতি নাতনী,বন্ধু বান্ধব,আতœীয় স্বজনসহ বহু গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।

বাদ আছর রাজাপুর বাইতুল আমান জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে জান্যাা নামাজ শেষে রাজাপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।

ওয়ারিশ সরদারের জানাযা নামাজে উপস্থিত ছিলেন,সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব গিয়াসউদ্দিন,সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস,ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শওকত আলী,বালুচর ইউপি চেয়ারম্যান ও বাইশময়ালী প্রধান আবু বক্কর সিদ্দিক,স.ম নুরুল ইসলাম,অধ্যাপক খন্দকার মনিরুল ইসলাম, মৎস্যজীবি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক মিলন মেহেদী, সুলতান মাহমুদ মোল্লা,মঈনুল ইসলাম রতন,লোকমান হোসেন,সদর থানা বিএনপি সভাপতি আব্দুর রহমান, হাসান আলী,আলাউদ্দিন বারী,দেলোয়ার হোসেন, জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন,আশিক মাহমুদ সুমন,বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি সুমন আকবর,সাধারন সম্পাদক এড,আল আমিন সিদ্দিকী আগুন,সাংগঠনিক সম্পাদক মন্জুর আলী মন্জু, কামাল হোসেন বেপারী,নুর আলম বেপারী,হাজী দেলোয়ার হোসেন,নুরু মিয়া,কাশেম খান,সৈকত হোসেন,মোঃ আমির হোসেন,সৈয়দ হোসেন , মাওলানা মোখতার হোসাইন, জামাল হোসেন,নুর হোসেন,আবুল হোসেন,সফর আলী,মোঃ ওহাব মাদবর,মোকতার হোসেন,এমএ সাইদ,কালাচান বেপারী,আব্দুস ছালাম,আফাজউদ্দিন চেয়ারম্যান,আলিমউদ্দিন,মতিউর রহমান ফকির,নুরু মিয়া,নুর হোসেন,কামাল হোসেন,আব্দুল কাদির ফকির,এম এ মতিন,ছাত্রদল নেতা শাহ জাহান আলী,জুয়েল আরমান , শরিফ হোসেন মানিক সহ আওয়ামী লীগ,বিএনপি,জাতীয় পাটির নেতা কর্মী ও সর্বস্তরের জনগন।

জানাযা নামাজ পৃর্বে মরহুমের পুত্র লোকমান হোসেন তার পিতার সামাজিক কর্মকান্ড করা কালীন ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমা ও দোয়া চান।

পাঠ্যসূচি শিক্ষানীতি নিয়ে চক্রান্ত প্রতিহত করা হবে- ড. এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী

স্টাফ রিপোর্টারঃ তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাতের আমির আল্লামা ড. এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী বলেছেন, দ্বীন হল ইসলাম, দ্বীনের দাওয়াতে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে যুগে যুগে  নবী ও রাসুলগন পৃথিবীতে এসেছেন । সবার পরে এসেছেন আখেরি নাবী ও নাবী কূলের সম্রাট নূর নাবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আল্লাহ তায়ালা আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বৎসর পূর্বে উনাকে সর্বশ্রেষ্ঠ নাবী ও রাসূল হিসেবে প্রেরন করে নুবুওয়্যাত ও রিসালাতের দরজা চিরতরে বন্ধ করে দিয়েছেন।এর পর আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে অবশ্যই কোন নাবী কিংবা রাসূল আসেননি। অবশ্যই কিয়ামত পর্যন্ত আসবে না। এ আকিদা বা বিশ্বাসকেই বলা হয় আকিদায়ে খাতমে নুবুওয়্যাত । এ আকিদায় যার বিশ্বাস থাকবে না নিঃসন্দেহে সে কাফেরে পরিনত হয়ে যাবে এবং তার পরিচয় হবে অমুসলিম। তাকে যে কাফের মনে করবে না সেও কাফের হয়ে যাবে; কারন ইসলামের মূল হল ঈমান আর আকিদা । এ বিশ্বাসে সামান্যতম কুফর বা শিরক থাকলে কারও মুসলমান হওয়ার পরিচয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই। খাতমে নুবুওয়াতের আন্দোলন বা খাতমে নুবুওয়্যাতের জিহাদ সবচেয়ে বড় আন্দোলন সবচেয়ে বড় জিহাদ। গতকাল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাত আন্দলনের উদ্যোগে আয়োজিত ইফতার ও আলোচনা মাহফিলে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। ইফতার মাহফিলে আরো বক্তব্য মাওলানা ড. মুহাম্মাদ ঈসা  মাওলানা এহসানুল্লাহ আব্বাসী, মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ আব্বাসী, মাওলানা এমদাদউল্লাহ আব্বাসী জৌনপুরী , মাওলানা ড.হুজ্জাতুল্লাহ নকশীবন্দী ও ডোবরা দরবারের পীর সাহেব ওবায়েদ বিন নাছের।

পীর সাহেব জৈনপুরী বলেন, ইসলামের ইতিহাসের পর্যালোচনা করলে দেখা যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সোনালী যুগ অর্থাৎ প্রায় দেড় হাজার বৎসর আগে দ্বীনের পক্ষে কাফের ও মুশরেকদের পরিচালিত সম্মিলিত যুদ্ধে ১০ বছরে ইসলামের পক্ষে ও বিপক্ষে মোট মানুষ নিহিত হয়েছিল মাত্র ১০১৮ জন অথচ হযরত আবুবকর সিদ্দিক (রাঃ)-এর খেলাফত কালে মুসায়লামাতুল কাজ্জাবের বিরুদ্ধে পরিচালিত যুদ্ধে এক দিনে ২৪০০ শত সাহাবী শাহাদাত বরণ করেছেন। যার মধ্যে ৭০০ শত সাহাবী কুরআনের হাফেজ ছিলেন। ভন্ড মুসায়লামা ও তার অনুসারীদের ধ্বংসের মাধ্যমে হযরত আবুবকর (রাঃ) সে সময় উম্মতকে আকিদায়ে খাতমে নুবুওয়্যাত বিরোধী চক্রান্ত থেকে উম্মতে মুসলিমাকে রক্ষা করেছিলেন। যুগে যুগে যখনই  খাতমে নুবুওয়্যাতের আকিদা বিপক্ষে চক্রান্তের জন্য মিথ্যা নুবুওয়্যাতের দাবীদার ভন্ড মুসায়লামাদের  দেখা দিলে উম্মতের মুসলমানগণ তাদের ব্যাপারে এক মুহুর্তের জন্যেও আপোষ করেননি। সকল চক্রান্ত সহ তাদেরকেও নির্মূল করেছেন।  ইসলামের মূল ভিত্তি আকিদায়ে খাতমে নুবুওয়্যাতের বিপক্ষে সবচেয়ে জঘন্য চক্রান্ত করেছে কুখ্যাত ইংরেজ বেনিয়ারা। কাদিয়ানের কুখ্যাত কাফের কাজ্জাব মির্জা গোলাম কাদিয়ানীর  বিরুদ্ধে সমসাময়িক আলেম ওলামাদের মেহনত ও প্রচার প্রচারণার কারণে ইংরেজদের মদদ পুষ্ট হয়েও মির্জা গোলাম কাদিয়ানীর সকল চক্রান্ত নস্যাৎ হয়ে যায়। শয়তান কাদিয়ানী কুখ্যাত কাফের লানত প্রাপ্ত হয়ে জাহান্নামের কুকুরে পরিনত হয়। তারই অনুসারী কুখ্যাত কাদিয়ানীরা মার্কিন ইসরাঈল ও ব্রিটেনের মদদে মুসলমানদের আকিদা খাতমে নুবুওয়্যাতের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে।  সরকার ও বিরোধী দল মিডিয়া সহ বিভিন্ন স্থানে বসে কাদিয়ানীরা ইসলাম ও মুসলমানের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে তারা কাদিয়ানী কুফরি মতবাদ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জনগনের মাঝে ছরিয়ে দিতে আর.এফ.এল প্রাণ পাবলিক স্কুল নামে ফ্রি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরী করেছে। অথচ দেশের আলেম সমাজের এ বিষয়ে তেমন কোন দৃষ্টি নাই। তাহরিকে খাতমে নুবুওয়্যাতের পক্ষ থেকে পীর সাহেব জৈনপুরী হুজুরের ৩ দফা দাবি হচ্ছে স্বাধীন বাংলায় শয়তান কাদিয়ানীদেরকে রাষ্ট্রিয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতেই হবে। সরকারীভাবে কাদিয়ানীদের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও প্রচার প্রচারণা বই পুস্তক ইত্যাদি নিষিদ্ধ করতে হবে এবং জাতীয় শিক্ষানীতি ও পাঠ্য পুস্তকে যে সকল স্থানে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক বিষয় রয়েছে তা অনতী বিলম্বে পরিবর্তন করতে হবে।

পীর সাহেব বলেন ইসলামের দৃষ্টিতে মূর্তি হারাম। তাই বাংলাদেশের কোথাও গ্রীকদেবীর মূর্তি স্থাপন করা যাবে না।ভাস্কর্য , সৌকর্য বা ঔতিহ্যের জন্য মূর্তি নির্মান ক্রয় বিক্রয় বা স্থাপন অকাট্যভাবে হারাম ও শরীয়ত বিরোধী। সুতরাং মূর্তি মেনে নেওয়া যাবে না।সুলতান কামাল বলেছেন মূর্তি না থাকলে মসজিদ থাকবে না। আমাদের কথা হল মসজিদ থাকবে এদেশে সুলতানা কামলরা থাকতে পারবেনা।

জৌনপুরী পীরসাহেব বলেন বাংলাদেশ ৯৫% মুসলিম প্রধান দেশ। এদেশের পাঠ্যসূচিতে শতকরা ৫ ভাগের বেশি হিন্দু লেখকের স্থান দেওয়া যাবেনা। পাঠ্যসূচি থেকে হিন্দু এবং নাস্তিক লেখকদের লেখা বাদ দেওয়ার পর সেগুলো পুনস্থাপনের চক্রান্ত হচ্ছে। তিনি বলেন পূর্বের চেয়েও কঠিন আন্দোলনের মাধ্যমে সকল চক্রান্ত প্রতিহত করা হবে। হেফাজতের ১৩ দফা দাবীর মধ্যে প্রধান দাবী ছিল রাষ্ট্রীয় ভাবে কাদীয়ানিদের অমুসলিম ঘোষনা করা। আমরা হেফাজত নেতাদের অনুরোধ করব তারা যেন ১৩ দফার প্রথম দাবী কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষনায় আদায় করার জন্য ময়দানে ঝাপিয়ে পড়তে।

 

শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সুশাসক-মিলন মেহেদী

শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ( বীর উত্তম) -ই ছিলেন বাংলাদেশের জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সুশাসক। দেশের স্বাধীনতার ঘোষনা থেকে শুরু করে দেশের সকল ক্রান্তিকালগুলোতে তাঁর মাধ্যমে এদেশের মানুষ মৃত্যুকুপ থেকে বেঁচে থাকার পথ খুঁজে পেয়েছে। তাই তাঁর শাহাদা‍ৎ বার্ষিকীতেও এদেশের মানুষ তাকে ভোলেনি, এখনো তাঁর জন্য মানুষ চোখের জলে বুক ভাসায়। তিনি আরো বলেন, শহিদ জিয়ার আদর্শের দল বলেই এদেশের মানুষ বিএনপিকেই এদেশের জন্য নিরাপদ বলে মনে করে। মিলন মেহেদী বর্তমান অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে বেগম খালেদা জিয়ার ডাকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।

বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে প্রধাণ অতিথি জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক মিলন মেহেদী এসব কথা বলেন ।

বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপি’র ২ নং ওয়ার্ড এর উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল মধ্যনগর বাজারে শুক্রবার (২ জুন) বাদ মাগরিব অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপি নেতা মোঃ সালাউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক মিলন মেহেদী।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন,বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপি সিনিয়র সহ সভাপতি আলাউদ্দিন বারী,বক্তাবলী ইউনিয়ন বিএনপি ৯ নং ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ আলী মাহমুদ,বিএনপি নেতা মতিউর রহমান ফকির,২ নং ওয়ার্ড বিএনপি সাধারন সম্পাদক কবির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক দীল খুশ আলী, জাহাঙ্গীর ফকির,রাসেল প্রধান,হালিম বেপারী,শরীফ খন্দকার,রবিউল হোসেন,রাজু মাল,রমজান,সাবেদ আলী,মাসুম শিকদার সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। পরে ইফতার মাহফিল ও দুঃস্থদের মধ্যে রান্না করা খিচুরী বিতরন করা হয়।

৮জুলাই পাগলা আদর্শ ইসলামী বহুমুখী সমিতির নির্বাচন

 

স্টাফ রিপোর্টার
পাগলা আদর্শ ইসলামী বহুমুখী সমবায় সমিতির নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৮-৭-১৭ইং শনিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত সমিতির কার্যালয়ে বিরতিহীন ভাবে বিশেষ সাধারণ সভায় ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে একজন সভাপতি, একজন সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সম্পাদক একজন,কোষাধ্যক্ষ একজনক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ৬জন নির্বাচিত হবে।
নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ ৮জুন সকাল ১০-বিকেল ৪টা। মনোনয়ন ডত্র জমা ১২জুন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা। মনোনয়ন পত্র বাছাই( প্রার্থীদের উপস্থিতিতে যদি কেহ উপস্থিত থাকেন),বৈধ ও বাতিলকৃত প্রার্থীদের প্রাথমিক খসড়া তালিকা প্রকাশ ১৩জুন। বৈধ ও বাতিলকৃত প্রার্থীদেও মনোনয়নপত্রের বিরুদ্ধ আপীল আবেদন গ্রহন ১৪-১৫জুন অফিস চলাকালীন সময়ে। আপীলের শুনানী গ্রহন ও রায় প্রকাশ ১৮-১৯-২০জুন জেলা সমবায় কার্যালয়ে। বৈধ ও বাতিলকৃত প্রার্থীদেও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ ২১জুন। মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার(লিখিত আবেদনের মাধ্যমে) ২২জুন সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৩টা। প্রর্থীদেও মধ্যে প্রতীক বরাদ্ধ ও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ ২৯জুন বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত। বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত প্রার্থীদেও তালিকা প্রকাশ(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ২ জুলাই বেলা ১১টা থেকে বিকাল ৩টা। ভোট গ্রহন ৮জুলাই সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। ভোট গণনা ৮জুলাই ভোট গ্রহনের পর। ফলাফল প্রকাশ ৮জুলাই ভোট গণনার পর।

২৪ ঘণ্টার মধ্যে সুলতানা কামালকে গ্রেপ্তারের দাবি হেফাজতের

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সুলতানা কামালকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগরের সহ-সভাপতি জুনায়েদ আল হাবীব বলেছেন, সুলতানা কামালকে তসলিমা নাসরিনের মতো দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেন। তার দেশ বাংলাদেশ নয়।

শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে আয়োজিত সুপ্রিমকোট থেকে ভাস্কর্য অপসারণের দাবিতে হেফাজতে ইসলামের এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই দাবি জানান।

মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব বলেন, ‘ভাস্কর্য থাকতে না দিলে মসজিদ থাকতে দেয়া হবে না- এমন কথা বলার সাহস হলো কিভাবে সুলতানা কামালের। সুলতানা কামাল রাজপথে নেমে দেখুন, হাড্ডি-গোস্ত রাখা হবে না।’

তিনি বলেন, বদরের যুদ্ধ এই রমজান মাসে হয়েছে। মক্কায় যত মূর্তি সরনো হয়েছে, সেটা রমজান মাসেই সরানোর হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি মূর্তি কি এখান থেকে সরাবেন? নাকি আমরা আসব? যদি আমাদের আসতে হয়, বাংলাদেশে পূজা মণ্ডপ ছাড়া আর কোথাও মূর্তি রাখা হবে না।

প্রশাসন ও সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলন,  আমরা যে আসতে পারি, আপনাদের নিশ্চয় তা জানা আছে। ২৪ ঘণ্টায় কোটি মানুষ ঘেরাও করবে হাই কোর্ট। মেহেরববানি করে আমাদের আসতে বাধ্য করবেন না। আমরা যে দিন আসব, পুলিশ ঠেকাতে পারবে না। আমরা যে দিন আসব, কাফনের কাপড় হাতে নিয়ে আসব।

হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘বাংলাদেশ স্পষ্টভাবে দু’টি শিবিরে বিভক্ত। একটি মূর্তির পক্ষে, অন্যটি মূর্তির বিরুদ্ধে। সুপ্রিম কোর্টের সামনে মূর্তি স্থাপন করা হয়েছে ভিনদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য। সুপ্রিম কোটের কোন স্থানেই মূর্তি থাকতে দেয়া হবে না।

ঢাকা মহানগর হেফাজতের সহ সভাপতি মুজিবুর রহমান পেশওয়ারী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী, আপনি কলা ঝুলিয়ে মুলা খাওয়ালেন। তিন চারজন লোকের কারণে আপনার ভোট বাক্স কমছে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন সামনে আশা করবেন না। আগামী নির্বাচনে স্বয়ং মোদি এসে আপনাকে ক্ষমতায় বসাতে পারবেন না।

মাওলানা ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘ওরা বলে ভাস্কর্য আর মূর্তি এক জিনিস না। মূর্তির চেয়ে ভাস্কর্য আরো খারাপ। মূর্তির পূজা করে সামান্য গুটি কয়েক হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা।  আর ভাস্কর্য পূজা করে মৃণাল হক, সুলতানা কামাল, শাহরিয়ার কবির, ইমরান এইচ সরকাররা। এসব নাস্তিক-মুরতাদরা ভাস্কর্য পূজা করে। এসব ডিজিটাল নাস্তিকদের বাংলার জমিন থেকে ভাস্কর্যসহ ভারতে পাচার করে দেয়া হবে। মৃণাল হক সুপ্রিম কোর্টের সামনে জঙ্গিবাদ শুরু করেছে। সুপ্রিম কোর্টের সামনে দেবীর হাতে তরবারি দিয়েছে। এদের গ্রেফতার করে শাস্তি দিতে হবে।’

সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা নূর হোছাইন কাসেমী বলেন, ‘গ্রিক দেবী অপসারণের কারণে আমার গত শুক্রবার ধন্যবাদ জানিয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রীকে। কিন্তু অত্যন্ত ব্যথা বেদনার সঙ্গে আজ আমাদের প্রতিবাদ সমাবেশে সমবেত হতে হয়েছে। মূর্তি অপসারণের পর আবার প্রতিস্থাপন তামাশা, এছাড়া আর কিছু নয়। অনতিবিলম্বে মূর্তি অপসারণ করা হোক, না হলে রমজানের পরে বৃহৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাসী, জ্বালাও-পোড়াও এ বিশ্বাসী না।’

নারায়ণগঞ্জে রূপগঞ্জে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দু’টি রকেট লঞ্চার, ৬০টি এম-১৬ রাইফেল, ৪০টি ম্যাগজিন, গ্রেনেড ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। এসব অস্ত্র মজুদের সঙ্গে জড়িত সন্দেহ পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে।

শুক্রবার সকালে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক হোসেন এই তথ্য জানান। বৃহস্পতিবার রাতে রূপগঞ্জের পূর্বাচল ৫ নম্বর সেক্টরে অভিযান শুরু হয়। অভিযান এখনো চলছে বলেও জানান তিনি।

নারায়ণগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি মাহমুদুল ইসলাম জানান, বুধবার রকেট লঞ্চারসহ শরীফ নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরিত্যাক্ত অবস্থায় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

বক্তাবলীতে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালন

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৬ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বক্তাবলী ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা,মিলাদ ও কাঙ্গালী ভোজ অনুষ্ঠিত হয়।শুক্রবার (২ রা জুন) বিকালে বক্তাবলীর চরবয়রাগাদী আব্দুল খালেক মেম্বার মার্কেটে অনুষ্ঠিত হয়।

৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি মোহাম্মদ আলী মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন,জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবি দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক মিলন মেহেদী।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মিলন মেহেদী বলেন, মহান স্বাধীনতার ঘোষক সাবেক রাস্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের একজন কর্মী হতে পেরে নিজেকে গর্বিতবোধ মনে করি। আধুনিক গ্রাম-বাংলার রুপকার জিয়াউর রহমান ছিলেন বাঙ্গালী জাতির মধ্যমনি। তিনি আজ আমাদের মাঝে নেই রয়েছে তার রেখে যাওয়া আদর্শ। তার সেই আদর্শেই অনুপ্রেনিত হয়ে আগামী বাংলাদেশকে সুন্দরভাবে গড়তে আমরা বেচেঁ রয়েছি শহীদ জিয়ার লক্ষ-কোটি সৈনিক।

উপস্থিত ছিলেন,ইউনিয়ন বিএনপি ,সিনিয়র সহ সভাপতি আলাউদ্দিন বারী,সাংগঠনিক সম্পাদক মন্জুর আলী মন্জু,বিএনপি নেতা মতিউর রহমান ফকির,জাহাঙ্গীর ফকির,আলমগীর হোসেন,মতিউর রহমান,যুবদল নেতা আব্দুল হাকিম,জাকির হোসেন,আবু বক্কর সিদ্দিকসহ স্থানীয় এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

 

পরে দুঃস্থদের মধ্যে রান্না করা খিচুরী বিতরন করেন অতিথি বৃন্দ।